BOU

Friday, January 31, 2020

সরকারি চাকরি পরীক্ষার জন্য বাংলা সাহিত্য বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন (৯৫তম পর্ব)

বাংলা সাহিত্য বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন
(৯৫তম পর্ব)
BANGLADESH ONLINE UNIVERSITY (BOU)



PRINCIPAL MD.IZABUL ALAM
Md.Izabul Alam-M.A, C.in.Ed. Principal-BOU, (Return 3 times BCS VIVA) Ex-Principal, Rangpur Modern Pre-Cadet and Kindergarten, Ex-Executive Director, RHASEDO NGO, Ex-Headmaster, Velakopa Govt. Primary School, Palashbari, Gaibandha, Ex-Instructor, Mathematics, URC, Palashbari, Gaibandha, Ex- Sub Inspector (Detective-DGFI), Ex-Executive & In Charge (Verification, Recruitment & Training School-Securex), Senior Executive & In Charge- (Inspection Wing, Control Room, Recruitment & Training School-(A LARGE COMPANY.)
Bangladesh Online University –
 ( যা সকল বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের তথ্য ভান্ডার)  
একটি সেবামূলক Online ভিত্তিক ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,যা সকলের জন্য উন্মুক্ত।
 তাই উপকৃত হলে দোয়া করতে ভুলবেন না।
Md.Izabul Alam, Principal-BOU, Gulshan-2- Dhaka, Bangladesh.
01716508708, izabulalam@gmail.com

