BOU

Friday, July 17, 2020

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সাধারন জ্ঞান-৯৮তম পর্ব


বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সাধারন জ্ঞান  
( ৯৮তম পর্ব) 
Bangladesh Online University (BOU)
 PRINCIPAL MD. IZABUL ALAM

Md.Izabul Alam-M.A, C.in.Ed. Principal-BOU, (Return 3 times BCS VIVA) Ex-Principal, Rangpur Modern Pre-Cadet and Kindergarten, Ex-Executive Director, RHASEDO NGO, Ex-Headmaster, Velakopa Govt. Primary School, Palashbari, Gaibandha, Ex-Instructor, Mathematics, URC, Palashbari, Gaibandha, Ex- Sub Inspector (Detective-DGFI), Ex-Executive & In Charge (Verification, Recruitment & Training School-Securex), Senior Executive & In Charge- (Inspection Wing, Control Room, Recruitment & Training School-(A LARGE COMPANY.)
Bangladesh Online University –

( যা সকল বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের তথ্য ভান্ডার)
একটি সেবামূলক Online ভিত্তিক ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,যা সকলের জন্য উন্মুক্ত।
তাই উপকৃত হলে দোয়া করতে ভুলবেন না।

Md.Izabul Alam, Principal-BOU, Gulshan-2- Dhaka, Bangladesh.
 
01716508708, izabulalam@gmail.com
সাধারণ জ্ঞানের অন্যান্য  বিষয়ের পর্ব দেখতে চাইলে এদের উপর ক্লিক করুনঃ











