সরকারি চাকরি পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ
প্রশ্নোত্তর-সকল বিষয় (৯৫% কমন নিশ্চিত)
(৮৬তম পর্ব)
BANGLADESH ONLINE UNIVERSITY
(BOU) এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা-
Md.Izabul Alam-M.A, C.in.Ed. Principal-BOU,
(Return 3 times BCS VIVA) Ex-Principal, Rangpur Modern Pre-Cadet and
Kindergarten, Ex-Executive Director, RHASEDO NGO, Ex-Headmaster, Velakopa Govt.
Primary School, Palashbari, Gaibandha, Ex-Instructor, Mathematics, URC,
Palashbari, Gaibandha, Ex- Sub Inspector (Detective/Intelligence-DGFI),
Ex-Executive & In Charge (Verification, Recruitment & Training
School-Securex), Senior Executive & In Charge-(Inspection Wing, Control
Room, Recruitment & Training School-A LARGE COMPANY.
Bangladesh Online University - ( যা সকল বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের তথ্য ভান্ডার) একটি সেবামূলক Online ভিত্তিক ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা সকলের জন্য উন্মুক্ত। তাই উপকৃত হলে দোয়া করতে ভুলবেন না।
Md.Izabul Alam, Principal-BOU, Gulshan-2-
Dhaka, Bangladesh.
01716508708, izabulalam@gmail.com
অন্যান্য পর্ব দেখতে চাইলে এদের উপর ক্লিক করুনঃ
বাংলা বিষয়ক
সাধারণ জ্ঞানঃ (এই প্রশ্নগুলোই ঘুরে ফিরে পরীক্ষায় আসে)
১) নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধির উদাহরণ – তস্কর।
২ যে বাগধারাটি অন্যগুলো থেকে স্বতন্ত্র- মানিকজোড়।
৩) পর কে পালন করে যে – পরভৃৎ।
২ যে বাগধারাটি অন্যগুলো থেকে স্বতন্ত্র- মানিকজোড়।
৩) পর কে পালন করে যে – পরভৃৎ।
৪) প্রত্যয়বাচক শব্দের দৃষ্টান্ত – শোওয়া।
৫) লাইলী-মজনু প্রণয়োনখ্যান সম্পাদনা করেন – আহমদ শরীফ।
৬) বিভুঁই শব্দে ’বি’ উপসর্গ যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে – ভিন্নতা।
৭) উত্তম পুরুষ উপন্যাসের রচিয়তা – রশিদ করিম।
৮) মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস নয় – অহিংসা,(মানিক বন্দোপাধ্যায়)।
৯) ‘বিদেশী ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষত হইবার পর,আগে নয়।’ লেখাটি কার – আবুল মনসুর আহমদের।
১০) ঠিক বানানটি হলো- পূর্বাহ্ণ।
৫) লাইলী-মজনু প্রণয়োনখ্যান সম্পাদনা করেন – আহমদ শরীফ।
৬) বিভুঁই শব্দে ’বি’ উপসর্গ যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে – ভিন্নতা।
৭) উত্তম পুরুষ উপন্যাসের রচিয়তা – রশিদ করিম।
৮) মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস নয় – অহিংসা,(মানিক বন্দোপাধ্যায়)।
৯) ‘বিদেশী ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষত হইবার পর,আগে নয়।’ লেখাটি কার – আবুল মনসুর আহমদের।
১০) ঠিক বানানটি হলো- পূর্বাহ্ণ।
১১) সামরিক শাসন বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে যে
উপন্যাসে – ওস্কার।
১২) OMBUDSMAN ‘ এর বাংলা পরিভাষা হলো – ন্যায়পাল।
১৩) ‘to kick the bucket এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শব্দবন্ধ – পটল তোলা।
১৪) আসাদের শার্ট কবিতাটির রচয়িতা – শামসুর রহমান।
১৫) লিপিকা যে ধরনের গ্রন্থ – গদ্য।
১৬) রাত্রিকালীন যুদ্ধের সংক্ষিপ্ত রুপ- সৌপ্তিক।
১২) OMBUDSMAN ‘ এর বাংলা পরিভাষা হলো – ন্যায়পাল।
১৩) ‘to kick the bucket এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শব্দবন্ধ – পটল তোলা।
১৪) আসাদের শার্ট কবিতাটির রচয়িতা – শামসুর রহমান।
১৫) লিপিকা যে ধরনের গ্রন্থ – গদ্য।
১৬) রাত্রিকালীন যুদ্ধের সংক্ষিপ্ত রুপ- সৌপ্তিক।
১৭) প্রমথ চৌধুরীর মতে, সাহিত্যের উদ্দেশ্য হলো – আনন্দ দান।
১৮) নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – নির্মীলিত।
১৯) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক গ্রন্থ কোনটি – প্রভাবতী সম্ভাষন।
২০) আলাওলের রচনা নয় কোনটি – ইউসুফ- জোলাখা ( বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুহাম্মদ সগীর।
২১) বঙ্গভাষা শীর্ষক সনেট রচনায় মাইকেল মধুসূদন দত্ত অবলম্বন করেছেন কোন রীতি – শেক্সপীয়রীয় ও পেত্রার্কীয় ।
২২) মুখর এর বিপরীত শব্দ – মৌনী।
২৩) কোনটি শুদ্ধ – সমীচীন।
১৮) নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – নির্মীলিত।
১৯) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক গ্রন্থ কোনটি – প্রভাবতী সম্ভাষন।
২০) আলাওলের রচনা নয় কোনটি – ইউসুফ- জোলাখা ( বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুহাম্মদ সগীর।
২১) বঙ্গভাষা শীর্ষক সনেট রচনায় মাইকেল মধুসূদন দত্ত অবলম্বন করেছেন কোন রীতি – শেক্সপীয়রীয় ও পেত্রার্কীয় ।
২২) মুখর এর বিপরীত শব্দ – মৌনী।
২৩) কোনটি শুদ্ধ – সমীচীন।
২৪) শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কোন ডিগ্রি
প্রদান করে – সম্মানসূচক ডি.লিট।
২৫) কবর কবিতাটি প্রথম যখন স্কুলপাঠ্য হিসেবে অন্তভুক্ত হয় তখন জসীমউদ্দীন ছিলেন – বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।
২৬) বাংলা ভাষার যতি চিহ্নর প্রচলন করেন – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
২৭) সংশয় এর বিপরীতর্থক শব্দ – প্রত্যয়।
২৮) কবি সুফিয়া কামলের পৈতৃক নিবাস কোন জেলায় – কুমিল্লায়।
২৯) ‘যে নারীর সন্তান হয না ‘ তাকে এক কথায় কি বলে – বন্ধ্যা।
৩০) ’ফেলো কড়ি, মাখো তেঁল ‘ বলতে বোঝায় – আবদারহীন নগদ কারবার।
৩১) সমভিব্যাহার শব্দের অর্থ কী – একত্রে গমন।
৩২) ’কাকভূষন্ডি’ বাগধারর অর্থ কী – দীর্ঘায়ু ব্যক্তি।
২৫) কবর কবিতাটি প্রথম যখন স্কুলপাঠ্য হিসেবে অন্তভুক্ত হয় তখন জসীমউদ্দীন ছিলেন – বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।
২৬) বাংলা ভাষার যতি চিহ্নর প্রচলন করেন – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
২৭) সংশয় এর বিপরীতর্থক শব্দ – প্রত্যয়।
২৮) কবি সুফিয়া কামলের পৈতৃক নিবাস কোন জেলায় – কুমিল্লায়।
২৯) ‘যে নারীর সন্তান হয না ‘ তাকে এক কথায় কি বলে – বন্ধ্যা।
৩০) ’ফেলো কড়ি, মাখো তেঁল ‘ বলতে বোঝায় – আবদারহীন নগদ কারবার।
৩১) সমভিব্যাহার শব্দের অর্থ কী – একত্রে গমন।
৩২) ’কাকভূষন্ডি’ বাগধারর অর্থ কী – দীর্ঘায়ু ব্যক্তি।
৩৩) কোনটি চাঁদের সমার্থ শব্দ নয় – তুরগ ( ঘোরা) ।
৩৪) বাংলা সাহিত্যে ‘অন্ধকার যুগ’ সম্পর্কিত ধারনাকে খন্ডন করেছেন – আহমদ শরীফ।
৩৫) কোনটি পর্তুগিজ শব্দ নয় – আলবেলা।
৩৬) টষ্কার বলতে বোঝায় – ধনুকের ধ্বনি।
৩৭) ‘যাকে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না’ – তাকে এককথায় বলে – অনির্বচনীয়।
৩৮) দুরারোগ্য ব্যাধির শিকার হয়ে কাজী নজরুল ইসলাম বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন কত বছর বয়সে – তেতাল্লিশ ।
৩৪) বাংলা সাহিত্যে ‘অন্ধকার যুগ’ সম্পর্কিত ধারনাকে খন্ডন করেছেন – আহমদ শরীফ।
৩৫) কোনটি পর্তুগিজ শব্দ নয় – আলবেলা।
৩৬) টষ্কার বলতে বোঝায় – ধনুকের ধ্বনি।
৩৭) ‘যাকে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না’ – তাকে এককথায় বলে – অনির্বচনীয়।
৩৮) দুরারোগ্য ব্যাধির শিকার হয়ে কাজী নজরুল ইসলাম বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন কত বছর বয়সে – তেতাল্লিশ ।
৫৭) কোনটি বানানটি শুদ্ধ – স্বায়ত্তশাসন।
৫৮) ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কার লেখা – জসিমউদ্দিন।
৫৯) ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
৬০) গবেষণা এর সন্ধি-বিচ্ছেদ- গো+ এষনা।
৬১) কোনটি শুদ্ধ বানান – সন্ন্যাসী।
৬২) ক্ষ এর বিশ্লিষ্ট রুপ – ক+ষ।
৬৩) যা বলার যোগ্য নয় , এক কথায় বলা হয় – অকথ্য।
৬৪) ইত্যাদি শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – ইতি + আদি।
৬৫) কোন বানানটি শুদ্ধ – দূষনীয়।
৫৮) ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কার লেখা – জসিমউদ্দিন।
৫৯) ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
৬০) গবেষণা এর সন্ধি-বিচ্ছেদ- গো+ এষনা।
৬১) কোনটি শুদ্ধ বানান – সন্ন্যাসী।
৬২) ক্ষ এর বিশ্লিষ্ট রুপ – ক+ষ।
৬৩) যা বলার যোগ্য নয় , এক কথায় বলা হয় – অকথ্য।
৬৪) ইত্যাদি শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – ইতি + আদি।
৬৫) কোন বানানটি শুদ্ধ – দূষনীয়।
৬৬) পিতামাতা শব্দটি কোন সমাস – দ্বন্দ্ব সমাস।
৬৭) ‘গোড়ায় গলদ’ বাগধারটির অর্থ কি – শুরুতে ভুল।
৬৮) বাক্যের মৌলিক উপাদান কোনটি – শব্দ।
৬৯) কোন বানানটি শুদ্ধ – নিরীহ।
৭০) “মেঘে বৃষ্টি হয়” একানে মেঘ কোন কারক – অপাদান কারক।
৬৭) ‘গোড়ায় গলদ’ বাগধারটির অর্থ কি – শুরুতে ভুল।
৬৮) বাক্যের মৌলিক উপাদান কোনটি – শব্দ।
৬৯) কোন বানানটি শুদ্ধ – নিরীহ।
৭০) “মেঘে বৃষ্টি হয়” একানে মেঘ কোন কারক – অপাদান কারক।
৩৯) ‘মা , তোর বদলখানি মলিন হলে আমি নয়নজলে ভাসি’ – চরনটির
রচয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪০) ’সবার উপর মানুষ সত্য , তাহার উপর নাই- পঙক্তিটি কে রচনা করেন – চন্ডীদাস।
৪১) ‘কুয়াসার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠালছায়ায়’- কে আসবেন – জীবনানন্দ দাশ।
৪২) সেলিনা হোসেন কোন গ্রন্থ অবলম্বনে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে – পোকামাকড়ের ঘরবসতি।
৪৩) কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি – নীলপদ্ম।
৪৪) আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে -আবদুল লতিফ।
৪৫) বাংলার গদ্যের জনক বলা হয় – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে।
৪৬) কোন বাক্যে অনুরোধ বোঝানো হয়েছে – তুমি ভাই আমার কাজটি করে দিও তো।
৪৭) কোন শব্দটি শুদ্ধ বানানো লেখা হয়েছে – দ্বন্দ্ব।
৪৮) জাহানারা ইমাম রচিত ডায়েরিমূলক লেখা কোনটি – একাত্তরের দিনগুলি।
৪৯) কোনটি মধ্যযুগের রচনা – মনসামঙ্গল।
৪০) ’সবার উপর মানুষ সত্য , তাহার উপর নাই- পঙক্তিটি কে রচনা করেন – চন্ডীদাস।
৪১) ‘কুয়াসার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠালছায়ায়’- কে আসবেন – জীবনানন্দ দাশ।
৪২) সেলিনা হোসেন কোন গ্রন্থ অবলম্বনে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে – পোকামাকড়ের ঘরবসতি।
৪৩) কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি – নীলপদ্ম।
৪৪) আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে -আবদুল লতিফ।
৪৫) বাংলার গদ্যের জনক বলা হয় – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে।
৪৬) কোন বাক্যে অনুরোধ বোঝানো হয়েছে – তুমি ভাই আমার কাজটি করে দিও তো।
৪৭) কোন শব্দটি শুদ্ধ বানানো লেখা হয়েছে – দ্বন্দ্ব।
৪৮) জাহানারা ইমাম রচিত ডায়েরিমূলক লেখা কোনটি – একাত্তরের দিনগুলি।
৪৯) কোনটি মধ্যযুগের রচনা – মনসামঙ্গল।
৫০) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসমূলক শিশুকিশোর রচনা কোনটি – লাল
নীল দীপাবলি।
৫১) ভাষা আন্দোলনের ভিত্তিক ‘কবর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে – মুনীর চৌধুরী।
৫২) ‘ঘর’ শব্দটির সমার্থক কোনটি – সদন।
৫৩) প্রমিত চলিত রীতির বাক্য কোনটি – খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়লাম।
৫৪) মুক্তিযুদ্ধ – ভিত্তিক শামসুর রাহমানের কাব্যগ্রন্থটি হলো – বন্দী শিবির থেকে।
৫৫) চলিত গদ্য রীতির ধারা প্রবর্তন করে কোন পত্রিকা – সবুজপত্র।
৫৬) খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় – মরমি গানটির রচয়িতা কে – লালন শাহ।
৫১) ভাষা আন্দোলনের ভিত্তিক ‘কবর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে – মুনীর চৌধুরী।
৫২) ‘ঘর’ শব্দটির সমার্থক কোনটি – সদন।
৫৩) প্রমিত চলিত রীতির বাক্য কোনটি – খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়লাম।
৫৪) মুক্তিযুদ্ধ – ভিত্তিক শামসুর রাহমানের কাব্যগ্রন্থটি হলো – বন্দী শিবির থেকে।
৫৫) চলিত গদ্য রীতির ধারা প্রবর্তন করে কোন পত্রিকা – সবুজপত্র।
৫৬) খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় – মরমি গানটির রচয়িতা কে – লালন শাহ।
৭১) বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক – কৃষ্ণকুমারী
।
৭২) সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত ‘দেশে বিদেশে’ একটি – ভ্রমন কাহিনী।
৭৩) পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় নাটকের উপজীব্য বিষয় হলো – মুক্তিযুুদ্ধ।
৭৪) বাগধার অর্থ নির্ণয় করুন:ঘটিরাম – মূর্খ।
৭৫) নিচের কোন বানানটি সঠিক – বিভীষিকা।
৭২) সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত ‘দেশে বিদেশে’ একটি – ভ্রমন কাহিনী।
৭৩) পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় নাটকের উপজীব্য বিষয় হলো – মুক্তিযুুদ্ধ।
৭৪) বাগধার অর্থ নির্ণয় করুন:ঘটিরাম – মূর্খ।
৭৫) নিচের কোন বানানটি সঠিক – বিভীষিকা।
৭৬) জসীমউদ্দীন কবর কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভূক্ত –
রাখালী।
৭৭) এককথায় প্রকাশ করুন: ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
৭৮) লাবণ্য কোন উপন্যাসের চরিত্র – শেষের কবিতা।
৭৯) নিচের কোনটি সমরেশ বাবুর ছদ্দনাম – কালকূট।
৮০) নিচের কোনটি ক্রমবাচক সংখ্যা – সপ্তম।
৮১) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচিত বিষয় – ধ্বনিতত্ত্ব।
৮২) সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
৮৩) স্বাগত শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – সু+আগত।
৮৪) চাঁদ শব্দের সমার্থক কোনটি – বিধু।
৭৭) এককথায় প্রকাশ করুন: ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় – ওষধি।
৭৮) লাবণ্য কোন উপন্যাসের চরিত্র – শেষের কবিতা।
৭৯) নিচের কোনটি সমরেশ বাবুর ছদ্দনাম – কালকূট।
৮০) নিচের কোনটি ক্রমবাচক সংখ্যা – সপ্তম।
৮১) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচিত বিষয় – ধ্বনিতত্ত্ব।
৮২) সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
৮৩) স্বাগত শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ – সু+আগত।
৮৪) চাঁদ শব্দের সমার্থক কোনটি – বিধু।
৮৫) কুল কাঠের আগুন এর সঠিক অর্থ কোনটি – তীব্র জ্বালা।
৮৬) তিলে তৈল হয় এখানে তিলে কোন কারকে কোন বিভক্তি – অপাদানে ৭মী।
৮৭) নিচের কোনটি সঠিক -সুধী।
৮৮) ‘তুমি আমার সঙ্গে প্রপঞ্চ করেছো’ বাক্যটি কোন দোষে দুষ্ট – দুর্বোধ্যতা।
৮৯) নিচের কোনটি মিশ্র শব্দ – খ্রিষ্টাব্দ।
৯০) মৌলিক স্বরধ্বনি কোনটি – ই।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক – সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার।
৮৬) তিলে তৈল হয় এখানে তিলে কোন কারকে কোন বিভক্তি – অপাদানে ৭মী।
৮৭) নিচের কোনটি সঠিক -সুধী।
৮৮) ‘তুমি আমার সঙ্গে প্রপঞ্চ করেছো’ বাক্যটি কোন দোষে দুষ্ট – দুর্বোধ্যতা।
৮৯) নিচের কোনটি মিশ্র শব্দ – খ্রিষ্টাব্দ।
৯০) মৌলিক স্বরধ্বনি কোনটি – ই।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক – সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার।
৯১) নিচের কোনটি প্রবন্ধের বই – কালান্তর।
৯২) সৌম্য এর বিপরীত শব্দ – উগ্র।
৯৩) কোনটি সঠিক – ভদ্রোচিত।
৯৪) বকলম শব্দটি বাংলা ভাষায় এসেছে – ফারসি ভাষা থেকে।
৯৫) এপিটাফ শব্দের অর্থ – সমাধি-লিপি।
৯৬) অকালে যাকে জাগরণ করা হয় তাকে এক কথায় কিবলে – অকালবোধন।
৯৭) জাতি+অভিমান – জাত্যভিমান।
৯২) সৌম্য এর বিপরীত শব্দ – উগ্র।
৯৩) কোনটি সঠিক – ভদ্রোচিত।
৯৪) বকলম শব্দটি বাংলা ভাষায় এসেছে – ফারসি ভাষা থেকে।
৯৫) এপিটাফ শব্দের অর্থ – সমাধি-লিপি।
৯৬) অকালে যাকে জাগরণ করা হয় তাকে এক কথায় কিবলে – অকালবোধন।
৯৭) জাতি+অভিমান – জাত্যভিমান।
৯৮) সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
৯৯) যার কোনো মূল্য নেই-এর সমার্থক বাগধারা কোনটি – ঢাকের বাঁয়া।
১০০) একাদশে বৃহষ্পতি অর্থ- সুসময়।
১০১) নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ -নীরস।
১০২) বিড়ালের আড়াই পা বাগধারাটির অর্থ- বেহায়াপনা।
১০৩) সমাস নিষ্পন্ন পদটিকে কি বলা হয় – সমস্ত পদ।
১০৪) নিচের কোন স্ত্রীবাচক শব্দের দুটি পুরুষবাচক শব্দ আছে – ননদ।
১০৫) কোনটি সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – সম+চয়= সঞ্চয়।
১০৬) গোঁপ খেজুরে কোন সমাস – ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।
১০৭) সম্পৃক্ত শব্দটির সঠিক অর্থ – সংযুক্ত।
১০৮) অগ্রজ-এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি – অনুজ।
১০৯) তপুকে আবার ফিরে পাব, একথা ভুলেও ভাবিনি কোন দিন, নিম্মের কোনটি থেকে নেয়া – একুশের গল্প।
১১০) নিরানব্বইয়েল ধাক্কা বাগধারাটির অর্থ – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি।
১১২) আপণ শব্দটির অর্থ – দোকান।
৯৯) যার কোনো মূল্য নেই-এর সমার্থক বাগধারা কোনটি – ঢাকের বাঁয়া।
১০০) একাদশে বৃহষ্পতি অর্থ- সুসময়।
১০১) নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ -নীরস।
১০২) বিড়ালের আড়াই পা বাগধারাটির অর্থ- বেহায়াপনা।
১০৩) সমাস নিষ্পন্ন পদটিকে কি বলা হয় – সমস্ত পদ।
১০৪) নিচের কোন স্ত্রীবাচক শব্দের দুটি পুরুষবাচক শব্দ আছে – ননদ।
১০৫) কোনটি সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – সম+চয়= সঞ্চয়।
১০৬) গোঁপ খেজুরে কোন সমাস – ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।
১০৭) সম্পৃক্ত শব্দটির সঠিক অর্থ – সংযুক্ত।
১০৮) অগ্রজ-এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি – অনুজ।
১০৯) তপুকে আবার ফিরে পাব, একথা ভুলেও ভাবিনি কোন দিন, নিম্মের কোনটি থেকে নেয়া – একুশের গল্প।
১১০) নিরানব্বইয়েল ধাক্কা বাগধারাটির অর্থ – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি।
১১২) আপণ শব্দটির অর্থ – দোকান।
১২৩) যার কোন কিছু থেকেই ভয় নেই-এক কথায় প্রকাশ কি –
অকুতোভয়।
১২৪) শুদ্ধ বানান কোনটি – বিভীষিকা।
১২৫) সওগাত শব্দের অর্থ- উপহার।
১২৬) অশুদ্ধ বানান কোনটি – ভূল ( সঠিকটি-ভুল)।
১২৭) খক্ষ-এর সমার্থাক শব্দ নয় কোনটি – ভল্ল।
১২৮) নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – সংশ্রব/ধস।
১২৯) ষড়ঋতু শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্+ ঋতু।
১৩০) সিংহাসন শব্দটি কোন সমাস – মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।
১৩১) যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটিকে কি পদ বলে -মমস্যমান পদ।
১৩২) জেলে এর সঠিক প্রকৃতি প্রত্যয় কী – জাল + ইয়া।
১২৪) শুদ্ধ বানান কোনটি – বিভীষিকা।
১২৫) সওগাত শব্দের অর্থ- উপহার।
১২৬) অশুদ্ধ বানান কোনটি – ভূল ( সঠিকটি-ভুল)।
১২৭) খক্ষ-এর সমার্থাক শব্দ নয় কোনটি – ভল্ল।
১২৮) নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – সংশ্রব/ধস।
১২৯) ষড়ঋতু শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্+ ঋতু।
১৩০) সিংহাসন শব্দটি কোন সমাস – মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।
১৩১) যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটিকে কি পদ বলে -মমস্যমান পদ।
১৩২) জেলে এর সঠিক প্রকৃতি প্রত্যয় কী – জাল + ইয়া।
১৩৩) মকমক হলো – ব্যাঙের ডাক।
১৩৪) কোকিল শব্দটির সমার্থক শব্দ কোনটি – পিক।
১৩৫) তাতা শব্দটির বিপরীত শব্দ – ঠান্ডা।
১৩৫) প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্দনাম – বীরবল।
১৩৬) কোন বাক্যটি শুদ্ধ – তুমি চিরজীবী হও।
১৩৭) পরিভাষা শব্দের অর্থ কী – সংক্ষেপণার্থ।
১৩৮) নিচের কোনটি মৌলিক শব্দ – মুখ।
১৩৪) কোকিল শব্দটির সমার্থক শব্দ কোনটি – পিক।
১৩৫) তাতা শব্দটির বিপরীত শব্দ – ঠান্ডা।
১৩৫) প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্দনাম – বীরবল।
১৩৬) কোন বাক্যটি শুদ্ধ – তুমি চিরজীবী হও।
১৩৭) পরিভাষা শব্দের অর্থ কী – সংক্ষেপণার্থ।
১৩৮) নিচের কোনটি মৌলিক শব্দ – মুখ।
১৩৯) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কোনটি – কুহেলিকা।
১৪০) সত্য যে কঠিন , কঠিনেরে ভালোবাসিলাম -সে কখনো করে না বঞ্চনা। কবিতাংশটি কার – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৪১) পৌ + অক = পাবক।
১৪২) বলার ইচ্ছা’কে এক কথায় কি বলে – বিবক্ষা।
১৪৩) মা-বাবার সেবা কর। এটি কি ধরনের বাক্য – অনুজ্ঞাসূচক।
১৪৪) ইতিকথা শব্দের অর্থ কি – ইতিহাস।
১৪৫) বহুকেন্দ্রিক এর ইংরেজী – polycentric.