((সরকারি যেকোনো অফিসের ই সেবা বা অনলাইন ভিত্তিক সেবা পেতে- 

সাধারণ জ্ঞানের অন্যান্য  বিষয়ের পর্ব দেখতে চাইলে এদের উপর ক্লিক করুনঃ












বাংলা সাহিত্য বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন

০১। ফকির গরীবুল্লাহ রচিত দু’টি গ্রন্থের নাম কী কী? [১৩ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘আমির হামজা’(১ম অংশ) ও জঙ্গনামা।
০২। মুসলমান সম্পাদকের সম্পাদনায় প্রথম কোন পত্রিকা সম্পাদিত হয়? [১৩ বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ ‘সমাচার সভারাজেন্দ্র (১৮৩১), সম্পাদক- শেখ আলীমুল্লাহ।
০৩। ’সধবার একাদশী’ প্রহসনটি কার লেখা? [১৩ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ দীনবন্ধু মিত্র।
০৪। শেক্সপীয়রের কোন নাটকটি বিদ্যাসাগর অনুবাদ করেন? [১৩, ২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ’কমেডি অব এররস’। অনূদিত নাম : ‘ভ্রান্তি বিলাস’।
০৫। ’ইউসুফ – জোলেখা’ কাব্যের রচয়িতা কে? [১০, ১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শাহ মুহাম্মদ সগীর।
০৬। আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্যের নাম কী? [১০ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ পদ্মাবতী।
০৭। রবীন্দ্রনাথের ‘বলাকা’ কাব্য প্রথম কোন সালে প্রকাশিত হয়? [১০ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা ১৩২২ সালে।
০৮। কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’ কবিতা কোন কাব্যের অন্তর্গত? [১০ বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ ’অগ্নিবীনা’ (১৯২২)।
০৯। ’ধূসর পাণ্ডলিপি’ কার রচনা? [১০ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ জীবনানন্দ দাস।
১০। ‘লালসালু’র লেখক কে? [১০ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
১১। জহির রায়হানের জনপ্রিয় উপন্যাস কোনটি? [১০ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ আরেক ফাল্গুন।
১২। প্রথম কোন মহিলা কবি রামায়ণ রচনা করেন? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ চন্দ্রাবতী।
১৩। ‘অন্নদামঙ্গল’ কার রচনা? [১১, ২০ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
১৪। কাহ্নপা কে ছিলেন? [১০, ১২ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ কাহ্নপা চর্যাপদের একজন প্রধান কবি। তাঁর রচিত পদের সংখ্যা ১৩ টি।
১৫। বাংলা ভাষার পূর্ববর্তী স্থরের নাম কী? [১০ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ অপভ্রংশ।
১৬। দৌলত উজির বাহরাম খানের কাব্যের নাম কী? [১০, ১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ লাইলী – মজনু।
১৭। ‘গোরক্ষ বিজয়’ এর আদি কবির নাম কী? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শেখ ফয়জুল্লাহ।
১৮। ‘মধুমালতী’ কাব্যের অনুবাদক কে? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মুহম্মদ কবীর।
১৯। ’মধুমালতী’ কাব্য কোন ভাষা থেকে অনূদিত হয়েছে? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ হিন্দি।
২০। ঈশ্বরগুপ্ত সম্পাদিত পত্রিকার নাম কী? [১১, ১৩ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ’সংবাদ প্রভাকর’ (১৮৩১)।
২১। ‘প্রফুল্ল’ নাটকটি কে রচনা করেছেন? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ গিরশিচন্দ্র ঘোষ।
২২। ‘আরণ্যক’ উপন্যাসের রচয়িতার নাম কী? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
২৩। আত্মজীবনীমূলক রচনা ‘উদাসীন পথিকের মনের কথা’র লেখক কে?[১১, ৩১ তম বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ মীর মোশাররফ হোসেন।
২৪। আহসান হাবীবের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘রাত্রিশেষ’।
২৫। ‘নেমেসিস’ নাটকটির রচয়িতা কে? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ নূরুল মোমেন।
২৬। ‘নদীবক্ষে’ কার রচনা? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ কাজী আব্দুল ওয়াদুদ।
২৭। ‘সমকাল’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদকের নাম কী? [১১, ২১ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃসিকান্দার আবু জাফর।
২৮। ‘অমর একুশে’ এর কবির নাম কী? [১১ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ আলাউদ্দীন আল আজাদ।
২৯। ’ধনধ্যান্যে পুষ্পেভরা আমাদের এই বসুন্ধরা’ এই লাইনাটর রচয়িতা কে? [১৩ বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
২৯। জয়দেব রচিত সংস্কৃত কাব্যেগ্রন্থের নাম কী? [১৩ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ গীতগোবিন্দ।
৩০। আলাওলের ‘পদ্মাবতী’ কোন কবি অনুবাদ করেন? কোন কাব্যে থেকে? [১৩ বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ মালিক মুহম্মদ জায়সীর। ’পদুমাবৎ’ কাব্য থেকে।
৩১। ‘চাঁদের আমাবস্যা’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? [১৩ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
৩২। বাংলাদেশের দু’জন অকালপ্রয়ত বিশিষ্ট কবির নাম কী কী? [১৩ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ও হুমায়ুন কবির।
৩৩। ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপর নাই’ এটি কোন কবির বাণী? [১৫ বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ দ্বিজ চণ্ডীদাসের।
৩৪। কৃত্তিবাস কোন কাব্যের জন্য বিখ্যাত? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ রামায়ণের অনুবাদের জন্য বিখ্যাত।
৩৫। বিজয়গুপ্ত কোন কাব্যের রচয়িতা? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মনসামঙ্গল কাব্য (১৪৯৪)।
৩৬। বিজয়গুপ্ত কোথায় জন্মগ্রহন করেন? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বরিশালের গৈলা নামক গ্রামে।
৩৭। বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণবিদ কে? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মানোএল দা আস্সুম্পসাওঁ। পর্তুগালের এক পাদ্রি।
৩৮। বাংলা গদ্যের জনক কে? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
৩৯। কারবালার কাহিনী নিয়ে কে গ্রন্থ রচনা করেন? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মীর মশাররফ হোসেন। ’বিষাদ সিন্ধু’।
৪০। ‘কৃষ্ণকুমারী’ নাটকের রচয়িতা কে? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মাইকেল মধসূদন দত্ত। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি।
৪১। ‘কুহেলিকা’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃকাজী নজরুল ইসলাম।
৪২। বাংলাদেশের সাহিত্যে (১৯৪৭- বর্তমান) প্রথম উল্লেখযোগ্য উপন্যাস কোনটি? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘লালসালু’। রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ।
৪৩। ‘কবর’ নাটকটি কোন ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে রচিত? নাট্যকার কে [১৫,২০,২৩,২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ভাষা আন্দোলন। নাট্যকার মুনীর চৌধুরী।
৪৪। একুশের প্রথম সংকলন এবং ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ : দলিলপত্র’ কে রচনা করেন? [১৫ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ হাসান হাফিজুর রহমান।
৪৫। বাংলা কাব্যের আদি নিদর্শন কী? [১৭, ২০, ২১, ২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘চর্যাপদ’।
৪৬। ‘চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা কে? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী। (রচনাকাল ষোড়শ শতক)।
৪৭। মনসুর বয়াতি কে? তার রচিত কাব্যের নাম কী? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মৈমনসিংহ গীতিকার অন্যতম কবি। রচিত কাব্য ’দেওয়ানা মদিনা’।
৪৮। ‘যুগসন্ধির কবি কাকে বলে? [১৭, ৩১ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তকে।
৪৯। মধ্যযুগের কোন কাব্য প্রথমে এক কবি শুরু করেন পরে অন্য এক কবি শেষ করেন? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ’সতীময়না-লোচন্দ্রানী’। (দৌলত কাজী শুরু করেন আলাওল শেষ করেন)।
৫০। ’তোহফা’ কাব্যটি কে রচনা করেন?[১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ আলাওল। ফরাসি ভাসা থেকে অনূদিত।
৫১। ‘প্রাচীন বঙ্গ সাহিত্যে মুসলমানদের অবদান’ গ্রন্থের রচয়িতা কে? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ।
৫২। ফররুখ আহমদ রচিত সনেট গ্রন্থের নাম কী? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তর ‘মহূর্তের কবিতা’ (১৯৬৩)।
৫৩। প্রাচীন যুগে রচিত বাংলা সাহিত্যের নিদর্শন কোন কোন নামে পরিচিত? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘চর্যাচর্যবিনিশ,’চর্যাগীতিকোষ’, ‘চর্যাগীতিকা’, ’চর্যাপদ’, হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধ গান ও দোহা’ ইত্যাদি।
৫৪। ‘ইউসুফ-জোলেখা’ ও ‘লাইলী-মজনু’ কাব্যের উপাখ্যানসমূহ কোন দেশের? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ’ইউসুফ-জোলেখা’ আরবের, ’লাইলী- মজন’ ইরান।
৫৫। ’রামায়ণ’ ও ’মহাভারত’ কাব্যের মূল রচয়িতাদের নাম কী? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ রামায়ণের রচয়িতা বাল্মীকি এবং মহাভারতের রচয়িতা কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাস।
৬৩। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২ এর মধ্যে বাংলা ভাষা আন্দোলনের উপর কোন গ্রন্থ রচিত হয়? [১৭ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘পূর্ব বাংলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি’। গ্রন্থকারঃ বদরুদ্দীন ওমর।
৫৬। কবিগান বলতে কী বোঝায়? [১৮ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ কবিতা বা গানের বিতর্ক।
৫৭। কবি গোলাম মোস্তফার তিনটি গ্রন্থের নাম কী কী? [১৮ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘বিশ্বনবী’, ’রক্তরাগ’ ও ‘মরুদুলাল’।
৫৮। ঈশ্বরচন্দ্রের বিধবা বিবাহ বিষয়ক গ্রন্থটির নাম কী? [১৮ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘বিধবা বিবাহ প্রচলিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব’।
৫৯। ‘কাশবনের কন্যা’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? [১৮ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শামসুদ্দীন আবুল কালাম।
৬০। বাংলা কথ্যরীতিতে প্রথম গ্রন্থ রচনা করেন কে? [১৮ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ প্যারীচাঁদ মিত্র ওরফে টেকচাঁদ ঠাকুর। গ্রন্থের নাম : ‘আলালের ঘরের দুলাল’।
৬১। রবীন্দ্রনাথের নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত গ্রন্থের নাম কী? [২১ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘Song Offerings’ কবিতা সংকলনরে জন্য।
৬২। কাজী নজরুল ইসলামের তিনটি কাব্যের নাম কী কী? [২১ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘অগ্নিবীনা’, ’চক্রবাক’ ও ‘সিন্দু হিন্দোল’।
৬৩। মুনীর চৌধুরীর ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকের বিষয়বস্তু কী? [২১ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ।
৬৪। ইংরেজ আমলে কাজী নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থগুলোর নাম কী কী? [২২, ২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বিষের বাঁশি, প্রলয় শিখা, ভাঙ্গার গান, যুগবানী ও চন্দ্রবিন্দু।
৬৫। দৌলত কাজী কোন কাব্যের জন্য বিখ্যাত? [২২ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ সতীময়না ও লোর চন্দ্রানী।
৬৬। চরিত্রহীন উপন্যাস কার লেখা? [২২ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
৬৭। শামসুর রহমানের প্রথম কাব্যের নাম কী? [২২ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে।
৬৮। ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ সংকলনের সম্পাদক কে? [২২, ২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ হাসান হাফিজুর রহমান।
৬৯। ‘মোহাম্মদী’, ‘সওগাত’ ও ’বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক কে কে? [২২ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ যথাক্রমে মাওলানা আকরাম খাঁ, মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন ও নূরজাহান বেগম।
৭০। পবিত্র কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদকের নাম কী? [২২ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
৭১। বাংলা কোন ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত? [২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ইন্দো- ইউরোপীয়।
৭২। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন কেন বিখ্যাত? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ নারী জাগরনের অগ্রদূত হিসেবে।
৭৩। রবীন্দ্রনাথের ‘শেষের কবিতা’ কী ধরনের গ্রন্থ? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ রোমান্টিক কাব্যধর্মী উপন্যাস।
৭৪। জসীমউদ্দীনকে কেন ‘পল্লিকবি’ বলা হয়? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ তাঁর কবিতায় পল্লি-প্রকৃতির রূপবৈচিত্র ফুটে উঠেছে তাই।
৭৫। ’কল্লোল’ কী? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যর পুরোধা-ব্যাক্তি দের একটি সংগঠন। এই সংগঠনের মূখপাত্র ছিলো ’কল্লোল’ নামের একটি পত্রিকা। এর সম্পাদক ছিলেন দীনেশরঞ্জন দাস।
৭৬। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৯২১ সালে।
৭৭। ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের আবিষ্কারকের নাম কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শ্রী বসন্তরঞ্জন রায়। তাঁর উপাধি ছিল ‘বিদ্বদ্বল্লভ’।
৭৮। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম কবি কে? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শাহ মুহম্মদ সগীর।
৭৯। বৈষ্ণব পদাবলির দু’জন পদকর্তার নাম কী কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বিদ্যাপতি ও জ্ঞানদাস।
৮০। ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ কার লেখা? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের।
৮১। প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বীরবল।
৮২। মুনীর চৌধুরীর দু’টি নাটকের নাম কী কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ রক্তাক্ত প্রান্তর ও দণ্ডকারণ্য।