 
 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সাধারন জ্ঞান  
বিজ্ঞান বিষয়ক সাধারন জ্ঞান
প্রশ্ন : মটরগাড়ির হেড লাইটে কোন দর্পন ব্যবহার করা হয় ?উত্তর : অবতল।
প্রশ্ন : কোন পদার্থ প্রকৃতিতে কঠিন, তরল, বায়বীয় অবস্থায় পাওয়া যায় ?উত্তর : পানি।
প্রশ্ন : শূন্য ঘরের চেয়ে লোক ভর্তি ঘরের শব্দ কম হয় কেন ?উত্তর : শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হয়।
প্রশ্ন : বর্ণান্ধ লোকেরা কোন রং বুঝতে পারে না ?উত্তর : লাল , নীল, সবুজ।
প্রশ্ন : দৃশ্যমান আলোর ক্ষুদ্রতম তরঙ্গদৈর্ঘ্য কোন রঙের ?উত্তর : বেগুনি।প্রশ্ন : কোনটি তড়িৎ বিশ্লেষণ যোগ্য নয় ?উত্তর : চিনি।
প্রশ্ন : পানিতে কিসের পরিমাণ কমে গেলে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রানী মারা যায় ?উত্তর : O2
প্রশ্ন : কোনটি জীবাশ্ম জ্বালানি নয় ?উত্তর : বায়োগ্যাস।
প্রশ্ন : গ্যালভানাইজেশন এর কাজে ব্যবহার করা হয় কোন ধাতু?উত্তর : জিংক।
প্রশ্ন : ডিজিটাল টেলিফোনের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি ?উত্তর : ডিজিটাল সিগন্যালে বার্তা প্রেরণ।
প্রশ্ন : বালির প্রধান উপাদান কি ?উত্তর : সিলিকা।
প্রশ্ন : স্বর্ণের খাদ বের করতে কোন এসিড ব্যবহার করা হয় ?উত্তর : নাইট্রিক এসিড।
প্রশ্ন : স্টেইনলেস স্টীলে লোহার সাথে কোন ধাতু মিশানো হয় ?উত্তর : নিকেল ও ক্রোমিয়াম।
প্রশ্ন : হাইড্রোজেনের পরমাণু তে কোনটি নেই ?উত্তর : ইলেক্ট্রন।
প্রশ্ন : টুথপেস্টে ফ্লোরাইড ব্যবহার করা হয় কেন ?উত্তর : এটি দাঁতের ক্ষয়রোধ করে।
প্রশ্ন : ওয়াটার গ্যাসের প্রধান উপাদানগুলো কি কি ?উত্তর : হাইড্রোজেন ও কার্বন-মনোঅক্সাইড।
প্রশ্ন : কোনটি কাঁদানে গ্যাস হিসেবে ব্যবহার করা হয় ?উত্তর : ক্লোরোপিক্রিন।
প্রশ্ন : টেস্টিং সল্ট – এর রাসায়নিক নাম কি ?উত্তর : মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট, আজিনামোটো।
প্রশ্ন : কোনটি সৌর কোষে ব্যবহৃত হয় ?উত্তর : ক্যাডসিয়াম।
প্রশ্ন : ভূমি থেকে উপরে উঠলে শ্বাসকষ্ট হয় কেন ?উত্তর : উপরে বায়ুর চাপ বেশি থাকে।
প্রশ্ন : আলট্রাসনোগ্রাফি কি ?উত্তর : ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের শব্দের দ্বারা ইমেজিং।
প্রশ্ন : হিমোগ্লোবিনের কাজ কি ?উত্তর : অক্সিজেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইড বহন করা।
প্রশ্ন : কোন গ্যাস নিজে জ্বলে কিন্তু অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করে না ?উত্তর : হাইড্রোজেন।
প্রশ্ন : একজন মানুষ কি অবস্থায় পৃথিবীকে সবচেয়ে কম চাপ দেয় ?উত্তর : শোয়া অবস্থায়।
প্রশ্ন : হীঁরা আঁধারে চক চক করে কেন ?উত্তর : উচ্চ প্রতিসরাঙ্কের কারনে আলোর প্রতিসরণ ঘটে।
প্রশ্ন : কোন রঙের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় ?উত্তর : কালো ।
প্রশ্ন : বিদ্যুৎ পরিবাহী তাপমাত্রা ও প্রস্থচ্ছেদ অপরিবর্তিত থাকলে দৈর্ঘ্য বাড়ালে রোধে কি ঘটবে ?
উত্তর : রোধ বাড়বে।
প্রশ্ন : বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট কোন ধাতু দিয়ে তৈরি হয় ?উত্তর : টাংস্টেন।
প্রশ্ন : কোন বস্তুর ত্বরণ বলতে কি বুঝায় ?উত্তর : সময়ের সাথে বেগ বৃদ্ধির হার।
প্রশ্ন : ছাতার কাপড়ের রং সাধারণ কালো হয় কেন ?উত্তর : কালো রং তাপ শোষন করে বলে।
প্রশ্ন : কোনটি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস ?উত্তর : সূর্যরশ্মি।
প্রশ্ন : দৈর্ঘ্য প্রসারণ গুনাংক কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে ?উত্তর : তাপমাত্রা স্কেল, বস্তুর প্রকৃতি।
সাধাবণ জ্ঞান : বিজ্ঞান বিষয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন: সূর্যকীরণের দ্বারা রোগের চিকিৎসাকে কী বলে?উত্তর: হেলিওথেরাপি।
প্রশ্ন: পিট কয়লার বৈশিষ্ট্য কী?উত্তর: ভেজা ও নরম।
প্রশ্ন: স্থির তরলে কোন বস্তুকে নিমজ্জিত করলে সেই বস্তু উপরের দিকে যে লব্ধি বল অনুভব করে তাকে কি বলে?উত্তর: প্লবতা।
প্রশ্ন: স্বর্ণের খাদ বের করতে কোন এসিড ব্যবহৃত হয়?উত্তর: নাইট্রিক এসিড।
প্রশ্ন: 0°c তাপমাত্রায় এবং স্বাভাবিক চাপে শুল্ক বায়ুতে শব্দের বেগ কত?উত্তর: 332 মিটার/সেকেন্ড।
প্রশ্ন: ময়লার দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে কোন প্রক্রিয়ায়?উত্তর: ব্যাপন প্রক্রিয়ায়।
প্রশ্ন: ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে কোন বস্তু দেখার জন্য যে যন্ত্রটি ব্যবহৃত হয় তার নাম কি?উত্তর: পেরিস্কোপ।
প্রশ্ন: টুথপেস্টের প্রধান উপাদান কী কী?উত্তর: সাবান ও পাউডার।
প্রশ্ন: সেলসিয়াস স্কেলে তাপমাত্রা 0° ডিগ্রি হলে তা ফারেনহাইট স্কেলে হবে কত?উত্তর: 32 ফারেনহাইট।
প্রশ্ন: মানুষ প্রথম কোন ধাতুর ব্যবহার শেখে?উত্তর: তামা।
প্রশ্ন: কোন বস্তু যখন সমস্ত আলো শোষন করে তখন তাকে?উত্তর: কালো দেখায়।
প্রশ্ন: কোন গাছের পাতা থেকেই গাছ জন্মায়?উত্তর: পাথরকুঁচি।
প্রশ্ন: সবচেয়ে হালকা ধাতু কী?উত্তর: লিথিয়াম।
প্রশ্ন: সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু কী?উত্তর: প্লাটিনাম।
প্রশ্ন: নাইট্রিক এসিড একটি অনুতে কয়টি পরমাণু থাকে ?উত্তর: 5 টি।
প্রশ্ন: কোন ধাতুর বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি?উত্তর: রুপা।
প্রশ্ন: হ্যালজেন মৌলসমূহের শেষ খোলসে ইলেকট্রনের সংখ্যা কতটি?উত্তর: 5 টি।
প্রশ্ন: সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু কী?উত্তর: পটাশিয়াম।
প্রশ্ন: কোন ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না?উত্তর: অ্যান্টিমনি।
প্রশ্ন: কোন ধাতু স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল অবস্থায় থাকে?উত্তর: পারদ এবং সিজিয়াম।
প্রশ্ন: দুধে কোন ধরনের এসিড থাকে?উত্তর: ল্যাকটিক এসিড।
প্রশ্ন: কোন ধাতুর গলনাঙ্ক সবচেয়ে কম?উত্তর: পারদ।
প্রশ্ন: সবচেয়ে ভারি তরল পদার্থ কী?উত্তর: পারদ।
প্রশ্ন: কোন ধাতু সবচেয়ে তাড়াতাড়ি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়?উত্তর: দস্তা।
প্রশ্ন: মানব দেহে স্বাভাবিক উষ্ণতা কত?উত্তর: 98.4° ফারেনহাইট।
প্রশ্ন: বর্ষাকালে ভেজা কাপড় শুকাতে দেরি হয় কেন?উত্তর: বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকে।
প্রশ্ন: পানি ঢেলে কেরোসিনের আগুন নিভানো যায় না কেন?উত্তর: কারন কেরোসিন পানির চেয়ে হালকা।
প্রশ্ন: কোন জ্বালানি পোড়ালে প্রধানত সালফার ডাইঅক্সাইড গ্যাস বাতাসে আসে?উত্তর: ডিজেল।
প্রশ্ন: H+ আয়ন দ্রবণ্যের ঘনমাত্রা ঋণাত্মক লগারিদমকে কি বলে?উত্তর: pH
প্রশ্ন: পাউরুটি পালানোর জন্য কোন ছত্রাকজাতীয় উদ্ভিদ ব্যবহার করা হয়?উত্তর: ঈস্ট।
প্রশ্ন: আলোর গতিতে চললে পৃথিবী থেকে চাঁদে পৌছাতে কত সময় লাগে?উত্তর: 1.5 সেকেন্ড প্রায়।
প্রশ্ন: তারা’দের জীবন প্রবাহের তৃতীয় অবস্থা কোনটি?উত্তর: হোয়াইট ডোয়ার্ফ।
প্রশ্ন: “কসমিক ইয়ার” বলতে কি বুঝায়?উত্তর: ছায়াপথের নিজ অক্ষে আবর্তনকাল।
প্রশ্ন: সমুদ্র বায়ু কখন কখন প্রবল বেগে প্রভাহিত হয়?উত্তর: অপরাহ্নে।
প্রশ্ন: কোন বায়ুমণ্ডলীয় স্তর থেকে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়?উত্তর: আয়নমন্ডল।
প্রশ্ন: কোন পতঙ্গ তার নিজের ওজনের 50 গূন বেশি ওজন বহন করতে পারে?উত্তর: পিঁপড়া।
প্রশ্ন: কোন প্রকারের মাটি চাষাবাদের জন্য সর্বাপেক্ষা উপকারী?উত্তর: দোঁআশ।
প্রশ্ন: ভয় পেলে গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায় কোন হরমোনের অভাবে?উত্তর: অ্যাডরেনালিন।
প্রশ্ন: কোন রাসায়নিক পদার্থটি ক্রোমোজমের অভ্যন্তরে থাকে না?উত্তর: লিপিড।
প্রশ্ন: ক্লোরোফিলের মধ্যে কোন ধাতব আয়রনটি আছে?উত্তর: ম্যাঙ্গানিজ।
প্রশ্ন: ভূপৃষ্ঠ থেকে বহু উপরে উঠলে শরীর ফেটে রক্ত বের হয় কেন?উত্তর: সেখানে বায়ুর চাপ কম থাকে।
প্রশ্ন: কোন খনিজের অভাবে গলগন্ড রোগ হয়?উত্তর: আয়োডিন।
প্রশ্ন: একটি লাল ফুলকে সবুজ আলোতে কেমন দেখাবে?উত্তর: কালো।
প্রশ্ন: কোন উদ্ভিদ দলের মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোফিল আছে?উত্তর: শৈবাল।
প্রশ্ন: কোন খনিজ লবনের অভাবে গাছের পাতা ও ফুল ঝরে যায়?উত্তর: ফসফরাস।
প্রশ্ন: গাড়ীর ব্যাটারিতে কোন এসিড ব্যবহার করা হয়?উত্তর: সালফিউরিক।
প্রশ্ন: প্রাকৃতিক কোন উৎস থেকে সবচেয়ে বেশি মৃদু পানি পাওয়া যায়?উত্তর: বৃষ্টিপাত।
প্রশ্ন: কোনটি রক্ত আমশয়ের জীবাণু?উত্তর: সিগেলা।
প্রশ্ন: বিভাজন ক্ষমতা অনুসারে টিস্যু কত প্রকার?উত্তর: দুই প্রকার।
প্রশ্ন: অবস্থান ও কাজের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার?উত্তর: দুই প্রকার।
বিজ্ঞান এর বিখ্যাত আবিষ্কার ও আবিষ্কারক এর নাম ।
অক্সিজেন আবিস্কার করেন — জে বি প্রিস্টলি।
অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন– জেড ভ্যানসেন।
ইউরিয়া আবিস্কার করেন — উহলার।
ইউরেনিয়াম আবিস্কার করেন — ক্লাপ্রথ।
উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন — জগদীশচন্দ্র বসু।
ইলেক্ট্রন আবিস্কার করেন — স্যার জোসেফ জন থমসন।
এক্সরে আবিস্কার করেন — ডব্লিউ কে রন্টজে।
এন্টিসেপ্ট চিকিত্সা আবিস্কার করেন — লিস্টার লর্ড বেন্টিং।
এয়ার কন্ডিশনার আবিস্কার করেন — ডব্লিউ এইচ ক্যারিয়ার।
এরোপ্লেন আবিস্কার করেন — অরভিল ও উইলভার রাইট।
ওজোন আবিস্কার করেন — স্কোনবীনি।
কলেরা বেসিলাস আবিস্কার করেন — রবার্ট কচ।
কৃত্রিম জিন আবিস্কার করেন — হরগোবিন্দ খোরানা।
কৃত্রিম তেজস্ক্রিয় মৌল আবিস্কার করেন — জুলিও কুরি।
কোষ আবিস্কার করেন — রবার্ট হুক।
কোষের নিউক্লিয়াস আবিস্কার করেন — রবার্ট ব্রাউন।
ক্যামেরা আবিস্কার করেন — জর্জ ইস্টম্যান।
ক্রোমোজোম আবিস্কার করেন — স্টাসবুর্গার।
ক্লোরিন আবিস্কার করেন — শীলে।
ক্লোরোফরম আবিস্কার করেন — সিম্পসন ও হ্যারিসন।
গতির সূত্র আবিস্কার করেন — আইজ্যাক নিউটন।
গ্যালভানোমিটার আবিস্কার করেন — আন্ডার মেরি আম্পিয়ার।
চলচ্চিত্র যন্ত্র আবিস্কার করেন — টমাস আলভা এডিসন।
জলাতঙ্ক রোগের চিকিৎসা আবিস্কার করেন — লুই পাস্তুর।
জলাতঙ্ক রোগের প্রতিষেধক আবিস্কার করেন — লুই পাস্তুর।
টাচস্ক্রিন মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন — স্টিভ জবস।
টেলিগ্রাফ আবিস্কার করেন — এফ বি মোর্স।
টেলিফোন আবিস্কার করেন — আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল।
টেলিভিশন আবিস্কার করেন — জন লজি বেয়ার্ড।
টেলিস্কোপ আবিস্কার করেন — হ্যান্স লিপারসি।
ডাবল হেলিক্স DNA আবিস্কার করেন — ওয়াটসন ও ক্রিক।
ডায়নামো আবিস্কার করেন — মাইকেল ফ্যারাডে।
ডি ডি টি আবিস্কার করেন — জিডলার।
ডিজেল ইঞ্জিন আবিস্কার করেন — রুডলফ।
ডিনামাইট আবিস্কার করেন — আলফ্রেড নোবেল।
ডিপথেরিয়া প্রতিষেধক আবিস্কার করেন — ভন ভেহরিং।
ড্রাইসেল আবিস্কার করেন — জর্জেস লেকল্যান্স।
তড়িত্ বিশ্লেষণ আবিস্কার করেন — ফ্যারাডে।
থার্মোমিটার আবিস্কার করেন — গ্যালিলিও গ্যালিলি।
নিউট্রন আবিস্কার করেন — জেমস চ্যাডউইক।
পচন নিবারক অস্ত্রোপচার আবিস্কার করেন — লিসার।
পরম শূন্যতার স্কেল আবিস্কার করেন — কেলভিন
পারমাণবিক বিভাজন প্রক্রিয়া আবিস্কার করেন — অটোহ্যান
পারমাণবিক সংখ্যা আবিস্কার করেন — মোঁসলে
পারমানবিক বোমা আবিষ্কার করেন — আলফ্রেড নভেল।
পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কার করেন — নিকোলাস অটো
পেনিসিলিন আবিস্কার করেন — আলেকজান্ডার ফ্লেমিং
পোলিও টিকা আবিস্কার করেন — জোনাস ই স্যাক।
প্রোটন আবিস্কার করেন — রাদারফোর্ড।
প্লুটোনিয়াম আবিস্কার করেন — সিবোর্গ।
পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে, এ তথ্য আবিষ্কার করেন — গ্যালিলিও।
ফনোগ্রাফ আবিস্কার করেন — টমাস আলভা এডিসন।
ফ্লপি ডিস্ক আবিস্কার করেন — আইবিএম কোম্পানি।
বংশগতির সূত্র আবিস্কার করেন — গ্রেগর মেন্ডেল।
বাই সাইকেলের জনক — কার্ল ভ্যান ড্রেইস।
বল পয়েন্ট আবিস্কার করেন — জন জেলাউড।
বসন্ত টিকা আবিস্কার করেন — জেনার।
বসন্তের টিকা আবিস্কার করেন — এডওয়ার্ড জেনার।
বায়ু নিষ্কাশন যন্ত্র আবিস্কার করেন — অটোভন গেরিক।
বার্নার আবিস্কার করেন — রবার্ট বুনসেন।
বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিস্কার করেন — জেমস ওয়াট।
বিদ্যুৎ আবিস্কার করেন — উইলিয়াম গিলবার্ট।
বিবর্তনের সূত্র আবিস্কার করেন — চার্লস ডারউইন।
বিসিজি টিকা আবিস্কার করেন — ক্যালসাট ও গুয়োচিন (যক্ষার টিকা)।
বৈদ্যুতিক বাতি আবিস্কার করেন — টমাস আলভা এডিসন।
ব্যাক্টেরিয়া আবিস্কার করেন — লিউয়েন হুক।
ব্যারোমিটার আবিস্কার করেন — ইভারজেলিস্টটরসিলি।
ব্লাড গ্রুপ আবিস্কার করেন — ল্যান্ড স্টেইনার।
ভাইরাস আবিস্কার করেন — চার্ল আই ইকলুজ।
ভিটামিন এ বি ও ডি আবিস্কার করেন — মেকুলাস।
মাইক্রোফোন আবিস্কার করেন — আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল।
ম্যালেরিয়া জীবাণু আবিস্কার করেন — রোনাল্ড রস।
মোবাইল ফোনের আবিষ্কারক — মার্টিন কুপার।
মোটর সাইকেল আবিষ্কার করেন — এডওয়ার্ড বাটলার।
যক্ষার জীবাণু আবিস্কার করেন — রবার্ট কচ।
রক্ত সঞ্চালন আবিস্কার করেন — উইলিয়াম হার্ভে।
রাডার আবিস্কার করেন — এ এইচ টেলর এবং লিও সি ইয়ং।
রিভলভার আবিস্কার করেন — স্যামুয়েল কোল্ট।
রেডিও আবিস্কার করেন — জি মার্কনি।
রেডিয়াম আবিস্কার করেন — ম্যাডম কুরি ও পিয়েরে কুরি।
রেল ইঞ্জিন আবিস্কার করেন — জর্জ স্টিভেনসন।
লেজার আবিস্কার করেন — টি এইচ মাইম্যান।
সার্চ ইঞ্জিন google আবিষ্কার করেন — ল্যারি পেইজ এবং সার্জেই ব্রিন।
সিডি আবিস্কার করেন — আর সি এ।
সৌরজগত আবিস্কার করেন — এন কপার্নিকাস।
হাইড্রোজেন আবিস্কার করেন — হেনরি ক্যাভেন্ডিস।