১৪৬) Jingling of anklet এর বাংলা কি – নূপুরের ঝুনুঝুনু।
১৪৭) দুটো বাক্যের মধ্যে ভাবের সম্বন্ধ থাকলে তাদের মাঝে কি চিহ্ন বসে – সেমিকোলন
১৪০) সত্য যে কঠিন , কঠিনেরে ভালোবাসিলাম -সে কখনো করে না বঞ্চনা। কবিতাংশটি কার – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৪১) পৌ + অক = পাবক।
১৪২) বলার ইচ্ছা’কে এক কথায় কি বলে – বিবক্ষা।
১৪৩) মা-বাবার সেবা কর। এটি কি ধরনের বাক্য – অনুজ্ঞাসূচক।
১৪৪) ইতিকথা শব্দের অর্থ কি – ইতিহাস।
১৪৫) বহুকেন্দ্রিক এর ইংরেজী – polycentric.
১৪৬) Jingling of anklet এর বাংলা কি – নূপুরের ঝুনুঝুনু।
১৪৭) দুটো বাক্যের মধ্যে ভাবের সম্বন্ধ থাকলে তাদের মাঝে কি চিহ্ন বসে – সেমিকোলন
বাছাকৃত
গণিত ও তার সমাধান
১। স্ত্রী স্বামীর চেয়ে ৫ বছরের ছোট। স্ত্রীর বয়স ছেলের বয়সের
৪ গুণ। ৪ বছর পর ছেলের বয়স হবে ১১। বর্তমানে স্বামীর বয়স কত?
সমাধানঃ-দেওয়া আছে,
৪ বছর পর ছেলের বয়স ১১ বছর হবে।
.’. বর্তমানে ছেলের বয়স (১১–৪)=৭ বছর
.’. স্ত্রীর বয়স (৭×৪)=২৮ বছর
বর্তমানে স্বামীর বয়স=(২৮+৫)= ৩৩ বছর
২। সুদের হার ১৫% থেকে কমে ১৩% হওয়ায় এক ব্যক্তির ৬ বছরের সুদ
৮৪ টাকা কমে গেলো। তার মূলধন কত?
সমাধানঃ-
সুদের হার কমে (১৫–১৩)%=২%
১ বছরে সুদ কমে ২ টাকা
.’. ৬ বছরে সুদ কমে (৬×২)=১২ টাকা
১২ টাকা সুদ কমলে আসল ১০০ টাকা
৮৪ টাকা সুদ কমলে আসল (১০০×৮৪)/১২
=৭০০ টাকা
৩। একজন দোকানদার প্রতি হালি ডিম ২৫ টাকা দরে ক্রয় করে প্রতি
হালি ৫৬ টাকা দরে বিক্রয় করলে তার শতকরা কত লাভ হবে?
সমাধানঃ-
১ হালি=৪ টি
৪ টি ডিমের ক্রয়মূল্য ২৫ টাকা
.’.১ টি ডিমের ক্রয়মূল্য ২৫/৪ টাকা
আবার,
৮ টি ডিমের বিক্রয়মূল্য ৫৬ টাকা
.’. ১ টি ডিমের বিক্রয়মূল্য (৫৬/৮)=৭ টাকা
.’. লাভ= (৭–২৫/৪)টাকা
= (২৮–২৫)/৪
= ৩/৪
২৫/৪ টাকায় লাভ হয় ৩/৪ টাকা
.’. ১ টাকায় লাভ হয় (৩×৪)/(৪×২৫)
.’.১০০ টাকায় লাভ হয় (৩×৪×১০০)/(৪×২৫)
=১২ টাকা
৪। একটি ছাগল ৮% ক্ষতিতে বিক্রয় করা হলো। ছাগলটি আরও ৮০০ টাকা
বেশি বিক্রয় করলে ৮% লাভ হতো। ছাগলটির ক্রয় মূল্য কত?
সমাধান :
ছাগলটির ক্রয় মূল্য ১০০ টাকা হলে, ৮% ক্ষতিতে বিক্রয় মূল্য
(১০০ −৮) টাকা
বা, ৯২ টাকা।
বা, ৯২ টাকা।
আবার , ৮% লাভে বিক্রয় মূল্য (১০০+৮ ) টাকা বা ১০৮ টাকা।
∴বিক্রয়
মূল্য বেশি হয় (১০৮−৯২) টাকাবা১৬টাকা।
বিক্রয় মূল্য ১৬ টাকা বেশি হলে ক্রয় মূল্য = ১০০ টাকা
” “ ১ ” ” ” ” ” = ১০০×১৬ টাকা
“ “ ৮০০ ” ” ” “ “ = ১০০× ৮০০/১৬ টাকা
= ৫০০০ টাকা
∴ছাগলটির
ক্রয় মূল্য ৫০০০ টাকা।
৫। ৩০ লিটার পরিমাণ মিশ্রণে এসিড ও পানির অনুপাত ৭:৩। ঐ
মিশ্রণে কি পরিমাণ পানি মিশ্রিত করলে এসিড ও পানির অনুপাত ৩:৭ হবে?
সমাধানঃ-
৩০ লিটার মিশ্রণে এসিড : পানি = ৭:৩
অনুপাতগুলোর সমষ্টি = ৭+৩ = ১০
এসিডের পরিমাণ = (৩০ এর ৭/১০) লিটার
= ২১ লিটার
পানির পরিমাণ = ( ৩০ এর ৩/১০) লিটার
= ৯ লিটার
ধরি,
৩০ লিটার মিশ্রণে এসিড : পানি = ৭:৩
অনুপাতগুলোর সমষ্টি = ৭+৩ = ১০
এসিডের পরিমাণ = (৩০ এর ৭/১০) লিটার
= ২১ লিটার
পানির পরিমাণ = ( ৩০ এর ৩/১০) লিটার
= ৯ লিটার
ধরি,
x লিটার পানি মিশ্রত করায় অনুপাত ৩:৭ হয়
শর্তমতে, ২১: (৯+x) = ৩:৭
বা, ২১/৯+x = ৩/৭
বা, ২৭+৩x = ১৪৭
বা, ৩x = ১২০
বা, x = ৪০
অতএব, ৪০ লিটার পানি মিশাতে হবে।
শর্তমতে, ২১: (৯+x) = ৩:৭
বা, ২১/৯+x = ৩/৭
বা, ২৭+৩x = ১৪৭
বা, ৩x = ১২০
বা, x = ৪০
অতএব, ৪০ লিটার পানি মিশাতে হবে।
৬। পিতা ও পুত্রের বর্তমান বয়সের সমষ্টি ৬৬ বছর এবং তাদের
বয়সের অনুপাত ৮:৩। ১০ বছর পূর্বে তাদের বয়সের অনুপাত কত ছিলো?
সমাধানঃ-
বর্তমানে তাদের বয়সের অনুপাত = ৮:৩
অনুপাতের সমষ্টি = (৮+৩)= ১১
পিতার বয়স = ( ৬৬ এর ৮/১১) = ৪৮ বছর
পুত্রের বয়স = ( ৬৬ এর ৩/১১) = ১৮ বছর
বর্তমানে তাদের বয়সের অনুপাত = ৮:৩
অনুপাতের সমষ্টি = (৮+৩)= ১১
পিতার বয়স = ( ৬৬ এর ৮/১১) = ৪৮ বছর
পুত্রের বয়স = ( ৬৬ এর ৩/১১) = ১৮ বছর
আবার,
১০ বছর পূর্বে পিতার বয়স = (৪৮–১০) = ৩৮ বছর
১০ বছর পূর্বে পুত্রের বয়স = (১৮–১০) = ৮ বছর
.’. ১০ বছর পূর্বে তাদের বয়সের অনুপাত ৩৮:৮
= ১৯: ৪
১০ বছর পূর্বে পিতার বয়স = (৪৮–১০) = ৩৮ বছর
১০ বছর পূর্বে পুত্রের বয়স = (১৮–১০) = ৮ বছর
.’. ১০ বছর পূর্বে তাদের বয়সের অনুপাত ৩৮:৮
= ১৯: ৪
৭। ১১ জন লোকের গড় ওজন ৭০ কেজি। ৯০ কেজি ওজনের একজন লোক চলে
গেলে বাকিদের গড় ওজন কত হবে?
সমাধানঃ-
১১ জন লোকের গড় ওজন = ৭০ কেজি
.’. ১১ জন লোকের ওজনের সমষ্টি = (১১×৭০) = ৭৭০ কেজি
৯০ কেজি ওজনের একজন লোক চলে গেলে বাকিদের ওজন = (৭৭০–৯০) = ৬৮০ কেজি
.’. ১০ জনের গড় ওজন = (৬৮০/১০)= ৬৮ কেজি
১১ জন লোকের গড় ওজন = ৭০ কেজি
.’. ১১ জন লোকের ওজনের সমষ্টি = (১১×৭০) = ৭৭০ কেজি
৯০ কেজি ওজনের একজন লোক চলে গেলে বাকিদের ওজন = (৭৭০–৯০) = ৬৮০ কেজি
.’. ১০ জনের গড় ওজন = (৬৮০/১০)= ৬৮ কেজি
৮। একটি শ্রেণিতে যতজন ছাত্র-ছাত্রী আছে প্রত্যেকে তত পয়সার
চেয়ে আরও 25 পয়সা বেশি করে চাঁদা দেওয়ায় মোট 75 টাকা উঠল। ঐ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী
সংখ্যা কত?
সমাধানঃ-
ধরি,
স্কুলে ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা = ক জন
ধরি,
স্কুলে ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা = ক জন
১ জনে টাকা দিল = ক+ ২৫ পঁয়সা
ক জনে টাকা দিল= ক ( ক+২৫) পঁয়সা
= ক^২ + ২৫ক পঁয়সা
প্রশ্নমতে,
ক^২ + ২৫ক = (৭৫ x ১০০) (১ টাকা=১০০ পঁয়সা)
ক^২ + ২৫ক = (৭৫ x ১০০) (১ টাকা=১০০ পঁয়সা)
বা,ক^২ + ২৫ক -৭৫০০=০
বা,ক^২ +১০০ক-৭৫ক-৭৫০০ =০
বা,ক ( ক+১০০)-৭৫(ক+১০০)=০
বা,(ক+১০০) (ক-৭৫)=০
এখন,
ক+১০০=০
বা,ক=-১০০[গ্রহণযোগ্য নয়]
এখন,
ক+১০০=০
বা,ক=-১০০[গ্রহণযোগ্য নয়]
আবার,
ক-৭৫=০
বা, ক=৭৫
সুতরাং ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ৭৫ জন।
ক-৭৫=০
বা, ক=৭৫
সুতরাং ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ৭৫ জন।
৯। একটি পার্কে একটি বট গাছ ও একটি পাইন গাছ আছে। ১৫০ বছর
পূর্বে গাছ দুইটির বয়সের যোগফল ছিল ২৯৬১ বছর। বর্তমানে পাইন গাছটির বয়স ১৪৩২
বছর। ২০০ বছর পর বট গাছটির বয়স কত হবে?
সমাধানঃ-
১৫০ বছর পূর্বে গাছ দুটির বয়স ছিল = ২৯৬১ বছর
১৫০ বছর পূর্বে গাছ দুটির বয়স ছিল = ২৯৬১ বছর
বর্তমানে গাছ দুটির বয়স (১৫০×২) = ৩০০
বা, (২৯৬১+৩০০) বছর
=৩২৬১ বছর
বা, (২৯৬১+৩০০) বছর
=৩২৬১ বছর
বর্তমানে বট ও পাইন গাছে মোট বয়স =৩২৬১ বছর
বর্তমানে পাইন গাছের বয়স =১৪৩২ বছর
সুতরাং , বর্তমানে বট গাছের বয়স =১৮২৯ বছর
বর্তমানে পাইন গাছের বয়স =১৪৩২ বছর
সুতরাং , বর্তমানে বট গাছের বয়স =১৮২৯ বছর
অতএব,
বর্তমানে বট গাছের বয়স ১৮২৯ বছর হলে
২০০ বছর পর বট গাছের বয়স হবে =(১৮২৯+২০০) বছর
=২০২৯ বছর ।
উত্তর: ২০২৯ বছর ।
২০০ বছর পর বট গাছের বয়স হবে =(১৮২৯+২০০) বছর
=২০২৯ বছর ।
উত্তর: ২০২৯ বছর ।
১০। দুটি সংখ্যার গুণফল ৩৩৮০ এবং গ.সা.গু. ১৩। সংখ্যা দুটির
ল.সা.গু. কত?
সমাধানঃ-
আমরা জানি,
সমাধানঃ-
আমরা জানি,
সংখ্যা দুটির গুণফল= সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.Xসংখ্যা দুটির
গ.সা.গু.
অতএব,
সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.= সংখ্যা দুটির গুণফল÷সংখ্যা দুটির
গ.সা.গু.
প্রশ্নমতে,
৩৩৮০= সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.X১৩
অতএব, সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.= ৩৩৮০÷১৩
= ২৬০।
উঃ ২৬০
১। পিতা ও পুত্রের বয়সের সমষ্টি ৭৪ বছর এবং তাদের বয়সের অনুপাত
১০ বছর পূর্বে ছিলো ৭:২। ১০ বছর পরে তাদের বয়সের অনুপাত কত হবে?
সমাধান:-
ধরি,
পিতার বয়স x বছর
.’. পুত্রের বয়স = (৭৪-x বছর)
পিতার বয়স x বছর
.’. পুত্রের বয়স = (৭৪-x বছর)
শর্তমতে,
(x- ১০)/(৭৪-x-10)= ৭/২
বা, (x- ১০)/(৬৪-x)= ৭/২
বা, ২x- ২০=৪৪৮-৭x
বা, ৯x= ৪৬৮
বা, x= ৫২ বছর
(x- ১০)/(৭৪-x-10)= ৭/২
বা, (x- ১০)/(৬৪-x)= ৭/২
বা, ২x- ২০=৪৪৮-৭x
বা, ৯x= ৪৬৮
বা, x= ৫২ বছর
.’. পিতার বয়স ৫২ বছর
এবং পুত্রের বয়স=(৭৪-৫২)=২২ বছর
১০ বছর পর পিতা ও পুত্রের বয়সের অনুপাত= (৫২+১০):(২২+১০)
=৬২:৩২
=৩১:১৬(উত্তর)
এবং পুত্রের বয়স=(৭৪-৫২)=২২ বছর
১০ বছর পর পিতা ও পুত্রের বয়সের অনুপাত= (৫২+১০):(২২+১০)
=৬২:৩২
=৩১:১৬(উত্তর)
২। ক ও খ এর বেতনের অনুপাত ৭:৫। ক, খ অপেক্ষা ৪০০ টাকা বেশি
বেতন পেলে, খ এর বেতন কত?
সমাধানঃ-
ধরি, ক ও খ এর বেতন যথাক্রমে ৭x ও ৮x
শর্তমতে,
৭x- ৫x= ৪০০
বা,২x = ৪০০
বা, x= ২০০
.’. ৫x= ( ২০০×৫)
= ১০০০
উত্তরঃ ১০০০ টাকা
শর্তমতে,
৭x- ৫x= ৪০০
বা,২x = ৪০০
বা, x= ২০০
.’. ৫x= ( ২০০×৫)
= ১০০০
উত্তরঃ ১০০০ টাকা
৩। পিতার বর্তমান বয়স পুত্রের বয়সের ৪ গুন। ৬ বছর পূর্বে
পিতার বয়স পুত্রের বয়সের ১০ গুন ছিল। পিতা ও পুত্রের বর্তমান বয়স কত?
সমাধানঃ-
মনেকরি,
পুত্রের বর্তমান বয়স x বছর ।
তাহলে পিতার বর্তমান বয়স 4x বছর ।
6 বছর পূর্বে পুত্রের বয়স ছিল x-6 বছর ।
6 বছর পূর্বে পিতার বয়স ছিল 4x-6 বছর ।
শর্তমতে,
(x-6)10 = 4x-6
বা, 10x-60 = 4x-6
বা, 10x-4x = -6+60
বা, 6x = 54
বা, x = 54÷6
বা, x = 9
অতএব, পুত্রের বর্তমান বয়স x= 9 বছর,
পিতার বর্তমান বয়স 4x= 4×9=36 বছর ।
৪। পিতা ও মাতার বয়সের গড় ৩৬ বছর। পিতা, মতা ও মেয়ের বয়সের গড়
২৯ বছর হলে মেয়ের বয়স কত?
সমাধানঃ-
পিতা ও মাতার বয়সের গড় ৩৬ বছর
.’. পিতা ও মাতার মোট বয়স (৩৬×২)=৭২ বছর
.’. পিতা ও মাতার মোট বয়স (৩৬×২)=৭২ বছর
পিতা, মাতা ও মেয়ের বয়সের গড় ২৯ বছর
.”. পিতা, মাতা ও মেয়ের মোট বয়স (২৯×৩)=৮৭ বছর
.’. মেয়ের বয়স= (৮৭-৭২)=১৫ বছর।
.”. পিতা, মাতা ও মেয়ের মোট বয়স (২৯×৩)=৮৭ বছর
.’. মেয়ের বয়স= (৮৭-৭২)=১৫ বছর।
৫। পিতা ও পুত্রের বয়সের সমষ্টি ৬০ বছর। মাতার বয়স পুত্রের বয়স
অপেক্ষা ২০ বছর বেশি। পিতা ও মাতার গড় বয়স কত?
সমাধানঃ- দেওয়া আছে,
মাতার বয়স পুত্রের বয়স অপেক্ষা ২০ বছর বেশি।
.’. পিতা ও মাতার বয়সের সমষ্টি=(৬০+২০)=৮০ বছর
.’. পিতা ও মাতার বয়সের গড়= (৮০÷২)=৪০ বছর
.’. পিতা ও মাতার বয়সের সমষ্টি=(৬০+২০)=৮০ বছর
.’. পিতা ও মাতার বয়সের গড়= (৮০÷২)=৪০ বছর
৬। পিতা ও মাতার বয়সের গড় ২৫ বছর। পিতা, মাতা ও পুত্রের বয়সের
গড় ১৮ বছর হলে, পুত্রের বয়স কত?
সমাধানঃ-
পিতা ও মাতার বয়সের গড় ২৫ বছর
.’. পিতা ও মাতার মোট বয়স (২৫×২)=৫০ বছর
.’. পিতা ও মাতার মোট বয়স (২৫×২)=৫০ বছর
আবার,
পিতা, মাতা ও পুত্রের বয়সের গড় ১৮ বছর
.’. পিতা, মাতা ও পুত্রের মোট বয়স (১৮×৩)=৫৪ বছর
পুত্রের বয়স= (৫৪-৫০)= ৪ বছর।
পিতা, মাতা ও পুত্রের বয়সের গড় ১৮ বছর
.’. পিতা, মাতা ও পুত্রের মোট বয়স (১৮×৩)=৫৪ বছর
পুত্রের বয়স= (৫৪-৫০)= ৪ বছর।
৭। পিতা ও দুই পুত্রের বর্তমান বয়সের গড় ২৩ বছর। ৩ বছর পর দুই
পুত্রের গড় বয়স ১৩ বছর হলে, পিতার বর্তমান বয়স কত?
সমাধানঃ-
পিতা ও দুই পুত্রের বর্তমান বয়সের গড় ২৩ বছর
.’. পিতা ও দুই পুত্রের বর্তমান মোট বয়স (২৩×৩)=৬৯ বছর
৩ বছর পর দুই পুত্রের গড় বয়স ১৩ বছর
.’. ৩ বছর পর দুই পুত্রের মোট বয়স (১৩×২)=২৬ বছর
.’. পিতা ও দুই পুত্রের বর্তমান মোট বয়স (২৩×৩)=৬৯ বছর
৩ বছর পর দুই পুত্রের গড় বয়স ১৩ বছর
.’. ৩ বছর পর দুই পুত্রের মোট বয়স (১৩×২)=২৬ বছর
বর্তমানে দুই পুত্রের বয়স {২৬-(৩+৩)} বছর
= (২৬-৬) বছর
= ২০ বছর
.’. পিতার বর্তমান বয়স= (৬৯-২০)= ৪৯ বছর
= (২৬-৬) বছর
= ২০ বছর
.’. পিতার বর্তমান বয়স= (৬৯-২০)= ৪৯ বছর
৮। কোন পরীক্ষায় ৪০% পরীক্ষার্থী ইংরেজিতে, ২৫% গণিতে এবং ১৫%
পরক্ষার্থী উভয় বিষয়ে ফেল করেছে। কতজন পরীক্ষার্থী উভয় বিষয়ে পাশ করেছে?