৮৩। ‘অশ্রুমালা’ কাব্যের রচয়িতা কে? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ কায়কোবাদ। তাঁর আসল নাম মুহম্মদ কাজেম আল কোরায়শী।
৮৪। চর্যাপদ কে কখন কোথা থেকে আবিষ্কার করেন? [২৭, ২৮, ৩৩, ৩৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৯০৭ সালে ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে আবিষ্কার করেন।
৮৫। বাংলা মঙ্গল কাব্যধারার দু‘জন বিখ্যাত কবির নাম কী কী? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী ও রায়গুণাকর।
৮৬। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কত সালে স্থাপিত হয়? [২৭, ২৮ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৮০০ সালে।
৮৭। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রথম প্রকাশিত কাব্যের নাম কী? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ (১৮৪৭)।
৮৮। ‘বিষাদসিন্ধু’ কার লেখা? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মীর মশাররফ হোসেন। এটি প্রকাশিত হয় ১৮৬৯ সালে।
৮৯। রবীন্দ্রনাথ কত সালে কোন গ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলীর ইংরেজি অনূদিত গ্রন্থ ‘Song Offerings’ এর জন্য।
৯০। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কখন প্রতিষ্ঠিত হয়? [১৮ বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৮ মে ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে।
৯১। জীবনানন্দ দাসের তিনটি কাব্যগ্রন্থের নাম কী কী? [২০, ২২ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ঝরা পালক, ধূসর পাণ্ডুলিপি ও বনলতা সেন।
৯২। ’হাজার বছর ধরে’ উপন্যাসটির রচয়িতার নাম কী? [২০ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ জহির রায়হান।
৯৩। মৈমনসিংহ গীতিকার দু’টি পালা কী কী? [২০ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মহুয়া ও মলুয়া।
৯৪। রবীন্দ্রনাথের প্রথম ঐতিহাসিক উপন্যাস কোনটি? [২০ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘বৌ-ঠাকুরাণীর হাট’।
৯৫। তিনজন বৈষ্ণব পদকর্তার নাম কী কী? [২১ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস ও গোবিন্দদাস।
৯৭। কাব্য পারা কে লিখেছেন? [২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
৯৮। রবীন্দ্রনাথের সর্বশেষ কাব্যের নাম কী? [২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শেষ লেখা।
৯৯। কাজী নজরুল ইসলামের ছোটগল্পের বইয়ের নাম কী? [২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শিউলিমালা।
১০০। ’তাপস কাহিনী’ ও ‘মহর্ষি মনসুর’ প্রভৃতি গ্রন্থের রচয়িতার নাম কী? [১৮ বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ মোজাম্মেল হক।
১০১। জসীমউদ্দীনের ‘সোজান বাদিয়ার ঘাট’ কাব্যের প্রধান চরিত্র কী কী? [২৩ তম বিসিএস লিখিত] উত্তরঃ সোজান ও দুলি।
১০২। ‘চাঁদের আমাবস্যা’ কার লেখা? [২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
১০৩। ’সংশপ্তক’ কার লেখা? [২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শহীদুল্লাহ কায়সার।
১০৪। ’কাঞ্চন গ্রাম’ কার লেখা? [২৩ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শামসুদ্দীন আবুল কালামের।
১০৫। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে কত সালে বাংলা বিভাগ খোলা হয়? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৮০১ সালে।
১০৬। ‘লালসালু,’ ‘ সূর্যদীঘল বাড়ী’ ও ’চিলে কাঠার সেপাই’ কে কে লিখেছেন? [২৪,২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ যথাক্রমে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, আবু ইসহাক ও আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
১০৭। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন কেন বিখ্যাত? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ নারী জাগরনের অগ্রদূত হিসেবে।
১০৮। রবীন্দ্রনাথের ‘শেষের কবিতা’ কী ধরনের গ্রন্থ? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ রোমান্টিক কাব্যধর্মী উপন্যাস।
১০৯। জসীমউদ্দীনকে কেন ‘পল্লিকবি’ বলা হয়? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ তাঁর কবিতায় পল্লি-প্রকৃতির রূপবৈচিত্র ফুটে উঠেছে তাই।
১১০। ’কল্লোল’ কী? [২৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যর পুরোধা-ব্যাক্তি দের একটি সংগঠন। এই সংগঠনের মূখপাত্র ছিলো ’কল্লোল’ নামের একটি পত্রিকা। এর সম্পাদক ছিলেন দীনেশরঞ্জন দাস।
১১১। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৯২১ সালে।
১১২। ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের আবিষ্কারকের নাম কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শ্রী বসন্তরঞ্জন রায়। তাঁর উপাধি ছিল ‘বিদ্বদ্বল্লভ’।
১১৩। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম কবি কে? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ শাহ মুহম্মদ সগীর।
১১৪। বৈষ্ণব পদাবলির দু’জন পদকর্তার নাম কী কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বিদ্যাপতি ও জ্ঞানদাস।
১১৫। ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ কার লেখা? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের।
১১৬। প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ বীরবল।
১১৭। মুনীর চৌধুরীর দু’টি নাটকের নাম কী কী? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ রক্তাক্ত প্রান্তর ও দণ্ডকারণ্য।
১১৮। ‘অশ্রুমালা’ কাব্যের রচয়িতা কে? [২৫ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ কায়কোবাদ। তাঁর আসল নাম মুহম্মদ কাজেম আল কোরায়শী।
১১৯। চর্যাপদ কে কখন কোথা থেকে আবিষ্কার করেন? [২৭, ২৮, ৩৩, ৩৪ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৯০৭ সালে ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে আবিষ্কার করেন।
১২০। বাংলা মঙ্গল কাব্যধারার দু‘জন বিখ্যাত কবির নাম কী কী? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী ও রায়গুণাকর।
১২১। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কত সালে স্থাপিত হয়? [২৭, ২৮ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ১৮০০ সালে।
১২২। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রথম প্রকাশিত কাব্যের নাম কী? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ (১৮৪৭)।
১২৩। ‘বিষাদসিন্ধু’ কার লেখা? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ মীর মশাররফ হোসেন। এটি প্রকাশিত হয় ১৮৬৯ সালে।
১২৪। রবীন্দ্রনাথ কত সালে কোন গ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলীর ইংরেজি অনূদিত গ্রন্থ ‘Song Offerings’ এর জন্য।
১২৫। ‘নীল দর্পণ’ নাটকটি কে লিখেছেন? [২৭ তম বিসিএস লিখিত]
উত্তরঃ দীনবন্ধু মিত্র। তাঁর বিখ্যাত প্রহসন ‘বিয়ে পাগলা বুড়ো’।
ভাষাবিষয়ক গ্রন্থ ও ভাষাতাত্ত্বিক
১) ভাষাতত্ত্বের নানা প্রসঙ্গ ও ভাষার কথা - - মুহম্মদ দানীউল হক
 ২) বাঙ্গালা ব্যাকরণ ও  বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত - - ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
৩) তুলনামূলক ঐতিহাসিক ভাষা বিজ্ঞান -  - হুমায়ুন আজাদ
৪) ভাষাতত্ত্ব অনুশীলন - - মনিরুজ্জামান
৫) আধনিক ভাষা তত্ত্বের স্বরুপ ও প্রযুক্তি - - আজিজুল হক
৬) গৌড়ীয় ব্যাকরন - রামমোহন রায়
৭) A Grammar of the Banglali Language বা বাঙলা ব্যাকরণ ১৭৭৮ - - নাথানিয়েল ব্রসি হ্যালহেড
৮) আধুনিক ভাষা তত্ত্ব -  - আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ
৯) বাংলা উচ্চারন অভিধান -  - নরেন বিশ্বাস
১০)  অভিধান ও পান্ডুলিপি পাঠ ও পাঠ সমালোচনা - - ডঃ মোহাম্মদ আবুল কাইউম
১১) ভাষার কথা - - মুরারী মোহন সেন
১২) শব্দ কথা - -  রামেন্দ্র সুন্দর ত্রিবেদী
১৩) ভাষা ও সাহিত্য, ধবনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনি তত্ত্ব - - মুহম্মদ আব্দুল হাই
১৪)  ভাষা প্রকাশ, বাঙ্গালা ব্যাকরন -  - সুনীতকুমার চট্রোপাধ্যায়
১৫) Original Development Bengali Language.- -  সুনীতকুমার চট্রোপাধ্যায়
১৬) বাঙ্গালা ব্যাকরণ - - শাজাহান মনির
১৭) ব্যাকরণ মঞ্জরী - - ড. মুহম্মদ এনামুল হক
১৮) আধুনিক বাংলা ব্যাকরন - - জগদীশ চন্দ্র ঘোষ
১৯) ভাষার ইতিবৃত্ত - -  সুকুমার সেন
২০) শব্দতত্ত ও বাংলা ভাষা পরিচয় - - রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর
২১) বাংলা গদ্য রীতি - - মুনীর চৌধুরী
২২) বানান ও উচ্চারণ - - জামিল চৌধুরী
প্রাচীন, মধ্য ও আধুনিক যুগ
প্রঃ চর্যাপদ কোন প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় পুনরুদ্ধার করা হয়েছে?
উঃ বঙ্গীয় সাহিত্যে পরিষদ।
প্রঃ মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে?
উঃ পাঠান সুলতানগণ।
প্রঃ মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে কোন ধর্ম প্রচারকের প্রভাব অপরিসীম?
উঃ শ্রী চৈতন্যদেব।
প্রঃ কার অনুপ্রেরণায় মহাভারতের অশ্বমেধ পর্ব অনুদিত হয়?
উঃ নাসিরউদ্দিন নসরৎ শাহের।
প্রঃ কার রাজত্বকালে বাংলার লৌকিক কাহিনী ‘মনসামঙ্গল রচিত হয়?
উঃ হুসেন শাহের।
প্রঃ চৈতন্য ভাগবত কার সময় রচিত হয়?
উঃ গিয়াসুদ্দীন মাহমুদ শাহের।
প্রঃ কার পৃষ্ঠপোষকতায় কৃত্তিবাস রামায়ণের অনুবাদ করেন?
উঃ জালালুদ্দিন মুহম্মদ শাহের।
প্রঃ কবি বিদ্যাপতি ও শেখ কবির কার আদেশে বৈঞ্চবপদ কাব্য রচনা করেন?
উঃ নাসির উদ্দিন নসরৎ শাহের।
প্রঃ কবি বিজয়গুপ্ত কার আদেশে মনসামঙ্গল কাব্য রচনা করেন?
উঃ আলাউদ্দিন হুসেন শাহের।
প্রঃ বাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিখ্যাত শাসক?
উঃ আলাউদ্দিন হুসেন শাহ।
প্রঃ গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পৃষ্ঠপোষকতায় শাহ মুহম্মদ সগীর কোন কাব্যটি রচনা করেন? উঃ ইউসূফ- জুলেখা।
প্রঃ নসীয়তনামা কাব্য কার পৃষ্ঠপোষকতায় রচিত?
উঃ শ্রীসুধর্মের।
প্রঃ কার আদেশে সয়ফুল-মূলক রচিত হয়?
উঃ সৈয়দ মুসার আদেশে।
প্রঃ কার আদেশে আলাওল সতীময়না কাব্য রচনা করেন?
উঃ লস্কর উজীর আশরাফ খানের।
প্রঃ কবি জৈনুদ্দিন কার সভাকবি ছিলেন?
উঃ গৌড়ের সুলতান ইউসুফ শাহেব।
প্রঃ রসুল বিজয় কাব্য কার অনুপ্রেরণায় রচিত হয়?
উঃ শামসুদ্দীন ইউসূফ শাহের।
প্রঃ মহা বংশাবলী নামক সামাজিক ইতিহাস গ্রন্থের পৃষ্ঠপোষক কে?
উঃ সুলতান জালালউদ্দিন ফতেহ-ই-শাহ।
প্রঃ বাংলায় সর্বপ্রথম বিদ্যাসাগর কাহিনী কার আমলে রচিত হয়?
উঃ হুসেন শাহের আমলে।
প্রঃ কার পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতচন্দ্র বিদ্যাসুন্দর রচনা করেন?
উঃ রাজা কৃষ্ণ চন্দ্র্রের।
প্রঃ কোন কবি গিয়াস উদ্দীন আযম শাহের রাজা কর্মচারী ছিলেন?
উঃ শাহ মুহম্মদ সগীর।
প্রঃ কবি মালাধর বসুর পৃষ্ঠপোষক কে ছিলেন?
উঃ শামসউদ্দিন ইউসুফ শাহ।
প্রঃ রাজা লক্ষন সেনের সভাকবি কে ছিলেন?
উঃ ভারতচন্দ্র ।
প্রঃ হোসেন শাহের পৃষ্ঠপোষকতায় কে কাব্য চর্চা করেন?
উঃ রূপ
প্রঃ কবীন্দ্র পরমেশ্বর কার আদেশে বাংলায় মহাভারত রচনা করেন?
উঃ পরাগল খানের।
প্রঃ ছুটি খানের সভাকবি কে ছিলেন?
উঃ শ্রীকর নন্দী।
প্রঃ আলাওল পদ্মাবতী রচনা করেন?
উঃ মাগন ঠাকুরের অনুরোধে।
প্রঃ কবি হাফিজকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কোন নৃপতি?
উঃ গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ।
প্রাচীনসাহিত্যধারা (Old Age field of Literature)
প্রঃ বাংলা সাহিত্যের প্রধান প্রধান সাহিত্য ধারা কি কি?
উঃ গীতিকবিতা, মহাকাব্য, উপন্যাস, গল্প, নাটক, প্রহসন, প্রবন্ধ, অভিসন্দর্ভ, সমালোচনা, পত্র সাহিত্য, জীবনী সাহিত্য ইত্যাদি।
প্রঃ মধ্যযুগের অন্যতম সাহিত্য ধারা কি কি ?
উঃ বৈঞ্চব পদাবলী, জীবনী সাহিত্য, মঙ্গল কাব্য, কবিগান, পুঁথি সাহিত্য, অনুবাদ সাহিত্য, মর্সিয়া সাহিত্য ইত্যাদি।
প্রঃ আধুনিক যুগের সাহিত্য ধারা কি কি ?
উঃ মহাকাব্য, গীতিকাব্য, উপন্যাস,নাটক, ছোটগল্প, প্রহসন,প্রবন্ধ, নিবন্ধ, অভিসন্দর্ভ, সমালোচনা, আত্মজীবনীমূলক সাহিত্য, পত্র সাহিত্য, গীতিনাট্য ইত্যাদি।
লোকসাহিত্য (Folklore)
প্রঃ বাংলা সাহিত্যের শেকড় সন্ধানী সাহিত্য কি?
উঃ লোকসাহিত্য।
প্রঃ লোক সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃস্টি কি?
উঃ ছড়া ও ধাঁ ধাঁ ।
প্রঃ Folklore Society এর কাজ কি?
উঃ লোকসাহিত্য চর্চা ও সংরক্ষন।
প্রঃ মহুয়া পালা কোন কাহিনী নিয়ে রচিত?
উঃ বেদের এক অপূর্ব সুন্দরী কন্যা মহুয়ার সাথে বামনকান্দার জমিদার ব্রাহ্মন যুবক নদের চাঁদের প্রনয় কাহিনী।
প্রঃ মৈয়মনসিংহ গীতিকার অর্ন্তগত উল্লেখযোগ্য গীতিকাগুলো কি কি ?
উঃ মহুয়া, চন্দ্রাবতী, কাজল রেখা, দেওয়ানা মদিনা প্রভৃতি।
প্রঃ দেওয়ানা মদিনা পালাটির রচয়িতা কে?
উঃ মনসুর বয়াতি।
প্রঃ বাংলাদেশ থেকে সংগৃহিত লোক গীতিকা কয়ভাগে বিভক্ত?
উঃ ৩ ভাগে। নাথ-গীতিকা, মৈয়মনসিংহ গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা।
প্রঃ মৈয়মনসিংহ গীতিকা বিশ্বের কয়টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে?
উঃ ২৩ টি।
প্রঃ মৈয়মনসিংহ গীতিকার রচয়িতা কে?
উঃ ড. দীনেশ চন্দ্র সেন।
প্রঃ মৈয়সনসিংহ গীতিকা কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৯২৩ সালে।
প্রঃ পদ বা পদাবলী বলতে কি বুঝায়?
উঃ পদ্যাকারে রচিত দেবস্তুতিমূলক রচনা।
বৈষ্ণব পদাবলী (Vaishnab Literature)
প্রঃ বৈষ্ণব সাহিত্য কি?
উঃ বৈঞ্চব মতকে কেন্দ্র করে রচিত সাহিত্যকে।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যর সূচনা ঘটে কবে?
উঃ চর্তুদশ শতকে।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের বিকাশ কাল কখন?
উঃ ষোড়শ শতকে।
প্রঃ শাক্ত পদাবলী কোন শতকের সাহিত্য ছিল?
উঃ আঠারো শতক।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের আদি কবি কে কে?
উঃ বিদ্যাপতি ও চন্ডীদাশ।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের চতুষ্টয় কে কে?
উঃ বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, জ্ঞানদাস ও গোবিন্দ দাস।
প্রঃ বিদ্যাপতি ও চন্ডীদাশ কোন শতকের কবি?
উঃ চর্তুদশ শতক।
প্রঃ জ্ঞানদাস ও গোবিন্দ দাস কোন শতকের কবি?
উঃ ষোড়শ শতক।
প্রঃ বিদ্যাপতি কোন ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলী রচনা করেছেন?
উঃ ব্রজবুলী ভাষায়।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবালী সাহিত্যের উল্লেখ্যযোগ্য কবি কে কে?