হামের টিকার আবিস্কার করেন — এনভারস এবং জন পিবলস।
প্রযুক্তি বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান
১. প্রশ্ন: Fire fox OS কে সংক্ষেপে কি বলা হয়?উত্তর: B2G
২. প্রশ্ন: COD এর পূর্ণরূপ-উত্তর: Cash on Delivery
৩. প্রশ্ন: Oracle Corporation – এর প্রতিষ্ঠাতা কে?উত্তর: Lawrence J. Ellison
৪. প্রশ্ন: কমিউনিকেশন সিস্টেমে গেটওয়ে কি কাজে ব্যবহার করা হয়?উত্তর: দুই বা তার অধিক ভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার কাজে
৫. প্রশ্ন: সাধারণত ইনফ্রারেড ডিভাইস ব্যবহার করা হয়–উত্তর: WAN-এ
৬. প্রশ্ন: WiMAX এর পূর্ণরূপ কি?উত্তর: Worldwide Interoperability for Microwave Access
৭. প্রশ্ন: কোনটি 3G Language নয়–উত্তর: Machine Language/Assembly Language
৮. প্রশ্ন: wi-fi কোন স্ট্যান্ডার্ড-এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে?উত্তর: IEEE 802.11
৯. প্রশ্ন: LinkedIn কি ধরনের সার্ভিস?উত্তর: এটি একটি বিজনেস অরিয়েন্টেড সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সার্ভিস
১০. প্রশ্ন: আইনের ৭ম ধারায় তথ্য প্রযুক্তির কতটি বিষয়কে আইনের আওতায় রাখা হয়েছে?উত্তর: ২০
১১. প্রশ্ন: বাংলাদেশ তথ্য ডিজিটাল করনের ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে কত ভাগ কম সময় লাগছে?
উত্তর: ৮০-৯০
১২. প্রশ্ন: দেশের ১৫টি চিনিকলের চাষি একযোগে তথ্য পাচ্ছে কোথা থেকে?উত্তর: ই- পুর্জি
১৩. প্রশ্ন: COD এর পূর্ণরূপ-উত্তর: Cash on Delivery
১৪. প্রশ্ন: বাংলাদেশে কত সালের পরপর ই-কমার্সের প্রসার হয়?উত্তর: ২০১১-১২
১৫. প্রশ্ন: Twitter -এ সর্বোচ্চ কত অক্ষরের বার্তা প্রকাশ করা যায়?উত্তর: ১৪০
১৬. প্রশ্ন: কোনো দেশ প্রযুক্তিতে পিছিয়ে থাকলে কিভাবে অন্য দেশের সমান হতে পারে?উত্তর: Leap Frog এর মাধ্যমে
১৭. প্রশ্ন: রেজিস্ট্রি ক্লিন আপ ব্যবহার না করলে কি হয়?উত্তর: কম্পিউটার ঠিক ভাবে কাজ করে না
১৮. প্রশ্ন: BSA পূর্ণরূপ-উত্তর: Business Software Alliance
১৯. প্রশ্ন: তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ লোকের চাহিদা আগামী ২-৩ বছরে কীরূপ হবে?উত্তর: দ্বিগুন
২০. প্রশ্ন: GPS এর পূর্ণরূপ–উত্তর: Global Positioning System
৪১. প্রশ্ন: অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহৃত হয় প্রথম — ফোনে।উত্তর: HTC
৪২. প্রশ্ন: প্রতি সেকেন্ডে যে বিট টান্সমিট করা হয় তাকে বলে –উত্তর: Bandwith
৪৩. প্রশ্ন: Coaxial Cable এর সাহায্যে ডিজিটাল প্রেরণ করা যায়_____ কিলোমিটার পর্যন্ত।উত্তর: ১
৪৪. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সাবমেরিন ল্যান্ডিং স্টেশন অবস্থিত –উত্তর: কক্সবাজার
৪৫. প্রশ্ন: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার ?উত্তর: ৫
৪৬. প্রশ্ন: Man এর উৎকৃষ্ট উদাহরন –উত্তর: ক্যাবল টিভি নেটওয়ার্ক
৪৭. প্রশ্ন: ক্রাউড কম্পিউটার এর সেবা দেয়া শুরু হয় –উত্তর: ২০০৫ সালে
৪৮. প্রশ্ন: দূরত্ব বেশি হলে বেস স্টেশনের সংখ্যা –উত্তর: বাড়াতে হয়
৪৯. প্রশ্ন: সংরক্ষিত ডেটাবেজকে বলে –উত্তর: Back end
৫০. প্রশ্ন: ইন্টারনেট একাউন্ট গ্রহণকারীদের বলা হয় –উত্তর: নেটিজেন
দৈনন্দিন বিজ্ঞান
● কোন রঙের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় = কালো।
● মটরগাড়ির হেড লাইটে কোন দর্পন ব্যবহার করা হয় = অবতল।
● রান্না করার হাড়িপাতিল সাধারণত এলুমেনিয়াম ব্যবহার করা হয় কারণ = এতে দ্রুত তাপ সঞ্চালিত হয়ে খাদ্যদ্রব্য তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়।
● পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে আমরা ছিটকে পড়ি না কেন = মধ্যাকর্ষণ বলের জন্য।
● কোন মাধ্যমে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি = কঠিন।
● একক সময়ে শব্দ যে দুরত্ব অতিক্রম করে তাকে বলে = শব্দের গতি।
● বিদ্যুৎ পরিবাহী তাপমাত্রা ও প্রস্থচ্ছেদ অপরিবর্তিত থাকলে দৈর্ঘ্য বাড়ালে রোধে কি ঘটবে = রোধ বাড়বে।
● প্যাসকেলের সূত্রটি প্রযোজ্য = তরল ও বায়বীয় পদার্থের ক্ষেত্রে।
● International System of Unite কে সংক্ষেপে বলে = S.I পদ্ধতি।
● কোন বস্তুর ত্বরণ বলতে কি বুঝায় = সময়ের সাথে বেগ বৃদ্ধির হার।
● নিউটন কি = বলের একক।
● পাত্রে আবদ্ধ তরল পদার্থের কোন অংশে চাপ প্রয়োগ করলে কি ঘটবে = পদার্থের সবদিকে চাপ সমানভাবে সঞ্চালিত হয়।
● দুটি স্বচ্ছ মাধ্যমের বিভেদ তলে আলোকরশ্মির দিক পরিবর্তনের ঘটনাকে বলে = প্রতিসরণ।
● লাল ও সবুজ রং মিশিয়ে কোন রং পাওয়া যায় = হলুদ।
● ডায়নামো কি ?= যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরের যন্ত্র।
● কোন পদার্থ প্রকৃতিতে কঠিন, তরল, বায়বীয় অবস্থায় পাওয়া যায় = পানি।
● চুম্বকের আকর্ষন কোন অংশে বেশি = দুই মেরুতে।
● কোনটি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস = সূর্যরশ্মি।
● 20° সেন্টিগ্রেড সমান কত ডিগ্রি ফারেনহাইট = 68° F
● পানির তাপমাত্রা 0° থেকে 4°এ উন্নীত হলে পানির ঘনত্ব = বাড়বে।
● কাজের একক কোনটি = জুল।
● স্প্রিং নিক্তি দিয়ে কি মাপা হয় = ওজন।
● স্থির তরলে কোন বস্তুকে নিমজ্জিত করলে সেই বস্তু উপরের দিকে যে লব্ধি বল অনুভব করে তাকে কি বলে = প্লবতা।
● কোনটি জেনেরেটরে উৎপাদিত কারেন্টকে বৃদ্ধি করে = কয়েলে পেঁচ সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
● দৈর্ঘ্য প্রসারণ গুনাংক কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে = তাপমাত্রা স্কেল, বস্তুর প্রকৃতি।
● দৃশ্যমান আলোতে কোন রং আলোতে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি হয় = লাল।
● 0° c তাপমাত্রায় এবং স্বাভাবিক চাপে শুল্ক বায়ুতে শব্দের বেগ কত = 332 মিটার/সেকেন্ড।
● শীতকালে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ = কম থাকে।
● আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে তাপমাত্রার একক'কে বলে = কেলভিন।
● সূর্য থেকে হঠাৎ আলো আসা বন্ধ হয়ে গেলে তা আমরা অনুভব করতে পারি কতক্ষণ পর = 8 মিনিট 32 সেকেন
● ছাতার কাপড়ের রং সাধারণ কালো হয় কেন = কালো রং তাপ শোষন করে বলে।
● বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার করেন কে = টমাস আলভা এডিসন।
● একজন মানুষ কি অবস্থায় পৃথিবীকে সবচেয়ে কম চাপ দেয় = শোয়া অবস্থায়।
● সমুদ্র নীল দেখানোর কারন হলো আপতিত সূর্য রশ্মির = বিক্ষেপন।
● শব্দ বিস্তারের জন্য প্রয়োজন হয় = বায়বীয় মাধ্যমের।
● ন্যানো সেকেন্ড হলো = এক সেকেন্ডের একশত কোটি ভাগের একভাগ।
● শূন্য ঘরের চেয়ে লোক ভর্তি ঘরের শব্দ কম হয় কেন = শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হয়।
● সূর্য থেকে পৃথিবীতে শব্দ আসতে সময় লাগে = 8.32 মিনিট।
● যে সর্বোচ্চ শব্দের শ্রুতি সীমার উপর মানুষ বধির হতে পারে তা হলো = 105 ডেসিবেল।
● চাঁদে বা অন্য গ্রহে নিলে বস্তুর কি পরিবর্তন ঘটবে = বস্তুর ভর একই থাকবে কিন্তু ওজন বদলাভে।
● টেলিফোনের আবিস্কারক = আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল।
● সূর্য রশ্মি কি গতিতে গমন করে = সেকেন্ডে 1,86,000 মাইল বেগে।
● "থিউরি অব রিলেটিভিটি" এর উদ্ভাবক কে = আলবার্ট আইনস্টাইন।
● বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট কোন ধাতু দিয়ে তৈরি হয় = টাংস্টেন।
● একটি বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে চালালে বিদ্যুৎ খরচ হবে = সমান বা একই হয়।
● রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে ক্ষতিকর যে রশ্মি নির্গত হয় = গামা রশ্মি।
● পানিকে বরফে পরিনত করলে এর আয়তন = বাড়ে।
● বর্ণান্ধ লোকেরা কোন রং বুঝতে পারে না = লাল , নীল, সবুজ।
● কোথায় সাঁতার কাটা কম অসাধ্য = সাগরে।
● উষ্ণতার একক কিভাবে পরিমাপ করা হয় = কেলভিন।
● হীঁরা আঁধারে চক চক করে কেন = উচ্চ প্রতিসরাঙ্কের কারনে আলোর প্রতিসরণ ঘটে।
● আবহাওয়ার 90% আদ্রতা বলতে কি বুঝায় = বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ সম্পৃক্ত অবস্থায় 90%।
● ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র কি = সিসমোগ্রাফ বা সিসমোমিটার।
● উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র = ট্যাকোমিটার।
● কোন যন্ত্র দিয়ে বিদ্যুৎ পরিমাপ করা হয় = অ্যামিটার।
● বাতাসের আদ্রতা পরিমাপ যন্ত্র = হাইগ্রোমিটার।
● ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে কোন বস্তু দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় = পেরিস্কোপ।
● পৃথিবীতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ কী = হীরক।
● সেলসিয়াস স্কেলে তাপমাত্রা 0° ডিগ্রি হলে তা ফারেনহাইট স্কেলে হবে = 32 ফারেনহাইট।
● Electric bill is calculated in = kilowatt hour.
● বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের তার ঝুলিয়ে টানা হয় কেন = শীতকালে তার ঠান্ডায় সংকুচিত হয়।
● কোন বস্তু যখন সমস্ত আলো শোষন করে তখন তাকে = কালো দেখায়।
● মেঘাচ্ছন্ন আকাশের রাত অপেক্ষাকৃত উষ্ণ হয় কারন = মেঘ মাটি থেকে বায়ুতে তাপের বিকরণে বাধা দেয়।
● দৃশ্যমান আলোর ক্ষুদ্রতম তরঙ্গদৈর্ঘ্য কোন রঙের = বেগুনি।
● "To every action there is an equal and opposite reaction" The theory has given by- = Newton.
● টুথপেস্টের প্রধান উপাদান = সাবান ও পাউটার।
● পানি কত ডিগ্রি তাপমাত্রায় ফুটে = 100°C
● তরল মিশ্র পদার্থ থেকে ছেঁকে ভারী অদ্রবনীয় পদার্থ পৃথক কথার প্রনালীকে বলে = পাতন।
● নাইট্রিক এসিড একটি অনুতে কয়টি পরমাণু থাকে = 5 টি।
● কোন ধাতু পানিতে বাসে = cu
● জিংক সালফেটের সংকেত = Znso4
● অ্যালুমেনিয়ামের যোজনী = 4
● কোনটি তড়িৎ বিশ্লেষণ যোগ্য নয় = চিনি।
● সার হিসেবে কোন পদার্থটি ফসলের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় = ইউরিয়া।
● হ্যালজেন মৌলসমূহের শেষ খোলসে ইলেকট্রনের সংখ্যা কতটি = 5 টি।
● অসস্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন কোনটি = ইথিলিন।
● ইথানল জীবানুর উপস্থিতিতে বায়ু দ্বারা জারিত হলে কি পাওয়া যায় = এসিটিক এসিড।
● কোন রঙের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় = কালো ।
● সবচেয়ে হালকা মৌল = হাইড্রোজেন।
● দুধে কোন ধরনের এসিড থাকে = ল্যাকটিক এসিড।
● পানিতে কিসের পরিমাণ কমে গেলে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রানী মারা যায় = O2
● তামা ও টিনের মিশ্রণে কি হয় = ব্রোঞ্জ।
● শুকানোর মাধ্যমে খাদ্য সংরক্ষণ করা যায় কারণ = শুষ্ক খাদ্যে আবহাওয়া বিরুপ প্রবাহ বিরাজ করে।
● বায়ু মন্ডলে কোন উপাদান অতিবেগুনি রশ্মিকে শোষন করে = ওজোন।
● ঘর্ঘণ, তাপ, রাসায়নিক ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় সহজেই পরমাণু থেকে নির্গত হয় = ইলেট্রন।
● কোন গ্যাস নিজে জ্বলে কিন্তু অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করে না = হাইড্রোজেন।
● কচু খেলে গলা চুলকায় কারন কচুতে থাকে = ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
● ফরমালিন হলো ফরমালডিহাইডের = 40% জলীয় দ্রবণ।
● কাঁচ তৈরির প্রধান কাঁচামাল হলো = বালি।
● হিমোগ্লোবিনের কাজ কি = অক্সিজেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইড বহন করা।
● কোনটি জীবাশ্ম জ্বালানি নয় = বায়োগ্যাস।
● হীরক উজ্জ্বল দেখায় কারন = আলোর সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন।
● সবচেয়ে মুল্যবান ধাতু = প্লাটিনাম।
● এসিড বৃষ্টি হয় বাতাসে = সালফার ডাইঅক্সাইডের আধিক্য।
● গ্যালভানাইজেশন এর কাজে ব্যবহার করা হয় কোন ধাতু = জিংক।
● পানি জমলে আয়তন = বাড়ে।
● মানব দেহে স্বাভাবিক উষ্ণতা কত = 98.4° ফারেনহাইট।
● N.I.P এর পূর্নরূপ কি = Normal Temperature & Pressure.
● পরম শূন্য তাপমাত্রা সমান = 273° সেন্টিগ্রেড।
● এস আই পদ্ধতিতে তাপের একক = জুল।
● একটি বন্ধ ঘরে একটি চালু ফ্রিজের দরজা খুলে রাখলে ঘরের তাপমাত্রা = অপরিবর্তিত থাকবে।
● সি এন জি গাড়ী চলে = অটো চক্রে।
● বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে অডিও সিগন্যাল পাঠাতে হয় = ফিকুসেনসী মডুলেশন করে।
● আলট্রাসনোগ্রাফি কি = ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের শব্দের দ্বারা ইমেজিং।
● হীরক উজ্জ্বল দেখায় কারন = আলোর সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে।
● বর্ষাকালে ভেজা কাপড় শুকাতে দেরি হয় কেন = বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকে।
● তেজস্ক্রিয় পদার্থ নয় = লৌহ।
● শীতকালে ঠোঁট ও গায়ের চামড়া ফেটে যায় কারন = বাতাসে আপেক্ষিক আদ্রতা কম থাকে।
● ডিজিটাল টেলিফোনের প্রধান বৈশিষ্ট্য = ডিজিটাল সিগন্যালে বার্তা প্রেরণ।
● ভূমি থেকে উপরে উঠলে শ্বাসকষ্ট হয় কেন = উপরে বায়ুর চাপ বেশি থাকে।
● গ্রীষ্মকালে আমরা কালো কাপড় পরিধান করি না কেন = কালো কাপড় শরীরের তাপ কে বাহিরে যেতে দেয় না।
● ফ্যান চালালে আমরা ঠান্ডা অনুভব করি কারন = শরীর থেকে বাষ্পীভবনের হার বাড়িয়ে দেয়।
● প্লাস্টার অব প্যারিস বলা হয় = দুই অনু পানিসহযোগে গঠিত ক্যালসিয়াম কার্বনেট।
● উড পেন্সিলের "সীস" হলো = গ্রাফাইট, 2B, 4B, 6B পেন্সিলের শীষেও গ্রাফাইট থাকে।
● শুষ্ক বরফ বলা হয় = হিমায়িত কার্বন ডাইঅক্সাইডকে, ব্যবহৃত হয় স্টেজে ধোয়া সৃষ্টিতে।
● কোনটি সৌর কোষে ব্যবহৃত হয় = ক্যাডসিয়াম।
● পানি ঢেলে কেরোসিনের আগুন নিভানো যায় না কারন = কেরোসিন পানির চেয়ে হালকা।