সমাধানঃ-
শুধু ইংরেজিতে ফেল করে (৪০-১৫)%
= ২৫%
শুধু গণিতে ফেল করে (২৫-১৫)%
= ১০%
উভয় বিষয়ের ফেল করে (২৫+১০+১৫)%
= ৫০% শিক্ষার্থী
.’. উভয় বিষয়ে পাশ করে (১০০-৫০)%
=৫০% শিক্ষার্থী
= ২৫%
শুধু গণিতে ফেল করে (২৫-১৫)%
= ১০%
উভয় বিষয়ের ফেল করে (২৫+১০+১৫)%
= ৫০% শিক্ষার্থী
.’. উভয় বিষয়ে পাশ করে (১০০-৫০)%
=৫০% শিক্ষার্থী
৯। মন্দার কারণে শ্রমিকদের দৈনিক বেতন ৫০% হ্রাস করা হয়। ১ বছর
পর দৈনিক বেতন ৮০% বৃদ্ধি করা হয়। মন্দার পূর্বে দৈনিক বেতন ১০০ টাকা হলে বর্তমানে
শ্রমিকের দৈনিক বেতন কত?
সমাধানঃ-
৫০% হ্রাসে বেতন= (১০০-৫০)=৫০ টাকা
.’. মন্দার পূর্বের বেতন ১০০ টাকা হলে পরের বেতন ৫০ টাকা
৮০% বৃদ্ধিতে বেতন (১০০+৮০)=১৮০ টাকা
.’. মন্দার পূর্বের বেতন ১০০ টাকা হলে পরের বেতন ৫০ টাকা
৮০% বৃদ্ধিতে বেতন (১০০+৮০)=১৮০ টাকা
পূর্বে বেতন ১০০ টাকা হলে পরে বেতন ৮০ টাকা
পূর্বে বেতন ৫০ টাকা হলে পরে বেতন (১৮০×৫০)/১০০
=৯০ টাকা
পূর্বে বেতন ৫০ টাকা হলে পরে বেতন (১৮০×৫০)/১০০
=৯০ টাকা
১০। এক কুড়ি কমলা ৫০ টাকায় ক্রয় করে এক ডজন কমলা ৩৬ টাকায়
বিক্রি করা হলো। শতকরা কত লাভ হলো?
সমাধানঃ-
২০ টি কমলার দাম ৫০ টাকা
.’. ১ ট কমলার দাম (৫০/২০) = ৫/২ টাকা
১২ টি কমলার বিক্রয়মূল্য ৩৬ টাকা ১ টি কমলার বিক্রয়মূল্য (৩৬/১২)=৩ টাকা
.’. ১ ট কমলার দাম (৫০/২০) = ৫/২ টাকা
১২ টি কমলার বিক্রয়মূল্য ৩৬ টাকা ১ টি কমলার বিক্রয়মূল্য (৩৬/১২)=৩ টাকা
.’. লাভ= (৩–৫/২)= ১/২ টাকা
৫/২ টাকায় লাভ হয়=১/২ টাকা
১ টাকায় লাভ হয় =(১/২)×(২/৫) টাকা
.’. ১০০ টাকায় লাভ হয় = ১×২×১০০/২×৫
=২০ টাকা
উত্তরঃ২০%
১ টাকায় লাভ হয় =(১/২)×(২/৫) টাকা
.’. ১০০ টাকায় লাভ হয় = ১×২×১০০/২×৫
=২০ টাকা
উত্তরঃ২০%
১১। a+b=4; a-b=2 হলে ab এর মান কত?
সমাধানঃ-
a+b=4_________(i)
a-b=2 _________(ii)
(i) ও (ii) যোগ করে পাই,
2a=6
∴
a =3
(i) ও (ii) বিয়োগ করে পাই,
2b=2
2b=2
∴
b =1
∴
ab =3×1 = 3
উত্তরঃ-৩
১২। a+b+c=9, a^2+b^2+c^2=29 হলে ab+bc+ca এর মান কত?
সমাধানঃ-
দেওয়া আছে,
দেওয়া আছে,
a+b+c=9
এবং a^2+b^2+c^2=29
আমরা জানি,
2(ab+bc+ca)=(a+b+c)^2-(a^2+b^2+c^2)
বা,2(ab+bc+ca)=(9)^2-29
বা,2(ab+bc+ca)=81-29
বা,2(ab+bc+ca)=52
বা,2(ab+bc+ca)=52
বা,ab+bc+ca=52/2
∴ab+bc+ca=26
(Ans)
১৩। ABC একটি সমকোণী ত্রিভুজ B সমকোণ AB= ৩ মিটার, BC= ২
মিটার, AC= কত? A= কত ডিগ্রী? C= কত ডিগ্রী?
সমাধানঃ- লম্ব, AB=3
ভূমি, BC=2
অতিভূজ, AC হলে পীথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে, AC^2=AB^2+BC^2
=3^2+2^2
=9+4
=13
সুতরাং, AC=রুট(13)
ভূমি, BC=2
অতিভূজ, AC হলে পীথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে, AC^2=AB^2+BC^2
=3^2+2^2
=9+4
=13
সুতরাং, AC=রুট(13)
আবার, tanA=BC/AB
বা, tanA=2/3
বা, A=tan^-1(2/3)
বা, A=33.69 ডিগ্রি
বা, tanA=2/3
বা, A=tan^-1(2/3)
বা, A=33.69 ডিগ্রি
একই ভাবে, tanC=AB/BC
বা, tanC=3/2
বা, C=tan^-1(3/2)
বা, C=56.3 ডিগ্রি
[ বিঃদ্রঃ এখানে ^ চিহ্ন দ্বারা পাওয়ার বুঝায়।]
বা, tanC=3/2
বা, C=tan^-1(3/2)
বা, C=56.3 ডিগ্রি
[ বিঃদ্রঃ এখানে ^ চিহ্ন দ্বারা পাওয়ার বুঝায়।]
১৪। ABC একটি সমকোণী ত্রিভূজ। যার B সমকোন। AC=9,AB=6 হলে, কোণ
ACB=কত?
সমাধানঃ-
ত্রিকোণোমিতির মাধ্যমে,
আমরা জানি,sin=লম্ব/অতিভুজ
ABCএর AB=6 এবংAC=9.Bসমকোণ
.`.sin ACB=AB/AC
বা, sin ACB=6/9
বা, sin ACB=2/3
বা, ACB=sin^-1 (2/3)
বা, ACB=41.81 ডিগ্রি
সুতরাং ACB=41.81 ডিগ্রি(প্রায়)
আমরা জানি,sin=লম্ব/অতিভুজ
ABCএর AB=6 এবংAC=9.Bসমকোণ
.`.sin ACB=AB/AC
বা, sin ACB=6/9
বা, sin ACB=2/3
বা, ACB=sin^-1 (2/3)
বা, ACB=41.81 ডিগ্রি
সুতরাং ACB=41.81 ডিগ্রি(প্রায়)
১৫। পর পর ১০ টি সংখ্যার প্রথম ৫ টির যোগফল ৫৬০ হলে শেষ ৫ টির
যোগফল কত?
সমাধানঃ-ধরি,
প্রথম সংখ্যাটি=x
প্রশ্নমতে ,
x+x+ ১+x+ ২+x+ ৩+x+ ৪= ৫৬০
বা, ৫x+১০= ৫৬০
বা, ৫x = ৫৫০
বা, x= ১১০
x+x+ ১+x+ ২+x+ ৩+x+ ৪= ৫৬০
বা, ৫x+১০= ৫৬০
বা, ৫x = ৫৫০
বা, x= ১১০
.’. শেষ ৫ টি সংখ্যার যোগফল
x+৫+x+৬+x+৭+x+৮+x+৯= ৫x+৩৫
=(৫×১১০)+৩৫
=৫৮৫
=(৫×১১০)+৩৫
=৫৮৫
1. 100 জন শিক্ষার্থীর পরিসংখ্যানে গড় নম্বর 70.
এদের মধ্যে 60 জন ছাত্রীর গড় নম্বর 75 হলে,
ছাত্রদের গড় নম্বর কত? (বিসিএস ৩৫তম)
এদের মধ্যে 60 জন ছাত্রীর গড় নম্বর 75 হলে,
ছাত্রদের গড় নম্বর কত? (বিসিএস ৩৫তম)
A 55.5
B 65.5
C 62.5*
D 60.5
B 65.5
C 62.5*
D 60.5
ব্যাখ্যা:- 100 জন শিক্ষার্থীর পরিসংখ্যানে গড়
নম্বর 70 ,তাহলে 100 জন শিক্ষার্থীর পরিসংখ্যানে
মোট নম্বর 100 *70=7000
নম্বর 70 ,তাহলে 100 জন শিক্ষার্থীর পরিসংখ্যানে
মোট নম্বর 100 *70=7000
আবার,
60 জন ছাত্রীর গড় নম্বর 75 হলে 60 জন ছাত্রীর মোট
নম্বর 60 * 75=4500
40 জন ছাত্রের মোট নম্বর = (7000-4500)=2500 গড় =
2500/40 =62.5
Ans: 62.5
60 জন ছাত্রীর গড় নম্বর 75 হলে 60 জন ছাত্রীর মোট
নম্বর 60 * 75=4500
40 জন ছাত্রের মোট নম্বর = (7000-4500)=2500 গড় =
2500/40 =62.5
Ans: 62.5
2. ক ও খ এর গড় আয় ৫০৫ টাকা, খ ও গ এর গড় আয় ৫৩৫
টাকা এবং ক ও গ এর গড় আয় ৫২০ টাকা। ক,খ ও গ এর
প্রত্যেকের আয় কত?
টাকা এবং ক ও গ এর গড় আয় ৫২০ টাকা। ক,খ ও গ এর
প্রত্যেকের আয় কত?
A ক এর আয় ৪৬০ টাকা, খ এর আয় ৬২০ টাকা, গ এর আয়
৫৩০ টাকা
৫৩০ টাকা
B ক এর আয় ৪৯০ টাকা, খ এর আয় ৫২০ টাকা, গ এর আয়
৫৫০ টাকা*
৫৫০ টাকা*
C ক এর আয় ৪৫৫ টাকা, খ এর আয় ৪৬০ টাকা, গ এর আয়
৫৩০ টাকা
৫৩০ টাকা
D ক এর আয় ৫৬০ টাকা, খ এর আয় ৫৫০ টাকা, গ এর আয়
৪৮০ টাকা
৪৮০ টাকা
ব্যাখ্যা: এখানে ,ক+খ = ২x৫০৫ ,খ+গ= ২x ৫৩৫ ,ক+গ =
২X৫২০
২X৫২০
বা, (ক+খ)+(খ+গ)+(গ+ক)= ২(৫০৫+৫৩৫+৫২০)[যেহেতু এরা
গড় ]
গড় ]
বা, ২(ক+খ+গ)=২x১৫৬০
বা,ক+খ+গ =১৫৬০ টাকা
বা , ক+(২x ৫৩৫) =১৫৬০ টাকা
বা , ক = ১৫৬০-১০৭০ =৪৯০ টাকা
তাহলে , খ পায় = ৫২০ টাকা
এবং গ পায় = ৫৫০ টাকা
বা,ক+খ+গ =১৫৬০ টাকা
বা , ক+(২x ৫৩৫) =১৫৬০ টাকা
বা , ক = ১৫৬০-১০৭০ =৪৯০ টাকা
তাহলে , খ পায় = ৫২০ টাকা
এবং গ পায় = ৫৫০ টাকা
3. চারটি সংখ্যা M,2M+3, 3M-5 এবং 5M+1 এর গড়
63। M এর মান কত?
A ২২
B ১১
C ২৩*
D ৩২
ব্যাখ্যাঃ- চারটি সংখ্যার সমষ্টি = 4 X 63 = 252
B ১১
C ২৩*
D ৩২
ব্যাখ্যাঃ- চারটি সংখ্যার সমষ্টি = 4 X 63 = 252
শর্ত মতে ,
M+2M+3+3M-5+5M+1 = 252
=>M+2M+3M+5M-1 = 252
=>11M-1 = 252
=>11M = 253
সুতরাং , M = 23
M+2M+3+3M-5+5M+1 = 252
=>M+2M+3M+5M-1 = 252
=>11M-1 = 252
=>11M = 253
সুতরাং , M = 23
একটি সংখ্যা ৪৭০ থেকে যত বড় ৭২০ থেকে তত ছোট।
সংখ্যাটি কত?
সংখ্যাটি কত?
(বাংলাদেশ কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর
জেনারেল 2015; ; )
A ৫৬৫
B ৫৯৫*
C ৬১৫
D কোনটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ- উভয়ের ব্যাবধান ২৫০। ২৫০ এর অর্ধেক
জেনারেল 2015; ; )
A ৫৬৫
B ৫৯৫*
C ৬১৫
D কোনটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ- উভয়ের ব্যাবধান ২৫০। ২৫০ এর অর্ধেক
১২৫. তাহলে ৪৭০+১২৫=৫৯৫
অাবার, ৭২০-১২৫=৫৯৫
অথবা, একটি সংখ্যা ৪৭০ অন্যটি ৭২০। দুটি সংখ্যার
সমষ্টি (৭২০+৪৭০)=১১৯০
এখন, ১১৯০÷২=৫৯৫।
অাবার, ৭২০-১২৫=৫৯৫
অথবা, একটি সংখ্যা ৪৭০ অন্যটি ৭২০। দুটি সংখ্যার
সমষ্টি (৭২০+৪৭০)=১১৯০
এখন, ১১৯০÷২=৫৯৫।
5. ২ টি সংখ্যার যোগফল ৪৮ এবং তাদের গুনফল ৪৩২।
তবে বড় সংখ্যাটি কত?
তবে বড় সংখ্যাটি কত?
(পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর নিয়োগ পরীক্ষা
(উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার) 2014
A ৩৬*
B ৩৭
C ৩৮
D ৪০
ব্যাখ্যাঃ- মনে করি,
সংখ্যা দুটি যথাক্রমে a ও b
(উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার) 2014
A ৩৬*
B ৩৭
C ৩৮
D ৪০
ব্যাখ্যাঃ- মনে করি,
সংখ্যা দুটি যথাক্রমে a ও b
শর্তমতে,
a+b=48________(i)
ab=432________(ii)
(ii) হতে পাই,
b=432/a________(iii)
(iii) হতে b এর মান (i) তে বসিয়ে পাই,
a+b=48
বা, 432/a+a=48
বা, (432+a2)/a=48
বা, 432+a2=48a
বা, a2-48a+432=0
বা, a2-36a-12a+432=0
বা, a(a-36)-12(a-36)=0
বা, (a-12)(a-36)=0
∴ a=12,36
a+b=48________(i)
ab=432________(ii)
(ii) হতে পাই,
b=432/a________(iii)
(iii) হতে b এর মান (i) তে বসিয়ে পাই,
a+b=48
বা, 432/a+a=48
বা, (432+a2)/a=48
বা, 432+a2=48a
বা, a2-48a+432=0
বা, a2-36a-12a+432=0
বা, a(a-36)-12(a-36)=0
বা, (a-12)(a-36)=0
∴ a=12,36
এখন,
a=12 হলে, b=432/12=36
a=36 হলে, b=432/36=12
∴ বড় সংখ্যাটি 36
a=12 হলে, b=432/12=36
a=36 হলে, b=432/36=12
∴ বড় সংখ্যাটি 36
6. .০৩×.০০৬×.০০৭ = ?
(বিসিএস ৩৫তম; ; )
A .০০০১২৬
B .০০০০০১২৬*
C .০০০১২৬০
D .১২৬০০০
ব্যাখ্যাঃ- দশমিকের পরে ২টি, ৩ টি এবং ৩টি অংক
আছে প্রতিটি অংশে ।
(বিসিএস ৩৫তম; ; )
A .০০০১২৬
B .০০০০০১২৬*
C .০০০১২৬০
D .১২৬০০০
ব্যাখ্যাঃ- দশমিকের পরে ২টি, ৩ টি এবং ৩টি অংক
আছে প্রতিটি অংশে ।
গুণফলে দশমিকের পরে মোট (২+৩+৩) = ৮টি অংক
থাকবে।
so, Ans is : .০০০০০১২৬
থাকবে।
so, Ans is : .০০০০০১২৬
7.
বেতন ৩০% বৃদ্ধি পাওয়ায় একজন লোক ১১০৫০ টাকা
পায়। পূর্বে তার বেতন কত ছিল?
(পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর নিয়োগ পরীক্ষা
(উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার) 2014;
; )
A ৭৫০০ টাকা
B ৯০০০ টাকা
C ৮৫০০ টাকা*
D ৯২০০ টাকা
ব্যাখ্যাঃ- ৩০% বৃদ্ধিতে, বর্তমান বেতন = ১৩০ টাকা
বর্তমানে বেতন ১৩০ টাকা হলে পূর্ব বেতন = ১০০
টাকা
বর্তমান বেতন ১১০৫০ টাকা হলে পূর্ব বেতন =
(১০০×১১০৫০)/১৩০
=৮৫০০ টাকা
Ans: ৮৫০০ টাকা
বেতন ৩০% বৃদ্ধি পাওয়ায় একজন লোক ১১০৫০ টাকা
পায়। পূর্বে তার বেতন কত ছিল?
(পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর নিয়োগ পরীক্ষা
(উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার) 2014;
; )
A ৭৫০০ টাকা
B ৯০০০ টাকা
C ৮৫০০ টাকা*
D ৯২০০ টাকা
ব্যাখ্যাঃ- ৩০% বৃদ্ধিতে, বর্তমান বেতন = ১৩০ টাকা
বর্তমানে বেতন ১৩০ টাকা হলে পূর্ব বেতন = ১০০
টাকা
বর্তমান বেতন ১১০৫০ টাকা হলে পূর্ব বেতন =
(১০০×১১০৫০)/১৩০
=৮৫০০ টাকা
Ans: ৮৫০০ টাকা
8. ২০ কেজি পরিমাণ একটি স্পিরিট ও পানির
মিশ্রণে পানির পরিমাণ ১০%.ঐ মিশ্রণে কি পরিমাণ
পানি মিশ্রিত করলে পানির পরিমাণ হবে ২৫%?
A ৩*
B ৫
C ৮
D ১৮
ব্যাখ্যাঃ-১০% পানি এর অর্থ , ১০০ কেজি তে পানি
আছে ১০ কেজি
মিশ্রণে পানির পরিমাণ ১০%.ঐ মিশ্রণে কি পরিমাণ
পানি মিশ্রিত করলে পানির পরিমাণ হবে ২৫%?
A ৩*
B ৫
C ৮
D ১৮
ব্যাখ্যাঃ-১০% পানি এর অর্থ , ১০০ কেজি তে পানি
আছে ১০ কেজি
২০ কেজি তে পানি আছে (১০X ২০)/১০০ কে জি =২
কেজি
আবার , ২৫ % পানি হলে ,
১০০ কেজি তে পানি আছে ২৫ কেজি
২০ কেজিতে পানি আছে = (২৫ X ২০)/১০০ = ৫ কেজি
তাহলে , পানি মিস্রিত করতে হবে = (৫-২) কেজি = ৩
কেজি
উত্তরঃ ৩ কেজি ।
কেজি
আবার , ২৫ % পানি হলে ,
১০০ কেজি তে পানি আছে ২৫ কেজি
২০ কেজিতে পানি আছে = (২৫ X ২০)/১০০ = ৫ কেজি
তাহলে , পানি মিস্রিত করতে হবে = (৫-২) কেজি = ৩
কেজি
উত্তরঃ ৩ কেজি ।
9. একখানা গাড়ির মূল্য ১৫০০ টাকা ও একটা ঘোড়ার
মূল্য ২০০০ টাকা। যদি গাড়ির মূল্য শতকরা ৫ টাকা ও
ঘোড়ার মূল্য শতকরা ৮ টাকা বৃদ্ধি পায়, তবে গাড়ি ও
ঘোড়ার মূল্য একত্রে কত হবে?
A ৩৫৯৭
B ৩৫৩৭
C ৩৭৩৫*
D ৩৭৭৫
ব্যাখ্যাঃ- ৫% বৃদ্ধিতে ,
মূল্য ২০০০ টাকা। যদি গাড়ির মূল্য শতকরা ৫ টাকা ও
ঘোড়ার মূল্য শতকরা ৮ টাকা বৃদ্ধি পায়, তবে গাড়ি ও
ঘোড়ার মূল্য একত্রে কত হবে?
A ৩৫৯৭
B ৩৫৩৭
C ৩৭৩৫*
D ৩৭৭৫
ব্যাখ্যাঃ- ৫% বৃদ্ধিতে ,
গাড়ির বর্তমান মূল্য = ১৫০০ + (১৫০০ এর ৫/১০০) টাকা
=১৫৭৫ টাকা
৮% বৃদ্ধিতে ,
ঘোড়ার বর্তমান মূল্য = ২০০০+ (২০০০ এর ৮/১০০) টাকা
= ২১৬০ টাকা
একত্রে মূল্য = (২১৬০ +১৫৭৫) টাকা = ৩৭৩৫ টাকা
উত্তরঃ ৩৭৩৫ টাকা
=১৫৭৫ টাকা
৮% বৃদ্ধিতে ,
ঘোড়ার বর্তমান মূল্য = ২০০০+ (২০০০ এর ৮/১০০) টাকা
= ২১৬০ টাকা
একত্রে মূল্য = (২১৬০ +১৫৭৫) টাকা = ৩৭৩৫ টাকা
উত্তরঃ ৩৭৩৫ টাকা
10. If C/5 = R/4 = (F – 32)/9, what will be the value of C
and R if F = 140°?
A C = 0, R = 0
B C = 60, R = 48*
C C = 80, R = 100
D C = 140, R = 140
ব্যাখ্যাঃ- Here , c/5= f-32/9 or , c/5 = (140-32)/9 or,
c/5=12 or , c = 60
Again ,
r/4= 60/5 or , r = 12 X 4 or ,r = 48
and R if F = 140°?
A C = 0, R = 0
B C = 60, R = 48*
C C = 80, R = 100
D C = 140, R = 140
ব্যাখ্যাঃ- Here , c/5= f-32/9 or , c/5 = (140-32)/9 or,
c/5=12 or , c = 60
Again ,
r/4= 60/5 or , r = 12 X 4 or ,r = 48
১।মৌলিক সংখ্যা নির্ণয়
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক
সংখ্যা ২৫ টি।
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক
সংখ্যা ২৫ টি।
কিভাবে মনে রাখবেন?