উঃ বিদ্যাপতি, চন্ডী দাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দ দাস, যশোরাজ খান, চাঁদকাজী, রামচন্দ বসু, বলরাম দাস, নরহরি দাস, বৃন্দাবন দাস, বংশীবদন, বাসুদেব, অনন্ত দাস, লোচন দাস, শেখ কবির, সৈয়দ সুলতান, হরহরি সরকার, ফতেহ পরমানন্দ, ঘনশ্যাম দাশ, গয়াস খান, আলাওল, দীন চন্ডীদাস, চন্দ্রশেখর, হরিদাস, শিবরাম, করম আলী, পীর মুহম্মদ, হীরামনি, ভবানন্দ প্রমুখ।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য মুসলিম কবি কে কে?
উঃ আলাওল, সৈয়দ সুলতান, আকবর, ফয়জুল্লাহ, আফজল, সালেহ বেগ, নাসির মাহমুদ, সৈয়দ আইনুদ্দীন, গয়াস খান, প্রঃ ফাজিল, নাসির মহম্মদ, আলীরজা, করম আলী।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবলীর প্রধান অবলম্বন কি কি?
উঃ রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা।
প্রঃ অধিকাংশ বৈষ্ণব পদাবলী কোন ভাষায় রচিত হয়েছে?
উঃ ব্রজবূলী ভাষায়।
প্রঃ শাক্ত পদাবলীর উল্লেখ্যযোগ্য কবি কে কে?
উঃ রামপ্রসাদ সেন, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র, আলীরজা, কমলাকান্ত, নন্দকুমার প্রমুখ।
মঙ্গলকাব্য (Mangalkavya)
প্রঃ মঙ্গলকাব্যের উপজীব্য কি?
উঃ ধর্মবিষয়ক আখ্যান। দেবদেবীর গুনগান মঙ্গলকাব্যর উপজীব্য। স্ত্রী দেবীদের প্রধান্য এবং মনসা ও চন্ডীই এদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রঃ মঙ্গলকাব্য প্রধানত কত প্রকার ও কি কি?
উঃ মঙ্গল কাব্য প্রধানতঃ দুপ্রকার। যথা- (ক) পৌরাণিক মঙ্গলকাব্য ও (খ) লৌকিক মঙ্গলকাব্য।
প্রঃ উল্লেখ্যযোগ্য পৌরাণিক মঙ্গলকাব্য কি কি?
উঃ অন্নদামঙ্গল, কমলামঙ্গল, দূর্গামঙ্গল।
প্রঃ উল্লেখযোগ্য লৌকিক মঙ্গলকাব্য কি কি?
উঃ মনসা মঙ্গল, চন্ডীমঙ্গল, কালিমঙ্গল, গৌরীমঙ্গল (বিদ্যাসুন্দরী), সারদামঙ্গল প্রভৃতি।
প্রঃ সর্বাপেক্ষা প্রাচীনতম মঙ্গলকাব্য ধারা কোনটি?
উঃ মনসামঙ্গল।
প্রঃ সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় মনসামঙ্গল কাহিনী কোনটি?
উঃ চাঁদ সাগরের বিদ্রোহ ও বেহুলার সতীত্ব কাহিনী।
প্রঃ মনসামঙ্গল কাব্য কোন দেবীর কাহিনী নিয়ে রচিত?
উঃ দেবী মনসার কাহিনী।
প্রঃ মনসামঙ্গলের উল্লেখযোগ্য চরিত্র কি?
উঃ মনসাদেবী, চাঁদ সুন্দর, বেহুলা, লক্ষ্মীন্দর।
প্রঃ মনসামঙ্গলের আদি কবি কে?
উঃ কানা হরিদত্ত।
প্রঃ কোন রাজার সময় মনসা মঙ্গল কাব্য রচিত হয়?
উঃ সুলতান হুসেন শাহের সময়ে।
প্রঃ মনসামঙ্গলের অন্যতম কবি নারায়ন দেবের জন্মস্থান কোথায়?
উঃ বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলায়।
প্রঃ কবি নারায়ন দেবের কাব্যের নাম কি?
উঃ পদ্মপুরাণ।
প্রঃ মনসামঙ্গলের অন্যতম কবি বিজয় গুপ্তের জন্ম স্থান কোথায়?
উঃ বরিশাল জেলার বর্তমান গৈলা গ্রামে এবং প্রাচীন নাম ফুলশ্রী।
প্রঃ মনসা বিজয় কাব্যগ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ বিপ্রদাস পিপিলাই, ১৪৯৫ সালে প্রকাশিত হয়।
প্রঃ মনসামঙ্গলের সুকণ্ঠ গায়ক হিসেবে কোন কবির বিশেষ খ্যাতি ছিল?
উঃ দ্বিজ বংশীদাস।
প্রঃ দ্বিজ বংশীদাস কোথায় জন্মগ্রহন করেন?
উঃ কিশোরগঞ্জ জেলার পাতুয়ারী গ্রামে।
প্রঃ মনসামঙ্গলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি ক্ষেমানন্দের উপাধি কি ছিল?
উঃ কেতকা দাস।
প্রঃ চন্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি কবির নাম কি?
উঃ মানিক দত্ত।
প্রঃ কোন শতকে চন্ডীমঙ্গল কাব্যর সর্বাধিক প্রসার ঘটে?
উঃ ষোড়শ শতকে।
প্রঃ চন্ডীমঙ্গল কাব্যর রচনাকাল কত সময় পর্যন্ত বিসতৃত?
উঃ ষোড়শ থেকে আঠার শতক পর্যন্ত।
প্রঃ চন্ডীমঙ্গল কাব্য ধারার সর্বশ্রেষ্ট কবি কে?
উঃ কবি কবিকঙ্কন মুকুন্দ রাম চক্রবর্তী।
প্রঃ কবি মুকুন্দ রাম কোথায় জন্মগ্রহন করেন?
উঃ বর্ধমান জেলার দামুন্যা গ্রামে।
প্রঃ কবি মুকুন্দ রাম কার সভাসদ ছিলেন?
উঃ মেদিনীপুর জেলার অড়বা গ্রামের জমিদার রঘুনাথের।
প্রঃ মুকুন্দ রামকে কে কেন ‘কবিকঙ্কন উপাধি দেন ?
উঃ জমিদার রঘুনাথ শ্রী শ্রী চন্ডীমঙ্গল কাব্য রচনার জন্য।
প্রঃ মুকুন্দ রামের চন্ডীমঙ্গল কাব্যর অন্যান্য নাম কি কি?
উঃ অভয়ামঙ্গল, অধিকামঙ্গল, গৌরিমঙ্গল, চন্ডীমঙ্গল, প্রভৃতি।
প্রঃ চন্ডীমঙ্গলের উল্লেখ্যযোগ্য কবির নাম কি?
উঃ দ্বিজ রামদেব, মুক্তারাম সেন, হরিরাম, ভবানীশঙ্কর দাস, অকিঞ্চন চক্রবর্তী প্রমুখ।
প্রঃ ধর্মমঙ্গল কাব্যের কাহিনী কয়টি এবং কি কি?
উঃ দুটি। যথাঃ (ক) রাজা হরিশ্চন্দ্রের কাহিনী এবং (খ) লাউসেনের কাহিনী।
প্রঃ ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে?
উঃ ময়ূর ভট্ট।
প্রঃ হাকন্দপুরান কার রচিত কাব্য গ্রন্থ?
উঃ ময়ূর ভট্ট।
প্রঃ শ্যাম পন্ডিত কে ছিলেন?
উঃ ধর্মমঙ্গলের অন্যতম কবি।
প্রঃ নিরঞ্জন মঙ্গল কার কাব্য গ্রন্থের নাম?
উঃ শ্যাম পন্ডিত।
প্রঃ সা বারিদ খান রচিত মঙ্গল কাব্যর নাম কি?
উঃ বিদ্যাসুন্দর।
প্রঃ কবিরঞ্জন কোন কবির উপাধি?
উঃ রাম প্রসাদ সেন।
প্রঃ রাম প্রসাদ সেনকে কে ‘কবিরঞ্জন উপাধি প্রদান করেন?
উঃ নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র।
প্রঃ রাম প্রসাদ সেনের কাব্য গ্রন্থের নাম কি?
উঃ কবিরঞ্জন।
প্রঃ অষ্টাদশ শতক বা মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে কোন কবি সুপরিচিত?
উঃ ভারতচন্দ্র রায় গুনাকর।
প্রঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ ভারত চন্দ্র।
প্রঃ ভারতচন্দ্রকে কে রায় গুণাকর উপাধি প্রদান করেন?
উঃ নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র।
প্রঃ ভারতচন্দ্র কার সভাকবি ছিলেন?
উঃ নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র।
প্রঃ ভারতচন্দ্রের রায় রচিত মঙ্গল কাব্যর নাম কি?
উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্য।
প্রঃ ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের জন্মস্থান কোথায়?
উঃ হাওড়া জেলার পেঁড়ো (পান্তুয়া) গ্রামে।
প্রঃ কোন কবির জীবানাবসানের মাধ্যমে মধ্যযুগের অবসান হয়েছে?
উঃ কবি ভারত চন্দ্র রায় গুনাকর।
বিখ্যাত বাংলা নাটক
  (ক) নাটক হলো - দৃশ্যকাব্য।
  (খ) নাটকের উৎপত্তি হয় -গ্রীসে।
  (গ) বাংলা নাটক মঞ্চায়ন, রচনায় ও অনুবাদে যে বিদেশীর নাম প্রথমে আসে-হেরাসিম লেবেডফ।
  (ঘ) দি ডিসগাইজ নাটকের বাংলা আনুবাদক-হেরাসিম লেবেডফ।
  (ঙ) ট্রাজেডি, কমেডি ও ফার্সের মূল পার্থক্য হলো-জীবনানুভূতির গভীরতায়।
  (চ) নাটক ও প্রহসনের মূল পার্থক্য হলো-ব্যঙ্গ বিদ্রুপ
বিখ্যাত ঐতিহাসিক নাটক Famous Historical Drama
নাটকের নাম
নাট্যকার
নাদির শাহ (১৯৩২)
আকবর উদ্দীন
অগ্নিগিরি
আসকার ইবনে শাইখ
কামাল পাশা (১৯২৭)
ইব্রাহিম খাঁ
স্পেন বিজয়ী মুসা
ইবরাহিম খলিল
সিরাজউদৌল্লা (১৯০৬)
গিরীশ চন্দ্র ঘোষ
সাজাহান (১৯০৯)
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
কৃষ্ণকুমারী (১৯৬১)
মধুসুধন দত্ত
টিপু সুলতান
মহেন্দ্র গুপ্ত
রক্তাক্ত প্রান্তর (১৯৫৯)
মুনীর চৌধুরী
প্রায়শ্চিত্ত (১৯০৯)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সিরাজউদৌল্লা
শচীন্দ্রনাথ সেন গুপ্ত
সরফরাজ খাঁ
শাহাদাৎ হোসেন
বাংলার মসনদ
ক্ষিরোদ প্রসাদ বিদ্যাবিনোদ
সিরাজউদৌল্লা(১৯৬৫)
সিকান্দার আবু জাফর
বিখ্যাত সামাজিক নাটক Famous Social Drama
নাটকের নাম
নাট্যকার
অলীক বাবু
জ্যোতিরিন্দ্র নাথ ঠাকুর
ছেঁড়া তার, দুঃখীর ইসান
তুলসী লাহিড়ী
চিঠি (১৯৬৬), দন্ডকরণ্য(১৯৬৬)
মুনীর চৌধুরী
কুলিনকুল সর্বস্ব (১৮৫৪)
রাম নারায়ন তর্করত্ন
মানচিত্র (১৯৬৩)
আনিস চৌধুরী
প্রফুল্ল (১৮৮৯)
গিরিশ চন্দ্র ঘোষ
ব্যাপিকা বিদায়
অমৃত লাল বসু
প্রচ্ছদপট
আসকার ইবনে শাইখ
নীল দর্পন (১৮৬০)
দীনবন্দু মিত্র
পুনর্জন্ম
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
নয়াখান্দান
নূরুল মোমেন
নবান্ন
বিজন ভট্ট্রচার্য
জমিদার দর্পন (১৮৭৩)
মীর মোশারফ হোসেন
চিরকুমার সভা (১৩০৮বাং)
রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর
বহ্নিপীর (১৯৬০)
সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ
 গীতিকবি ও গীতিকাব্য
গীতিকবি
গীতিকাব্যের নাম ও প্রকাশকাল
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
আর্যগাথা (১৮৮২),
আষাঢ়ে (১৮৯৯),
ত্রিবেনী (১৯১২)
রজনীকান্ত সেন
বাণী (১৯০২),
কল্যাণী (১৯০৫),
অমৃত (১৯১০),
আনন্দময়ী (১৯১০)
বিহারীলাল চক্রবর্তী
প্রেম প্রবাহিনী (১৮৭০),
বঙ্গসুন্দরী (১৮৭০),
নিসর্গ সন্দর্শন (১৮৭০),
সারদা মঙ্গল (১৮৭৯)
মোজাম্মেল হোসেন
কুসুমাঞ্জলী (১৮৮২),
প্রেমহার (১৮৯৮)
সুরেন্দ্রনাথ মজুমদার
মহিলাকাব্য (১৮৮০),
সবিতা সুদর্শন (১৮৭০),
বর্ষবর্তন (১৮৭২)
দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর
স্বপ্নপয়ন(১৮৭৩)।
সৈয়দ এমদাদ আলী
ডালি (১৯১২),
হাজেরা (১৯১২)।
স্বর্ণকুমারী
গাথা (১৮৮০),
কবিতা ও গান (১৮৯৫)।
অক্ষয়কুমার বড়াল
প্রদীপ (১৮৮৪),
এষা (১৯১৯)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ভানুসিংহের পদাবলী
কামিনী রায়
আলো ও ছায়া (১৮৮৯),
মাল্য ও নিমার্ল্য (১৯১৩),
অশোক সঙ্গীত(১৯১৪),
দীপ ও ধুপ (১৯২৯)।
গোবিন্দ চন্দ্র দাস
প্রসূন (১২৯৪),
প্রেম ও ফুল (১২৯৪),
কুমকুম (১২৯৮),
ফুল রেণু (১৩০৩)।
কায়কোবাদ
অশ্রুমালা (১৮৯৫)।
অক্ষয়কুমার বড়াল
প্রদীপ(১৮৮৪),
এষা (১৯১৯)।
মহাকবি ও মহাকাব্য
একটি মহাকাব্য রচিত হয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাহিনীকে কেন্দ্র করে, দীর্ঘাকার এক ইতিহাসের ওপর নির্ভর করে। যে কাহিনী এবং ইতিহাসকে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং সুন্দর ভাষায় প্রকাশ করা হয়।  যিনি মহাকাব্য রচনা করেন, তিনি মহাকবি নামে পরিচিতি পেয়ে থাকেন। দেবতা বা দেবতুল্য নায়কের বৃত্তান্ত নিয়ে বিশেষ রীতিতে রচিত বৃহৎ কাব্য রচনাকে মহাকাব্য নামে অভিহিত করা হয়। মহাকাব্যে প্রাকৃতিক বিবিধ দৃশ্যমালা ও পরিবর্তন বর্ণিত থাকে এবং এতে কমপক্ষে আটটি কিংবা ততোধিক সর্গ বা ভাগ থাকে। যথাঃ রামায়ণ, মহাভারত ইত্যাদি।
মহাকবি
মহাকাব্যের নাম/প্রকাশ/রচনাকাল
মাইকেল মধুসুদন দত্ত
মেঘনাথ বধ কাব্য (১৮৬১)
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যয়
বৃত্রসংহার (১৮৭৫)
নবীনচন্দ্র সেন
রৈবতক(১৮৭৫), করুক্ষেত্র (১৮৯৩), প্রভাস (১৮৯৬)
কায়কোবাদ
মহাশ্মাশান(১৯০৪)
ইসমাইল হোসেন সিরাজী
স্পেন বিজয় কাব্য(১৯১৪)
প্রাচীন মহাকাব্য (প্রাচীনকাল থেকে ৫ম শতক)
খ্রিস্টপূর্ব ২০শ থেকে ১০ম শতক পর্যন্তঃ 'গিলগামেশ' ও 'এত্রাহ্যাসিস' (মেসোপটেমিয়ার পৌরাণিক কাহিনী); 'এনুমা এলিশ' (বেবিলনের পৌরাণিক কাহিনী)। তন্মধ্যে বেবিলনের মহাকাব্য রচনার সময়কাল সুনির্দিষ্ট করা খুবই দূরূহ ব্যাপার। কেননা এটি হাতে লেখা ছিল এবং পরবর্তীকালে প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হতো। এছাড়াও, পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষণ এবং বিযোজন করার ফলেও সময়কাল নির্দিষ্ট করাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে।
খ্রিস্টপূর্ব ২০শ থেকে ৫ম শতক পর্যন্তঃ হিন্দু পৌরাণিক উপাখ্যান হিসেবে ব্যাস দেব কর্তৃক প্রণীত 'মহাভারত' ও বাল্মিকী মুনি কর্তৃক প্রণীত 'রামায়ণ'।
খ্রিস্টপূর্ব ৮ম থেকে ৬ষ্ঠ শতক পর্যন্তঃ গ্রীক পৌরাণিক উপাখ্যান হিসেবে হোমার রচিত 'ইলিয়াড' এবং 'ওডিসি'; হেসিওড রচিত 'ওয়ার্কস্‌ এন্ড ডেজ', 'থিওগোনি', 'ক্যাটালগ আব ওম্যান' এবং 'দ্য শিল্ড অব হেরাক্লেস'।
খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতকঃ এপোলো অব রোডেস প্রণীত 'আর্গোনটিকা'।
খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকঃ কুইনটাস এনিয়াস প্রণীত 'অ্যানালস্‌' (রোমের ইতিহাস সংক্রান্ত)।
খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকঃ ভার্জিল প্রণীত 'এনিড' (ল্যাটিন পৌরাণিক কাহিনী) এবং লুক্রেটিয়াস প্রণীত 'ডি রেরাম নতুরা' (ল্যাটিন সাহিত্য, এপিকুরেন দর্শন সম্পর্কীয়)।
খ্রিস্টাব্দ ১ম শতকঃ অভিড রচিত 'মেটামোরফোসেস' (ল্যাটিন পৌরাণিক কাহিনী); লুকান রচিত ফারসালিয়া ও সিলিয়াস ইটালিকাস রচিত 'পুনিকা' (রোমান ইতিহাস সংক্রান্ত); গাইয়াস ভ্যালেরিয়াস ফ্লাকাস রচিত 'আর্গোনটিকা' ও স্ট্যাটিয়াস রচিত থেবাইড এন্ড এ্যাচিলিড (রোমান কবি ও গ্রিক পৌরাণিক কাহিনী)।
খ্রিস্টাব্দ ২য় শতকঃ অশ্ব ঘোষ প্রণীত 'বুদ্ধকার্তিকা' এবং 'সৌন্দরানান্দকাব্য' (ভারতীয় মহাকাব্য)।
খ্রিস্টাব্দ ২য় থেকে ৫ম শতকঃ তামিল সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য ৫টি মহাকাব্য - প্রিন্স ইলানগো এডিগাল রচিত 'সিলাপ্পাদিক্রম', সিথালাই সাথানর রচিত 'মনিমেকালাই', তিরুতাকাকাতেভার রচিত 'সিভাকা সিন্তামণি', জনৈক বৌদ্ধ কবি রচিত 'কুন্দালেকেসি' এবং জনৈক জৈন কবি রচিত 'বলয়াপতি'।
খ্রিস্টাব্দ ৩য় থেকে ৪র্থ শতকঃ কুইন্টাস অব স্মাইরনা রচিত 'পোস্থোমেরিকা'।
খ্রিস্টাব্দ ৪র্থ শতকঃ জুভেনকাস রচিত 'ইভএ্যাঞ্জেলিওরামলিরি'; মহাকবি কালিদাস রচিত ভারতীয় মহাকাব্যদ্বয় 'কুমারসম্ভব' ও 'রঘুবংশ'; ক্লদিয়ান রচিত 'ডি রাপ্টু প্রোসারপিনে'।
খ্রিস্টাব্দ ৫ম শতকঃ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি কর্তৃক 'আর্গোনটিকা অরফিকা', নোনাস কর্তৃক 'ডাইওনিসিয়াকা'।
প্রাচীন মহাকাব্য (৫ম থেকে ১৫শ শতক)
৭ম শতকঃ 'তায়েন বো কোয়াইলেঞ্জ' (প্রাচীন আইরিশ); পাণিনি প্রণীত রামায়ণ ও 'অষ্টদেহী' অনুসরণে সংস্কৃত ভাষায় পরিমার্জিত 'ভট্টিকাব্য'; মহাভারত অনুসরণে সংস্কৃত ভাষায় ভারবি রচিত 'কীর্তাঅর্জুনীয়া' ও মাঘ রচিত 'শিশুপালবধম্‌'।
৮ম থেকে ১৯ম শতকঃ 'বিউওল্ফ' এবং 'ওয়ালদেয়ার' (প্রাচীন ইংরেজি); ডেভিড অব সাসুন (আর্মেনিয়ান)।
৯ম শতকঃ সংস্কৃত ভাষায় রচিত 'ভাগবত পুরাণ'।
১০ম শতকঃ 'শাহনামা' (ফার্সি সাহিত্য); সেন্ট গলের একেহার্ড প্রণীত 'ওয়াল্থারিয়াস' (ল্যাটিন)।
১১শ শতকঃ 'তাঘরিবাত বনি হিলাল' (আরবী সাহিত্য); জনৈক জার্মান লেখক রচিত 'রুডলিয়েব' (ল্যাটিন); বাইজেনটাইন সাম্রাজ্যের বীরকে ঘিরে 'ডাইজেনিস একরিটাস' (গ্রীক); 'এপিক অব কিং গেসার' (তীব্বতীয় ভাষায়)।
১২শ শতকঃ 'চ্যানসন ডি রোল্যান্ড' (প্রাচীন ফরাসী); শোটা রুসট্যাভেলি প্রণীত 'দ্য নাইট ইন দ্য প্যান্থার স্কীন'; ওয়াল্টার অব চাটিলন রচিত 'আলেক্সান্দ্রিস' (ল্যাটিন); জোসেফ অব এক্সটার প্রণীত 'ডি বেলো ট্রোইয়ানো' ও 'দ্য লস্ট এন্টিওচিজ'; কারম্যান ডি প্রোডিসিওন গুইনোনিস (ল্যাটিন); জন অব হভিলে প্রণীত 'আর্কিট্রেনিয়াস' (ল্যাটিন বিদ্রুপাত্মক কাব্য); পিটার অব এবোলি প্রণীত 'লিবার এ্যাড অনরেম অগাস্টি'; বাইলিনাস প্রণীত 'দ্য টেল অব ইগোর'স ক্যাম্পেইন' (১১শ-১৯শ শতক)।