● অ্যামোনিয়াম সালফেট কি = একটি লবন।
● কাঁচ কি দিয়ে তৈরি = Si02, যার অন্য নাম সিলিকা,
● বালির প্রধান উপাদান কি = সিলিকা।
● কোন জৈববস্তর অসম্পূর্ণ দহনের ফলে কোন গ্যাস তৈরি হয় = কার্বন মনোঅক্সাইড।
● কোন গ্যাসের রং লালচে বাদামী = নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড।
● এসিড বৃষ্টির জন্য দায়ী = সালফার ডাইঅক্সাইড ও নাইট্রাস অক্সাইড।
● কোন ধাতু সর্বাপেক্ষা হালকা = লিথিয়াম।
● কোন মৌলিক গ্যাস সবচেয়ে ভারী = রেডন, এটি একটি নিষ্ক্রিয় গ্যাস।
● ফ্রেয়ন কার ট্রেড নাম = CFC (রেফ্রিজারেটরে থাকে), ক্লোরোফ্লুরো কার্বন।
● লাফিং গ্যাস কি = No2
● কাপড় কাচার সোডা কোনটি = Na2CO3
● নোবল গ্যাস নয় = ওজন।
● ওয়াটার গ্যাসের প্রধান উপাদানগুলো কি কি = হাইড্রোজেন ও কার্বন-মনোঅক্সাইড।
● টেস্টিং সল্ট - এর রাসায়নিক নাম কি = মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট, আজিনামোটো।
● পাস্তুরাইজেশনের মাধ্যমে জীবানুমুক্ত করা হয় = দুধকে।
● প্রানীর মলমূত্র থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় = মিথেন।
● রেস্টিফাইড স্পিরিট হলো = 95% ইথাইল এলকোহল + 5% পানি।
● গ্যালভানাইজেশন হলো লোহার উপর = দস্তার প্রলেপ।
● স্যাকারিন প্রস্তুত করা হয় = টলুইন হতে।
● কোন জ্বালানি পোড়ালে প্রধানত সালফার ডাইঅক্সাইড গ্যাস বাতাসে আসে = ডিজেল।
● মৌলিক পদার্থ নয় = ফসফিন।
● কোন ধাতু কে পোড়ালে উজ্জল হলুদ বর্ণের শিখা উৎপন্ন হয় = সোডিয়াম।
● কোন অধাতু বিদ্যুৎ পরিবহন করে = গ্রাফাইট।
● টুথপেস্টে ফ্লোরাইড ব্যবহার করা হয় কেন = এটি দাঁতের ক্ষয়রোধ করে।
● কোনটি কাঁদানে গ্যাস হিসেবে ব্যবহার করা হয় = ক্লোরোপিক্রিন।
● যে ধাতু বিশ্লেষণ করা যায় না তাকে বলে = মৌলিক ধাতু।
● জিরকন, মোনাজাইট, বিউটাইল প্রভৃতির সমন্বয়ে গঠিত হয় = কালো সোনা।
● স্বর্ণের খাদ বের করতে কোন এসিড ব্যবহার করা হয় = নাইট্রিক এসিড।
● মানুষের রক্তের PH কত = 7.4
● CNG এর পূর্নরূপ কি = Compressed Natural Gas.
● PCR এর পূর্নরূপ কি = পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন।
● C6H14 এর আইসোমার এর সংখ্যা = 6 টি।
● হাইড্রোজেনের পরমাণু তে কোনটি নেই = ইলেক্ট্রন।
● অগ্নিনির্বাপক সিলিন্ডারে থাকে = তরল কার্বন ডাইঅক্সাইড।
● তরল ধাতু = পারদ।
● H+ আয়ন দ্রবণ্যের ঘনমাত্রা ঋণাত্মক লগারিদমকে কি বলে = pH
● স্টেইনলেস স্টীলে লোহার সাথে কোন ধাতু মিশানো হয় = নিকেল ও ক্রোমিয়াম।
● ভিনেগার = 10% এসিটিক এসিডের জলীয় দ্রবণ।
● "অ্যাকোয়া রিজিয়া" বলতে কি বুঝায় = কনসেনট্রেটেড হাইড্রোক্লোরিক এসিড ও নাইট্রিক এসিডের মিশ্রন।
● দুধের রং সাদা হয় কেন = কার্বোহাইড্রেটের জন্যে।
● মানুষের বুদ্ধির বিকাশ সাধন হয় = 24 বছরে।
● উদ্ভিদের সালোসংশ্লেষণে কাজ করে = ক্লোরোফিল।
● যে বস্তু আলোর সব রং প্রতিফলিত করে তার রং = সাদা।
● জিনের রাসায়নিক গঠন উপাদান কে বলা হয় = DNA
● পাউরুটি পালানোর জন্য কোন ছত্রাকজাতীয় উদ্ভিদ ব্যবহার করা হয় = ঈস্ট।
● কলার চারা লাগানোর সময় পাতা কেটে ফেলা হয় কেন = প্রস্বেদন রোধ করার জন্য।
● ভাইরাস একটি = অকোষীয় জীব।
● শৈবাল কোন জাতীয় উদ্ভিদ = স্বভোজী।
● উদ্ভিদ কোষ থেকে পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যাওয়ার নিয়মকে বলে = প্রস্বেদন।
● যেসব উক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা সমান নয়, তাদের বলে = আইসোটোপ।
● যেসব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা সমান নয়, তাদের বলে আইসোটোন।
● "শিমের বিচি" কোন ধরনের খাদ্য = আমিষ।
● ডিম ও দুধে কোন ভিটামিন নেই = সি।
●" গলগন্ড" রোগ হয় কিসের অভাবে = আয়োডিন।
● পানি বাহিত রোগ = জন্ডিস।
● প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহার হয় = অ্যামাইনো এসিড।
● কোন রোগে শরীরের ইমিউনিটি নষ্ট হয় = এইডস্।
● বিলিরুবিন তৈরি হয় = যকৃতে।
● মানবদেহে লোহিত কনিকার আয়ুষ্কাল কতদিন = 120 দিন।
● মানবদেহে কতটি হাড় আছে = 206
● সকল সম্পূরক উদ্ভিদ = স্বভোজী
● সর্বাধিক পটাসিয়ামযুক্ত খাদ্য কোনটি = ডাব।
● হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুঁলানোকে বলে = এনজিও প্লাস্ট।
● নিউমোনিয়া রোগটি হয় = ফুসফুসে।
● জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে = ক্রোমোজম।
● মানব দেহে বৃদ্ধির জন্য দরকার = আমিষ।
● কোন রোগে মাড়ি দিয়ে রক্ত ও পুঁজ পড়ে = স্কার্ভি।
● রক্তে লোহিত কনিকার কাজ কি = অক্সিজেন বহন করা।
● এইডস্ রোগ দেহের কোন কণিকা ধ্বংস করে = শ্বেত কনিকা।
● মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে রক্তপাত হাওয়াকে বলে = স্ট্রোক।
● সুষম খাদ্যে প্রধানত তিনটি খাদ্য উৎপাদনের অনুপাত = 4:1:1
● আমিষের সহজলভ্য উৎস হলো = চীনাবাদাম।
● বহুকোষী প্রানী নয় = অ্যামিবা।
● ক্যান্সার রোগের প্রধান কারন কি = কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি।
● দেহের কোন অংশে কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে = হেপারিন।
● ভিটামিন "এ" এর অভাবে কোন রোগ হয় = রাতকানা।
● কোনটি মশা বাহিত রোগ = ডেঙ্গু।
● ক্লোরোফিল ছাড়া সম্পন্ন হয় না = সালোসংশ্লেষণ।
● এন্টিবায়োটিকের কাজ করে = জীবাণু ধ্বংসে।
● যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কে আবিষ্কার করেন = রবার্ট কচ।
● দেহ কোষের পুনরুজ্জীবন ঘটানোর জন্য প্রয়োজন = প্রোটিন।
● ভয় পেলে গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায় কোন হরমোনের অভাবে = অ্যাডরেনালিন।
● কোন ভিটামিন ক্ষতস্থান হতে রক্তপড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে = ভিটামিন কে।
●কোনটি দেহকোষ নয় = প্রোটিন।
● ক্লোরোফিল অণুর উপাদান কী = ম্যাগনেসিয়াম।
● হিমোগ্লোবিনের কাজ কি = অক্সিজেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইড বহন করা।
● কোন রক্তের গ্রুপকে " সর্বজনীন দাতা" universal donar বলা হয় = গ্রুপ O
● মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় = দুধকে।
● তাপে কোন ভিটামিন নষ্ট হয় = ভিটামিন সি।
● কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় = ভিটামিন বি-2
● মাছের মাথা থেকে কোন ভিটামিন পাওয়া যায় = ভিটামিন এ
● দেহে আমিষের কাজ কি = দেহ কোষ গঠনে সহায়তা করে।
● কচু খেলে গলা চুলকায় কারন কচুতে থাকে = ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
● শ্রবণ ছাড়াও কানের অন্যতম কাজ হলো = দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।
● কোনটির মাধ্যমে পেশিগুলো অস্থির সাথে সংযুক্ত থাকে = লিগামেন্ট।
● হৃদরোগের প্রধান কারণ = ধুম পান।
● বাংলাদেশের কোন বিজ্ঞানী কলিঙ্গ পুরস্কার লাভ করেন = ডঃ আবদুল্লাহ আল মুতী।
● কোন রাসায়নিক পদার্থটি ক্রোমোজমের অভ্যন্তরে থাকে না = লিপিড।
● প্লাস্টিড কোথায় থাকে = সাইটোপ্লাজমে।
● কোন পদার্থের জন্য ফুল রঙ্গিন ও সুন্দর হবে = ক্রোমোপ্লাস্ট।
● অস্থির বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন = ক্যালসিয়াম।
● ক্লোরোফিলের মধ্যে কোন ধাতব আয়রনটি আছে = ম্যাঙ্গানিজ।
● কোন প্রানীটি মেরুদন্ডহীন প্রানী = কেচো।
● রক্ত জমাট বাঁধতে কোন ধাতুর আয়ন সাহায্য করে = ক্যালসিয়াম।
● ক্লোনিং এর মাধ্যমে জম্ম নেওয়া সর্বপ্রথম ভেড়ার নাম কি = ডলি।
● জন্ডিস রোগে দেহের কোন অংশ আক্রান্ত হয় = লিভার।
● ডিপথেরিয়া রোগে দেহের কোন অংশ আক্রান্ত হয় = গলা।
● কোনটি মৌলও নয় আবার যৌগও নয় = শর্করা।
● মাছ কোনটির সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় = ফুলকার সাহায্যে।
● বাতাসে অক্সিজেনের শতকরা হার কত = 20.71%
● বায়ু মন্ডলে কোন গ্যাসের পরিমাণ বেশি = নাইট্রোজেন।
● সুনামি এর প্রধান কারণ কি = সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প।
● যানবাহনের কালো ধোঁয়া কিভাবে পরিবেশ দূষিত করে = বাতাসে কার্বন মনোঅক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি।
● কোনটি দিয়ে হাঁসের প্লেগ রোগ হয় = ভাইরাস।
● ভূপৃষ্ঠ থেকে বহু উপরে উঠলে শরীর ফেটে রক্ত বের হয় কেন = সেখানে বায়ুর চাপ কম থাকে।
● সূর্য রশ্মি থেকে কোন ভিটামিন পাওয়া যায় = ভিটামিন D.
● সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল = পেয়ারা।
● ভূপৃষ্ঠে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় = অক্সিজেন।
● বর্ণালী ও শুভ্রা কি = উন্নত জাতের ভুট্টা।
● পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কপি উৎপন্ন হয় = ব্রাজিলে।
● বাংলাদেশে একটি জীবন্ত জীবাশ্ম জ্বালানি = রাজ কাঁকড়া।
● পানির জীব হয়েও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় = শুশুক।
● সর্বপ্রথম যে উফশী ধান চালু হয়ে এখনো বর্তমান রয়েছে তা হলো = ইরি-8 (আট)।
● বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল = চা।
● কোনটি ম্যানগ্রোভ বন = সুন্দরবন।
● কোন জ্বালানি পোড়ালে প্রধানত সালফার ডাইঅক্সাইড গ্যাস বাতাসে আসে = ডিজেল।
● ফল পাকানোর জন্য দায়ী = ইথিলিন।
● উদ্ভিদের মূখ্য পুষ্টি উপাদান কয়টি = 9 টি।
● রূপালী ও ডেলফোজ কি = উন্নত জাতের তুলা।
● কৃষির রবি মৌসুম কোনটি = কার্তিক - ফাল্গুন।
● বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন খামার কোথায় অবস্থিত = সাভারে।
● বাংলাদেশে প্রথম কত সালে গ্যাস উত্তোলন করা হয় = 1957 সালে।
● কচু শাকে বেশী থাকে = লৌহ।
● বায়োগ্যাস তৈরির পর যে অবশিষ্টাংশ থাকে তা = সার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
● বায়োটেকনোলজির মাধ্যমে কোন হরমোন তৈরি হয় = গ্রোথ হরমন।
● বিষাক্ত নিকোটিন থাকে = তামাকে।
● ওজন স্তর সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে = ক্লোরিন।
● ভিটামিন ডি এর অভাবে কোন রোগ হয় = রিকেটস।
● ওজন স্তরের ফাটল ধরার জন্য মূখ্য দায়ী গ্যাস = ক্লোরোফ্লোরো কার্বন।
● অ্যানথ্রাক্স রোগের টিকা আবিস্কার করেন = লুই পাস্তুর।
● কোনটি থেকে CFC নির্গত হয় না = কাগজের মিল।
● নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ জৈব সার কোনটি = সরিষার খৈল।
● যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ থাকে তখন হয় = সূর্যগ্রহন।
● আলোর গতিতে চললে পৃথিবী থেকে চাঁদে পৌছাতে কত সময় লাগে = 1.5 সেকেন্ড প্রায়।
● এশিয়ার দক্ষিণভাগ দিয়ে গিয়েছে = কর্কটক্রান্তি রেখা।
● কোন শিলার মধ্যে ভাঁজ (Fold) ভালো দেখায় = পাললিক শিলা।
● প্রবল জোযারের কারন, এ সময় = সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী এক সরলরেখায় থাকে।
● Longest day = 21 জুন।
● সূর্যের কয়টি গ্রহ = 8 টি।
● কোথায় দিনরাত্রী সমান = নিরক্ষরেখায়।
● গভীরতম মহাসাগর = প্রশান্ত মহাসাগর।
● পৃথিবীর আয়তনের তুলনায় সূর্যের আয়তন মোটামুটি কতগূন বড় = 13 লক্ষ গূন।
● তারা'দের জীবন প্রবাহের তৃতীয় অবস্থা কোনটি = হোয়াইট ডোয়ার্ফ।
● হ্যালির ধূমকেতু সর্বশেষ দেখা যায় = 1986 সালে।
● সৌর জগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ = বৃহস্পতি।
● "কসমিক ইয়ার" বলতে কি বুঝায় = ছায়াপথের নিজ অক্ষে আবর্তনকাল।
● নাসা কোন দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা = যুক্তরাষ্ট্র।
● কোন নভোচারী সর্বপ্রথম পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন = ইউরি গ্যাগারিন।
● পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ কোনটি = মঙ্গল।
● কোন কাল্পনিক রেখা থেকে অক্ষাংশ গণনা করা হয় = বিষুব রেখা।
● ভূপৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে কি বলে = ছায়াবৃত্ত।
● মহাকাশে প্রথম কোন প্রাণী ঘটিয়েছিল = কুকুর।
● গ্যালিলিও কি = পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ।
● মহাশূন্যে প্রথম কোন দেশ কুকুর লাইকা পাঠিয়েছে = রাশিয়া।
● মানুষ প্রথম কবে চন্দ্রে অবতরণ করেন = 1969, 21 জুলাই।
● চাঁদের উপর সর্বপ্রথম পা রাখেন = নীল আর্মস্ট্রং।
● সমুদ্র বায়ু কখন কখন প্রবল বেগে প্রভাহিত হয় = অপরাহ্নে।
● সি.এফ.সি বায়ুমণ্ডলের কোন স্তর ক্ষতি করে = স্ট্রাটোস্ফেয়ার।
● কোন বায়ুমণ্ডলীয় স্তর থেকে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয় = আয়নমন্ডল।
● শিমগাছ মাটিতে কোন উপাদান বৃদ্ধি করে = নাইট্রোজেন।
● বর্ণান্ধ লোকেরা কোন রং বুঝতে পারে না = লাল, নীল, সবুজ।
● কোন বস্তুর ত্বরণ বলতে বুঝায় = সময়ের সাথে বেগ বৃদ্ধির হার।
● পরম শূন্য তাপমাত্রায় কোন গ্যাসের আয়তন কত = শূন্য।
● কার্পাস তুলা থেকে কোন তন্ত্রুটি পাওয়া যায় = অ্যাসবেসটস।
● কোন পতঙ্গ তার নিজের ওজনের 50 গূন বেশি ওজন বহন করতে পারে = পিঁপড়া।
● সোয়াইন ফ্লুর ভাইরাস চিকিৎসা শাস্ত্রে কি নামে পরিচিত = এইচ 1 এন 1
● শীতকালে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ = কম থাকে।
● কোন দেশ পারমানবিক শক্তির অধিকারী নয় = জার্মানি।
● শালগাছ বায়ুমণ্ডলে কি ত্যাগ করে = অক্সিজেন।
● কোন প্রকারের মাটি চাষাবাদের জন্য সর্বাপেক্ষা উপকারী = দোঁআশ।
● কোন গাছের পাতা থেকেই গাছ জন্মায় = পাথরকুঁচি
● রূপান্তরিত কান্ড কোনটি = আলু।
● "মাশরুম" এক ধরনের = ফাঙ্গাস।
● গ্রীন হাউস গ্যাস নয় = নাইট্রোজেন।
● কোন খনিজের অভাবে গলগন্ড রোগ হয় = আয়োডিন।
● কোন প্রানীটি দাড়িয়ে ঘুমায় = ঘোড়া।
● বর্ষাকালে ভেজা কাপড় শুকাতে দেরি হয় কেন = বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকে ।