Just remember as a phone number or your account number:
44 22 322 321
(৪) ১-১০ পর্যন্ত ৪ টি যথাঃ ২, ৩,
৫,৭
(৪) ১১-২০ পর্যন্ত ৪ টি যথাঃ ১১,
১৩, ১৭,
১৯
(২) ২১-৩০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ২৩,
২৯
(২) ৩১-৪০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ৩১,
৩৭
(৩) ৪১-৫০ পর্যন্ত ৩ টি যথাঃ ৪১,
৪৩, ৪৭
(২) ৫১-৬০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ৫৩,
৫৯
৫,৭
(৪) ১১-২০ পর্যন্ত ৪ টি যথাঃ ১১,
১৩, ১৭,
১৯
(২) ২১-৩০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ২৩,
২৯
(২) ৩১-৪০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ৩১,
৩৭
(৩) ৪১-৫০ পর্যন্ত ৩ টি যথাঃ ৪১,
৪৩, ৪৭
(২) ৫১-৬০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ৫৩,
৫৯
(২) ৬১-৭০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ৬১,
৬৭
(৩) ৭১-৮০ পর্যন্ত ৩ টি যথাঃ ৭১,
৭৩, ৭৯
(২) ৮১-৯০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ৮৩,
৮৯
(১) ৯১-১০০ পর্যন্ত ১ টি যথাঃ ৯৭
মোট ২৫ টি।
৬৭
(৩) ৭১-৮০ পর্যন্ত ৩ টি যথাঃ ৭১,
৭৩, ৭৯
(২) ৮১-৯০ পর্যন্ত ২ টি যথাঃ ৮৩,
৮৯
(১) ৯১-১০০ পর্যন্ত ১ টি যথাঃ ৯৭
মোট ২৫ টি।
11 থেকে 99 পর্যন্ত বর্গ করার কৌশল []
সূত্র:- (xy)^2=abc [যেখানে;b,cএকটি
করে সংখ্যা & a এক বা একাধিক সংখ্যা হতে পারে]
সূত্র:- (xy)^2=abc [যেখানে;b,cএকটি
করে সংখ্যা & a এক বা একাধিক সংখ্যা হতে পারে]
এবং
a=x^2
b=2xy
c=y^2
এবার 11 &25 বর্গ করি৷
(11)^2=(1^2)(2.1.1)(1^2)
=(1)(2)(1)
=121
a=x^2
b=2xy
c=y^2
এবার 11 &25 বর্গ করি৷
(11)^2=(1^2)(2.1.1)(1^2)
=(1)(2)(1)
=121
আবার
(25)^2=(2^2)(2.2.5)(5^2)
=(4)(20)(25)
=(4)(20+2)5
=(4)(22)5
=(4+2)25
=625
২। লাভ -ক্ষতি
(25)^2=(2^2)(2.2.5)(5^2)
=(4)(20)(25)
=(4)(20+2)5
=(4)(22)5
=(4+2)25
=625
২। লাভ -ক্ষতি
টপিকস : লাভ -ক্ষতি:
আইটেম -১
আইটেম -১
একটি দ্রব্য নির্দিষ্ট % লাভে/ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়। বিক্রয়
মূল্য ….. টাকা বেশি হলে % লাভে/ক্ষতি হয় ।ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
উদা: একটি মোবাইল ১০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়। বিক্রয় মূল্য ৪৫
টাকা বেশি হলে ৫% লাভে হত ।ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
টেকনিক :
ক্রয়মূল্য ={১০০xযত বেশি থাকবে}/ উল্লেখিত শতকরা হারদুটির যোগফল)
ক্রয়মূল্য ={১০০xযত বেশি থাকবে}/ উল্লেখিত শতকরা হারদুটির যোগফল)
অঙ্কটির সমাধান:
ক্রয়মূল্য ={১০০x৪৫}/ {১০+৫)
=৪৫০০/১৫
=৩০০ (উত্তর)
ক্রয়মূল্য ={১০০x৪৫}/ {১০+৫)
=৪৫০০/১৫
=৩০০ (উত্তর)
নিজে নিজে করুন
১। একটি কলম ১০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়। বিক্রয় মূল্য ৩০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভে হত ।ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে। (২০০)
১। একটি কলম ১০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়। বিক্রয় মূল্য ৩০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভে হত ।ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে। (২০০)
২। একটি কম্পিউটার২০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়। বিক্রয় মূল্য
১৫০০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভে হত ।ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।(৬০০০)
আইটেম :-২
-কোন দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট ৫% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি ৬০০০
টাকা পূর্ব অপেক্ষা ১ কুইন্টাল বেশি পাওয়া যায়। ১ কুইন্টাল এর বর্তমান মূল্য কত?
টেকনিক :
বর্তমান মূল্য: শতকরা হার/১০০) x{যে টাকা দেওয়া থাকবে/ কম-বেশি সংখ্যার পরিমাণ}x যত পরিমাণের মূল্য বাহির করতে বলা হবে।
বর্তমান মূল্য: শতকরা হার/১০০) x{যে টাকা দেওয়া থাকবে/ কম-বেশি সংখ্যার পরিমাণ}x যত পরিমাণের মূল্য বাহির করতে বলা হবে।
উদাহরণটির সমাধান:
বর্তমান মূল্য = (৫/১০০)x(৬০০০/১)x১
=৭২০ টাকা । (উত্তর)
বর্তমান মূল্য = (৫/১০০)x(৬০০০/১)x১
=৭২০ টাকা । (উত্তর)
নিজে করুন:
৩। কোন দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট ৩০% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি ৬০০০ টাকায় পূর্ব অপেক্ষা ৬ কুইন্টাল বেশি পাওয়া যায়। ১ ০কুইন্টাল এর বর্তমান মূল্য কত? (উত্তর: ৩০০০০টাকা)
৩। কোন দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট ৩০% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি ৬০০০ টাকায় পূর্ব অপেক্ষা ৬ কুইন্টাল বেশি পাওয়া যায়। ১ ০কুইন্টাল এর বর্তমান মূল্য কত? (উত্তর: ৩০০০০টাকা)
৪। কলার মূল্য নির্দিষ্ট ২৫% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি ১০০ টাকায়
পূর্ব অপেক্ষা ২৫ টি বেশি পাওয়া যায়। ৩ হালি কলার বর্তমান মূল্য কত?( উত্তর:১২)
অঙ্কের ধরণ:
টাকায় নির্দিষ্ট দরে নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব্য কিনে সেই টাকায় নিদিষ্ট কম-বেশি দরে বিক্রি করায় শতকরা লাভ -ক্ষতির হার নির্ণয় করতে হবে ।
টাকায় নির্দিষ্ট দরে নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব্য কিনে সেই টাকায় নিদিষ্ট কম-বেশি দরে বিক্রি করায় শতকরা লাভ -ক্ষতির হার নির্ণয় করতে হবে ।
টেকনিক:
লাভ/ক্ষতি = ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
লাভ/ক্ষতি = ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
উদা: টাকায় ৩টি করে লেবু কিনে ২টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ
কত?(২৬তম বিসিএস)
টেকনিক:
লাভ= ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
=১০০/২
=৫০% (উত্তর)
টেকনিক:
লাভ= ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
=১০০/২
=৫০% (উত্তর)
নিজে করুন:
১। টাকায় ৫টি করে লেবু কিনে ৪টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
২। টাকায় ২১টি করে লেবু কিনে ২০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
৩।টাকায় ৯টি করে লেবু কিনে ১০টি করে বিক্রি করলে শতকরা ক্ষতি কত?
৪।টাকায় ৪৯টি করে লেবু কিনে ৫০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
২। টাকায় ২১টি করে লেবু কিনে ২০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
৩।টাকায় ৯টি করে লেবু কিনে ১০টি করে বিক্রি করলে শতকরা ক্ষতি কত?
৪।টাকায় ৪৯টি করে লেবু কিনে ৫০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
# 1_টেকনিক :::
দ্রব্যমূল্যের শতকরা হার হ্রাস পাওয়ায়–
# দ্রব্যের_বর্তমান_মূল্য = (হ্রাসকৃত মূল্যেহার X মোট মূল্য)÷(১০০ + যে পরিমাণ পণ্য বেশি হয়েছে)
# উদাহরণঃচালের মূল্য ১২% কমে যাওয়ায় ৬,০০০ টাকায়
পূর্বাপেক্ষা ১ কুইন্টাল চাল বেশি পাওয়া যায়। ১ কুইন্টাল চালের দাম কত?
# সমাধানঃদ্রব্যের বর্তমান মূল্য = (১২ X ৬০০০)÷(১০০ X ১)
= ৭২০ টাকা(উঃ)
# দ্রব্যের_বর্তমান_মূল্য = (হ্রাসকৃত মূল্যেহার X মোট মূল্য)÷(১০০ + যে পরিমাণ পণ্য বেশি হয়েছে)
# উদাহরণঃচালের মূল্য ১২% কমে যাওয়ায় ৬,০০০ টাকায়
পূর্বাপেক্ষা ১ কুইন্টাল চাল বেশি পাওয়া যায়। ১ কুইন্টাল চালের দাম কত?
# সমাধানঃদ্রব্যের বর্তমান মূল্য = (১২ X ৬০০০)÷(১০০ X ১)
= ৭২০ টাকা(উঃ)
# 2_টেকনিক :::::
মূল্য বা ব্যবহার হ্রাস-বৃদ্ধির ক্ষেত্রে–
# হ্রাসের_হার =(বৃদ্ধির হার X হ্রাসের হার)÷১০০
# উদাহরণঃচিনির মূল্য ২০% কমলো কিন্তু চিনির ব্যবহার ২০%বেড়ে গেল এতে চিনি বাবদ ব্যয় শতকরা কত বাড়বে বা কমবে?
# সমাধানঃহ্রাসের হার = (২০ X ২০)÷১০০
= ৪%(উঃ)
# হ্রাসের_হার =(বৃদ্ধির হার X হ্রাসের হার)÷১০০
# উদাহরণঃচিনির মূল্য ২০% কমলো কিন্তু চিনির ব্যবহার ২০%বেড়ে গেল এতে চিনি বাবদ ব্যয় শতকরা কত বাড়বে বা কমবে?
# সমাধানঃহ্রাসের হার = (২০ X ২০)÷১০০
= ৪%(উঃ)
# 3_টেকনিক ;::::::
পূর্ব মূল্য এবং বর্তমান মূল্য অনুপাতে দেওয়া থাকলে
মূল্যের শতকরা হ্রাস বের করতে হলে –
# শতকরা_মূল্য_হ্রাস
=(অনুপাতের বিয়োগফল X (১০০÷অনুপাতের প্রথম সংখ্যা)
# উদাহরণঃমাসুদের আয় ও ব্যয় এর অনুপাত ২০:১৫ হলে তার মাসিক সঞ্চয় আয়ের শতকরা কত ভাগ?
# সমাধানঃশতকরা মূল্য হার = (২০-১৫) X (১০০÷২০)= ২৫%(উঃ)
টাইপ ১ঃ (যদি দাম বাড়ে)
চালের দাম যদি ৪০% বেড়ে যায় তবে চালের ব্যাবহার শতকরা কত কমালে চালের ব্যয় অপরিবর্তিত থাকবে?
মূল্যের শতকরা হ্রাস বের করতে হলে –
# শতকরা_মূল্য_হ্রাস
=(অনুপাতের বিয়োগফল X (১০০÷অনুপাতের প্রথম সংখ্যা)
# উদাহরণঃমাসুদের আয় ও ব্যয় এর অনুপাত ২০:১৫ হলে তার মাসিক সঞ্চয় আয়ের শতকরা কত ভাগ?
# সমাধানঃশতকরা মূল্য হার = (২০-১৫) X (১০০÷২০)= ২৫%(উঃ)
টাইপ ১ঃ (যদি দাম বাড়ে)
চালের দাম যদি ৪০% বেড়ে যায় তবে চালের ব্যাবহার শতকরা কত কমালে চালের ব্যয় অপরিবর্তিত থাকবে?
টেকনিকঃ
কমানো % = (100 × r) / (100 + r) (দাম বাড়লে ফর্মুলায় প্লাস
ব্যাবহার হয়েছে)
এখানে r = 40%
Answer = (100 × 40)/(100 + 40) = 28.57%
টাইপ ২ঃ (যদি দাম কমে)
এখানে r = 40%
Answer = (100 × 40)/(100 + 40) = 28.57%
টাইপ ২ঃ (যদি দাম কমে)
চালের দাম যদি ৪০% কমে যায় তবে চালের ব্যাবহার শতকরা কত বাড়ালে
চালের ব্যয় অপরিবর্তিত থাকবে?
টেকনিকঃ
বাড়ানো % = (100 × r)/(100- r) (দাম কমলে ফর্মুলায় মাইনাস
ব্যাবহার হয়েছে)
এখানে r = 40%
Answer = (100 × 40)/(100- 40) = 66.66%
টাইপ ৩ঃ (যদি r এর মান ২০% দেয়া থাকে তবে বাড়ুক কমুক যে টাইপ সমস্যাই দেয়া হোক না কেন চোখ বন্ধ করে উত্তর হবে ২৫%, আর ২৫% দেয়া থাকলে উত্তর হবে ২০% )
এখানে r = 40%
Answer = (100 × 40)/(100- 40) = 66.66%
টাইপ ৩ঃ (যদি r এর মান ২০% দেয়া থাকে তবে বাড়ুক কমুক যে টাইপ সমস্যাই দেয়া হোক না কেন চোখ বন্ধ করে উত্তর হবে ২৫%, আর ২৫% দেয়া থাকলে উত্তর হবে ২০% )
Example 1: চালের দাম যদি 25% বেড়ে যায় তবে চালের ব্যাবহার
শতকরা কত কমালে চালের ব্যয় অপরিবর্তিত থাকবে?
উত্তরঃ 20%
উত্তরঃ 20%
যদি ২৫% কমে দেওয়া থাকে তাহলে উত্তর হবে ৩৩.৩৩%
Example 2: চালের দাম যদি 20% বেড়ে যায় তবে চালের ব্যাবহার শতকরা কত কমালে চালের ব্যয় অপরিবর্তিত থাকবে?
উত্তরঃ 25%
Example 2: চালের দাম যদি 20% বেড়ে যায় তবে চালের ব্যাবহার শতকরা কত কমালে চালের ব্যয় অপরিবর্তিত থাকবে?
উত্তরঃ 25%
৩। সুদ কষা
১। শতকরা বার্ষিক কত হার সুদে কোন মুলধন ২৫ বছরে ৩গুন হবে?
২। শতকরা ২০টাকা হারে সুদে কোন মুলধন কত বছরে আসলের দ্বিগুন হবে?
২। শতকরা ২০টাকা হারে সুদে কোন মুলধন কত বছরে আসলের দ্বিগুন হবে?
টেকনিক:
যতগুন থাকবে তার থেকে ১ বিয়োগ করে ১০০ দিয়ে গুন করে তাকে তাকে প্রদত্ত হার দিয়ে ভাগ করলে সময় বের হবে । আর যদি প্রদত্ত বছর দিয়ে ভাগ করা হয় তাহলে হার বের হবে।
অর্থাত্ সূত্রটি
rxt =(n-1)x100. ( এখানে r= শতকরা হার ,t = সময় )
যতগুন থাকবে তার থেকে ১ বিয়োগ করে ১০০ দিয়ে গুন করে তাকে তাকে প্রদত্ত হার দিয়ে ভাগ করলে সময় বের হবে । আর যদি প্রদত্ত বছর দিয়ে ভাগ করা হয় তাহলে হার বের হবে।
অর্থাত্ সূত্রটি
rxt =(n-1)x100. ( এখানে r= শতকরা হার ,t = সময় )
এখন ১নং অঙ্কটি করি
দেওয়া আছে t=২৫, n =৩ ; r=?
r= {(n-1)x100}/t
={(৩-১)x১০০}২৫
={২x১০০}২৫
=২০০/২৫
=৮ % (উত্তর)
দেওয়া আছে t=২৫, n =৩ ; r=?
r= {(n-1)x100}/t
={(৩-১)x১০০}২৫
={২x১০০}২৫
=২০০/২৫
=৮ % (উত্তর)
২নং অঙ্কটি করি
দেওয়া আছে t=?, n =২ ; r=২০
t= {(n-1)x100}/r
={(২-১)x১০০}/২০
=১০০/২০
=৫ বছর
দেওয়া আছে t=?, n =২ ; r=২০
t= {(n-1)x100}/r
={(২-১)x১০০}/২০
=১০০/২০
=৫ বছর
নিজে করুন :
১। শতকরা বার্ষিক কত হার সুদে কোন মুলধন ১০বছরে ৩গুন হবে?
২।শতকরা বার্ষিক কত হার সুদে কোন মুলধন ৫ বছরে ২গুন হবে?
৩। শতকরা ১০টাকা হারে সুদে কোন মুলধন কত বছরে আসলের ৩গুন হবে?
৪।শতকরা ১৫টাকা হারে সুদে কোন মুলধন কত বছরে আসলের ৪গুন হবে?
২।শতকরা বার্ষিক কত হার সুদে কোন মুলধন ৫ বছরে ২গুন হবে?
৩। শতকরা ১০টাকা হারে সুদে কোন মুলধন কত বছরে আসলের ৩গুন হবে?
৪।শতকরা ১৫টাকা হারে সুদে কোন মুলধন কত বছরে আসলের ৪গুন হবে?
সূত্রঃ ১
যখন মুলধন, সময় এবং সুদের হার সংক্রান্ত মান দেওয়া থাকবে তখন
সুদ / মুনাফা = (মুলধন x সময় x সুদের হার) / ১০০
প্রশ্নঃ ৯.৫% হারে সরল সুদে ৬০০ টাকার ২ বছরের সুদ কত?
সমাধানঃ
সুদ / মুনাফা = (৬০০ x ২ x ৯.৫) / ১০০
= ১১৪ টাকা
সূত্রঃ ২
যখন সুদ, মুলধন এবং সুদের হার দেওয়া থাকে তখন –
সময় = (সুদ x ১০০) / (মুলধন x সুদের হার)
প্রশ্নঃ ৫% হারে কত সময়ে ৫০০ টাকার মুনাফা ১০০ টাকা হবে?
সমাধানঃ
সময় = (১০০ x ১০০) / (৫০০ x ৫)
= ৪ বছর
সুদ / মুনাফা = (মুলধন x সময় x সুদের হার) / ১০০
প্রশ্নঃ ৯.৫% হারে সরল সুদে ৬০০ টাকার ২ বছরের সুদ কত?
সমাধানঃ
সুদ / মুনাফা = (৬০০ x ২ x ৯.৫) / ১০০
= ১১৪ টাকা
সূত্রঃ ২
যখন সুদ, মুলধন এবং সুদের হার দেওয়া থাকে তখন –
সময় = (সুদ x ১০০) / (মুলধন x সুদের হার)
প্রশ্নঃ ৫% হারে কত সময়ে ৫০০ টাকার মুনাফা ১০০ টাকা হবে?
সমাধানঃ
সময় = (১০০ x ১০০) / (৫০০ x ৫)
= ৪ বছর
সূত্রঃ ৩
যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সুদের হার উল্লেখ থাকে তখন –
সময় = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সুদের হার x ১০০
প্রশ্নঃ বার্ষিক শতকরা ১০ টাকা হার সুদে কোন মূলধন কত বছর পরে সুদে আসলে দ্বিগুণ হবে?
সমাধানঃ
সময় = (২– ১) /১০ x ১০০
= ১০ বছর
সময় = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সুদের হার x ১০০
প্রশ্নঃ বার্ষিক শতকরা ১০ টাকা হার সুদে কোন মূলধন কত বছর পরে সুদে আসলে দ্বিগুণ হবে?
সমাধানঃ
সময় = (২– ১) /১০ x ১০০
= ১০ বছর
সূত্রঃ ৪
যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সময় উল্লেখ থাকে তখন
সুদের হার = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সময় x ১০০
প্রশ্নঃ সরল সুদের হার শতকরা কত টাকা হলে, যে কোন মূলধন ৮ বছরে সুদে আসলে তিনগুণ হবে?
সমাধানঃ
সুদের হার = (৩ – ১) / ৮ x ১০০
= ২৫%
সুদের হার = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সময় x ১০০
প্রশ্নঃ সরল সুদের হার শতকরা কত টাকা হলে, যে কোন মূলধন ৮ বছরে সুদে আসলে তিনগুণ হবে?
সমাধানঃ
সুদের হার = (৩ – ১) / ৮ x ১০০
= ২৫%
সূত্রঃ ৫
যখন সুদ সময় ও মূলধন দেওয়া থাকে তখন
সুদের হার = (সুদ x ১০০) / (আসল বা মূলধন x সময়)
প্রশ্নঃ শতকরা বার্ষিক কত টাকা হার সুদে ৫ বছরের ৪০০ টাকার সুদ ১৪০ টাকা হবে?
সুদের হার = (সুদ x ১০০) / (আসল বা মূলধন x সময়)
প্রশ্নঃ শতকরা বার্ষিক কত টাকা হার সুদে ৫ বছরের ৪০০ টাকার সুদ ১৪০ টাকা হবে?
সমাধানঃ
সুদের হার = (১৪০ x ১০০) / (৪০০ x ৫)
= ৭ টাকা
= ৭ টাকা
চক্রবৃদ্ধি সুদ নির্ণয়
টেকনিক:
যে সুদের হার দেওয়া থাকবে তাকে বছর অনুযায়ী যোগ করুন এবং হারের
বর্গকে ১০০ দিয়ে ভাগ করে ভাগফলের সাথে হারের যোগফল যোগ করে যা পাওয়া যাবে সেটা মোট
টাকার শতকরা বের করলেই চক্রবৃদ্ধি সুদ পাওয়া যাবে।
উদাহরণ >২৫০০ টাকার উপর ১২% হারে ২ বছরের চক্রবৃদ্ধি সুদ কত?
উদাহরণ >২৫০০ টাকার উপর ১২% হারে ২ বছরের চক্রবৃদ্ধি সুদ কত?
উত্তর:বছর দ্বিগুন থাকায় হারেকে ডাবল করুন এবং হারকে বর্গ করে
১০০
দিয়ে ভাগ দিন। তারপর হারের
যোগফলের সাথে ভাগফল যোগ করুন
ব্যাস হয়ে গেল।
দিয়ে ভাগ দিন। তারপর হারের
যোগফলের সাথে ভাগফল যোগ করুন
ব্যাস হয়ে গেল।
(১২+ ১২) = ২৪ + ১.৪৪ =
২৫.৪৪% ধরুন ২৫০০ টাকার উপর ৬৩৬
চক্রবৃদ্ধি সুদ।
৪। শতকরা
মাত্র ৬/৭ সেকেন্ডে কিভাবে Percent বের করবেন তার জন্য নিচের টেকনিকটি দেখুন-
২৫.৪৪% ধরুন ২৫০০ টাকার উপর ৬৩৬
চক্রবৃদ্ধি সুদ।
৪। শতকরা
মাত্র ৬/৭ সেকেন্ডে কিভাবে Percent বের করবেন তার জন্য নিচের টেকনিকটি দেখুন-
1. 30% of 50= 15 (3*5=15) কিভাবে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে এর
উত্তর বের করবেন? প্রশ্নে উল্লেখিত সংখ্যা দুটি হল 30 এবং 50। এ
খানে উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’ আছে। যদি উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’ হয় তাহলে উভয় সংখ্যা থেকে তাদেরকে (শুন্য) বাদ দিয়ে বাকি যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাদেরকে গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে অর্থাৎ এখানে 3 এবং 5 কে গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে।
খানে উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’ আছে। যদি উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’ হয় তাহলে উভয় সংখ্যা থেকে তাদেরকে (শুন্য) বাদ দিয়ে বাকি যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাদেরকে গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে অর্থাৎ এখানে 3 এবং 5 কে গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে।
2. 40% of 60= 24 (4*6=24)
3. 20% of 190= 38 (2*19=38)
4. 80% of 40= 32 (8*4=32)
5. 20% of 18= 3.6 (2*1.8=3.6)
3. 20% of 190= 38 (2*19=38)
4. 80% of 40= 32 (8*4=32)
5. 20% of 18= 3.6 (2*1.8=3.6)
এখানে দুটি সংখ্যার মধ্যে একটির এককের ঘরের সংখ্যা ‘শুন্য’।
তাহলে এখন কি করব? ঐ ‘শুন্য’ টাকে বাদ দেব আর যে সংখ্যায় ‘শুন্য’ নেই সেই সংখ্যার এককের ঘরের আগে একটা ‘দশমিক’ বসিয়ে দেব।
তাহলে এখন কি করব? ঐ ‘শুন্য’ টাকে বাদ দেব আর যে সংখ্যায় ‘শুন্য’ নেই সেই সংখ্যার এককের ঘরের আগে একটা ‘দশমিক’ বসিয়ে দেব।
বাকী কাজটা আগের মতই।
6. 25% of 44=11 (2.5*4.4=11)
7. 245% of 245=600.25 (24.5*24.5=600.