১৩শ শতকঃ 'নিবেলানজেনলাইড' (জার্মান ভাষা); ওলফ্রাম ভন ইসেনব্যাচ প্রণীত 'পার্জিভাল' (জার্মান ভাষা); লায়ামন প্রণীত 'ব্রুট'; অকসিটান ভাষায় রচিত 'চ্যানসন ডি লা ক্রোইসেড আলিবিজিওইস'; 'অন্তরা ইবনে সাদ্দাদ' ও 'সিরাত আল-জহীর বাইবারস' (আরবী ভাষা); 'সান্দিয়েতা কেইতা'; 'এল ক্যান্টার ডি মাইও সিড' (প্রাচীন স্পেনীশ); জোহানেস ডি গারল্যাডিয়া প্রণীত 'ডি ট্রামফিস একক্লেসিয়ে' (ল্যাটিন); উইলিয়াম অব রেনেস প্রণীত 'গেস্টা রেগাম ব্রিটানিয়ে' (ল্যাটিন); ই সিয়াং-হাইও প্রণীত 'জিওয়াং আংগি (কোরিয়ান)
১৪শ শতকঃ জন গাউয়ার রচিত 'কনফেসিও অ্যাম্যানটিস'; জনৈক পাদ্রী রচিত 'কার্সর মান্ডি'; দান্তে আলিগিয়েরি রচিত 'ডিভিনা কমেডিয়া' বা দ্য ডিভাইন কমেডি (ইতালীয় ভাষায়); পেট্রাখ রচিত 'আফ্রিকা'; জাপানীদের যুদ্ধের পৌরাণিক কাহিনীকে ঘিরে রচিত 'দ্য টেল অব দ্য হিয়েকি'।
১৫শ শতকঃ অ্যালিটারেটিভ মোর্তে আর্থার; ম্যাটিও মারিয়া বোয়ার্দো রচিত অরল্যান্ডো ইনামোরাতো (১৪৯৫); স্যামুয়েল-বুখ; ম্লোখিম-বুখ; বুক অব ডিডি কোরকুট।
(সূত্র: উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য অনলাইন মাধ্যম হতে)
বিখ্যাত বাংলা উপন্যাস
 ঔপন্যাসিক
উপন্যাসের নাম ও প্রকাশকাল
বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
পথের পাঁচালী (১৯২৯),
অপরাজিতা (১৯৩১),
আরণ্যক (১৯৩৮),
দৃষ্টি প্রদীপ (১৯৩৫),
ইছামতি (১৯৪৯)
মানিক বন্দোপাধ্যয়
পদ্মা নদীর মাঝি (১৯৩৬),
পুতুল নাচের ইতিকথা ( ১৯৩৬),
শহরতলী (১৯৪০),
শহর বাসের ইতিকথা (১৯৪৬),
অহিংসা (১৯৪১),
সোনার চেয়ে দামী (১৯৫১)
টেকচাঁদ ঠাকুর
আলালের ঘরে দুলাল (১৮৫৮)
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যয়
দুর্গেশনন্দিনী (১৮৬৫),
 বিষবৃক্ষ (১৮৭৩),
কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮),
আনন্দমঠ (১৮৮২),
 দেবী চৌধুরানী (১৮৮৪)
প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায়
রমা সুন্দরী (১৯০৮),
রত্নদ্বীপ (১৯১৫),
মনের মানুষ (১৯২২),
সতীর পতি (১৯২৮)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বড়দিদি (১৯১৩),
বিরাজ বৌ (১৯১৪),
পরিনীতা,
মেজদিদি (১৯১৫),
কাশীনাথ (১৯১৭),
শেষপ্রশ্ন (১৯৩১)।
তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়
ধাত্রী দেবতা (১৯৩৯),
গণদেবতা (১৯৪২),
হাঁসুলী বাঁকের উপকথা (১৯৪৭),
জলসা ঘর (১৯৪২),
পঞ্চগ্রাম (১৯৪৩)
রমেশচন্দ্র দত্ত
বঙ্গবিজেতা (১৮৭৪),
সংসার (১৮৮৬),
সমাজ (১৮৯৪)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নৌকাডুবি (১৯০৬),
গোরা (১৯১০),
ঘরে বাইরে (১৯১৬),
চতুরঙ্গ (১৯১৬),
শেষের কবিতা (১৯২৯)
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
লাল সালু (১৯৪৮),
চাঁদের অমাবস্যা (১৯৪৫),
কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৫)
আখরজ্জমান ইলিয়াস
চিলে কোঠার সেপাই (১৯৮৭),
খোয়াবনামা (১৯৯৩)।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম
 প্রথম চলিত রীতি ব্যবহারকারী
প্রমথ চৌধুরী
প্রথম বাংলা অক্ষর খোদাইকারী
পঞ্চানন কর্মকার
সম্পূর্ন বাংলা অক্ষরের নকশা প্রস্তুতকারী
চালর্স উইলকিনস
প্রথম স্বার্থক নাট্যকার
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
প্রথম সনেট রচয়িতা
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
প্রথম মুসলমান নাট্যকার
মীর মোশাররফ হোসেন
প্রথম মুসলিম বাংলা গদ্য লেখিকা
বিবি তাহেরন নেছা
প্রথম গীত কবি
বিহারীলাল চক্রবর্তী
প্রথম যতি চিহ্ন ব্যবহারকারী
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
বাংলা দৈনিকের প্রথম মহিলা সাংবাদিক
লায়লা সামাদ
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি
শাহ মুহম্মদ সগীর
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম মহিলা কবি
মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা।
প্রথম মুসলিম বাংলা গদ্য লেখক
শামসুদ্দিন মুহম্মদ সিদ্দিকী
প্রথম উপন্যাস
আলালের ঘরের দুলাল (প্যারীচাঁদ মিত্র)
প্রথম প্রণোয়পখ্যান
ইউসুফ জোলেখা (শাহ মুহম্মদ সগীর)
প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস
কপালকুণ্ডলা (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)
ছাপার অক্ষরে প্রথম বাংলা বই
কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ (ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও)
প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ
কথোপকথন (উইলিয়াম কেরী)
প্রথম বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন হয়
কাশিম বাজার
বাংলা কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদক
ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
প্রথম ব্যকরণ
পর্তুগীজ বাংলা ব্যকরণ (ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও)
প্রথম প্রবন্ধ গ্রন্থ
বেদান্ত (রাজা রামমোহন রায়)
প্রথম সামাজিক নাটক
কুলীনকুল সর্বস্ব (রাম নারায়ন তর্করত্ন)
প্রথম প্রহসন নাটক
একেই কি বলে সভ্যতা ও
বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ (মাইকেল মধুসূদন দত্ত)
প্রথম নাটক
ভদ্রাজুন (তারাপদ সিকদার)
প্রথম ট্রাজেডি নাটক
কৃষ্ণকুমারী (মাইকেল মধুসূদন দত্ত)
প্রথম মৌলিক ট্রাজেডি
কীর্তি বিলাস (যোগেন্দ্র নাথ গুপ্ত)
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্য
পদ্মিনী উপাখ্যান (রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়)
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য
মেঘনাদবধ (মাইকেল মধুসূদন দত্ত)
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক
স্বর্ণকুমারী দেবী (মেবার রাজ)
প্রথম সাময়িকী
দিকদর্শন (জন ক্লার্ক মার্শম্যান)
মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকা
সমাচার সভারাজেন্দ্র (শেখ আলীমুল্লাহ)
ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ
নীলদর্পন (দীনবন্ধু মিত্র)
ঢাকার প্রথম বাংলা ছাপাখানা
বাংলা প্রেস, আজিমপুর (সুন্দর মিত্র)
আলোচিত গ্রন্থের প্রকাশকাল
 গ্রন্থের ধরন
প্রকাশকাল
বউ ঠাকুরানী হাট
১৮৭৭ সাল।
হিন্দু মেলার উপহার
১২৮১ বঙ্গাব্দ
বনফুল
১২৮২ বঙ্গাব্দ
ভিখারিনী
১৮৭৪ সাল
রুদ্রচন্ড
১৮৮১ সাল
বাধঁন হারা
১৯২৭ সাল
মুক্তি
১৩২৬ বঙ্গাব্দ
অগ্নিবীণা
১৯২২ সাল
ঝিলিমিলি
১৯৩০ সাল
হেনা
১৩২৬ বঙ্গাব্দ
আলালের ঘরের দুলাল
১৮৫৮ সাল
বেতাল পঞ্চবিংশতি
১৮৪৭ সাল
বেদান্ত গ্রন্থ
১৮১৫ সাল
কৃষ্ণ পক্ষ
১৯৫৯ সাল
চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান
১৯৬০ সাল
ডানপিটে শওকত
১৯৫৩ সাল
সূর্য দীঘল বাড়ি
১৯৫৫ সাল
চৌচির
১৯৩৪ সাল
মাটির পৃথিবী
১৯৩৪ সাল
আলোক লতা
১৯৩৪ সাল
আয়না
১৯৩৫ সাল
মানচিত্র
১৯৬১ সাল
তেইশ নম্বর তৈলচিত্র
১৯৬০ সাল
মনক্কোর যাদুঘর
১৯৫৮ সাল
জেগে আছি
১৯৫০ সাল
শিল্পীর সাধনা
১৯৫৮ সাল
রাত্রি শেষ
১৯৪৬ সাল
রূপের নেশা
১৯২০ সাল
রাখালী
১৯২৭ সাল
সূর্য গ্রহন
১৯৫৫ সাল
বিশ শতকের মেয়ে
১৯৫৮ সাল
নেমেসিস
১৯৪৮ সাল
সাত সাগরের মাঝি
১৯৪৪ সাল
রক্তাক্ত প্রান্তর
১৩৬৮ বঙ্গাব্দ
ভাষা ও সাহিত্য
১৯৩১ সাল
মন্দির
১৯০৫ সাল
পথের পাঁচালী
১৯২৯ সাল
ঝরা পালক
১৯২৮ সাল
পদ্মা নদীর মাঝি
১৯৩৬ সাল
কেয়ার কাটা
১৯৩৭ সাল
আনোয়ারা
১৯১৪ সাল
অনল প্রবাহ
১৯০০ সাল
Captive Lady
১৮৪৯ সাল
শর্মিষ্ঠা
১৮৫৯ সাল
তিলত্তমা সম্ভব
১৮৬০ সাল
মেঘনাদ বধ
১৮৬১ সাল
Rajmohon’s Wife
১৮৬২ সাল
দুর্গেশনন্দিনী
১৮৬৫ সাল
বসন্তকুমারী
১৮৭৩ সাল
রত্নাবতী
১৮৬৯ সাল
নীলদর্পন
১৮৬০ সাল
কুলীনকুল সর্বস্ব
১৮৫৪ সাল
নয়নচারা
১৯৪৫ সাল
লালসালু
১৯৪৮ সাল
বিমুখ প্রান্তর
১৯৬৩ সাল
প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে
১৯৫৯ সাল
সারেং বউ
১৯৬২ সাল
ময়নামতির চর
১৯৩০ সাল
মতিচুর
১৯০৪ সাল
কবি/সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ
সাহিত্যিকের নাম
গ্রন্থের ধরন
গ্রন্থের নাম
কাজী নজরুল ইসলাম
উপন্যাস
বাধঁন হারা
কবিতা
মুক্তি
কাব্য
অগ্নিবীণা
নাটক
ঝিলিমিলি
গল্প
হেনা
প্রকাশিত গল্প
বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী
প্যারীচাঁদ মিত্র
উপন্যাস
আলালের ঘরের দুলাল
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উপন্যাস
বউ ঠাকুরানী হাট
কবিতা
হিন্দু মেলার উপহার
কাব্য
বনফুল
ছোট গল্প
ভিখারিনী
নাটক
রুদ্রচন্ড
আহসান হাবীব
কাব্য
রাত্রি শেষ
গোলাম মোস্তফা
উপন্যাস
রূপের নেশা
জসীম উদ্দিন
কাব্য
রাখালী
জহির রায়হান
গল্প
সূর্য গ্রহন
হাসান হাফিজুর রহমান
কাব্য
বিমুখ প্রান্তর
শামসুর রহমান
কাব্য
প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
অনুবাদ গ্রন্থ
বেতাল পঞ্চবিংশতি
রাজা রামমোহন রায়
প্রবন্ধ গ্রন্থ
বেদান্ত গ্রন্থ
আবদুল গাফফার চৌধুরী
ছোট গল্প
কৃষ্ণ পক্ষ
উপন্যাস
চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান
শিশু সাহিত্য
ডানপিটে শওকত
আবু ইসহাক
উপন্যাস
সূর্য দীঘল বাড়ি
আবুল ফজল
উপন্যাস
চৌচির
গল্প
মাটির পৃথিবী
নাটক
আলোক লতা
আবুল মনসুর আহমেদ
ছোট গল্প
আয়না
আলাউদ্দিন আল আজাদ
কাব্য
মানচিত্র
উপন্যাস
তেইশ নম্বর তৈলচিত্র
নাটক
মনক্কোর যাদুঘর
গল্প
জেগে আছি
প্রবন্ধ
শিল্পীর সাধনা
শহীদুল্লাহ কায়সার
উপন্যাস
সারেং বউ
বন্দে আলী মিঞা
কাব্য
ময়নামতির চর
বেগম রোকেয়া
প্রবন্ধ
মতিচুর
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
উপন্যাস
পদ্মা নদীর মাঝি
নীলিমা ইব্রাহিম
উপন্যাস
বিশ শতকের মেয়ে
নূরুল মোমেন
নাটক
নেমেসিস
ফররুখ আহমদ
কাব্য
সাত সাগরের মাঝি
মুনীর চৌধুরী
নাটক
রক্তাক্ত প্রান্তর
ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ভাষাগ্রন্থ
ভাষা ও সাহিত্য
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
গল্প
মন্দির
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
উপন্যাস
পথের পাঁচালী
জীবনান্দ দাস
কাব্য
ঝরা পালক
বেগম সুফিয়া কামাল
গল্প
কেয়ার কাটা
মোহাম্মদ রজিবর রহমান
উপন্যাস
আনোয়ারা
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
কাব্য
অনল প্রবাহ
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ইংরেজি রচনা
Captive Lady
নাটক
শর্মিষ্ঠা
কাব্য
তিলত্তমা সম্ভব
মহাকাব্য
মেঘনাদ বধ
বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উপন্যাস ইংরেজি
Rajmohon’s Wife
উপন্যাস বাংলা
দুর্গেশনন্দিনী
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
নাটক
তারাবাঈ
মীর মোশাররফ হোসেন
নাটক
বসন্তকুমারী
উপন্যাস
রত্নাবতী
দীনবন্ধু মিত্র
নাটক
নীলদর্পন
রামনারায়ন তর্করত্ন
নাটক
কুলীনকুল সর্বস্ব
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
গল্প
নয়নচারা
উপন্যাস
লালসালু
আলোচিত চরিত্র ও স্রষ্টা
চরিত্র
গ্রন্থ
স্রষ্টা
"নিরঞ্জন"
(শূন্য পূরণ)
‘অমল’
(ডাকঘর)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘নন্দিনী’
(রক্তকরবী)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘রাইচরণ’
(খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘মৃন্ময়ী ও অপূর্ব’
(সমাপ্তি)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘সুরবালা’
(একরাত্রী)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘দুখিরাম ও চন্দরা’
(শাস্তি)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘অমিত ও লাবন্য’
(শেষের কবিতা)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘ললিতা
(গোরা)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘রতন ও দাদাবাবু’
(পোষ্ট মাস্টার)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘ঠকচাচা’
(আলালের ঘরের দুলাল)
প্যারীচাঁদ মিত্র
‘রোহিনী’
(কৃষ্ণকান্তের উইল)
‘চাঁদ সওদাগর’
(মনসামঙ্গল)
‘পার্বতী ও চন্দ্রমূখী’
(দেবদাস)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘রাজলক্ষ্মী’
(শ্রীকান্ত)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘ললিতা ও শেখর’
(পরিনীতা)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘হেমাঙ্গিনী’ ও কাদম্বিনী’
(মেজদিদি)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘কুবের’
(পদ্মানদীর মাঝি)
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
‘মহিম, সুরেশ ও অচলা’
(গৃহদাহ)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘রমা ও রমেশ’
(পল্লী সমাজ)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘ষোড়শী ও নির্মল’
(দেনা-পাওনা)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘সতীশ ও সাবেত্রী’
(চরিত্রহীন)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘নবকুমার কপালকুন্ডলা’
(কপালকুণ্ডলা)
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘নবীন মাধব’
(নীল দর্পণ)
দীনবন্ধু মিত্র
‘ঘটিরাম ডেপুটি ও নিমচাঁদ’
(সধবার একাদশী)
দীনবন্ধু মিত্র
‘নন্দলাল’
(বিবাহ-বিভ্রাট)
অমৃতলাল বসু
‘দেবযানী’
(বিদায়-অভিশাপ)
অমৃতলাল বসু
‘দীপাঙ্কর (দীপু), সতী, লক্ষ্মী’
(কড়ি দিয়ে কিনলাম)
বিমল মিত্র
‘দীপাবলী’
(দীপাবলী)
সমরেশ মজুমদার
 পঙক্তি ও উদ্ধৃতি
স্রষ্টা
পঙক্তি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
“সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি”
“ বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়”
“আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে”
“সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়”
“ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি"
আশরাফ ছিদ্দিকী
“তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী”
চন্ডিদাস
“সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া”
জ্ঞানদাস
“রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর”
কবি সৈয়দ এমদাদ আলী
“কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ”
মুকুন্দরাম
“অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়”
মধুসূদন দত্ত
“হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন”
অন্নদামঙ্গল কাব্যের
“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে”
জীবনানন্দ দাশ
“আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে”
“হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে”
“সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”
“আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি”
“শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাণ্ডুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”
“বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর”
“সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে”
কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
“যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি”
মদনমোহন তর্কালঙ্কারের
“পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল”
রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়
“স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে”
কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
“চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?”
ফজলূল করিম
“কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক”
নির্মলেন্দু গুন
“যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা”
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
“আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি”
শামসুর রাহমান।
“আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা”
কাজী  নজরুল ইসলাম
“রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা”
“আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে”
যতীন্দ্রমোহন বাগচী
“বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ”
ভারতচন্দ্রের
“মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন”
শেখ ফজলূল করিম
“প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।“
সুফিয়া কামাল
“জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে”
রজনীকান্ত সেন
“আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে”
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
“মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়”
কামিনী রায়
“সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে”
সুকান্ত ভট্টাচার্য
“কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে”
“ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”
“হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”
“অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি”
“রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে”
“হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে”
“যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,”
“হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো”
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
“কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি”
সমর সেন
“মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী”
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
“আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি”
হেলাল হাফিজ
“এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়”
শহীদ কাদরী
“জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন”
দাউদ হায়দার
“জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি”
অতুল প্রসাদ সেন
“মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা"
আলাউদ্দিন আল আজাদ
“স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখন”
রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ
“আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,”
মধুসূদন দত্ত
“বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ ্লেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?”
আবু হেনা মোস্তাফা কামাল
“আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান”
শামসুর রাহমান
তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর”
সিকান্দার আবু জাফর
“জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে”
জসীমউদ্দীন
“ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে”
জসীম উদ্দিন
“আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর”
পত্রিকা ও সাময়িকী
নাম
সম্পাদক
প্রকাশকাল
বেঙ্গল গেজেটেড
জেমস অগাস্টস হিকি
২৯ জানুয়ারী ১৭৮০
দিগদর্শন
জে.সি. মার্শম্যান
এপ্রিল, ১৮১৮
সমাচার দর্পন
জে.সি. মার্শম্যান
মে, ১৮১৮
বাঙ্গাল গেজেট
গঙ্গাকিশোর ভট্রাচার্য
১৮১৮
সম্বাদ কৌমুদী
রাজা রামমোহন রায়
১৮১৮
ব্রাহ্মণ
রাজা রামমোহন রায়
১৮২১
সমাচার চন্দ্রিকা
ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যয়
১৮২২
বঙ্গদূত
নীলমনি হালদার
১৮২৯
সংবাদ প্রভাকর
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
১৮৩১
সমাচার সভারাজেন্দ্র
শেখ আলীমুল্লাহ
১৮৩১
সংবাদ রত্নাবলী
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
১৮৩২
তত্ত্ববোধিনী
অক্ষয় দত্ত
১৮৪৩
পাষন্ড পীড়ন
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
১৮৪৬
এডুকেশন গেজেট
রঙ্গরাল বন্দোপাধ্যায়
১৮৪৬
সংবাদ সাধু রঙ্গন
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
১৮৪৮
সংবাদ ভাস্কর
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
১৮৪৮
মাসিক পত্রিকা
প্যারীচাঁদও রাধাঅনা শিকদার
১৮৫৪
সাপ্তাহিক বার্তাবহ
রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়
১৮৫৬
সোমপ্রকাশ
রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়
১৮৫৮
ঢাকা প্রকাশ
কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার
১৮৬১
শুভবাসিনী
কালী প্রসন্ন ঘোষ
১৮৭০
বঙ্গদর্শন
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৮৭২
বান্ধব
কালী প্রসন্ন ঘোষ
১৮৭৪
ভারতী
দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৮৭৭
সাহিত্য
সুরেশচন্দ্র সমাজপতি
১৮৯০
সাধনা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৮৯১
গুলিস্তা
এম. ওয়াজেদ আলী
১৮৯৫
পূর্ণিমা
বিহারীলাল চক্রবর্তী
১৮৯৫
মাসিক ভারতী
স্বর্ণকুমারী দেবী
-
প্রবাসী
রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়
১৯০১
দৈনিক খাদেম
মোহাম্মদ আকরাম খাঁ
১৯১০
সাপ্তাহিক মোহাম্মদী
মোহাম্মদ আকরাম খাঁ
১৯১০
আর্য দর্শন
যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভুষন
১২৮১ বঙ্গাব্দ
ভারতবর্ষ
জলধর সেন ও অমূল্যচরন বিদ্যাভূষণ
১৯১৩
সবুজপত্র
প্রমথ চৌধুরী
১৯১৪
শওগাত
মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন
১৯১৮
মোসলেম ভারত
মোজাম্মেল হক
১৯২০
ধূমকেতু
কাজী নজরুল ইসলাম
১৯২২
কল্লোল
দীনেশরঞ্জন দাস
১৯২৩
লাঙ্গল
কাজী নজরুল ইসলাম
১৯২৫
কালিকলম
-
১৯২৬
শিখা
আবুল হোসেন
১৯২৭
দৈনিক আজাদ
মোহাম্মদ আকরাম খাঁ
১৯৩৫
দৈনিক নবযুগ
কাজী নজরুল ইসলাম
১৯৪১
আর্যদর্শন
যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ
১২২৮ বাং
অঙ্কুর
ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
-
সাহিত্যপত্র
বিঞ্চু দে
১৯৪৮
বেগম
নুরজাহান বেগম
১৯৪৯
সংলাপ
আবুল হোসেন
-
সমকাল
সিকান্দর আবু জাফর
১৯৫৪
সাহিত্য পত্রিকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
-
ভাষা সাহিত্য পত্র
জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়
-
সন্দেশ, স্বদেশ
সুকুমার রায়
-
লেখা
বাংলা একাডেমী
-
উত্তরাধিকারী
বাংলা একাডেমী
-
বেদুঈন
আশরাফ আলী খান
-
কন্ঠস্বর
আবদুল্লাহ আবু সাঈদ
১৯৬৫
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (History of Bengali Literature)
প্রঃ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রধানত কয়টি যুগে ভাগ করা?
উঃ তিনটি। (প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ ও অধুনিক যুগ)
প্রঃ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে প্রাচীন যুগের পরিধি কত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল?
উঃ ৬৫০-১২০০ সাল পর্যন্ত।
প্রঃ মধ্য যুগের বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল?
উঃ ১২০১-১৮০০ সাল পর্যন্ত।
প্রঃ আধুনিক বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল থেকে শুরু হয়েছে?
উঃ ১৮০১ সাল থেকে।
(প্রস্তুতিপর্বঃ ১৮০০-১৮৬০, বিকাশপর্বঃ ১৮৬০-১৯০০, রবীন্দ্রপর্বঃ ১৯০০-১৯৩০, রবীন্দ্রোত্তরঃ ১৯৩০-১৯৪৭ ও বাংলাদেশঃ ১৯৪৭-)
প্রঃ বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে?
উঃ সপ্তম শতাব্দী।
প্রঃ বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
উঃ আধুনিক যুগে।
প্রঃ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে খ্রীষ্টপূর্ব কত পর্যন্ত বাংলা ভাষার অস্তিত্ব ছিল?
উঃ পাঁচ হাজার বছর।
প্রঃ প্রঃ আর্য ভারতীয় গোষ্ঠীর প্রাচীনতম সাহিত্যেক ভাষার নাম কি?
উঃ বৈদিক ও সংস্কৃত ভাষা।
প্রঃ বাংলা ভাষার মূল উৎস কোন ভাষা?
উঃ বৈদিক ভাষা।
প্রঃ বৈদিক ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পর্যন্ত বিবর্তনের প্রধান তিনটি ধারা কি কি?
উঃ প্রচীন ভারতীয় আর্য, মধ্য ভারতীয় আর্য ও নব্য ভারতীয় আর্য।
প্রঃ কোন ভাষা বৈদিক ভাষা নামে স্বীকৃত ?
উঃ আর্যগণ যে ভাষায় বেদ-সংহিতা রচনা করেছেন।
প্রঃ কোন ব্যাকরণবিদের কাছে সংস্কৃত ভাষা চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ ব্যাকরণবিদ পানিনির হাতে।
প্রঃ সংস্কৃত ভাষা কত অব্দে চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ দিকে।
প্রঃ কোন ভাষাকে প্রাকৃত ভাষা বলে?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ খ্রীঃ দিকে বৈদিক ভাষা বির্বতনকালীণ সময়ে জনসাধারন যে ভাষায় নিত্য নতুন কথা বলত।
প্রঃ প্রাকৃত ভাষা বিবর্তিত হয়ে শেষ যে স্তরে উপনীত হয় তার নাম কি?
উঃ অপভ্রংশ।
প্রঃ সুনীত কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা ভাষার উদ্ভর কোন অপভ্রংশ থেকে কোন সময় কালে?
উঃ পূর্ব ভারতে প্রচলিত মাগবী অপভ্রংশ এবং খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়।
প্রঃ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎস কোন অপভ্রংশ থেকে?
উঃ গৌড় অপভ্রংশ থেকে।
প্রঃ পানিনি রচিত গ্রন্থের নাম কি?
উঃ ব্যাকরণ অষ্টাধয়ী।
প্রঃ পানিণি কোন ভাষার ব্যাকরণকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন?
উঃ সংস্কৃত ভাষা।
প্রঃ বাংলা ভাষার মূল উৎস কোনটি?
উঃ বৈদিক।
প্রঃ বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যিক নিদর্শন কি?
উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।
প্রঃ বাংলা ভাষা কোন আদি বা মূল ভাষা গোষ্ঠীর অর্ন্তগত?
উঃ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী।
প্রঃ বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে কোন দশকে?
উঃ খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে।
প্রঃ ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচীন রূপ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ প্রাচীন গ্রন্থ ঋগ্বেদের মন্ত্রগুলোতে।
প্রঃ কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি?
উঃ মাগধী প্রাকৃত।
প্রঃ প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার স্তর কয়টি?
উঃ তিনটি।
প্রঃ বৈদিক ভাষা হতে বাংলা ভাষায় বিবর্তনের প্রধান ধারা কয়টি?
উঃ তিনটি।
প্রঃ বাংলা ভাষা কোন গোষ্ঠীর বংশধর?
উঃ হিন্দ-ইউরোপী গোষ্ঠীর।
প্রঃ বাংলা ভাষার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় কোন ভাষার?
উঃ মুন্ডা ভাষার।
প্রঃ কোন লিপি থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব ঘটেছে?
উঃ ব্রহ্মী লিপি।
প্রঃ ভারতীয় লিপিমালার প্রাচীনতম রূপ কয়টি ও কি কি?
উঃ দুইটি ক. খরোষ্ঠী, খ. বাহ্মী।
প্রঃ ভারতের মৌলিক লিপি কোন লিপিকে বলা বলে?
উঃ ব্রাহ্মী লিপি।
প্রঃ ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি?
উঃ খরোষ্ঠী লিপি।
প্রঃ ভারতীয় লিপিশালার প্রাচীনতম রূপ কোনটি?
উঃ দুইটি।
প্রঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে কোন শাসকের শাসনমালা ব্রাহ্মী লিপিতে উৎকীর্ন পাওয়া যায়?
উঃ সম্রাট অশোক।
প্রঃ বাংলা লিপি ও বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে কোন লিপি থেকে?
উঃ কুটিল লিপি।
প্রঃ ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি ?
উঃ খরোষ্ঠী লিপি।
প্রঃ কোন যুগে বাংলা লিপি ও অক্ষরের গঠনকার্য শুরু হয় ?
উঃ সেন যুগে।
প্রঃ কোন যুগে বাংলা লিপির গঠনকার্য স্থায়ীরূপ লাভ করে?
উঃ প্রাচীন যুগে।
প্রঃ বাংলার প্রথম মুদ্রন প্রতিষ্ঠানের নাম কি ?
উঃ শ্রীরামপুর মিশন।
প্রঃ কত সালে শ্রীরামপুর  মিশন প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রঃ বাংলা ছাড়া ব্রাহ্মী লিপি থেকে আর কোন লিপির উদ্ভদ ঘটেছে?
উঃ সিংহলী, শ্যামী, নবদ্বীপি, তিব্বতী ইত্যাদি।
প্রঃ বাংলা অক্ষর বা বর্ণমালা কোন সময়ে একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার লাভ করে ?
উঃ খ্রিঃ দশম ও একাদশ শতাব্দীর মধ্যে।
প্রঃ ব্রাহ্মী লিপির বিবর্তনের ধারায় কোন বর্নমালা থেকে বাংলা বর্নমালার উৎপত্তি ?
উঃ পূর্ব ভারতীয় বর্ণমালা কুটিল থেকে।
প্রঃ কোন কোন লিপির উপর বাংলা লিপির প্রভাব বিদ্যমান ?
উঃ উড়িষ্যা মৈথিলি ও আসামী লিপির উপর।
প্রঃ বাংলা গদ্যের বিকাশে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে-?
উঃ সাময়ীক পত্র।
প্রঃ বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কি?
উঃ চর্যাপদ।
প্রঃ চর্যাপদ রচনা করেন কারা ?
উঃ বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ।
প্রঃ চর্যাপদ কোন যুগের নিদর্শন?
উঃ আদি/ প্রাচীন যুগ।
প্রঃ চর্যাপদের পুঁথিকে কোথা কে এবং কখন আবিস্কার করেন?
উঃ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭।
প্রঃ চর্যাপদের রচনা কাল কত?
উঃ সপ্তম -দ্বাদশ শতাব্দী।
প্রঃ চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত হয়?
উঃ বঙ্গকামরুপী ভাষায়।
প্রঃ চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগারে।
প্রঃ টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে চর্যাপদের নাম কি ?
উঃ আশ্চর্য চর্যাচয়।
প্রঃ নেপালে প্রাপ্ত পুঁথিতে পদগুলির কি নাম দেযা হয়েছে ?
উঃ চর্যাচর্য বিনিশ্চয়।
প্রঃ চর্যাপদের ভাষাকে কে বাংলা ভাষা দাবি করেছেন?
উঃ অধ্যাপক সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয়।
প্রঃ আধুনিকের পন্ডিতগণের মতে, নেপালে প্রাপ্ত চর্যাপদের পুঁথির নাম কি ?
উঃ চর্যাগীতি কোষ।
প্রঃ চর্যার প্রাপ্ত কোন সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয় নি ?
উঃ ১১ সংখ্যক পদ।
প্রঃ চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে কোন কোন সংখ্যক পদে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি ?
উঃ ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ।