● ফ্যান চালালে আমরা ঠান্ডা অনুভব করি কারন = শরীর থেকে বাষ্পীভবনের হার বাড়িয়ে দেয়।
● একটি লাল ফুলকে সবুজ আলোতে কেমন দেখাবে = কালো।
● বস্তুর আপেক্ষিক ভর কে আবিষ্কার করেন = আর্কিমিডিস।
● পানির জীব হলেও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় = শুশুক।
● টেলিভিশন আবিষ্কার করেন = জন বেয়ার্ড।
● কোন কোষে একাধিক নিউক্লিয়াস থাকে = পেশি কোষে।
● কোষের মস্তিষ্ক বলা হয় = নিউক্লিয়াসকে।
● ধানের বাদামী রোগ হয় = ছত্রাক দ্বারা।
● কোন উদ্ভিদ দলের মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোফিল আছে = শৈবাল।
● ফার্ন উদ্ভিদের জন্য কোনটি প্রযোজ্য = মূল, কান্ড, পাতা বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ।
● মাছ কোনটির সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় = ফুলকার সাহায্যে।
● মানুষের দেহে কয় জোড়া ক্রোমোজম থাকে = 23 জোরা
● গোদ রোগের জন্য দায়ী কোন জীবাণু = ফাইলেরিয়া ক্রিমি।
● দেহের সবচেয়ে কঠিন অংশের নাম কি = এনামেল।
● ভয় পেলে গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায় কোন হরমোনের অভাবে = অ্যাডরেনালিন।
● ফিতা কৃমি কোন ধরনের প্রানী = অন্তঃপরজীবী।
● ইস্ট কি = একটি ছত্রাক।
● মানব দেহের সর্ববৃহৎ অঙ্ক কি = ত্বক।
● মাইটোকন্ড্রিয়া অনুপস্থিত = ব্যাক্টোরিয়ায়।
● সাদা রক্ত বা বর্ণহীন বিশিষ্ট প্রানী = তেলাপোকা।
● কোন খনিজ লবনের অভাবে গাছের পাতা ও ফুল ঝরে যায় = ফসফরাস।
● যেসব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে আক্রমন করে তাদের বলে = ব্যাকটেরিওফাজ।
● কোষের মস্তিষ্ক বলা হয় = নিউক্লিয়াসকে।
● রক্তের লোহিত কনিকা তৈরি হয় = অস্থি।
● গাড়ীর ব্যাটারিতে কোন এসিড ব্যবহার করা হয় = সালফিউরিক।
● বরফ পানিতে বাসে কারণ বরফের তুলনায় পানির ঘনত্ব = বেশী।
● মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস = শ্বসন।
● কোন ডালের সংগে ল্যাথারাইজম রোগের সম্পর্ক আছে = খেসারি।
● কোনটির বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি = রূপা।
● জমির লবনাক্ততা নিয়ন্ত্রণ করে কোনটি = পানির সেচ।
● নবায়নযোগ্য জ্বালানি কোনটি = পরমাণু শক্তি।
● প্রাকৃতিক কোন উৎস থেকে সবচেয়ে বেশি মৃদু পানি পাওয়া যায় = বৃষ্টিপাত।
● ডায়াবেটিস রোগ সম্পর্কে যে তথ্যটি সঠিক নয় = চিনি জাতীয় খাবার খেলে এ রোগ হয়।
● সুনামির কারন হলো = সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্প।
● হাড় ও দাঁতকে মজুত করে = ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
● কোন খাদ্যে প্রোটিন বেশি = গরুর মাংস।
● প্রানী জগতের উৎপত্তি ও বংশ সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে বলে = ইভোলিউশন।
● অতিরিক্ত খাদ্য থেকে লিভারে সঞ্চিত সুগার হলো = গ্লাইকোজেন।
● কোয়ান্টাম তত্ত্ব এর অপর নাম = ফোটন তত্ত্ব।
● মাছ থেকে আমিষ আসে = 60%।
● রেশম পোকা চাষের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি = সেরিকালচার।
● কৃষি উদ্যান বিষয়ক বিদ্যাকে বলে = হার্টিকালচার Horticulture.
#বিজ্ঞান_বিষয়ক_400_টি_স্পেশাল_MCQ
#শেষ_পর্ব_আজ_350_থেকে_400_পর্যন্ত
● "স্ট্রিট ভাইরাস" জীবাণু হলো = রেবিস রোগের।
● মহাশূন্য থেকে আগত রশ্মিকে বলে = কসমিক রশ্মি।
● গতিবিদ্যার জনক = গ্যালিলিও
● নিউক্লীয় ফিশন বিভাজন হলো = বিয়োজন প্রক্রিয়া।
● খর পানিতে উওম ফেনা দেয় = ডিটারজেন্ট।
● দূরত্বের সবচেয়ে বড় একক = আলোকবর্ষ।
● কোনটি রক্ত আমশয়ের জীবাণু = সিগেলা।
● অ্যালুমেনিয়াম সালফেটকে চলিত বাংলায় বলে = ফিটকিরি।
● লেড অ্যাসিটেড যে রোগের ওষুধ = চর্মরোগ।
● পারমানবিক বোমার চাইতে শক্তিশালী হলো = হাইড্রোজেন বোমা।
● একটি এটমে কণিকার সংখ্যা = 3 টি।
● নিউটন আবিষ্কার করেন = চ্যাডউইক।
● পরমাণুর নিউক্লিয়াসে থাকে = নিউট্রন ও প্রোটন।
● যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিষ্কার করেন = গ্যালিলিও 1610
● লোহার প্রধান আকরিক হলো = হেমাটাইট।
● চোখের সাথে মিল আছে = ক্যামেরার।
● দুধে থাকে = ল্যাকটিক এসিড।
● টেস্টটিউব পদ্ধতির জনক = রবার্ট এডওয়ার্ডস।
● জৈব রসায়নের জনক = ফ্রেডরিক উহলার।
● "গো বসন্ত" রোগ যে ভাইরাসে আক্রান্ত হয় = ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাস।
● 1 Faraday = 96500 Columb.
● কৃত্রিম জিন আবিষ্কার করেন = হরগোবিন্দ খোরানা।
● তামার সাথে কি মেশালে পিতল হয় = দস্তা।
● কণা তত্ত্বের প্রবক্তা কে = আইজ্যাক নিউটন।
● আলোর উৎপত্তির কারন = পরমাণুর ইলেকট্রন।
● কাঁচ তৈরির প্রধান কাঁচামাল হলো = বালি।
● "জলাতঙ্ক" এর ভাইরাস হলো = র্যাবিস ভাইরাস।
● সিলিকন বিদ্যুৎ = অপরিবাহী।
● এক আলোকবর্ষ = 9.461 × 10 কিমি।
● বিভাজন ক্ষমতা অনুসারে টিস্যু কত প্রকার = দুই প্রকার।
● সবচেয়ে সক্রিয় অধাতু = ফ্লোরিন (F)
● বায়ুর মাধ্যমে সংক্রামিত হয় = ইনফ্লুয়েঞ্জা।
● অধাতুসমূহ প্রধানত বিদ্যুৎ ও তাপ = অপরিবাহী।
● অবস্থান ও কাজের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার = দুই প্রকার।
● সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল = জিপসাম।
● ভাইরাসজনিত রোগ নয় = ডিপথেরিয়া।
● সবুজ কাচ পাওয়া যায় = ক্রোমিয়াম থেকে।
● বিদ্যুৎ বিলের হিসাব করা হয় = কিলোওয়াট ঘন্টা।
● জটিল অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ব্যবহার করা হয় = দুটি উত্তল লেন্স।
● পেটা লোহা হলো = নরম।
● আমাদের দেশে যে প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া যায় তাতে মিথেন থাকে = 95 - 99%
● দুটি তড়িৎদ্বার বিশিষ্ট বায়ুশূন্য বাল্বকে বলে = ডায়োড।
● স্টেপ আপ = নিম্নতর থেকে উচ্চতর।
● আবহাওয়া সম্পকিত বিজ্ঞান = মেটিওরোলজি।
● উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলনে = কুয়াশা ও ঝড় হয়।
সমুদ্র স্রোতের অন্যতম কারন = বায়ু প্রবাহের প্রভাব।
● বায়ু মন্ডলের স্তর কয়টি = 4টি।
● গ্লোবাল ওয়ারর্মিং এর জন্য দায়ী = co2
● নিচের কোনটি এসিড বৃষ্টির সাথে সংশ্লিষ্ট = H2So4.
● প্রধান গ্রীন হাউস গ্যাস কোনটি = Co2
Botany উদ্ভিদ বিজ্ঞান
   উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস
   উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক -  ক্যারোলাস লিনিয়াস
   শ্রেণীবিন্যাসের  ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি
   সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ
   সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ
   জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস
   কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক
   কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া
   কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর
   গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু
   ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই
   গাছের  রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য
   মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক
   পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা  তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে
   শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।
   ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক
   নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে - বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )
   ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ
   ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ
   ধানের পরাগায়ন ঘটে -  বাতাসের সাহায্যে
   কচু শাকে পাওয়া  যায় - লৌহ
   জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে
   এগারিকাস এর প্রচলিত নাম - মাশরুম
   বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়
   একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)
   দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)
   উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)
   ফুলের মূল অংশ ৫ টি  আর  ফলের মূল অংশ ৩ টি
   সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)
   অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)
   সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
   সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়
   উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড
   সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট
   উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট
   কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে
   দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে –  ফটোপিরিওডিজম।
   ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
   বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব,  পালং শাক ইত্যাদি।
   দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন - ভিটামিনের ।
   প্রজননে সাহায্য করে - ভিটামিন ‘ই’ ।
   পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক।
   গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
   হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
   সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
   রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
   কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
   জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
   মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
   পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
   দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
   চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
   কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
   উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
   গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।
   শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।
   গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।
   উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।
   উন্নত জাতের পেয়ারা -  কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।
   উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।
   উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।
   উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।
   উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।
   গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড
   ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।
   আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।
   জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।
   হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।
   অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।
   একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।
   প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।
   কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।
   ভাইরাস অর্থ – বিষ ।
   মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া ।
   ডাইবেটিসের জন্য  উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।
   ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।
   শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।
   শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।
   সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।
   শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।
Physics পদার্থ বিজ্ঞান
   পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
   পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা – ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন ।
   তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।
   পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
   পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।
   বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
   ০০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
   সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় – লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
   সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি ।
   পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের জন্য ।
   প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
   চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
   চা দেরীতে ঠান্ডা হয় –  সাদা রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।
   শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি  – কঠিন মাধ্যমে ।
   শব্দের গতি সবচেয়ে কম  – বায়বীয় মাধ্যমে ।
   তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
   ৪০ সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব – সর্বোচ্চ ।
   ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
   রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
   উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড নোবেল ।
   ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।
   পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
   তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
   পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে বলে – ফিউশন বিক্রিয়া ।
   বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।
   লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে – গ্যালভানাইজিং ।
   আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে - মরিচিকায় ।
   পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে বাড়ে ।
   পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে ।
   বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে ।
   CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে  - ওজন স্তর ।
   ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
   ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় – ডিসি কারেন্ট ।
   সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা ।
   ডিনামাইট আবিস্কার করেন – আলফ্রেড নোবেল ।
   পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট ।
   শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে – সুপারসনিক বিমান ।
   বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি – ৩x১০১০ সে. মি. ।
   কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট – চুম্বক পদার্থ ।
   আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে – দর্পনে ।
   স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
   পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি – জীবাস্ম জালানি ।
   জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি – অতি বেগুণী রশ্মি ।
   এক্সরে এর একক – রনজেন ।
   তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।
   রেডিয়াম আবিস্কার করেন – মাদাম কুরি ।
   পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় – ফিশন পদ্ধতিতে ।
   হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় – ফিউশন পদ্ধতিতে ।
   পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন ।
   প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন – আর্কিমিডিস ।
   দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন – গ্যালিলিও ।
   গতির সূত্র আবিস্কার করেন – নিউটন ।
   আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন – আলবার্ট আইনস্টাইন ।
   মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
   লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
   ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
   স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।
   পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই. S. I. ।
   ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।
   এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
   নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
   নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
   বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
   ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
   মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল ।
   পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল ।
   অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
   চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
   পৃথিবীর মুক্তি বেগ - ১১.২ কি.মি./সে. ।
   মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে. ।
   গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
   ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
   বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
   পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো – অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।
   শব্দ তর তরঙ্গ  হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ ।
   পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
   টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
   শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড় মাধ্যমের ।
   শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
   স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২ মি./সে. ।
   স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০ মি./সে. ।
   স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১ মি./সে. ।
   শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
   শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz ।
   ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz
   আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০ Hz এর বেশী ।
   প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন – ০.১ সে. ।
   প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
   কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ শব্দ ।
   বাদুর চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে – প্রতিধ্বনি ।
   তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
   পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস ।
   প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
   ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে – স্ফুটনাংক ।
   বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে – রঙের উপর ।
   শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
   গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
   পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং সালে ।
   ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
   ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে – (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।
   স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ – ১৫ পাউন্ড ।
   ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে – (৯০০ -১১০০) F ।
   থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ – অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।
   আলো এক প্রকার – শক্তি ।
   আলোক মাধ্যম - তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।
   প্রতিফলনের সূত্র - দুইটি ।
   প্রতিসরণের সূত্র  - দুইটি ।
   পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত – দুটি ।
   সাদা আলো সাতটি বর্ণের সমাহার ।
   লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২) অভিসারী।
   দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি – ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২) দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪) বিষম দৃষ্টি বা নকুলা ।
   তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি – লাল আলোর ।
   তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম – বেগুনী আলোর ।
   বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর ।
   বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়, এটি আলোকের একটি ধর্ম ।
   নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল – কালো দেখায় ।
   লাল আলোতে গাছের পাতা – কালো দেখায় ।
   নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল – নীল দেখায় ।
   লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – কালো দেখায় ।
   সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে – ভিটামিন ডি তৈরী হয় ।
   সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – গামা রশ্মি ।
   সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেগুণী রশ্মি ।
   শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য করে – পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি ।
   আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল – ০.১ সেকেন্ড ।
   যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম আছে – চম্বুক পদার্থ ।
   চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম ।
   চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক, ২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক ।
   চৌম্বক পদার্থ – টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট, নিকেল ইত্যাদি ।
   চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ – ১) ডায়া চৌম্বক, ২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক ।
   মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ – সবচেয়ে বেশী ।
   পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে - পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
   তড়িৎ দুই প্রকার – ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ ।
   চল তড়িৎ দুই প্রকার – ১) এ. সি. তড়িৎ  ২) ডি. সি. তড়িৎ ।
   আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ সেকেন্ডে দিক পরিবর্তন করে – ৫০ বার ।
   ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় – ব্যাটারি থেকে ।
   রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে – ১)  উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩)  প্রস্থচ্ছেদ ও ৪) তাপমাত্রা ।
   মাধ্যম তিন প্রকার – ১) পরিবাহী, ২) অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী।
   রাডার (Radar) হলো – Radio Detection and Ranging ।
   অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর কাজে ব্যবহৃত হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ।
   ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু – ট্রানজিস্টরের আবিস্করের সময় ।
   ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায় আস্তরণ দেয়া হয় – সিজিয়াম দিয়ে ।
প্রাণিবিজ্ঞান (Zoology)
   আদি প্রাণী –এ্যামিবা ।
   মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
   মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি ।
   মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
   মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
   ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
   রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
   রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
   রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
   রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
   রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয় ।
   ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
   হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
   মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
   ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
   ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
   পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
   ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
   মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
   নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
   সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
   ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা ।
   এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
   বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি ।
   শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
   ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
   মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি ।
   মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
   হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
   প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
   DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
   DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
   জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান ।
   হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
   হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
   অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
   জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
   এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
   রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
   রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
   পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
   রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