25)
8. ১২৫ এর ২০% কত? =২৫ (১২.৫*২=২৫)
9. ৫০ এর ১০% কত? =৫ (৫*১=৫)
10. ১১৫২৫ এর ২৩% কত? =২৬৫০.৭৫ (১১৫২.৫*২.৩=২৬৫০.৭৫)
————————————
প্রশ্নের ধরণ: অঙ্কে দুটো শতকরা হার থাকবে ; একটি বৃদ্ধি হার, অন্যটি হ্রাস হার/ অথবা উভয়টি বৃদ্ধিহার / উভয়টি হ্রাসহার । বলা হবে শতকরা হ্রাস বৃদ্ধির পরিমাণ বের কর।
6. 25% of 44=11 (2.5*4.4=11)
7. 245% of 245=600.25 (24.5*24.5=600.
25)
8. ১২৫ এর ২০% কত? =২৫ (১২.৫*২=২৫)
9. ৫০ এর ১০% কত? =৫ (৫*১=৫)
10. ১১৫২৫ এর ২৩% কত? =২৬৫০.৭৫ (১১৫২.৫*২.৩=২৬৫০.৭৫)
————————————
প্রশ্নের ধরণ: অঙ্কে দুটো শতকরা হার থাকবে ; একটি বৃদ্ধি হার, অন্যটি হ্রাস হার/ অথবা উভয়টি বৃদ্ধিহার / উভয়টি হ্রাসহার । বলা হবে শতকরা হ্রাস বৃদ্ধির পরিমাণ বের কর।
উদা: একটি আয়তাকার ক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য ২০% বৃদ্ধি ও প্রস্থ ১০%
হ্রাস করা হলে ক্ষেত্রফলের শতকরা কত পরিবর্তন হবে?
টেকনিক :
ক্ষেত্রফলের বৃদ্ধি হার = 1st % + 2nd % +{(1st % x 2nd% )/100}
= ২০+(-১০) + {(২০x-১০)/১০০}
=১০+{-২০০/১০০}
=১০-২
=৮%(উত্তর)
টেকনিক :
ক্ষেত্রফলের বৃদ্ধি হার = 1st % + 2nd % +{(1st % x 2nd% )/100}
= ২০+(-১০) + {(২০x-১০)/১০০}
=১০+{-২০০/১০০}
=১০-২
=৮%(উত্তর)
মনে রাখবেন বৃদ্ধি পেলে + চিহ্ন আর হ্রাস পেলে বিয়োগ চিহ্ন হয়
।
নিজে করুন
1 . একটি আয়তাকার ক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য ২০% ও প্রস্থ ২৫% হ্রাস করা হলে ক্ষেত্রফলের শতকরা কত পরিবর্তন হবে?
2. If the length and breadth of a rectangle are both increased by 4% , then what is the increase in its area ?
3.একটি আয়তাকার ক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য 1০% ও প্রস্থ ১০% হ্রাস করা হলে ক্ষেত্রফলের শতকরা কত পরিবর্তন হবে?
৪.২০১৪সালে গ্রামীণ সিমের দাম ১০০টাকা এবং পরবর্তী দুই বছরের জন্য প্রতিবছর সিমের দাম ২০% করে বৃদ্ধি পায় তাহলে ২০১৬সালে সিমের দাম কত?
নিজে করুন
1 . একটি আয়তাকার ক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য ২০% ও প্রস্থ ২৫% হ্রাস করা হলে ক্ষেত্রফলের শতকরা কত পরিবর্তন হবে?
2. If the length and breadth of a rectangle are both increased by 4% , then what is the increase in its area ?
3.একটি আয়তাকার ক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য 1০% ও প্রস্থ ১০% হ্রাস করা হলে ক্ষেত্রফলের শতকরা কত পরিবর্তন হবে?
৪.২০১৪সালে গ্রামীণ সিমের দাম ১০০টাকা এবং পরবর্তী দুই বছরের জন্য প্রতিবছর সিমের দাম ২০% করে বৃদ্ধি পায় তাহলে ২০১৬সালে সিমের দাম কত?
5. Successive increase of 20% and 15% is equal to what
single Increase rate%?
6. চিনির মূল্য ২০% কমলো, কিন্তু চিনির ব্যবহার ২০% বৃদ্ধি পেলো । এতে চিনি বাবদ ব্যয় শতকরা কত বাড়লো বা কমলো?(কমলো ৪%)
6. চিনির মূল্য ২০% কমলো, কিন্তু চিনির ব্যবহার ২০% বৃদ্ধি পেলো । এতে চিনি বাবদ ব্যয় শতকরা কত বাড়লো বা কমলো?(কমলো ৪%)
৭. একজন ব্যবসায়ী একটি পণ্যের মূল্য ২৫% বাড়ালো , অত:পর বর্ধিত
মূল্য থেকে ২৫% কমালো। সর্বশেষ মূল্য সর্বপ্রথম মূলের তুলনায় শতকরা কত বাড়লো বা
কমলো?
৮.চালের দাম ২০১৫সালে পূর্বের তুলনায় ২০% হ্রাস পেয়েছে।
২০১৬সালে উত্পাদন বৃদ্ধির জন্য চালের দাম ১০% বৃদ্ধি পেলে ২০১৪সালের তুলনায় চালের
দাম কতটুকু হ্রাস পেয়েছে?
বর্ধিত বর্গক্ষেত্র ও আয়তক্ষেত্রের শতকরা বৃদ্ধির পরিমাণ
নির্ণয়:
০—————————–
★★★টাইপ -১
★★★ বর্ধিত বর্গক্ষেত্র ক্ষেত্রফল নির্ণয় বর্গ ক্ষেত্রের প্রতিটি বাহু ক% বৃদ্ধি
হলে ক্ষেত্রফল শতকরা কত বৃদ্ধি পাবে?
টেকনিক: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= ক^2/100
০—————————–
★★★টাইপ -১
★★★ বর্ধিত বর্গক্ষেত্র ক্ষেত্রফল নির্ণয় বর্গ ক্ষেত্রের প্রতিটি বাহু ক% বৃদ্ধি
হলে ক্ষেত্রফল শতকরা কত বৃদ্ধি পাবে?
টেকনিক: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= ক^2/100
উদাহরণ:
সমস্যা: একটি বর্গ ক্ষেত্রের প্রতিটি
বাহু ১০ % বৃদ্ধি হলে ক্ষেত্রফল শতকরা
কত বৃদ্ধি পাবে?
সমাধান: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= ১১০^2/100
=১২১%
সুতরাং ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি =
(১২১-১০০)=২১%(উত্তর)
সমস্যা: একটি বর্গ ক্ষেত্রের প্রতিটি
বাহু ১০ % বৃদ্ধি হলে ক্ষেত্রফল শতকরা
কত বৃদ্ধি পাবে?
সমাধান: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= ১১০^2/100
=১২১%
সুতরাং ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি =
(১২১-১০০)=২১%(উত্তর)
★★★টাইপ
-২★★★
বর্ধিত আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয় আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য ক% বৃদ্ধি এবং খ
% হ্রাস পেলে ক্ষেত্রফলের শতকরাকি পরিবর্তন হবে?
★★★টেকনিক:★★★
বর্ধিত ক্ষেত্রফল= (বর্ধিত দৈর্ঘ্য X
হ্রাসকৃত প্রস্থ)/১০০
উদাহরণ:
সমস্যা:একটি আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য
২০% বৃদ্ধি এবং ১০% হ্রাস পেলে
ক্ষেত্রফলের শতকরা কি পরিবর্তন
হবে?
বর্ধিত আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয় আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য ক% বৃদ্ধি এবং খ
% হ্রাস পেলে ক্ষেত্রফলের শতকরাকি পরিবর্তন হবে?
★★★টেকনিক:★★★
বর্ধিত ক্ষেত্রফল= (বর্ধিত দৈর্ঘ্য X
হ্রাসকৃত প্রস্থ)/১০০
উদাহরণ:
সমস্যা:একটি আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য
২০% বৃদ্ধি এবং ১০% হ্রাস পেলে
ক্ষেত্রফলের শতকরা কি পরিবর্তন
হবে?
সমাধান: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= (১২০ X
৯০)/১০০ =১০৮
সুতরাং ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি=(১০৮-১০০)%
=৮%(উত্তর)
৯০)/১০০ =১০৮
সুতরাং ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি=(১০৮-১০০)%
=৮%(উত্তর)
৫। বর্গের অন্তর বা পার্থক্য দেওয়া থাকলে, বড় সংখ্যাটি
নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
প্রশ্নধরণ::: বর্গের অন্তর বা পার্থক্য দেওয়া থাকলে, বড়
সংখ্যাটি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
.টেকনিকঃবড় সংখ্যা=(বর্গের অন্তর+1)÷2
.টেকনিকঃবড় সংখ্যা=(বর্গের অন্তর+1)÷2
উদা:
দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি 47 হয় তবে বড় সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃ বড় সংখ্যা=(47+1)/2=24
দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি 47 হয় তবে বড় সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃ বড় সংখ্যা=(47+1)/2=24
প্রশ্নের ধরণ: দুইটি বর্গের অন্তর বা পার্থক্য দেওয়া থাকলে,
ছোট সংখ্যাটি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
টেকনিকঃছোট সংখ্যাটি=(বর্গের অন্তর -1)÷2
টেকনিকঃছোট সংখ্যাটি=(বর্গের অন্তর -1)÷2
উদা:
*** প্রশ্নঃ দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর 33। ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি কত হবে?
** সমাধানঃ ছোট সংখ্যাটি =(33-1)÷2=16(উঃ)
*** প্রশ্নঃ দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর 33। ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি কত হবে?
** সমাধানঃ ছোট সংখ্যাটি =(33-1)÷2=16(উঃ)
প্রশ্নে যত বড….তত ছোট/ তত ছোট….যত বড উল্লেখ থাকলে সংখ্যা
নির্নয়ের ক্ষেত্রে
টেকনিকঃসংখ্যাটি =(প্রদত্ত সংখ্যা দুটির যোগফল)÷2
.উদা:
প্রশ্নঃএকটি সংখ্যা 742 থেকে যত বড় 830 থেকে তত ছোট। সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃ সংখ্যাটি=(742+8 30)÷2=786 উঃ
টেকনিকঃসংখ্যাটি =(প্রদত্ত সংখ্যা দুটির যোগফল)÷2
.উদা:
প্রশ্নঃএকটি সংখ্যা 742 থেকে যত বড় 830 থেকে তত ছোট। সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃ সংখ্যাটি=(742+8 30)÷2=786 উঃ
নিজে করুন:
১।একটি সংখ্যা ৬৫০ থেকে যত বড় ৮২০ থেকে তত ছোট। সংখ্যাটি কত?
২।একটি সংখ্যা ৫৫৩ থেকে যত বড় ৬৫১ থেকে তত ছোট। সংখ্যাটি কত?
৩। দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি ১০১ হয় তবে বড় সংখ্যাটি কত?
৪। দুইটি ক্রমিক সংখ্যা নির্ণয় করুন যাদের বর্গের অন্তর ৯৩।
৫। দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি ১৯৯হয় তবে ছোট সংখ্যাটি কত?
বর্গের সর্বমোট ৪টি সুত্র আছে
২।একটি সংখ্যা ৫৫৩ থেকে যত বড় ৬৫১ থেকে তত ছোট। সংখ্যাটি কত?
৩। দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি ১০১ হয় তবে বড় সংখ্যাটি কত?
৪। দুইটি ক্রমিক সংখ্যা নির্ণয় করুন যাদের বর্গের অন্তর ৯৩।
৫। দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি ১৯৯হয় তবে ছোট সংখ্যাটি কত?
বর্গের সর্বমোট ৪টি সুত্র আছে
১)বর্গের অন্তর বা প্রার্থক্য দেওয়া থাকলে, বড় সংখ্যাটি
নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
টেকনিকঃ বড় সংখ্যা=(বর্গের অন্তর+1)÷2
প্রশ্নঃদুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি 47 হয় তবে বড় সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃ বড় সংখ্যা=(47+1)/2=24
২)দুইটি বর্গের অন্তর বা প্রার্থক্য দেওয়া থাকলে,ছোট সংখ্যাটি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
টেকনিকঃ ছোট সংখ্যাটি=(বর্গের অন্তর -1)÷2
প্রশ্নঃদুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর 33। ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি কত হবে?
সমাধানঃ ছোট সংখ্যাটি =(33-1)÷2=16
টেকনিকঃ বড় সংখ্যা=(বর্গের অন্তর+1)÷2
প্রশ্নঃদুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর যদি 47 হয় তবে বড় সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃ বড় সংখ্যা=(47+1)/2=24
২)দুইটি বর্গের অন্তর বা প্রার্থক্য দেওয়া থাকলে,ছোট সংখ্যাটি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
টেকনিকঃ ছোট সংখ্যাটি=(বর্গের অন্তর -1)÷2
প্রশ্নঃদুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর 33। ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি কত হবে?
সমাধানঃ ছোট সংখ্যাটি =(33-1)÷2=16
৩)যত বড….তত ছোট/ তত ছোট….যত বড উল্লেখ থাকলে সংখ্যা নির্নয়ের
ক্ষেত্রে-
টেকনিকঃ সংখ্যাটি=(প্রদত্ত সংখ্যা দুটির যোগফল)÷2
একটি সংখ্যা 742 থেকে যত বড় 830 থেকে তত ছোট। সংখ্যাটি কত?
সংখ্যাটি=(742+830)÷2=786(উঃ)
দুইটি সংখ্যার গুনফল এবং একটি সংখ্যা দেওয়া থাকলে অপর সংখ্যাটি নির্নয়ের ক্ষেত্রে-
৪)টেকনিকঃ সংখ্যা দুটির গুনফল÷একটি সংখ্যা
2টি সংখ্যার গুনফল 2304 একটি সংখ্যা 96 হলে অপর সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃঅপর সংখ্যাটি=(2304÷96)=24
টেকনিকঃ সংখ্যাটি=(প্রদত্ত সংখ্যা দুটির যোগফল)÷2
একটি সংখ্যা 742 থেকে যত বড় 830 থেকে তত ছোট। সংখ্যাটি কত?
সংখ্যাটি=(742+830)÷2=786(উঃ)
দুইটি সংখ্যার গুনফল এবং একটি সংখ্যা দেওয়া থাকলে অপর সংখ্যাটি নির্নয়ের ক্ষেত্রে-
৪)টেকনিকঃ সংখ্যা দুটির গুনফল÷একটি সংখ্যা
2টি সংখ্যার গুনফল 2304 একটি সংখ্যা 96 হলে অপর সংখ্যাটি কত?
সমাধানঃঅপর সংখ্যাটি=(2304÷96)=24
৬/ক্যালকুলেটর ছাড়া ২০ থেকে ২৯ পর্যন্ত যে কোন সংখ্যার বর্গ
নির্ণয়
ক্যালকুলেটর ছাড়া ২০ থেকে ২৯ পর্যন্ত যে কোন সংখ্যার বর্গ
নির্ণয় করার খুব কার্যকর একটি টেকনিক-
১. ২৩ এর বর্গ কত?
যে সংখ্যার বর্গ নির্ণয় করবেন তার এককের ঘরের অংকের সাথে পুরো সংখ্যাটিকে যোগ করতে হবে তারপর যোগফলটিকে ২ দিয়ে গুণ করে নিতে হবে এবং শেষে এককের ঘরের অংকের বর্গ বসিয়ে দিতে হবে। এইতো শেষ।
১. ২৩ এর বর্গ কত?
যে সংখ্যার বর্গ নির্ণয় করবেন তার এককের ঘরের অংকের সাথে পুরো সংখ্যাটিকে যোগ করতে হবে তারপর যোগফলটিকে ২ দিয়ে গুণ করে নিতে হবে এবং শেষে এককের ঘরের অংকের বর্গ বসিয়ে দিতে হবে। এইতো শেষ।
Step-1: ২৩+৩=২৬
Step-2: ২৬*২=৫২
Step-3: ৩*৩=৯ তাহলে ২৩ এর বর্গ হল ৫২৯।
২. ২৮ এর বর্গ কত?
Step-1: ২৮+৮=৩৬
Step-2: ৩৬*২=৭২
Step-3: ৮*৮=৬৪, তাহলে ২৮ এর বর্গ হল ৭৮৪।
Step-2: ২৬*২=৫২
Step-3: ৩*৩=৯ তাহলে ২৩ এর বর্গ হল ৫২৯।
২. ২৮ এর বর্গ কত?
Step-1: ২৮+৮=৩৬
Step-2: ৩৬*২=৭২
Step-3: ৮*৮=৬৪, তাহলে ২৮ এর বর্গ হল ৭৮৪।
খেয়াল করুন ২০ থেকে ২৯ পর্যন্ত যে কোন সংখ্যার বর্গ হবে ৩ অংক
বিশিষ্ট কোন সংখ্যা তাই প্রথমে ৭২ বসালাম এবং তারপর যদি ৬৪ বসাই তাহলে এটি ৪ অংক
বিশিষ্ট একটি সংখ্যা হয়ে যাবে সেজন্য ৬৪-র এককের ঘরের অংক ৪ কে বসিয়ে ৬ কে ৭২ এর
সাথে যোগ করে নিলেই কাজ শেষ।
৩. ২৯ এর বর্গ কত?
Step-1: ২৯+৯=৩৮
Step-2: ৩৮*২=৭৬
Step-3: ৯*৯=৮১, তাহলে ২৯ এর বর্গ হল ৮৪১।
Step-1: ২৯+৯=৩৮
Step-2: ৩৮*২=৭৬
Step-3: ৯*৯=৮১, তাহলে ২৯ এর বর্গ হল ৮৪১।
টেকনিক-
যদি আপনাকে প্রশ্ন করি ১১১১১১ (ছয়টি ১)এর বর্গ কত?
ক্যালকুলেটার ছাড়া উত্তর দিতে কতক্ষণ লাগবে?
আমি আপনাকে খুবই সহজ একটি উপায় বাতলে দিতে পারি, যার সাহায্যে ক্যালকুলেটার ছাড়াই ঝটপট এর উত্তর বলে দিতে পারবেন।
ক্যালকুলেটার ছাড়া উত্তর দিতে কতক্ষণ লাগবে?
আমি আপনাকে খুবই সহজ একটি উপায় বাতলে দিতে পারি, যার সাহায্যে ক্যালকুলেটার ছাড়াই ঝটপট এর উত্তর বলে দিতে পারবেন।
প্রথমেই গুণে ফেলুন কটি ১ আছে (ছয়টি)। এবার ১ থেকে ৬ পর্যন্ত
লিখুন,এবং সেই ছয় থেকেই আবার উল্টোগুনে ১ পর্যন্ত লিখে ফেলুন।
যেমনঃ ১২৩৪৫৬৫৪৩২১। এটাই উত্তর।
যদি ১ এর সংখ্যা হয় ৯টি (১১১১১১১১১) তাহলে?
কোনো ব্যাপারই না, ১ থেকে ৯ পর্যন্ত লিখুন, এবং সেই ৯ থেকেই আবার
উল্টোগুনে ১ পর্যন্ত লিখে ফেলুন।
যেমনঃ ১২৩৪৫৬৭৮৯৮৭৬৫৪৩২১। বর্গ করা হয়ে গেলো।
এভাবে দুই থেকে নয়টি পর্যন্ত রিপিট্টে ১ থাকলে ঝটপট তাদের বর্গ নির্ণয় করে ফেলতে পারবেন।
যদি ১ এর সংখ্যা হয় ৯টি (১১১১১১১১১) তাহলে?
কোনো ব্যাপারই না, ১ থেকে ৯ পর্যন্ত লিখুন, এবং সেই ৯ থেকেই আবার
উল্টোগুনে ১ পর্যন্ত লিখে ফেলুন।
যেমনঃ ১২৩৪৫৬৭৮৯৮৭৬৫৪৩২১। বর্গ করা হয়ে গেলো।
এভাবে দুই থেকে নয়টি পর্যন্ত রিপিট্টে ১ থাকলে ঝটপট তাদের বর্গ নির্ণয় করে ফেলতে পারবেন।
অংকের জাদু
নয়ের ঘরের নামতার ভিতর এক অদ্ভুত ছন্দ আছে।
কখনও কি খেয়াল করেছেন???
কখনও কি খেয়াল করেছেন???
উপর নিচে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত লেখুন তারপর তাদের পাশে ৯
থেকে ০ পর্যন্ত লেখুন, ব্যাস হয়ে গেল নয়ের ঘরের নামতা ।।
থেকে ০ পর্যন্ত লেখুন, ব্যাস হয়ে গেল নয়ের ঘরের নামতা ।।
9 x 1= 0 9
9 x 2= 1 8
9 x 3= 2 7
9 x 4 =3 6
9 x 5= 4 5
9 x 6= 5 4
9 x 7= 6 3
9 x 8= 7 2
9 x 9= 8 1
9 x 10=9 0
9 x 2= 1 8
9 x 3= 2 7
9 x 4 =3 6
9 x 5= 4 5
9 x 6= 5 4
9 x 7= 6 3
9 x 8= 7 2
9 x 9= 8 1
9 x 10=9 0
মজার এখানেই শেষ নয়, লক্ষ্য করুন ডানপাশের সংখ্যা দুটির যোগফলও
কিন্তু ৯।
৭। ক্যালকুলেটর ছাড়া অনুপাতের ভাগ করতে পারবেন??
ক্যালকুলেটর ছাড়া অনুপাতের ভাগ করতে পারবেন?? না পারলে টেকনিক
দেখুন———
-✿সমস্যা ১ -✿:-
-✿সমস্যা ১ -✿:-
৪৫০ কে ৫:৪ ভাগে ভাগ করুন।
-✿টেকনিক-✿:
-✿টেকনিক-✿:
৪৫০ এর শুন্য বাদ দিন। ৪৫ হবে….তারপর অনুপাতের (৫+৪) করলে ৯হয়।
এখন ৪৫কে ৯দিয়ে ভাগ করে ৫ দিয়ে গুন করলে ২৫ হয়।
এখন ৪৫কে ৯দিয়ে ভাগ করে ৫ দিয়ে গুন করলে ২৫ হয়।
অপরদিকে, ৪৫কে ৯দিয়ে ভাগ করে ৪দিয়ে গুন করলে হয় ২০।
এখন ২৫এর সাথে একটি শুন্য(০) এবং ২০এর সাথে একটি শুন্য(০) বসিয়ে দিলেই— কেল্লাফতে!!!!!
উত্তর হবে:- ২৫০:২০০।
এখন ২৫এর সাথে একটি শুন্য(০) এবং ২০এর সাথে একটি শুন্য(০) বসিয়ে দিলেই— কেল্লাফতে!!!!!