প্রঃ চর্যার প্রাপ্ত কোন পদটির শেষাংশে পাওয়া যায় নি ?
উঃ ২৩ সংখ্যক পদ।
প্রঃ চর্যাগীতিকা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্তৃক কবে প্রকাশিত হয়েছিল ?
উঃ ১৯১৬ সালে।
প্রঃ চর্যা সংগ্রহটিতে সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি ছিল?
উঃ ৫১ টি।
প্রঃ সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি পাওয়া গিয়েছে?
উঃ সাড়ে ছেচল্লিশটি।
প্রঃ সবচেয়ে বেশী পদ কে রচনা করেছেন ?
উঃ কাহ্নপা-১৩ টি।
প্রঃ চর্যাপদের রচয়িতা কে বা কারা ?
উঃ কাহ্নপা, লুইপা, কুক্কুরীপা, ভুসুকু, সরহপাদ সহ মোট ২৪ জন।
প্রঃ চর্যাপদ কোন সময়ে রচিত হয় ?
উঃ সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে।
প্রঃ চর্যাপদের পদগুলো কোন কোন ভাষায় রচিত বলে দাবি করা হয়?
উঃ বাংলা, হিন্দী, মৈথিলী, অসমীয় ও উড়িয়া ভাষায়।
প্রঃ চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ কে আবিস্কার করেন?
উঃ ডঃ প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
প্রঃ চর্যাপদের ভাষায় কোন অঞ্চলের নমুনা পরিলক্ষিত হয়?
উঃ পশ্চিম বাংলার প্রাচীনতম কথ্য ভাষার।
প্রঃ ডঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয় কবে চর্যাপদে ভাষা বাংলা বলে প্রমান করেন?
উঃ ১৯২৬ সালে।
প্রঃ চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?
উঃ চর্যাপদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাদের গুহ্য সাধনতত্ত্ব এবং তৎকালীন সমাজ ও জীবনের পরিচয়।
প্রঃ চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত ?
উঃ মাত্রাবৃত্তে ছন্দে।
প্রঃ চর্যাপদের পুঁথি নেপালে যাবার কারন কি?
উঃ তুর্কী আক্রমনকারীদের ভয়ে পন্ডিতগণ তাদের পুুথি নিয়ে নেপালে পালিয়ে গিয়ে শরনার্থী হয়েছিলেন।
প্রঃ কীর্তিলতা পুরুষ পরীক্ষা বিভাগসার প্রভৃতি সাহিত্যকর্মের রচয়িতা কে?
উঃ মিথিলার কবি বিদ্যাপতি।
প্রঃ কবীন্দ্রবচন সমুচ্চয় ও সদুক্তি কর্ণামৃত কাব্য কোন যুগে রচিত?
উঃ সেনযুগে।
প্রঃ রাজা লক্ষন সেনের রাজসভার পঞ্চরত্ন কে কে ছিলেন?
উঃ উমাপতিধর, শরণ, ধোয়ী, গোবর্ধন আচার্য ও জয়দেব।
প্রঃ বাংলা ছাড়া কোন কোন বাব্যগ্রন্থে বাঙালী জীবনের চিত্র রয়েছে?
উঃ গাথা সপ্তপদী ও প্রাকৃত পৈঙ্গলের।
প্রঃ গীত গোবিন্দ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতার নাম কি ?
উঃ জয়দেব।
প্রঃ ব্রজবুলী ভাষার উদ্ভব কখন হয়?
উঃ কবি বিদ্যাপতি যখন মৈথিল ভাষায় রাধাকৃষ্ণ লীলার গীতসমূহ রচনা করেন।
প্রঃ ব্রজবুলি ভাষা কোন জাতীয় ভাষা?
উঃ মৈথলী এবং বাংলা ভাষার মিশ্রনে যে ভাষার সৃষ্টি হয়।
প্রঃ ব্রজবুলি কোন স্থানের উপভাষা ?
উঃ মিথিলার উপভাষা্‌।
প্রঃ ব্রজবুলি ভাষার বিখ্যাত সাহিত্যিকের/শ্রেষ্ঠ কবি নাম কি?
উঃ বিদ্যাপতি এবং জয়দেব।
প্রঃ চন্ডীদাস সমস্যা কি?
উঃ বাংলা সাহিত্য একাধিক পদকর্তা নিজেকে চন্ডীদাস পরিচয় দিয়ে যে সমস্যা সৃষ্টি করেছেন তাই চন্ডীদাস সমস্যা ।
প্রঃ বাংলা সাহিত্যে স্বীকৃত চন্ডীদাস কয়জন?
উঃ তিনজন। বড়ু চণ্ডীদাস, দীন চণ্ডীদাস, এবং দ্বীজ চণ্ডীদাস।
প্রঃ বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের প্রথম নির্দশন কি?
উঃ শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন।
প্রঃ শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনকাব্য কে রচনা করেন?
উঃ বড়ু চন্ডীদাস। 
প্রঃ শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোন যুগের নিদর্শন?
উঃ চৈতন্যপূর্ব যুগ।
প্রঃ বড়ু চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?
উঃ বসন্তরঞ্জন রায়, ১৯০৯।
প্রঃ শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোথা থেকে উদ্ধার করা হয়?
উঃ পশ্চিম বঙ্গের বাকুড়া জেলার কাকিলা গ্রামের এক গৃহস্থ বাড়ীর গোয়ালঘর থেকে উদ্ধার করেন।
প্রঃ বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা কে?
উঃ বড়ু চণ্ডীদাস।
প্রঃ আদি যুগে লোকজীবনের কথা বিধৃত সর্বপ্রথম সাহিত্যক নিদর্শন কোনটি?
উঃ ডাক খনার বচন।
ছদ্মনাম ও উপাধি
'পেন' নেম (pseudonym) বা বাংলাতে ছদ্মনাম বলে একটা কথা লেখালেখির জগতে প্রচলিত আছে। বিভিন্ন কবি এবং সাহিত্যিকগণ বিভিন্ন ছদ্মনামে লেখালেখি করেছেন। আমরা জানবো কোন কোন কবি-সাহিত্যিক কোন কোন ছদ্মনামে লেখালেখি করতেন। 
কবি/সাহিত্যিক
উপাধি/ছদ্মনাম
অখিল নিয়োগী-----------------------
স্বপনবুড়ো
অচিন্তকুমার সেনগুপ্ত-----------------
নীহারিকা দেবী
অমিতাভ চৌধুরী----------------------
নিরপেক্ষ
অমৃতলাল বন্দোপাধ্যায়---------------
অমিয়া দেবী
আনন্দ বাগচী-----------------------
ত্রিলোচন কলমচী
আব্দুল করিম-----------------------
সাহিত্য বিশারদ
আব্দুল কাদির-----------------------
ছান্দসিক কবি
আলাওল-----------------------------
মহাকবি
ইন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়----------------
পঞ্চানন
ঈশ্বর গুপ্ত--------------------------
যুগসন্ধিক্ষণের কবি
ঈশ্বরচন্দ্র-----------------------------
বিদ্যাসাগর
কাজী নজরুল ইসলাম----------------
বিদ্রোহী কবি
কাজেম আল কোরায়েশী------------
কায়কোবাদ
কালীপ্রসন্ন সিংহ ------------------
হুতুম পেঁচা
গোবিন্দ্র দাস-----------------------
স্বভাব কবি
গোলাম মোস্তফা-------------------
কাব্য সুধাকর
গৌরকিশোর ঘোষ ------------------
রূপদর্শী
চারুচন্দ্র চক্রবর্তী-------------------
জরাসন্ধ
জসীম উদ্দিন----------------------
পল্লী কবি
জীবনানন্দ দাশ-------------------
রূপসী বাংলার কবি, তিমির হননের কবি, ধুসর পাণ্ডুলিপির কবি
জ্যোতির্ময় ঘোষ------------------
ভাস্কর
ডঃ অরবিন্দ গুহ-----------------
ইন্দ্রনাথ মিত্র
ডঃ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ-----------
ভাষা বিজ্ঞানী
তরুণ রায়------------------------
ধনঞ্জয় বৈরাগী
দীনেশ গঙ্গোপাধ্যায়---------------
শ্রীভট্ট
দীপ্তেন্দ্র সান্যাল ------------------
নীলকন্ঠ
দুলাল মুখোপাধ্যায়----------------
অবধূত
দেবব্রত মল্লিক-------------------
ভীষ্মদেব
দেবেশ রায়-----------------------
বেদুইন
নজিবর রহমান------------------
সাহিত্যরত্ন
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় --------------
সুনন্দ
নারায়ন সান্যাল---------------------
বিকর্ণ
নিখিল সরকার----------------------
শ্রীপান্থ 
নিহার ঘোষাল----------------------
দীপক চৌধুরী
নীহাররঞ্জন গুপ্ত-------------------
বানভট্ট 
নূরন্নেসা খাতুন---------------------
সাহিত্য স্বরসতী, বিদ্যাবিনোদিনী
প্যারীচাঁদ মিত্র----------------------
টেকচাঁদ ঠাকুর
প্রফুল্ল চন্দ্র লাহিড়ী-------------------
কাফি খাঁ
প্রবোধ চন্দ্র বসু----------------------
প্রবুদ্ধ
প্রবোধ বন্দোপাধ্যায়-----------------
মানিক বন্দোপাধ্যায়
প্রভাত কিরণ বসু--------------------
কাকাবাবু
প্রমথ চৌধুরী-----------------------
বীরবল
প্রমথনাথ বিশী---------------------
প্র.না.বি.
প্রাণতোষ ঘটক--------------------
উদয়ভানু 
প্রেমাঙ্কুর আতর্থী----------------
মহাস্থবির
ফররুখ আহমদ-------------------
মুসলিম রেনেসাঁর কবি
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়---------------
সাহিত্য সম্রাট
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়--------------
কমলাকান্ত
বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায় -------------
বনফুল
বাহরাম খান------------------------
দৌলত উজীর
বিদ্যাপতি--------------------------
পদাবলীর কবি
বিনয় ঘোষ-------------------------
কালপেঁচা
বিনয় মুখোপাধ্যায়-----------------
যাযাবর
বিমল চন্দ্র ঘোষ--------------------
মৌমাছি
বিষ্ণু দে----------------------------
মার্কসবাদী কবি
বিহারীলাল চক্রবর্তী----------------
ভোরের পাখি
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র-------------------
বিরূপাক্ষ
ভবানী সেনগুপ্ত-------------------
চাণক্য সেন
ভারতচন্দ্র--------------------------
রায় গুনাকর
মণিশংকর মুখোপাধ্যায়------------
শংকর
মধুসূদন দত্ত-----------------------
মাইকেল
মধুসূদন মজুমদার-----------------
দৃষ্টিহীন
মনীশ ঘটক------------------------
যুবনাশ্ব
মালাধর বসু------------------------
গুণরাজ খান
মুকুন্দ দাস------------------------
চারণ কবি
মুকুন্দরাম--------------------------
কবিকঙ্কন
মোজাম্মেল হক--------------------
শান্তিপুরের কবি
মোহিত লাল মজুমদার-------------
সত্য সুন্দর দাস
যতীন্দ্রনাথ বাগচী-------------------
দুঃখবাদের কবি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর--------------------
বিশ্বকবি, নাইট,ভানুসিংহ
রাজশেখর বসু---------------------
পরশুরাম
রাধারানী দেবী---------------------
অপরাজিতা দেবী
রামনারায়ণ------------------------
তর্করত্ন
লালিত মুখোপাধ্যায়-----------------
বিজ্ঞানভিক্ষু
শরৎ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়----------------
অনিলা দেবী, অপরাজেয় কথাশিল্পী
শেখ ফজলুল করিম-----------------
সাহিত্য বিশারদ, রত্নকর
শ্রীকর নন্দী---------------------------
কবিন্দ্র পরমেশ্বর
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত------------------------
নবকুমার কবিরত্ন,ছন্দের যাদুকর
সমর সেন------------------------------
নাগরিক কবি
সমরেশ বসু---------------------------
কালকূট
সুকান্ত ভট্টাচার্য------------------------
কিশোর কবি
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-------------------------
ক্লাসিক কবি
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়----------------------
নীললোহিত
সুবোধ ঘোষ-----------------------------
সুপান্থ
সুভাষ মুখোপাধ্যায়----------------------
পদাতিকের কবি
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী--------
স্বপ্নাতুর কবি
সৈয়দ মুজতবা আলি-------------------
ওমর খৈয়াম
হেমচন্দ্র--------------------------------
বাংলার মিল্টন
বিখ্যাত বাংলা ছোটগল্প·     
গল্পকার
গল্পগ্রন্থের নাম ও প্রকাশকাল
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গল্পগুচ্ছ,
গল্পস্বল্প,
তিনসঙ্গী
প্রভাতকুমার
ষোড়শী (১৯০৬),
গল্পবীথি (১৯১৬),
গল্পাঞ্জলী (১৯১৩),
 নূতন বউ (১৯২৯)
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বিন্দুর ছেলে(১৯১৪),
ছবি (১৯২০),
মেজদিদি (১৯১৫),
কাশীনাথ স্বামী ইত্যাদি।
শওকত ওসমান
জুনু আপা ও অন্যান্য (১৯৫১),
প্রস্তর ফলক (১৯৬৪)।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
দুই তীর (১৯৬৫),
নয়নচারা (১৯৫১)।
সরদার জয়েনউদ্দীন
নয়ন ঢুলী (১৯৫২),
খরস্রোতা (১৯৫৫),
অষ্টমপ্রহর (১৯৭৩)।
আবু ইসহাক
মহপতঙ্গ (১৯৫৩),
হারেম (১৯৬২)।
শামসুদ্দীন আবুল কালাম
ঢেউ(১৯৫৩),
পথ জানা নেই (১৯৫৩),
শাহের বানু (১৯৫৭)।
আলাউদ্দিন আল আজাদ
অন্ধকার সিঁড়ি (১৯৫৮),
জেগে আছি (১৯৫০),
ধানকন্যা (১৯৫১)।
জহির রায়হান
সূর্য গ্রহন (১৯৫৫)।
সৈয়দ শামসুল হক
আনন্দের মৃত্যু (১৯৬৭),
শীতের সকাল (১৯৫৯)।
অন্নদাশঙ্কর রায়
প্রকৃতি পরিহাস (১৯৩৪),
মনপবন (১৯৪৬),
যৌবন জ্বালা (১৯৫০),
কামিনী কাঞ্চন (১৯৫৪)
অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত
টুটা-ফাটা,
আকাশ বসন্ত,
হাড়ি মুচি ডোম,
কাঠ খড় কেরোসিন,
চাষাভুষা,
ইতি,
অধিবাস,
একরাত্রি,
ডবলডেকার।
আবুল মনসুর আহমেদ
আয়না (১৯৩৫),
ফুড কনফারেন্স (১৯৪০),
আসমানী পর্দা (১৯৬৪),
গ্যালিভারের সফরনামা।
আবুল ফজল
মাটির পৃথিবী,
মৃত্যুর আত্মহত্যা।
আকবর হোসেন
আলোছায়া (১৯৬৪)
আবু রুশদ
শাড়ী-বাড়ী- গাড়ী,
স্বনির্বাচিত গল্প,
প্রথম যৌবন,
মহেন্দ্র,
মিষ্টান্ন ভান্ডার।
আবু ইসহাক
মহাপতঙ্গ,
হারেম।
আবদুল হক
রোকেয়ার নিজের বাড়ী(১৯৬৭)।
আবদুস শাকুর
এপিটাফ,
ক্ষীয়মান,
ধস
আবুল কালাম মঞ্জর মোরশেদ
সম্রাজ্ঞীর নাম
আহমেদ রফিক
অনেক রঙের আকাশ
আবদুল গাফফার চৌধুরী
কৃষ্ণপক্ষ,
সম্রাটের ছবি,
সুন্দর হে সুন্দর।
আবুল খায়ের মুসলেহ উদ্দিন
চিরকুট,
ওম শান্তি,
শালবনের রাজা,
নল খাগড়ার সাপ,
নেপথ্য নাটক,
নিষিদ্ধ শহর,
নির্বাচিত গল্প।
আল মাহমুদ
পানকৌড়ির রক্ত
আবদুল মান্নান সৈয়দ
সত্যের মত বদমাস,
চল যাই পরোক্ষ,
মৃত্যুর অধিক লাল ক্ষুধা।
আখতারুজ্জমান ইলিয়াস
অন্যঘরের অন্যস্বর (১৯৭৬),
খোয়ারী (১৯৮২),
দুধে ভাতে উৎপাত।
ইব্রাহিম খাঁ
লক্ষ্মী পেচা,
মানুষ।
ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যয়
মজার গল্প,
ভুত ও মানুষ,
কঙ্কাবতী,
মুক্তামালা,
ফোকলা,
দিগম্বর,
ডমরু চরিত।
কাজী নজরুল ইসলাম
ব্যথার দান (১৯২২),
রিক্তের বেদন(১৯২৫),
শিউলী মালা (১৯৩১)
খালেদা এবিদ চৌধুরী
পোড়া মাটির গন্ধ
জসীম উদ্দিন
বাঙালির হাসি গল্প
তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যয়
রসকলি,
জলসাগর,
কালাপাহাড়,
ডাইনি বাশি,
ঘাসের ফুল।
ধূর্জটি প্রসাদ মুখোপাধ্যয়
রিয়ালিষ্ট (১৯৩০),
অন্তঃশীলা (১৯৩৫)।
প্রমথ চৌধুরী
চার ইয়ারী কথা(১৯১৬),
গল্প সংগ্রহ(১৯৪১),
আহুতি(১৯১৯),
নীল লোহিত (১৯৪১)।
প্রেমেন্দ্র মিত্র
পঞ্চশর (১৯২৯),
বেনামী বন্দর (১৯৩০),
পুতুল ও প্রতিমা (১৯৩২),
ধূলি ধূসর (১৯৪৩),
মৃত্তিকা (১৯৩২),
অফুরন্ত (১৯৩৫),
মহানগর (১৯৪৩),
জলপায়রা (১৯৫৭),
নানা রঙে বোনা (১৯৬০)
বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যয়
মৌরিফুল (১৯৩২),
সুলোচনা,
মেঘমাল্লার(১৯৩১),
যাত্রাদল (১৯৩৪),
কিন্নরদল (১৯৩৮),
বেনেদীয় ফুলবাড়ী
বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায়
বাহুল্য (১৩৫৯ বঙ্গাব্দ),
রাণুর কথামালা (১৩৪৮ বঙ্গাব্দ),
রাণুর প্রথম ভাগ (১৩৩৪),
রাণুর দ্বিতীয় ভাগ (১৩৪৫),
রাণুর তৃতীয় ভাগ (১৩৪৭ বঙ্গাব্দ)
বুদ্ধদেব বসু
অভিনয় (১৯৩০),
রেখাচিত্র (১৯৩১),
নতুন নেশা,
খাতার শেষ পাতা,
হৃদয়ের জাগরণ (১৩৬৮ বাঃ),
অদৃশ্য শত্রু,
ভাসো আমার ভেলা (১৯৬৩),
মিসেস গুপ্ত,
একটি সকাল ও একটি সন্ধ্যা
মানিক বন্দোপাধ্যয়
সমুদ্রের স্বাদ (১৯৪৩),
ফেরীওয়ালা (১৯৫৩),
ভেজাল (১৯৪৪),
সরীসৃপ (১৯৩৯),
হলুদ পোড়া (১৯৪৫),
বৌ (১৯৪৩),
ছোট বকুল পুরের যাত্রী (১৯৪৯),
পাশ ফেল
রাহাত খান
দিলুর গল্প,
হাজার বছর আগে,
সংবাদ,
আপেল,
ভালমন্দের টাকা,
অন্তহীন যাত্রা,
অনিশ্চিত লোকালয়
শওকত ওসমান
প্রস্তর ফলক,
জন্ম যদি তব বঙ্গে,
জুনু আপা ও অন্যান্য
শাহেদ আলী
জিব্রাইলের ডানা,
একই সমতলে
সুফিয়া কামাল
কেয়ার কাঁটা
হাসান হাফিজুর রহমান
আরও দুটি মৃত্যু।