   প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
   বৃক্ক দেখতে অনেকটা - সীমের বীজের মতো ।
   পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
   পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
   স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
   ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
   কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
   পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
   রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
   শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
   দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
   সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
   সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
   সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
   সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল) ।
   সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
   আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
   মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
   হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
   তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
   মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
   সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
   স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ  পিগমী গোবী ।
   সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে ।
   রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস ।
   সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
   কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে ।
পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
   পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে কল্পিত রেখা - মেরু রেখা ।
   দুই মেরু থেকে সমান দুরুত্বে পূর্ব-পশ্চিম পৃথিবীকে আবর্তনকারী রেখা – নিরক্ষরেখা ।
   পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠের উপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণ মেরুকে সংযোগকারী রেখা – দ্রাঘিমা রেখা ।
   লন্ডনের গ্রীনিচ মান মন্দিরের উরপ দিয়ে গমনকারী দ্রাঘিমা রেখা – মূল মধ্যরেখা ।
   মূল মধ্যরেখা হতে ১৮০০ পূর্বে বা পশ্চিমে অবস্থিত দ্রাঘিমা রেখা – আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা ।
   নিরক্ষরেখা হতে উত্তরে বা দক্ষিণে অবস্থিত কোন বিন্দুর কৌণিক দূরত্ব হলো – অক্ষাংশ ।
   মূল মধ্যরেখা হতে পূর্ব বা পশ্চিমে অবস্থিত কোন বিন্দুর কৌণিক দূরুত্ব হলো – দ্রাঘিমাংশ ।
   ৯০০ পূর্ব দ্রাঘিমা রেখাকে বলে – কর্কটক্রান্তি রেখা ।
   কর্কটক্রান্তি রেখা বাংলাদেশের কুমিল্লা, মাগুরা ও ঝিনাইদহের উপর দিয়ে গিয়েছে ।
   গ্রীনিচ সময় থেকে বাংলাদেশের সময় ৬ ঘন্টা আগে ।
   ভূ-পৃষ্ঠে মধ্যাকর্ষণজনিত ত্বরণ সবচেয়ে বেশী ।
   গ্যালিলও একটি – কৃত্রিম উপগ্রহ ।
   ভূ-পৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে বলে – ছায়াবৃত্ত ।
   সমুদ্র পৃষ্ঠের স্বাভাবিক চাপ – ৭৬০ মি.মি. বা ৭৬ সে.মি ।
   আটলান্টিক মহাসাগর ও ভূ-মধ্যসাগরের মধ্যে অবস্থিত – জিব্রাল্টার প্রণালী ।
   আকাশের উজ্জলতম নক্ষত্রের নাম – লুব্ধক ।
   জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় – অমাবস্যায় ।
   জোয়ার ভাটার মরাকাটাল হয় – পূর্ণিমায় ।
   সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে – ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড ।
   বায়ুমন্ডের চাপের ফলে ভূগর্ভস্থ পানি সর্বোচ্চ কত গভীরতা হতে লিফটের সাহায্যে তোলা যায়- ৩৪ ফুট বা ১০ মিটার ।
   ৮০% আদ্রতা বলতে বোঝায়- বাতাসে জলীয় বাস্পের পরিমাণ সম্পৃক্ত অবস্থায় ৮০% ।
   পরপর দুটি জোয়ারের মধ্যে ব্যবধান – ১২ ঘন্টা ।
   পর্বত চুড়ায় বায়ুর চাপ – কম ।
   যে বায়ু সর্বদা উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্নচাপ অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয় – নিয়ত বায়ু ।
   পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলেও আমরা ছিটকিয়ে পরি না – মধ্যাকর্ষণ বলের জন্য ।
   সূর্য-পৃষ্ঠের উত্তাপ প্রায় - ৬০০০০ সেন্টিগ্রেড ।
   দ্রূততম গ্রহ – বুধ ।
   রাত ও দিনের উদ্ভব হয় – আহ্নিক গতির কারণে ।
   দিন ও রাত সর্বত্র সমান হয় – নিরক্ষরেখায় ।
   বস্তুর ওজন বেশী – পৃথিবীর কেন্দ্রে ।
   আকাশ নীল দেখায় – নীল আলোর বিক্ষেপণ বেশী বলে ।
   পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ – মঙ্গল ।
   সূর্য্যের নিকটতম গ্রহ – বুধ ।
   পৃথিবী একটি অভিগত গোলক এর পরিধি – ২৫০০০ মাইল ।
   বায়ু মন্ডলে সর্বাধিক পাওয়া যায় – নাইট্রোজেন ।
   বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয় – আয়নমন্ডলে ।
   সূর্য্য গ্রহণে চন্দ্র থাকে - পৃথিবী ও সূর্য্যের মাঝখানে ।
   চন্দ্র গ্রহণে পৃথিবী থাকে – সূর্য্য ও চন্দ্রের মাঝখানে ।
   দ্রাঘিমার পার্থক্য ১০ ডিগ্রী হলে সময়ের পার্থক্য হয় – ৪ মিনিট ।
   পৃথিবী গোলাকার এই ধারণা দেন – পিথাগোরাস ।
   সমুদ্র স্রোতের কারণ – বায়ু প্রবাহ, উষ্ণতা, গভীরতা ও পৃথিবীর আয়তন ।
   চন্দ্র, সূর্য্য ও পৃথিবী একই সরলরেখায় থাকলে – প্রবল জোয়ার হয় ।
   সূর্য্যের চারপাশে ঘুরে আসতে পৃথিবীব সময় লাগে – ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৭ মিনিট ।
   পৃথিবীর উষ্ণতম স্থান – আজিজিয়া (লিবিয়া) ।
   পৃথিবীর শীতলতম স্থান – ভোস্টক (রাশিয়া) ।
   সমুদ্রে জাহাজের অবস্থান নির্ণয় করা হয় – ক্রোনোমিটারের সাহায্যে ।
   ভূ-ত্বকের গভীরতা প্রায় – ১৬ কি.মি. ।
   মেরু রেখার উত্তর প্রন্তকে সুমেরু ও দক্ষিণ মেরুকে কুমেরু বলে ।
   পৃথিবীর সর্বোত্র দিন রাত সমান - ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর ।
   প্রাথমিক শীলা – আগ্নেয়শীলা ।
   মার্বেল গ্রাফাইট – রুপান্তরিত শীলা ।
   বায়ুমন্ডলের গভীরতা – ১৬১০ কি.মি. ।
   মেরু অঞ্চলের পানি – শীতল ও ভারী ।
   নিরক্ষীয় অঞ্চলের পানি – উষ্ণ ও হালকা ।
   বায়ু মন্ডলের যে স্তরে মেঘ, বৃষ্টি, কুয়াশা সীমাবদ্ধ থাকে – ট্রপোমন্ডল ।
   ভাসমান মেঘ থেকে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটানো যায় – শুস্ক বরফের গুরা ছিটিয়ে ।
   পৃথিবীর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত অঞ্চল – চেরাপুঞ্জি (ভারত) ।
   পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব – ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কি.মি. ।
   সূর্য্য গঠনকারী গ্যাসীয় উপাদান – হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম ।
   পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা যায় – উজ্জলতম গ্রহ শুক্র ।
   মঙ্গলের পৃষ্ঠদেশ কঠিন । কার্বনের আধিক্যের কারণে মাটির রং লাল ।
   মঙ্গলের দুটি গ্রহ – ফোবাস ও ডিমোস । এরা কাছ থেকে মঙ্গলকে প্রদক্ষিণ করে ।
   সূর্য্য থেকে মঙ্গল গ্রহের দুরত্ব – ২২.৮ কোটি কি.মি. (গড়) ।
   পৃথিবী থেকে মঙ্গল গ্রহের দুরত্ব – ৭.৭ কোটি কি.মি. ।
   প্রথম পরিবেশ আন্দোলনের সূচনা করেন - ডেবিট থরো ।
   ‘গ্রীন পিচ’ পরিবেশ আন্দোলন গ্রুপ । এটির যাত্রা শুরু ১৯৮৫ সালে ।
   ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস ।
   পৃথিবীর কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাসকারী জীবের সংখ্যাকে বলে – বায়োম্স ।
   জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কনভেনশন (১৯৯২) স্বাক্ষর করে – ১৪০ টি দেশ ।
   পলিথিন পোড়ালে উৎপন্ন হয় – হাইড্রোজেন সায়ানাইড ও ডাই-অক্সিজেন ।
রসায়ন বিজ্ঞান (Chemistry)
   এসিড নীল লিটমাসকে - লাল করে ।
   ক্ষার লাল লিটমাসকে – নীল করে ।
   স্টেইনলেস স্টিলে থাকে – ক্রোমিয়াম, নিকেল ও লোহা ।
   ইস্পাতে কার্বনের পরিমান – ০.১৫ – ১.৫ % ।
   রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে – পরমাণু ।
   ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত – কার্বন থাকে ।
   রাজঅম্ল হলো – নাইট্রিক এসিড (HNO3) ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডের (HCl) এর ১ : ৩ অনুপাতের মিশ্রণ ।
   ক্লোরোপিকরিন (CCl3NO2) বলে - কাঁদুন গ্যাস ।
   পানি হলো – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর মিশ্রণ ।
   পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর অনুপাত – ১ : ২ ।
   কার্বন একটি – বহুরুপী মৌল ।
   সাবান তৈরীর প্রধান উপাদান – চর্বি ।
   সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক - তামা (Cu) ।
   ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস, প্রাকৃতিক গ্যাস, নাইট্রোজেন ।
   বাতাসে মিথেনের পরিমান – ০.০০০০২% ।
   ওজোন (O3)এর রং – গাঢ় নীল ।
   সাবানের রাসায়নিক নাম – সোডিয়াম স্টিয়ারেট ।
   স্বর্ণ গলাতে সাহায্য করে – রাজঅম্ল ।
   ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস – ক্লোরিন (Cl)।
   ধাতু হিসাবে কিসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশী – লোহার ।
   বায়ু একটি - মিশ্র পদার্থ ।
   কঠিন, তরল ও বায়বীয় এ তিন অবস্থায় থাকতে পারে – পানি ।
   পেট্রোলবাহি ট্রাকের নিচে ধাতব পাত ঝুলিয়ে রাখা হয় – দূর্ঘটনা রোধের জন্য ।
   কার্বোরটরে মিশানো হয় জ- বায়ু  ও গ্যাসোলোনের বাস্প ।
   রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় – আ্যমোনিয়া ও ফ্রেয়ন ।
   উপধাতু যে সব মৌল কখনো কখনো ধাতুর মতো আবার কখনো কখনো অধাতুর মতো আচরন করে – সিলিকন ।
   পানির স্ফুটনাংক – ১০০০ সেন্টিগ্রেড ।
   পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন ।
   সাধারন লবনকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – ক্লোরিন ও সোডিয়াম ।
   এসিডের Ph – ৭ এর কম ।
   ক্ষারে Ph – ৭ এর বেশী ।
   এসিডের স্বাদ – টক ।
   ক্ষারের স্বাদ – তিক্ত ।
   ড্রাইসেলের তড়িৎচালক বল – ১.৫ ভোল্ট ।
   ধাতুর ক্ষয়রোধ করার জন্য – ইলেক্ট্রোপ্লেটিং করা হয় ।
   নিউট্রন অনুপস্থিত – হাইড্রোজেনে ।
   আ্যকোয়াম ১৫০ একটি – অত্যাধুনিক পানি বিশোধক যন্ত্র ।
   ভিনেগার হলো – এ্যসিটিক এসিডের (৪-৮)% জলীয় দ্রবণ ।
   প্রসাধনী ও সাবান তৈরীতে ব্যবহৃত হয় – গ্লিসারিণ ।
   বাজারে প্রাপ্ত মদের নাম – ইথাইল এ্যালকোহল ।
   স্যাকারিন প্রস্তুত হয় – টলুইন থেকে ।
   চিটাগুড় তৈরী হয় – ইথানল থেকে ।
   রাবার হলো – হাইড্রোকার্বনের পলিমার ।
   ফরমিক এসিডের অম্লিয়গুণের পাশাপাশি – ক্ষারীয় গুণ বিদ্যমান ।
   কৃ্ত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় – নাইট্রোজেন গ্যাস ।
   গ্রিক শব্দ গ্রাফাইট অর্থ – আমি লিখি ।
   ডিম পঁচা গন্ধযুক্ত গ্যাস – হাইড্রোজেন সালফাইড (H2S)।
   রসুনের মতো গন্ধ – শ্বেত ফসফরাসের ।
   সিলিকনের পারমানবিক সংখ্যা – ১৪ ।
   নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
   অ্যাসবেষ্টস হলো – এক ধরনের অগ্নি নিরোধক খনিজ ।
   পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ধাতু – ওসমিয়াম (প্লাটিনাম জাতীয়) ।
   সাধারণ তাপমাত্রায় একমাত্র তরল ধাতু – পারদ ।
   সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অধাতু – ব্রোমিন ।
   সবচেয়ে হালকা ধাতু – লিথিয়াম ।
   ভূ-ত্বকে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় – অ্যালুমিনিয়াম (৭%) ।
   পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু – ক্যালিফোর্নিয়াম ।
   মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায় – ক্যালসিয়াম ।
   স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয় – ক্যারেট দিয়ে ।
   কাগজে ঘষলে দাগ কাটে – লেড ।
   প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় – অ্যালুমিনিয়াম ।
   একমাত্র ধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী – গ্রাফাইট ।
   ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায় – সোডিয়াম ।
   সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে – সোডিয়াম ।
   আতশবাজি ও ফটোগ্রাফির ফ্লাশ পাওডার তৈরীতে ব্যবহৃত হয়- ম্যাগনেসিয়াম ।
   সাংকেতিক আলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয় – ম্যাগনেসিয়াম ।
   নীলা, চুনি, পান্না প্রভৃতি মূল্যবান পাথরগুলো – অ্যালুমিনিয়ামের যৌগ ।
   পানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয় – ফিটকিরি ।
   ল্যাবরেটরিতে শুস্ককারক ও নিরুপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়- কুইক লাইম ।
   উড়োজাহাজ বা মোটরগাড়ির খোলস তৈরী হয় – ডুরালুমিন (অ্যালুমিনিয়াম) দিয়ে।
   চাঁদের নাম অনুসারে মৌলের নাম – সেলিনিয়াম ।
   হ্যালোজেন অর্থ – সামুদ্রিক লবন উৎপাদক ।
   ডিনামাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান – নাইট্রোক্লিয়াফিল ।
  (৯৮তম পর্ব শেষ)
বিজ্ঞানের আরও পর্ব দেখতে চাইলে – ক্লিক করুন
--৭৯তমপর্ব                                                                                                                                                  --৮৭তম পর্ব