উত্তর হবে:- ২৫০:২০০।
এখনো না বুঝলে, আরেকবার পড়ুন।
সমস্যা ০২:-
১০০০ কে ২:৩:৫ অনুপাতে ভাগ করুনটেকনিক-:
(সমস্যা:-১ এর মতই)
প্রথমে মনে মনে ১০০০ এর একটি শুন্য রেখে, বাকি দুইটা বাদ দিন।
তারপর (২+৩+৫) করলে ১০ হবে।
১০কে ১০দিয়ে ভাগ,দুই দিয়ে গুন করলে ২হবে।
১০কে ১০দিয়ে ভাগ,তিন দিয়ে গুন করলে ৩হবে।
১০কে ১০দিয়ে ভাগ,পাঁচ দিয়ে গুন করলে ৫হবে ।
১০কে ১০দিয়ে ভাগ,দুই দিয়ে গুন করলে ২হবে।
১০কে ১০দিয়ে ভাগ,তিন দিয়ে গুন করলে ৩হবে।
১০কে ১০দিয়ে ভাগ,পাঁচ দিয়ে গুন করলে ৫হবে ।
[[ বলে রাখা ভাল, এখানে ১ম ১০ হলো ১০০০থেকে দুটি শুন্য বাদ
দেয়া ১০। আর,২য় ১০ হলো ২+৩+৫ যোগ করা ১০ ]]
এখন, ২,৩,৫ এর সাথে দুটি করে শুন্য(০) বসিয়ে দিলেই কাজ শেষ!!!
উত্তর: ২০০:৩০০:৫০০।
দেয়া ১০। আর,২য় ১০ হলো ২+৩+৫ যোগ করা ১০ ]]
এখন, ২,৩,৫ এর সাথে দুটি করে শুন্য(০) বসিয়ে দিলেই কাজ শেষ!!!
উত্তর: ২০০:৩০০:৫০০।
ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective
টেকনিক!
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
(০১) 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
(০১) 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
টেকনিকঃ 5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন
তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1
ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।
(০২) 213/5=42.6 (213*2=426)
(০২) 213/5=42.6 (213*2=426)
0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয়
0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)
(০৩) 12,121,212/5= 2,424,242.4
এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন, ৩.৫ সেকেন্ডের বেশি লাগবে না!!
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটিও সমাধান করা যায়)
টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন, ৩.৫ সেকেন্ডের বেশি লাগবে না!!
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটিও সমাধান করা যায়)
টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
০২. 210/25 = 8.40
০৩. 0.03/25 = 0.0012
০৪. 222,222/25 = 8,888.88
০৫. 13,121,312/25 = 524,852.48
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 7/125 = 0.056
০৩. 0.03/25 = 0.0012
০৪. 222,222/25 = 8,888.88
০৫. 13,121,312/25 = 524,852.48
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 7/125 = 0.056
টেকনিকঃ 125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ
করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 7*8=56, তারপর থেকে
3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।
০২. 111/125 = 0.888
০৩. 600/125 = 4.800
০২. 111/125 = 0.888
০৩. 600/125 = 4.800
৮। সামনের ও পিছনের চাকার পরিধির পার্থক্য ১ থাকলে কোনটি কার
চেয়ে কতদূর গেলে নির্দিষ্ট বার বেশি ঘুরবে?
টাইপ > সামনের ও পিছনের চাকার পরিধির পার্থক্য ১ থাকলে
কোনটি কার চেয়ে কতদূর গেলে নির্দিষ্ট বার বেশি ঘুরবে?
টেকনিক > প্রশ্নে যে কনফিগার গুলো দেওয়া থাকবে সব গুলো গুণ
করলেই কেল্লা ফতে!
প্রশ্ন: একটি ঘোড়ার গাড়ির সামনের চাকার পরিধি ৪মিটার , পেছনের
চাকার পরিধ ৫মিটার । গাড়িটি কত পথ গেলে সামনের চাকা পেছনের চাকার চেয়ে ২০০ বার
বেশি ঘুরবে?
উত্তর:
উত্তর:
শর্ট টেকনিক >>৫*৪*২০০ =৪০০০মিটার বা ৪কি.মি ।
কি মজা পাইলেন?
তাহলে এখন আপনারা করেন
১। এক গাড়ির সমানের চাকার পরিধি ৩মিটার , পিছনের চাকার পরিধি ৪মিটার । গাড়ি কত পথ গেলে সামনের চাকা পেছনের চাকা অপেক্ষা ১০০ বার বেশি ঘুরবে?
১। এক গাড়ির সমানের চাকার পরিধি ৩মিটার , পিছনের চাকার পরিধি ৪মিটার । গাড়ি কত পথ গেলে সামনের চাকা পেছনের চাকা অপেক্ষা ১০০ বার বেশি ঘুরবে?
২। এক ঘোড়ার গাড়ির সমানের চাকার পরিধি ২মিটার , পিছনের চাকার
পরিধি ৩মিটার । গাড়ি কত পথ গেলে সামনের চাকা পেছনের চাকা অপেক্ষা ১০ বার বেশি
ঘুরবে?
৯। চৌবাচ্চা সংক্রান্ত অংক করুন ৩০ সেকেন্ডে
চৌবাচ্চা সংক্রান্ত অংক করুন ৩০ সেকেন্ডে
: বিসিএসসহ নিয়োগ পরীক্ষা যারা দিচ্ছেন তাদের বলছি। কম সময়ে
অনেক একটু জটিল অংক করতে হয়। তবে টেকনিক জানা থাকলে তা নিমিষেই করা সম্ভব!
টেকনিক জানা থাকলে মাত্র ২৫ থেকে ৩০ সেকন্ডেই সমাধান করতে
পারবেন এসব অংক।
টেকনিক-১
যখন ২টি নল দ্বারা একটি চৌবাচ্চা পূর্ণ হয় তখন সম্পূর্ণ
চৌবাচ্চাটি পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয়
সময়, T=[mn ÷(m + n)]
সময়, T=[mn ÷(m + n)]
এখানে,
m=১ম নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময়
n=২য় নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময়
m=১ম নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময়
n=২য় নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময়
প্রশ্ন-১
একটি চৌবাচ্চা ২টি নল দ্বারা যথাক্রমে ২০ ও ৩০ মিনিটে পূর্ণ হয়। নল দু’টি একসংগে খুলে দিলে চৌবাচ্চাটি কত সময়ে পূর্ণ হবে?
একটি চৌবাচ্চা ২টি নল দ্বারা যথাক্রমে ২০ ও ৩০ মিনিটে পূর্ণ হয়। নল দু’টি একসংগে খুলে দিলে চৌবাচ্চাটি কত সময়ে পূর্ণ হবে?
সমাধানঃ
প্রয়োজনীয় সময়,
T= [mn ÷ (m + n)]
= (৩০ × ২০) ÷ (৩০ + ২০)
= ৬০০÷৫০
= ১২ মিনিট
উত্তর: ১২ মিনিট
প্রয়োজনীয় সময়,
T= [mn ÷ (m + n)]
= (৩০ × ২০) ÷ (৩০ + ২০)
= ৬০০÷৫০
= ১২ মিনিট
উত্তর: ১২ মিনিট
এবার চলুন একটু ভিন্ন ধরনের ১টি অংক দেখা যাকঃ
প্রশ্ন- ২
সম্পুর্ণ খালি একটি চৌবাচ্চা একটি পাইপ দিয়ে ৫ ঘন্টায় সম্পুর্ণ ভর্তি করা যায়। অপর একটি পাইপ দিয়ে চৌবাচ্চাটি ভর্তি করতে ৩ ঘন্টা সময় লাগে। ২টি পাইপ একসংগে ব্যবহার করে চৌবাচ্চাটি ২/৩ অংশ পূর্ন করতে কত সময় লাগবে?
সম্পুর্ণ খালি একটি চৌবাচ্চা একটি পাইপ দিয়ে ৫ ঘন্টায় সম্পুর্ণ ভর্তি করা যায়। অপর একটি পাইপ দিয়ে চৌবাচ্চাটি ভর্তি করতে ৩ ঘন্টা সময় লাগে। ২টি পাইপ একসংগে ব্যবহার করে চৌবাচ্চাটি ২/৩ অংশ পূর্ন করতে কত সময় লাগবে?
লক্ষ্য করুন, প্রশ্নের শেষে লিখা আছে দু’টি পাইপ একসংগে
ব্যবহার করে চৌবাচ্চাটি ২/৩ অংশ পূর্ণ করতে কত সময় লাগবে?
(পুরো চৌবাচ্চাটির পূর্ণ হওয়ার কথা প্রশ্নে উল্লেখ না করে যদি (২/৩ অংশ বা ৪/৫ অংশ বা ১/৩ অংশ) পূর্ণ হতে কত সময় লাগে এভাবে উল্লেখ থাকে; তবে আপনি যত অংশ বলবে তত দিয়ে উত্তরকে গুণ করে দেবেন।)
(পুরো চৌবাচ্চাটির পূর্ণ হওয়ার কথা প্রশ্নে উল্লেখ না করে যদি (২/৩ অংশ বা ৪/৫ অংশ বা ১/৩ অংশ) পূর্ণ হতে কত সময় লাগে এভাবে উল্লেখ থাকে; তবে আপনি যত অংশ বলবে তত দিয়ে উত্তরকে গুণ করে দেবেন।)
যেমন উপরের অংকটির ক্ষেত্রে,
প্রয়োজনীয় সময়,
T = [mn ÷ (m +n) × ২/৩]
= [(৩ × ৫)÷(৩+৫) × ২/৩ ]
= [১৫/৮ × ২/৩ ]
= ৫/৪ ঘন্টা
উত্তর : ৫/৪ ঘন্টা
প্রয়োজনীয় সময়,
T = [mn ÷ (m +n) × ২/৩]
= [(৩ × ৫)÷(৩+৫) × ২/৩ ]
= [১৫/৮ × ২/৩ ]
= ৫/৪ ঘন্টা
উত্তর : ৫/৪ ঘন্টা
[ বি:দ্র: নতুন কিছুই হয়নি শুধু ২/৩ দিয়ে গুন করে দেয়া হয়েছে ]
পিপা/ট্যাংক/চৌবাচ্চা সংক্রান্ত অংকগুলো ৩৬ সেকেন্ডে সম্পন্ন
করা খুব কঠিন ব্যাপার। শুধু ২টি টেকনিক মনে রাখুন আসাকরি এই ধরনের যে কোন প্রশ্নের
উত্তর করতে পারবেন।
# মনে রাখুনঃ[[টেকনিক১ঃ
যখন কোন পিপা/ট্যাংক ২টি নলের ১টি পানি দ্বারা পূর্ণ করন এবং অপরটি অপসারন রত থাকে তখন-
যখন কোন পিপা/ট্যাংক ২টি নলের ১টি পানি দ্বারা পূর্ণ করন এবং অপরটি অপসারন রত থাকে তখন-
পিপা/ট্যাংক পূর্ণ বা খালি হতে প্রয়োজনীয় সময়
T=[mn ÷(m – n)]
T=[mn ÷(m – n)]
এখানে,
m=২য় নল দ্বারা ব্যায়িত সময়
n=১ম নল দ্বারা ব্যায়িত সময়]]
m=২য় নল দ্বারা ব্যায়িত সময়
n=১ম নল দ্বারা ব্যায়িত সময়]]
# উদাহরনঃ
প্রশ্নঃএকটি পানির ট্যাংক এ ২টি নল আছে। ১ম নলটি খুলে দিলে ট্যাংক-টি ২০ ঘন্টায় পূর্ন হয়। ২য় নল দ্বারা পূর্ণ ট্যাংক-টি ৩০ ঘন্টায় খালি হয়। ২টি নল একসংগে খুলে দিলে খালি ট্যাংক কত সময়ে পূর্ন হবে?
# সমাধানঃ
ট্যাংক পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময় T=[m(৩০)×n(২০) ÷ m
(৩০) – (২০)n]
=(৩০ × ২০) ÷(৩০-২০)
=৬০ ঘন্টা(উঃ)
১০। ক্রমিক সংখ্যার যোগফল নির্ণয়ের সূত্র
প্রশ্নঃএকটি পানির ট্যাংক এ ২টি নল আছে। ১ম নলটি খুলে দিলে ট্যাংক-টি ২০ ঘন্টায় পূর্ন হয়। ২য় নল দ্বারা পূর্ণ ট্যাংক-টি ৩০ ঘন্টায় খালি হয়। ২টি নল একসংগে খুলে দিলে খালি ট্যাংক কত সময়ে পূর্ন হবে?
# সমাধানঃ
ট্যাংক পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময় T=[m(৩০)×n(২০) ÷ m
(৩০) – (২০)n]
=(৩০ × ২০) ÷(৩০-২০)
=৬০ ঘন্টা(উঃ)
১০। ক্রমিক সংখ্যার যোগফল নির্ণয়ের সূত্র
সুত্র ( যখন ১ হতে শুরু) যোগফল S=শেষ
সংখ্যার অর্ধেক *(শেষ সংখ্যা +১)
যেমন: ১ হতে ১০০ পর্যন্ত ক্রমিক
সংখ্যার যোগফল কত?
যোগফল S=শেষ সংখ্যার অর্ধেক ×
(শেষ সংখ্যা +১)
=৫০×১০১ [এখানে শেষ সংখ্যা ১০০]
=৫০৫০ (উত্তর)
সূত্র ২. ক্রমিক ( যখন ১ হতে ভিন্ন)
সংখ্যার যোগফল নির্ণয়ের সুত্র
যেমন:৫ থেকে ৩৫ পর্যন্ত
সংখ্যার অর্ধেক *(শেষ সংখ্যা +১)
যেমন: ১ হতে ১০০ পর্যন্ত ক্রমিক
সংখ্যার যোগফল কত?
যোগফল S=শেষ সংখ্যার অর্ধেক ×
(শেষ সংখ্যা +১)
=৫০×১০১ [এখানে শেষ সংখ্যা ১০০]
=৫০৫০ (উত্তর)
সূত্র ২. ক্রমিক ( যখন ১ হতে ভিন্ন)
সংখ্যার যোগফল নির্ণয়ের সুত্র
যেমন:৫ থেকে ৩৫ পর্যন্ত
সংখ্যাগুলোর যোগফল কত?
সূত্র:যোগফল=( ১হতে ৩৫ পর্যন্ত
যোগফল)-(১ হতে ৪ পর্যন্ত যোগফল)
=৩৫/২×৩৬-২×৫[ পূর্বের সূত্রানুসারে
তবে এখানে দুটি অংশ]
=৬৩০-১০
=৬২০
# বি .দ্র ৫ হতে ৩৫ পর্যন্ত যোগফল বের
করতে বলেছে তাই ১ হতে ৩৫ পর্যন্ত
যোগফল বেব করে তা হতে ১ হতে ৪
পর্যন্ত যোগফল ( ৫ এর পূর্ব সংখ্যা হল
৪) বাদ দেওয়া হয়েছে
যোগফল)-(১ হতে ৪ পর্যন্ত যোগফল)
=৩৫/২×৩৬-২×৫[ পূর্বের সূত্রানুসারে
তবে এখানে দুটি অংশ]
=৬৩০-১০
=৬২০
# বি .দ্র ৫ হতে ৩৫ পর্যন্ত যোগফল বের
করতে বলেছে তাই ১ হতে ৩৫ পর্যন্ত
যোগফল বেব করে তা হতে ১ হতে ৪
পর্যন্ত যোগফল ( ৫ এর পূর্ব সংখ্যা হল
৪) বাদ দেওয়া হয়েছে
সূত্র:৩ ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার
যোগফল S= (মধ্যসংখ্যা)২ [যেখানে
মধ্যসংখ্যা=(১ম সংখ্যা + শেষ
সংখ্যা)/২
উদা:১+৩+৫+………+২১=?
মধ্যসংখ্যা=(১+২১)/২=১১
যোগফল S=(মধ্যসংখ্যা)২
=(১১)২
=১২১(উত্তর)
যোগফল S= (মধ্যসংখ্যা)২ [যেখানে
মধ্যসংখ্যা=(১ম সংখ্যা + শেষ
সংখ্যা)/২
উদা:১+৩+৫+………+২১=?
মধ্যসংখ্যা=(১+২১)/২=১১
যোগফল S=(মধ্যসংখ্যা)২
=(১১)২
=১২১(উত্তর)
সূত্র ৪ :ক্রমিক জোড় সংখ্যার যোগফল
S=মধ্যসংখ্যা×(মধ্যসংখ্যা-১)
উদা:২+৪+৬+…………..+১০০=?
যোগফল=মধ্যসংখ্যা×(মধ্যসংখ্যা-১)
মধ্যসংখ্যা = (২+১০০)/২
=৫১
Sum=৫১×৫০
=২৫৫০
টাইপ-১
S=মধ্যসংখ্যা×(মধ্যসংখ্যা-১)
উদা:২+৪+৬+…………..+১০০=?
যোগফল=মধ্যসংখ্যা×(মধ্যসংখ্যা-১)
মধ্যসংখ্যা = (২+১০০)/২
=৫১
Sum=৫১×৫০
=২৫৫০
টাইপ-১
* পরপর ১০টি সংখ্যা দে3য়া দেয়া আছে, ১ম ৫টির যোগফল ৫৬০ হলে,
শেষ ৫টির যোগফল কত?
টেকনিক:-১
টেকনিক:-১
প্রথম যে কয়টির যোগফল দেয়া থাকবে + যে কয়টি সংখ্যার বের করতে
হবে তার বর্গ
শেষ ৫টির যোগফল=১ম পাঁচটির যোগফল + ৫^2
= ৫৬০ + 25
= ৫৮৫
শেষ ৫টির যোগফল=১ম পাঁচটির যোগফল + ৫^2
= ৫৬০ + 25
= ৫৮৫
টাইপ-২
* পরপর ৬টি সংখ্যা দেয়া আছে, শেষ ৩টির যোগফল ৩৬ হলে, প্রথম
৩টির যোগফল কত?
টেকনিক:
শেষ যে কয়টির যোগফল দেয়া থাকবে —যে কয়টি সংখ্যার বের করতে হবে তার বর্গ
প্রথম ৩টির যোগফল=১ম ৩টির যোগফল – 3^2)
উত্তর: ৩৬-৩^২
=36-9
= ২৭
মনে রাখুন : ১ম পাঁচটি /তিনটি চাইলে যোগ (+) আর শেষের চাইলে বিয়োগ (-)
১১। টপিকস : অনুপাতের মিশ্রণ।
টেকনিক:
শেষ যে কয়টির যোগফল দেয়া থাকবে —যে কয়টি সংখ্যার বের করতে হবে তার বর্গ
প্রথম ৩টির যোগফল=১ম ৩টির যোগফল – 3^2)
উত্তর: ৩৬-৩^২
=36-9
= ২৭
মনে রাখুন : ১ম পাঁচটি /তিনটি চাইলে যোগ (+) আর শেষের চাইলে বিয়োগ (-)
১১। টপিকস : অনুপাতের মিশ্রণ।
টেকনিক -১
মিশ্রণে যখন দুইটি অনুপাতের সংখ্যা দু্ইটির পার্থক্য যদি একই
হয় তখন
নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ={(মোট মিশ্রণের পরিমাণ/অনুপাতের
ছোট সংখ্যা)}X অনুপাতের পার্থক্য।
উদা: ৩০লিটার পরিমাণ মিশ্রণে এসিড ও পানির অনুপাত ৭:৩। এ
মিশ্রণে কি পরিমাণ পানি মিশ্রিত করলে এসিড ও পানির অনুপাত হবে ৩:৭।
লক্ষ্য করুন: এখানে অনুপাতের অন্তর উভয় ক্ষেত্রেই (৭-৩=৪) একই
।
অতএব, সূত্র মতে
নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ={(মোট মিশ্রণের পরিমাণ/অনুপাতের ছোট সংখ্যা)}X অনুপাতের পার্থক্য।
বা, নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ=(৩০/৩)X ৪
=৪০লিটার । (উত্তর)
নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ={(মোট মিশ্রণের পরিমাণ/অনুপাতের ছোট সংখ্যা)}X অনুপাতের পার্থক্য।
বা, নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ=(৩০/৩)X ৪
=৪০লিটার । (উত্তর)
টেকনিক -২
মিশ্রণে যখন দুইটি অনুপাতের সংখ্যা দু্ইটির পার্থক্য যদি ভিন্ন
হয় তখন
নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ=(মোট মিশ্রণের পরিমাণ/১মঅনুপাতের
সংখ্যা দুটির যোগফল। )
উদা:
২৫ গ্রাম একটি সোনার গহনায় সোনা ও তামার অনুপাত ৪:১। গহনাটিতে
আর কতটুকু সোনা যোগ করলে এতে সোনা ও তামার অনুপাত ৫:১ হবে?
লক্ষ্য করুন: এখানে অনুপাতের অন্তর উভয় ক্ষেত্রেই ভিন্ন। যেমন:
৪-১=৩ আবার ৫-১=৪।
অতএব , সূত্রমতে
অতএব , সূত্রমতে
নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ=(মোট মিশ্রণের পরিমাণ/১মঅনুপাতের
সংখ্যা দুটির যোগফল। )
বা, নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ= ২৫/(৪+১)=৫ (উত্তর)
বা, নতুন মিশ্রিত দ্রব্যের পরিমাণ= ২৫/(৪+১)=৫ (উত্তর)
এখন নিজে নিজে করুন
প্রশ্ন:১।৩২ লিটার অকটেন- পেট্রোল মিশ্রেনে , পেট্রোল ও
অকটেনের অনুপাত ৫:৩। এতে আর কত অকটনে মিশালে পেট্রোল ও অকটেনের অনুপাত হবে ৪:৫? ।
২।২১লিটার পরিমাণ কেরোসিন ও পেট্রোল মিশ্রেনে অনুপাত ৪ :৩। এ
মিশ্রণে কি পরিমাণ পেট্রোল মিশ্রিত করলে কেরোসিন ও পেট্রোল অনুপাত হবে ৩:৪ হবে?
৩। ৪২গ্রাম ওজনের একটি গয়নায় সোনা ও তামার অনুপাত ৪:৩ । এতে কত সোনা মিশালে সোনা ও তামার অনুপাত ৫:৩ হবে?
৪। ৩০লিটার পরিমাণ এসিড ও পানির অনুপাত ৭:৩ । ঐ মিশ্রণে কি পরিমাণ পানি মিশ্রিত করলে এসিড ও পানির অনুপাত ৩:৭ হবে?
৩। ৪২গ্রাম ওজনের একটি গয়নায় সোনা ও তামার অনুপাত ৪:৩ । এতে কত সোনা মিশালে সোনা ও তামার অনুপাত ৫:৩ হবে?
৪। ৩০লিটার পরিমাণ এসিড ও পানির অনুপাত ৭:৩ । ঐ মিশ্রণে কি পরিমাণ পানি মিশ্রিত করলে এসিড ও পানির অনুপাত ৩:৭ হবে?
৫। একটি সোনার গহনার ওজন ১৬ গ্রাম ।সোনা ও তামার অনুপাত ৩:১ ।
এতে কত সোনা মিশালে সোনা ও তামার অনুপাত ৪:১ হবে?
৬।৬০লিটার পরিমাণ কেরোসিন ও পেট্রোল মিশ্রেনে অনুপাত ৭ :৩। এ
মিশ্রণে কি পরিমাণ পেট্রোল মিশ্রিত করলে কেরোসিন ও পেট্রোল অনুপাত হবে ৩:৭ হবে?
১২। কাজ ও শ্রমিক সংক্রান্ত কঠিন অংকগুলো করে ফেলুনঃ
নিয়ম-১: ক, খ এবং গ একটি কাজ যথাক্রমে ১২, ১৫ এবং
২০ দিনে করতে পারে। তারা একত্রে কাজটি
কতদিনে করতে পারবে?