(সমাপ্ত)
বাংলা সাহিত্য ও ব্যাকরণ বিষয়ক অধিক তথ্য জানতে এখানে ক্লিক করুন।

আরো অধিক বিষয় জানতে এদের উপর  ক্লিক করুন- (সাধারণ জ্ঞান ও অন্যান্য):









৮৬তম পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুনঃ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর সকল বিষয়।



৮৩তম পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন (বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্য বিষয়ক)




বিঃদ্রঃ 
নিজের অর্থ, সময় ও শ্রম ব্যয় করে আপনাদের  উপকার  করে  যাচ্ছি। পারলে  আমার একটু উপকার করুন- এই   ব্লগের  উপরে  ও  নীচে  কিছু  এ্যাড  আছে।  আপনি  শুধু   এই  এ্যাডে  একবার   ক্লিক  করুন।  এতে  আপনার  অর্থ  ও  সময়  ব্যয়  হবে  না।  ফ্রি   ফ্রি   অন্যের  জিনিস  নিয়ে  নিজে উপকৃত হবেন আর  অন্যের  উপকার  করবেন  না- সেটাতো  স্বার্থপরতার  লক্ষণ।
Md. Izabul Alam-Online Principal
izabulalam@gmail.com
01716508708, Gulshan, Dhaka, Bangladesh
((সব পর্ব এক সাথে দেখতে এখানে ক্লিক করুন- সব পর্ব))


Please Share On

সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব

  সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব (সকল চাকরি পরীক্ষার জন্য) বাংলাদেশ বিষয়াবলী সাধারণ জ্ঞান 1.প্রশ্ন : বাং...

BOU