 আরো অধিক বিষয় জানতে এদের উপর  ক্লিক করুন- (সাধারণ জ্ঞান ও অন্যান্য):











৮৬তম পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুনঃ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর সকল বিষয়।



৮৩তম পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন (বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্য বিষয়ক)




========================================================
বিঃদ্রঃ 
নিজের অর্থ, সময় ও শ্রম ব্যয় করে আপনাদের  উপকার  করে  যাচ্ছি। পারলে  আমার একটু উপকার করুন- এই   ব্লগের  উপরে  ও  নীচে  কিছু  এ্যাড  আছে।  আপনি  শুধু   এই  এ্যাডে  একবার   ক্লিক  করুন।  এতে  আপনার  অর্থ  ও  সময়  ব্যয়  হবে  না।  ফ্রি   ফ্রি   অন্যের  জিনিস  নিয়ে  নিজে উপকৃত হবেন আর  অন্যের  উপকার  করবেন  না- সেটাতো  স্বার্থপরতার  লক্ষণ।
Md. Izabul Alam-Online Principal
izabulalam@gmail.com
01716508708, Gulshan, Dhaka, Bangladesh
================================================
(সব পর্ব এক সাথে দেখতে এখানে ক্লিক করুন- সব পর্ব)

Please Share On

No comments:

সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব

  সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব (সকল চাকরি পরীক্ষার জন্য) বাংলাদেশ বিষয়াবলী সাধারণ জ্ঞান 1.প্রশ্ন : বাং...

BOU