২০ দিনে করতে পারে। তারা একত্রে কাজটি
কতদিনে করতে পারবে?
# 1_টেকনিক = abc / (ab + bc + ca) = (১২ x ১৫ x
২০)/ (১২x১৫ + ১৫x২০ + ২০x১২)= ৫ দিনে(উঃ)
২০)/ (১২x১৫ + ১৫x২০ + ২০x১২)= ৫ দিনে(উঃ)
নিয়ম-২: ৯ জন লোক যদি একটি কাজ ৩ দিনে করে
তবে কতজন লোক কাজটি ৯ দিনে করবে?
# 2_টেকনিক : M1D1 = M2D2 বা, ৯ x ৩ = M2 x ৯
বা,M2×৯=২৭ M2=২৭/৯ সুতরাং, M2 = ৩ দিনে(উঃ)
তবে কতজন লোক কাজটি ৯ দিনে করবে?
# 2_টেকনিক : M1D1 = M2D2 বা, ৯ x ৩ = M2 x ৯
বা,M2×৯=২৭ M2=২৭/৯ সুতরাং, M2 = ৩ দিনে(উঃ)
নিয়ম-৩: ৩ জন পুরুষ বা ৪ জন মহিলা একটি কাজ ২৩
দিনে করতে পারে l ঐ কাজটি শেষ করতে ২ জন
পুরুষ এবং ৫ জন মহিলার প্রয়োজন হবে দিন সময়
লাগবে?
# 3_টেকনিকঃT = (M1 x W1 x T1) ÷ (M1W2 +
M2W1) = (৩x৪x২৩)÷(৩x৫ + ৪x২) = ১২ দিন(উঃ)
দিনে করতে পারে l ঐ কাজটি শেষ করতে ২ জন
পুরুষ এবং ৫ জন মহিলার প্রয়োজন হবে দিন সময়
লাগবে?
# 3_টেকনিকঃT = (M1 x W1 x T1) ÷ (M1W2 +
M2W1) = (৩x৪x২৩)÷(৩x৫ + ৪x২) = ১২ দিন(উঃ)
নিয়ম-৪: যদি নুসরাত একটি কাজ ১০ দিনে করে এবং
মায়াম্মি ঐ কাজ ১৫ দিনে করে তবে নুসরাত এবং
মায়াম্মি একসাথে কাজটি কত দিনে করতে
পারবে?
মায়াম্মি ঐ কাজ ১৫ দিনে করে তবে নুসরাত এবং
মায়াম্মি একসাথে কাজটি কত দিনে করতে
পারবে?
# 4_টেকনিকঃG = FS÷(F+S) = (১০ x ১৫)÷(১০+১৫)=
৬ দিনে(উঃ)
৬ দিনে(উঃ)
নিয়ম-৫: যদি ক একটি কাজ ১০ দিনে করে এবং ক ও খ
একসাথে কাজটি ৬ দিনে করে তবে খ কাজটি
কতদিনে করতে পারবে?
একসাথে কাজটি ৬ দিনে করে তবে খ কাজটি
কতদিনে করতে পারবে?
# 5_টেকনিকঃG = FS÷(F-S) = (১০ x ৬)÷(১০-৬)= ১৫
দিনে(উঃ)
১৩। পরীক্ষায় পাস-ফেল, ও পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বিষয়ক
০————————০—-
————————-
সূত্র-১ঃ.উভয় বিষয়ে ফেলের হারউল্লেখ থাকলেউভয় বিষয়ে পাশের হার নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
দিনে(উঃ)
১৩। পরীক্ষায় পাস-ফেল, ও পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বিষয়ক
০————————০—-
————————-
সূত্র-১ঃ.উভয় বিষয়ে ফেলের হারউল্লেখ থাকলেউভয় বিষয়ে পাশের হার নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-
# শর্ট টেকনিকঃ পাশের
হার=১০০-( ১ম বিষয়ে ফেলের
হার + ২য় বিষয়ে ফেলের হার-
উভয় বিষয়ে ফেলের হার )
হার=১০০-( ১ম বিষয়ে ফেলের
হার + ২য় বিষয়ে ফেলের হার-
উভয় বিষয়ে ফেলের হার )
# উদাহরনঃকোন পরিক্ষায় ২০%
পরিক্ষার্থী গনিতে ৩০%
পরিক্ষার্থী ইংরেজীতে ফেল
করলো উভয় বিষয়ে ১৩ %
পরিক্ষার্থী ফেল করলে শতকরা
কত জন পরিক্ষার্থী পাশ করলো?
(প্রাথমিক সঃশি নিয়োগ
(ইছামতি)পরিক্ষা-২০১০)
পরিক্ষার্থী গনিতে ৩০%
পরিক্ষার্থী ইংরেজীতে ফেল
করলো উভয় বিষয়ে ১৩ %
পরিক্ষার্থী ফেল করলে শতকরা
কত জন পরিক্ষার্থী পাশ করলো?
(প্রাথমিক সঃশি নিয়োগ
(ইছামতি)পরিক্ষা-২০১০)
# সমাধানঃ পাশের হার(?)=১০০-
[১ম বিষয়ে ফেলের হার(২০) +
২য় বিষয়ে ফেলের হার(৩০)- উভয়
বিষয়ে ফেলের হার(১৩)]
=১০০-(২০+৩০-১৩)
=৬৩%(উঃ)
[১ম বিষয়ে ফেলের হার(২০) +
২য় বিষয়ে ফেলের হার(৩০)- উভয়
বিষয়ে ফেলের হার(১৩)]
=১০০-(২০+৩০-১৩)
=৬৩%(উঃ)
সূত্র২.উভয় বিষয়ে পাশের হার
উল্লেখ থাকলে উভয়
বিষয়ে ফেলের হার নির্ণয়ের
ক্ষেত্রে-
উল্লেখ থাকলে উভয়
বিষয়ে ফেলের হার নির্ণয়ের
ক্ষেত্রে-
# শর্ট টেকনিকঃ ফেলের
হার=১০০-( ১ম বিষয়ে পাশের
হার + ২য় বিষয়ে পাশের হার –
উভয় বিষয়ে পাশের হার )
(১ম টির উল্টো নিয়ম)
# উদাহরন১ঃকোন পরিক্ষায় ২০%
পরিক্ষার্থী গনিতে
৩০% পরিক্ষার্থী ইংরেজীতে
ফেল করলো উভয় বিষয়ে
১৩ % পরিক্ষার্থী ফেল করলে
শতকরা কত জন
পরিক্ষার্থী পাশ করলো?
(প্রাথমিক সঃশি নিয়োগ
(ইছামতি)পরিক্ষা-২০১০)
হার=১০০-( ১ম বিষয়ে পাশের
হার + ২য় বিষয়ে পাশের হার –
উভয় বিষয়ে পাশের হার )
(১ম টির উল্টো নিয়ম)
# উদাহরন১ঃকোন পরিক্ষায় ২০%
পরিক্ষার্থী গনিতে
৩০% পরিক্ষার্থী ইংরেজীতে
ফেল করলো উভয় বিষয়ে
১৩ % পরিক্ষার্থী ফেল করলে
শতকরা কত জন
পরিক্ষার্থী পাশ করলো?
(প্রাথমিক সঃশি নিয়োগ
(ইছামতি)পরিক্ষা-২০১০)
# সমাধানঃ পাশের হার(?)=১০০-
[১ম বিষয়ে ফেলের হার(২০)+
২য় বিষয়ে ফেলের হার(৩০)- উভয়
বিষয়ে ফেলের হার
[১ম বিষয়ে ফেলের হার(২০)+
২য় বিষয়ে ফেলের হার(৩০)- উভয়
বিষয়ে ফেলের হার
(১৩)]
=১০০-(২০+৩০-১৩)
=৬৩%(উঃ)
# উদাহরন২ :যদি প্রশ্নটি এমন হয়-
কোন পরিক্ষায় ২০০জনের মধ্যে
৭০% ছাত্র বিজ্ঞানে
এবং ৬০% ছাত্র অংকে পাশ করে
করে। এবং ৪০% উভয়
বিষয়ে পাশ করে। তবে উভয়
বিষয়ে শতকরা কত জন ফেল
করলো?(সঞ্চয় অধিদপ্ত্রর,সঃ
পরিচালক, পরীক্ষা-২০০৬)
# সমাধানঃ
=১০০-(২০+৩০-১৩)
=৬৩%(উঃ)
# উদাহরন২ :যদি প্রশ্নটি এমন হয়-
কোন পরিক্ষায় ২০০জনের মধ্যে
৭০% ছাত্র বিজ্ঞানে
এবং ৬০% ছাত্র অংকে পাশ করে
করে। এবং ৪০% উভয়
বিষয়ে পাশ করে। তবে উভয়
বিষয়ে শতকরা কত জন ফেল
করলো?(সঞ্চয় অধিদপ্ত্রর,সঃ
পরিচালক, পরীক্ষা-২০০৬)
# সমাধানঃ
=১০০-(৭০+৬০-৪০)
=১০%
সুতরাং উভয় বিষয়ে ফেল=২০০ এর
১০%=২০%(উঃ)
=১০%
সুতরাং উভয় বিষয়ে ফেল=২০০ এর
১০%=২০%(উঃ)
১।কোন সংখ্যার বর্গমূলের সাথে ১০ যোগ করলে যোগফল ৪ এর বর্গ
হবে?
সমাধান:- ধরি, সংখ্যাটি = x
শর্তমতে, √x+ ১০=৪^২
বা, √x= ১৬−১০
বা, (√x)^2= ৬^২
x= ৩৬
নির্ণেয় সংখ্যাঃ-৩৬।
শর্তমতে, √x+ ১০=৪^২
বা, √x= ১৬−১০
বা, (√x)^2= ৬^২
x= ৩৬
নির্ণেয় সংখ্যাঃ-৩৬।
২। ১ থেকে ৩১ পর্যন্ত কতগুলো মৌলিক সংখ্যা আছে?
সমাধান:- ১ থেকে ৩১ এর মধ্যে ১১ টি মৌলিক সংখ্যা রয়েছে।
যথাঃ-২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭,১৯,২৩,২৯,৩১।
যথাঃ-২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭,১৯,২৩,২৯,৩১।
৩।পর পর ৩ টি সংখ্যার গুণফল ১২০ হলে তাদের যোগফল কত হবে?
সমাধান:- এখানে ক্রমিক সংখ্যা যেকোন ৩ টি হতে পারে।
১,২,৩; ২,৩,৪; ৩,৪,৫; ৪,৫,৬; ৫,৬,৭;………….
উপরের ক্রম থেকে ৪,৫,৬ এই সংখ্যা গুলো গুণ করলে (৪×৫×৬=১২০) হয় এবং (৪+৫+৬=১৫) হয়।
অতএব উত্তর:-১৫
১,২,৩; ২,৩,৪; ৩,৪,৫; ৪,৫,৬; ৫,৬,৭;………….
উপরের ক্রম থেকে ৪,৫,৬ এই সংখ্যা গুলো গুণ করলে (৪×৫×৬=১২০) হয় এবং (৪+৫+৬=১৫) হয়।
অতএব উত্তর:-১৫
৪।দুইটি সংখ্যার অনুপাত ৩:৪ এবং তাদের ল.সা.গু ১৮০। সংখ্যা
দুটি কি কি?
সমাধান:- ধরি,
সংখ্যা দুটি ৩x ও ৪x
শর্তমতে, ১২ x= ১৮০
=>x= ১৮০/১২
=>x =১৫
সংখ্যা দুটি ৩x ও ৪x
শর্তমতে, ১২ x= ১৮০
=>x= ১৮০/১২
=>x =১৫
অতএব সংখ্যা দুটি হলোঃ
(১৫x ৩= ৪৫) ও (১৫x ৪=৬০)
উত্তরঃ-৪৫,৬০
(১৫x ৩= ৪৫) ও (১৫x ৪=৬০)
উত্তরঃ-৪৫,৬০
৫। ১ মিলিমিটার ১ কিলোমিটারের কত অংশ?
সমাধান:- ১ কিমি=১০০০০০০মিমি
অতএব, ১মিলি, ১ কিমি এর ১/১০০০০০০ অংশ
অতএব, ১মিলি, ১ কিমি এর ১/১০০০০০০ অংশ
৬। ০.২৫ কে সামান্য ভগ্নাংশে পরিণত করলে হবে____?
সমাধান:- ০.২৫=২৫/১০০
বা,১/৪
বা,১/৪
৭। ক,খ ও গ এর বেতনের অনুপাত ৭:৫:৩। খ, গ অপেক্ষা ২২২ টাকা
বেশি পেলে, ক এর বেতন কত?
সমাধান:- ধরি, ক এর বেতন = ৭x
খ এর বেতন = ৫x
গ এর বেতন = ৩x
প্রশ্নমতে,
৫x−৩x= ২২২
বা, ২x= ২২২
বা, x= ১১১
অতএব, ক এর বেতন (৭×১১১=৭৭৭)
উত্তরঃ-৭৭৭
খ এর বেতন = ৫x
গ এর বেতন = ৩x
প্রশ্নমতে,
৫x−৩x= ২২২
বা, ২x= ২২২
বা, x= ১১১
অতএব, ক এর বেতন (৭×১১১=৭৭৭)
উত্তরঃ-৭৭৭
৮। এক ব্যক্তির মাসিক আয় ও ব্যয়ের অনুপাত ৫:৩ এবং তার মাসিক
সঞ্চয় ১০,০০০ টাকা হলে তিনি কত টাকা আয় করেন?
সমাধান:- ধরি,
আয়=৫x
ব্যয়=৩x
শর্তমতে, ৫x−৩x= ১০,০০০
বা, ২x= ১০,০০০
বা, x= ৫০০০
অতএব, আয়ের পরিমাণ (৫×৫০০০)=২৫০০০
উত্তর:২৫০০০ টাকা।
আয়=৫x
ব্যয়=৩x
শর্তমতে, ৫x−৩x= ১০,০০০
বা, ২x= ১০,০০০
বা, x= ৫০০০
অতএব, আয়ের পরিমাণ (৫×৫০০০)=২৫০০০
উত্তর:২৫০০০ টাকা।
৯। দুটি ক্রমিক জোড় সংখ্যার অনুপাত ১:২। সংখ্যা দুটি নির্ণয়
করুন।
সমাধান: ধরি, সংখ্যা দুটি যথাক্রমে x ও x+২
প্রশ্নমতে, x:x+2= ১:২
বা, x/(x+2)=1/2
বা, 2x= x+2
অতএব, x=2
সংখ্যা দুটি হলো ২ ও (২+২)=৪
উত্তর: ২ ও ৪
প্রশ্নমতে, x:x+2= ১:২
বা, x/(x+2)=1/2
বা, 2x= x+2
অতএব, x=2
সংখ্যা দুটি হলো ২ ও (২+২)=৪
উত্তর: ২ ও ৪
১০। একটি সোনার গহনার ওজন ১৬ গ্রাম। এতে সোনা ও তামার অনুপাত
৩:১। এতে কি পরিমাণ সোনা মেশালে অনুপাত ৪:১ হবে?
সমাধান:- অনুপাতগুলোর যোগফল=৩+১=৪
৪ অনুপাত সমতুল্য=১৬ গ্রাম
১ অনুপাত সমতুল্য=(১৬÷৪)=৪ গ্রাম
সুতরাং ৪ গ্রাম সোনা মেশালে অনুপাত হবে, (৩+১):১=৪:১
অতএব, ৪ গ্রাম সোনা মেশাতে হবে।
৪ অনুপাত সমতুল্য=১৬ গ্রাম
১ অনুপাত সমতুল্য=(১৬÷৪)=৪ গ্রাম
সুতরাং ৪ গ্রাম সোনা মেশালে অনুপাত হবে, (৩+১):১=৪:১
অতএব, ৪ গ্রাম সোনা মেশাতে হবে।
১১। ০.২, ০.০৪, ০.০০৮, ০.০০১৬ ধারাটির পরবর্তী পদ কত?
সমাধান:-
১ম পদ = ০.২
২য় পদ = (০.২)^২=০.০৪
৩য় পদ = (০.২)^৩=০.০০৮
১ম পদ = ০.২
২য় পদ = (০.২)^২=০.০৪
৩য় পদ = (০.২)^৩=০.০০৮
৪র্থ পদ = (০.২)^৪=০.০০১৬
এবং ৫ম পদ = (০.২)^৫=০.০০০৩২
উত্তরঃ-০.০০০৩২।
এবং ৫ম পদ = (০.২)^৫=০.০০০৩২
উত্তরঃ-০.০০০৩২।
১২। ১, ৫, ৩, ৮,…………. ধারাটির অষ্টম পদ কত হবে?
সমাধান:-
ধারাটির বিজোড় স্থানের পদ গুলো হচ্ছে, ১,৩,…….
ধারাটির জোড় স্থানের পদ গুলো হচ্ছে, ৫,৮,…….
ধারাটির বিজোড় স্থানের পদ গুলো হচ্ছে, ১,৩,…….
ধারাটির জোড় স্থানের পদ গুলো হচ্ছে, ৫,৮,…….
অতএব, ধারাটির ৬ষ্ঠ পদ = ৮+৩=১১
৮ম পদ হল = ১১+৩=১৪
উত্তর:-১৪
৮ম পদ হল = ১১+৩=১৪
উত্তর:-১৪
১৩। শতকরা বার্ষিক ৪ টাকা হার সুদে ৮৫০ টাকার ৫ বছরের সুদ কত?
সুদ-আসল কত?
সমাধানঃ
১০০ টাকার ১ বছরের সুদ ৪ টাকা
১ ” ১ ” ” ৪/১০০ ”
১ ” ৫ ” ” ৪x৫/১০০ ”
৮৫০ ” ৫ ” ” ৪x৫x৮৫০/১০০ ” বা, ১৭০ টাকা
১ ” ১ ” ” ৪/১০০ ”
১ ” ৫ ” ” ৪x৫/১০০ ”
৮৫০ ” ৫ ” ” ৪x৫x৮৫০/১০০ ” বা, ১৭০ টাকা
নির্ণেয় সুদ ১৭০ টাকা এবং সুদ-আসল (৮৫০+১৭০) টাকা বা, ১০২০
টাকা।
১৪। শতকরা বার্ষিক ২.৫ টাকা হার সুদে কত টাকার ১০ বছরের সুদ
২০০ টাকা হবে?
সমাধানঃ
১০০ টাকার ১ বছরের সুদ ২.৫ টাকা
১০০ ” ১০ ” ” ২.৫x ১০ টাকা বা, ২৫ টাকা
সুতরাং, সুদ ২৫ টাকা হলে আসল হয় ১০০ টাকা
” ১ ” ” ” ” ১০০/২৫ টাকা
১০০ ” ১০ ” ” ২.৫x ১০ টাকা বা, ২৫ টাকা
সুতরাং, সুদ ২৫ টাকা হলে আসল হয় ১০০ টাকা
” ১ ” ” ” ” ১০০/২৫ টাকা
” ২০০ ” ” ” ” ১০০x২০০/২৫ টাকা বা, ৮০০ টাকা।
নির্ণেয় আসল ৮০০ টাকা।
১৫। শতকরা বার্ষিক কত হার সুদে ৭০০ টাকার ৫ বছরোর সুদ ১০৫ টাকা
হবে?
সমধানঃ
৭০০ টাকার ৫ বছরের সুদ ১০৫ টাকা
৭০০ ” ১ ” ” ১০৫/৫ টাকা
১ ” ১ ” ” ১০৫/ (৫x৭০০) ”
১০০ ” ১ ” ” (১০৫x১০০) / (৫x৭০০) টাকা বা, ৩ টাকা।
নির্ণেয় সুদের হার ৩ টাকা। উত্তরঃ ৩%
১৬। শতকরা বার্ষিব ৬ টাকা হার সুদে কত বছরে ৪৫০ টাকা সুদে-
আসলে ৫৫৮ টাকা হবে?
সমাধানঃ
এখানে সুদ = (৫৫৮ – ৪৫০) টাকা = ১০৮ টাকা।
১০০ টাকার ১ বছরের সুদ ৬ টাকা
১ ” ১ ” ” ৬/১০০ ”
৪৫০ ” ১ ” ” ৬ x ৪৫০ / ১০০ টাকা বা, ২৭ টাকা।
৪৫০ টাকার সুদ ২৭ টাকা হয় ১ বছরে
৪৫০ ” ” ১ ” ” ১/২৭ ”
৪৫০ ” ” ১০৮ ” ” ১x১০৮/২৭ বা, ৪ বছরে।
নির্ণেয় সময় ৪ বছর।
১৭। শতকরা বার্ষিক ৫ টাকা হার সুদে কোনো আসল কত বছরে সুদে-আসলে
দ্বিগুণ হবে?
সমাধানঃ মনেকরি,
আসল ১০০ টাকা। অতএব, সুদ-আসল ১০০ টাকার দ্বিগুণ হবে অর্থাৎ,
২০০ টাকা হবে এবং সুদ (২০০ – ১০০) টাকা বা, ১০০ টাকা।
১০০ টাকার ১ বছরের সুদ ৫ টাকা।
৫ টাকা ১০০ টাকার ১ বছরের সুদ
১ ” ” ” ১/৫ ” ”
১০০ ” ” ” ১x১০০/৫ ” ” বা, ২০ বছরের সুদ।
নির্ণেয় সময় ২০ বছর।
১৮। 9 % হারে কত টাকা 4 বছরে মুনফা-আসল 10200 হবে?
সমাধানঃ-
ধরি,
আসল=P টাকা
মুনাফার হার r=9%=9/100
সময় n=4 বছর
মুনাফা-আসল A=10200 টাকা
মুনাফার হার r=9%=9/100
সময় n=4 বছর
মুনাফা-আসল A=10200 টাকা
আমরা জানি,
মুনাফা-আসল A=P(1+nr)
বা, P=A/(1+nr)
বা, P=10200/(1+4*9/100)
বা, P=10200/(1+36/100)
বা, P=10200/(1+9/25)
বা, P=10200/(36/25)
বা, P=10200*25/36
বা, P=7500
অতএব, আসল P=7500 টাকা
বা, P=A/(1+nr)
বা, P=10200/(1+4*9/100)
বা, P=10200/(1+36/100)
বা, P=10200/(1+9/25)
বা, P=10200/(36/25)
বা, P=10200*25/36
বা, P=7500
অতএব, আসল P=7500 টাকা
১৯। একই হার মুনাফায় কোনো আসল ৬ বছরে মুনাফা-আসলে দ্বিগুন
হলে,কত বছরে তা মুনাফা-আসলে তিন গুন হবে?
সমাধান:-
মনে করি,
আসল = ক টাকা
. ‘. মুনাফা আসল=( ২*ক) = ২ক টাকা।
. ‘. মুনাফা =(২ক – ক) = ক টাকা
আবার,
মুনাফা আসল = (৩*ক) = ৩ক টাকা।
. ‘. মুনাফা = (৩ক – ক) = ২ ক টাকা।
. ‘. মুনাফা = (৩ক – ক) = ২ ক টাকা।
এখন,
ক টাকা মুনাফা হয় = ৬ বছরে
. ‘. ১ টাকা মুনাফা হয়= ৬/ক
. ‘. ২ক টাকা মুনাফা হয় = ৬*২ক/ক
= ১২ বছর।
. ‘. ১ টাকা মুনাফা হয়= ৬/ক
. ‘. ২ক টাকা মুনাফা হয় = ৬*২ক/ক
= ১২ বছর।
২০। বার্ষিক শতকরা কত মুনাফায় কোনো আসল ৮ বছরে মুনাফা-আসলে
দ্বিগুন হবে?
সমাধানঃ-
মনে করি,
আসল= ক টাকা
সুতরাং ৮ বছরে মুনাফা আসল (২*ক) = ২ ক টাকা
অতএব মুনাফা = ( ২ক – ক) = ক টাকা
এখন, ক টাকায় ৮ বছরে মুনাফা = ক টাকা
১ টাকায় ১ বছরে মুনাফা = ক÷(ক*৮)
১০০ টাকায় ১ বছরে মুনাফা =(ক*১০০) ÷(ক*৮) = ১২.৫০ %
উত্তর : মুনাফার হার ১২.৫০%।
২১। কোনো নিদিষ্ট সময়ে মুনাফা-আসল ৫৬০০ টাকা এবং মুনাফা,আসলের
২/৫ অংশ।মুনাফা বার্ষিক শতকরা ৮ টাকা হলে,সময় নির্ণয় কর?
সমাধান:-
মনে করি,
মুনাফা = ২ক টাকা, আসল = ৫ ক টাকা অতএব মুনাফা আসল = (২ক+৫ক) =
৭ক টাকা।
প্রশ্নমতে,
৭ক = ৫৬০০ টাকা
. ‘. ক = (৫৬০০÷ ৭) = ৮০০ টাকা।
. ‘. মুনাফা = ২*৮০০ = ১৬০০
. ‘. আসল = (৫*৮০০) = ৪০০০ টাকা।
এখন, ১০০ টাকার ১ বছরের মুনাফা= ৮ টাকা
. ‘. ১ টাকার ১ বছরের মুনাফা = ৮/১০০
. ‘. ৪০০০ টাকার ১ বছরের মুনাফা ৮*৪০০০/১০০ = ৩২০ টাকা।
সুতরাং ৩২০ টাকা মুনাফা হয় = ১ বছরে ১ টাকা মুনাফা হয় = ১/৩২০
১৬০০ টাকা মুনাফা হয় = ১*১৬০০/৩২০ = ৫ বছরে।
২২। বার্ষিক শতকরা ১০ টাকা মুনাফায় ৫০০০ টাকার ৩ বছরের সরল
মুনাফা ও চক্রবৃদ্ধি মুনাফার পার্থক্য কত হবে?
সমাধান:-
0
দেওয়া আছে,
0
দেওয়া আছে,
মূলধন P = ৫০০০ টাকা
মুনাফার হার r = ১০%
এবং সময় n = ৩ বছর
আমরা জানি,
সরল মুনাফা I = Prn
= ৫০০০×১০/১০০×৩
=১৫০০
আবার,
চক্রবৃদ্ধি মুনাফা C = P( ১+r)^n -P
= ৫০০০×(১+১০/১০০)^৩ -৫০০০
= ৫০০০×(১১০/১০০)^৩ -৫০০০
= ৫০০০×১১০/১০০×১১০/১০০×১১০/১০০-৫০০০
= ৬৬৫৫-৫০০০
=১৬৫৫
. ‘ .চক্রবৃদ্ধি মুনাফা এবং সরল মুনাফার পার্থক্য = ১৬৫৫-১৫০০
= ১৫৫
= ১৫৫
. ‘ . নির্ণেয় চক্রবৃদ্ধি মুনাফা এবং সরল মুনাফার পার্থক্য =
১৫৫ টাকা।
২৩। বার্ষিক ১০% মুনাফায় ৩০০০ টাকা এবং ৮% মুনাফায় ২০০০ টাকা
বিনিয়োগ করলে মোট মূলধনের ওপর গড়ে শতকরা কত টাকা হারে মুনাফা পাওয়া যাবে?
সমাধান:- 3000 টাকায় 10%সুদে মোট মুনাফা 300টাকা । 2000টাকায়
8%সুদে মোট মুনাফা 160টাকা । 3000+2000=5000টাকায় মোট মুনাফা 300+160=460টাকা ।
এখন,, 5000টাকায় এক বছরে মুনাফা 460টাকা । সুতরাং 100টাকায় এক বছরের মুনাফা
460X100/5000=9.2%
২৪। একটি বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা একটি আয়তক্ষেত্রের পরিসীমার
সমান। আয়তক্ষেত্রটির দৈর্ঘ্য এর প্রস্থের ৩ গুণ এবং ক্ষেত্রফল ৭৬৮ বর্গমিটার।
বর্গক্ষেত্রের এক বাহুর দৈর্ঘ্য কত?
সমাধন:- আয়তক্ষেত্রটির দৈর্ঘ্য = ৩ক আয়তক্ষেত্রের প্রস্থ =ক
প্রশ্নমতে , ৩ক২=৭৬৮ ক২=২৫৬ সুতরাং ক =১৬ তাহলে প্রস্থ =১৬
দৈর্ঘ্য = ৪৮ পরিসীমা= ২(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ) = ২ x ৬৪ =১২৮ তাহলে , বর্গের বাহু =
১২৮/৪ = ৩২
গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞানঃ
✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮
সালের ৭ অক্টোবর
✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮
সালের ২৭ অক্টোবর
✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ
মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ –
৩,৮৬৫ কি.মি
✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও
প্রচলিত আইনের সংশোধন
✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী,
বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪ জন)
✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪ জন)
১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে –
১১০৬ জন
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম
পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন –
স্মৃতির মিনার কবিতাটি
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালেরভাষা আন্দোলন
১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা লি দাঙ্গা।
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালেরভাষা আন্দোলন
১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা লি দাঙ্গা।
১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা
প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন
১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন
১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা
যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার
ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে
-প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
■➢৩৫৮)
ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
**বাংলা–সাহিত্য
০১) কপালকুণ্ডলা(১৮৬৬) যে প্রকৃতির রচনা?__রোমান্সধর্মী উপন্যাস (নায়ক নবকুমার ও কপালকুণ্ডলা)
০২) তুমি অধম তাই বলে আমি উত্তম হইবো না কেন?__বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুণ্ডলা উপন্যাসের উক্তি।
০৩) স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’কবিতাটির রচয়িতা কে?__নির্মেলেন্দু গুণ
০৪) আধ্যাত্মিকা”গ্রন্থের লেখক কে?__প্যারিচাঁদ মিত্র
০৫) চোখের বালি(১৯০৩)” উপন্যাসটির লেখক কে?__রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
০৬) তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা”কার কবিতা?__শামসুর রাহমানের
০৭) শূন্যপুরাণ”রচনা করেন কে?__রামাই পণ্ডিত
০৮) সুকান্ত ভট্টাচার্য কর্তৃক সম্পাদিত পত্রিকার নাম কী?__আকাল
০৯) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “ছিন্নপত্রের” অধিকাংশ পত্র কাকে উদ্দশ্য করে লেখা? __ইন্দিরা দেবীকে।
■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
**বাংলা–সাহিত্য
০১) কপালকুণ্ডলা(১৮৬৬) যে প্রকৃতির রচনা?__রোমান্সধর্মী উপন্যাস (নায়ক নবকুমার ও কপালকুণ্ডলা)
০২) তুমি অধম তাই বলে আমি উত্তম হইবো না কেন?__বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুণ্ডলা উপন্যাসের উক্তি।
০৩) স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’কবিতাটির রচয়িতা কে?__নির্মেলেন্দু গুণ
০৪) আধ্যাত্মিকা”গ্রন্থের লেখক কে?__প্যারিচাঁদ মিত্র
০৫) চোখের বালি(১৯০৩)” উপন্যাসটির লেখক কে?__রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
০৬) তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা”কার কবিতা?__শামসুর রাহমানের
০৭) শূন্যপুরাণ”রচনা করেন কে?__রামাই পণ্ডিত
০৮) সুকান্ত ভট্টাচার্য কর্তৃক সম্পাদিত পত্রিকার নাম কী?__আকাল
০৯) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “ছিন্নপত্রের” অধিকাংশ পত্র কাকে উদ্দশ্য করে লেখা? __ইন্দিরা দেবীকে।
যে কোন পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ MCQ
► প্রথম
বাংলাদেশী এভারেস্ট বিজয়ী মুসা ইব্রাহীম কোন সালে মাউন্ট এভারেস্ট শৃঙ্গে আরোহন
করেন?– ২০১০ সালে।
► তামাবিল সীমান্তের সাথে ভারতের কোন শহরটি অবস্থিত?– ডাউকি।
► BTRC এর ইংরেজী পূর্ণরূপ কোনটি?– Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission.
► বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা কোথায়?– সৈয়দপুর।
► বাংলাদেশের White Gold কোনটি?– চিংড়ি।
► বাংলাদেশের কোন জেলাটি বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের মধ্যে নয়?– কক্সবাজার।
► ‘সোনালিকা’ ও ‘আকবর’ বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রে কিসের নাম?– উন্নত জাতের গমের নাম।
► ‘আলোকিত মানুষ চাই’ এটি কোন প্রতিষ্ঠানের স্লোগান?– বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র।
► যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে : দর্পণ। (২৩ তম BCS )
► মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য : ১৮ ইঞ্চি প্রায়। (২৮ তম BCS )
► মাছ অক্সিজেন নেয় : পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে। (১০ তম BCS )
► বাদুড় চলাফেরা করে : সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে। (২৭ তম BCS )
► তামাবিল সীমান্তের সাথে ভারতের কোন শহরটি অবস্থিত?– ডাউকি।
► BTRC এর ইংরেজী পূর্ণরূপ কোনটি?– Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission.
► বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা কোথায়?– সৈয়দপুর।
► বাংলাদেশের White Gold কোনটি?– চিংড়ি।
► বাংলাদেশের কোন জেলাটি বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের মধ্যে নয়?– কক্সবাজার।
► ‘সোনালিকা’ ও ‘আকবর’ বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রে কিসের নাম?– উন্নত জাতের গমের নাম।
► ‘আলোকিত মানুষ চাই’ এটি কোন প্রতিষ্ঠানের স্লোগান?– বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র।
► যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে : দর্পণ। (২৩ তম BCS )
► মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য : ১৮ ইঞ্চি প্রায়। (২৮ তম BCS )
► মাছ অক্সিজেন নেয় : পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে। (১০ তম BCS )
► বাদুড় চলাফেরা করে : সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে। (২৭ তম BCS )
► এনজিও প্লাষ্টি হচ্ছে : হ্রৎপিন্ডের
বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো। (২১ তম BCS)
► আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ। (১…০ তম BCS )
► যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে তখন হয় : সূর্য গ্রহণ। (২৩ তম BCS )
► ‘গ্যালিলিও’ হলো : পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। (১৮ তম BCS )
► সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সেন্টিমিটারে : ১০ নিউটন। (১০ তম BCS)
► সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় যে যন্ত্র দ্বারা : ফ্যাদোমিটার। (২০ তম BCS )
► দিনরাত্রি সর্বত্র সমান : নিরক্ষরেখায়। (২৮ তম BCS)
► ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র : সিসমোগ্রাফ। (২২ তম BCS)
► উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র : ট্যাকোমিটার।(২২ তম BCS)
► বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয় প্রতিবছর : ৫ জুন। (৩০তম বিসিএস)।
► CNG -এর অর্থ : কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস। (২৫তম বিসিএস)।
► জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় : অমাবস্যায়। (১৮তম বিসিএস)।
► ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থের নাম : সাত সাগরের মাঝি।(২৯ তম BCS)
► ‘অনল প্রবাহ’ রচনা করেন : সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।(২৯ তম BCS)
► রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘শেষের কবিতা’ : একটি উপন্যাস।(২৪ তম BCS)
► ‘বত্রিশ সিংহাসন’ এর রচয়িতা : মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। (২৬ তম BCS)
► বাংলা গীতি কবিতায় ভোরের পাখি বলা হয় : বিহারীলাল চক্রবর্তীকে। (১১ তম BCS)
► কোন দেশ শিশুদের ইংরেজি শেখানোর জন্য রোবট শিক্ষক নিযুক্ত করেছে? -দক্ষিণ কোরিয়া।
► যুক্তরাষ্ট্রের কোন স্টেটটি ফ্রান্সের নিকট থেকে ক্রয় করা হয়েছিল?
-ফ্লোরিডা।
► আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ। (১…০ তম BCS )
► যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে তখন হয় : সূর্য গ্রহণ। (২৩ তম BCS )
► ‘গ্যালিলিও’ হলো : পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। (১৮ তম BCS )
► সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সেন্টিমিটারে : ১০ নিউটন। (১০ তম BCS)
► সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় যে যন্ত্র দ্বারা : ফ্যাদোমিটার। (২০ তম BCS )
► দিনরাত্রি সর্বত্র সমান : নিরক্ষরেখায়। (২৮ তম BCS)
► ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র : সিসমোগ্রাফ। (২২ তম BCS)
► উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র : ট্যাকোমিটার।(২২ তম BCS)
► বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয় প্রতিবছর : ৫ জুন। (৩০তম বিসিএস)।
► CNG -এর অর্থ : কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস। (২৫তম বিসিএস)।
► জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় : অমাবস্যায়। (১৮তম বিসিএস)।
► ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থের নাম : সাত সাগরের মাঝি।(২৯ তম BCS)
► ‘অনল প্রবাহ’ রচনা করেন : সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।(২৯ তম BCS)
► রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘শেষের কবিতা’ : একটি উপন্যাস।(২৪ তম BCS)
► ‘বত্রিশ সিংহাসন’ এর রচয়িতা : মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। (২৬ তম BCS)
► বাংলা গীতি কবিতায় ভোরের পাখি বলা হয় : বিহারীলাল চক্রবর্তীকে। (১১ তম BCS)
► কোন দেশ শিশুদের ইংরেজি শেখানোর জন্য রোবট শিক্ষক নিযুক্ত করেছে? -দক্ষিণ কোরিয়া।
► যুক্তরাষ্ট্রের কোন স্টেটটি ফ্রান্সের নিকট থেকে ক্রয় করা হয়েছিল?
-ফ্লোরিডা।
► কোন দেশ তার প্রাইমারি স্কুলগুলোর
কাগজের বইয়ের পরিবর্তে ডিজিটাল বই চালুর পরিকল্পনা করেছে? -জাপান।
► ২০১২ সালে সুইজারল্যান্ডের সাময়িকী ‘গ্লোবাল জার্নাল’ বিশ্বের সেরা এনজিও কোনটি? – উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন। (বাংলাদেশের ব্রাক ৪র্থ ও আশা ► ২০১২ সালে সুইজারল্যান্ডের সাময়িকী ‘গ্লোবাল জার্নাল’ বিশ্বের সেরা এনজিও কোনটি? – উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন। (বাংলাদেশের ব্রাক ৪র্থ ও আশা ৩২তম)…।
► বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে অনশনরত কবি ও মানবাধিকার নেত্রীর নাম কি? – ইরম শর্মীলা (মণিপুর, ভারত)।
► ‘ফেয়ার ফ্যাক্স’ কি? -গোয়েন্দা সংস্থার নাম।
► সংযুক্ত আরব আমিরাত স্বাধীনতা অর্জন করে কবে? -১৯৭১ সালে।
► লেডি উইথ দি ল্যাম্প হিসেবে কাকে অভিহিত করা হয়? -ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল।
► বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু কোথায় অবস্থিত? – মেক্সিকোতে।
► বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতুর নাম কি? – বালুয়ার্তে সেতু, এর স্প্যানের উচ্চতা ৪০৩ মিটার বা ১৩২২ ফুট।
► বিশ্বের কতটি দেশের কাছে ব্যালেস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (SSBN) রয়েছে ও কি কি? – ৬টি, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত।
► বিশ্বের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি উৎসবের নাম কি? – ইন্টারন্যাশনাল কনজিউমার ইলেক্ট্রনিক্স শো (CES)।
► উত্ত…র কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার নাম কি? – কিম জং উন।
► সাবেক পূর্ব জার্মানির গোয়েন্দা পুলিশের নাম কি ছিল? – স্ট্যাসি ( প্রতিষ্টা ৯ ফেব্রুয়ারী ১৯৫০ – বিলুপ্ত ৪ অক্টোবর ১৯৯০)।
► নাসার সাম্প্রতিক চন্দ্রাভিযানের নাম কি? GRAIL ( Gravity Recovery And Interior Laboratory).
► সার্কের প্রথম নারী মহাসচিব কে? – ফাতিমা দিয়ানা সাঈদ।
► সার্কের প্রথম নারী মহাসচিব কবে পদত্যাগ করেন? – ২০ জানুয়ারী ২০১২।
► জেমস বন্ড সিরিজের ২৩তম চলচ্চিত্রের নাম কি? – স্কাইফল।
► সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান পদ্ধতির উদ্ভাবক কে? – মনোবিজ্ঞানী বেঞ্জামিন স্যামুয়েল ব্লুম (যুক্তরাষ্ট্র)।
► আধুনিক পুলিশের জনক কে? – স্যার রবার্ট পিল (ব্রিটেন)।
► ‘দ্যা গ্রান্ড ডিজাইন’ গ্রন্থের লেখক কে? – স্টিফেন হকিং।
► বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম সীমান্ত কোনটি? বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত।
► ‘বনি ওয়ালিদ’ শহর কোন দেশে অবস্থিত? – লিবিয়া।
► ইউরোপীয় ইউনয়নের চুক্তির আওতায় কোন দুটি দেশ ইউরো চালু করতে বাধ্য নয়? – ডেনমার্ক ও যুক্তরাজ্য।
► ইন্টারনেট আগ্রাসনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত দুটি আইনের নাম কি? SOPA এবং PIPA.
► SOPA এবং PIPA এর পূর্ণরুপ কি? – Stop Online Piracy Act এবং Protect Intellectual Property Act.
► মাদার তেরেসা কোন দেশে জন্ম গ্রহণ করেন- আলবেনিয়া (২৬তম বিসিএস)।
► ২০১২ সালে সুইজারল্যান্ডের সাময়িকী ‘গ্লোবাল জার্নাল’ বিশ্বের সেরা এনজিও কোনটি? – উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন। (বাংলাদেশের ব্রাক ৪র্থ ও আশা ► ২০১২ সালে সুইজারল্যান্ডের সাময়িকী ‘গ্লোবাল জার্নাল’ বিশ্বের সেরা এনজিও কোনটি? – উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন। (বাংলাদেশের ব্রাক ৪র্থ ও আশা ৩২তম)…।
► বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে অনশনরত কবি ও মানবাধিকার নেত্রীর নাম কি? – ইরম শর্মীলা (মণিপুর, ভারত)।
► ‘ফেয়ার ফ্যাক্স’ কি? -গোয়েন্দা সংস্থার নাম।
► সংযুক্ত আরব আমিরাত স্বাধীনতা অর্জন করে কবে? -১৯৭১ সালে।
► লেডি উইথ দি ল্যাম্প হিসেবে কাকে অভিহিত করা হয়? -ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল।
► বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু কোথায় অবস্থিত? – মেক্সিকোতে।
► বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতুর নাম কি? – বালুয়ার্তে সেতু, এর স্প্যানের উচ্চতা ৪০৩ মিটার বা ১৩২২ ফুট।
► বিশ্বের কতটি দেশের কাছে ব্যালেস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (SSBN) রয়েছে ও কি কি? – ৬টি, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত।
► বিশ্বের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি উৎসবের নাম কি? – ইন্টারন্যাশনাল কনজিউমার ইলেক্ট্রনিক্স শো (CES)।
► উত্ত…র কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার নাম কি? – কিম জং উন।
► সাবেক পূর্ব জার্মানির গোয়েন্দা পুলিশের নাম কি ছিল? – স্ট্যাসি ( প্রতিষ্টা ৯ ফেব্রুয়ারী ১৯৫০ – বিলুপ্ত ৪ অক্টোবর ১৯৯০)।
► নাসার সাম্প্রতিক চন্দ্রাভিযানের নাম কি? GRAIL ( Gravity Recovery And Interior Laboratory).
► সার্কের প্রথম নারী মহাসচিব কে? – ফাতিমা দিয়ানা সাঈদ।
► সার্কের প্রথম নারী মহাসচিব কবে পদত্যাগ করেন? – ২০ জানুয়ারী ২০১২।
► জেমস বন্ড সিরিজের ২৩তম চলচ্চিত্রের নাম কি? – স্কাইফল।
► সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান পদ্ধতির উদ্ভাবক কে? – মনোবিজ্ঞানী বেঞ্জামিন স্যামুয়েল ব্লুম (যুক্তরাষ্ট্র)।
► আধুনিক পুলিশের জনক কে? – স্যার রবার্ট পিল (ব্রিটেন)।
► ‘দ্যা গ্রান্ড ডিজাইন’ গ্রন্থের লেখক কে? – স্টিফেন হকিং।
► বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম সীমান্ত কোনটি? বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত।
► ‘বনি ওয়ালিদ’ শহর কোন দেশে অবস্থিত? – লিবিয়া।
► ইউরোপীয় ইউনয়নের চুক্তির আওতায় কোন দুটি দেশ ইউরো চালু করতে বাধ্য নয়? – ডেনমার্ক ও যুক্তরাজ্য।
► ইন্টারনেট আগ্রাসনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত দুটি আইনের নাম কি? SOPA এবং PIPA.
► SOPA এবং PIPA এর পূর্ণরুপ কি? – Stop Online Piracy Act এবং Protect Intellectual Property Act.
► মাদার তেরেসা কোন দেশে জন্ম গ্রহণ করেন- আলবেনিয়া (২৬তম বিসিএস)।
► রাজীব গান্ধীর হত্যাকরী নারীর নাম-
নলিনী ।
► বিশ্বের প্রথম মহিলা স্পিকার- ফাহমিদা মির্জা ।
► শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রথম মহিলার নাম- বার্থাভন সুটনার(অস্ট্রিয়া) ।
► মানবাধিকার বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক চুক্তির স্বাক্ষরিত হয়- ১৯৪৮ সালে(২৪তম বিসিএস) ।
► একটি আদর্শ ফুলের কয়টি অংশ থাকে- পাঁচটি ।
► ভারি পানির সংকেত- D2O ।
► বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম নারী ডেপুটি গভর্নরের নাম- নাজনীন সুলতানা ।
► পঞ্চম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়- ১৫-১৯ মার্চ ২০১১ ।
► শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ।
► বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংকনোটটির দৈর্ঘ্য ছিল ২২×৩০সেন্টিমিটার, যা একটি বইয়ের পাতার চেয়েও বড়!! ১৪ শতকে চীনে এই ব্যাংকনোট ব্যবহৃত হতো।
► ১৬৪৪ সালে সুইডেনে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ওজনের মুদ্রার প্রচলন করা হয়। ১০ ক্রোনারের এই মুদ্রাটির ওজন ১৯ দশমিক ৭১ কেজি।
► পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম ও কম ওজনের মুদ্রাটি হলো ‘জাওয়া’, রুপা দিয়ে তৈরি এই মুদ্রাটি ১৭৪০সালে নেপালে প্রচলন করা হয়। এর ওজন ছিল মাত্র ০.০০২ গ্রাম।
► ১৩ শতকে কাগজি নোটের প্রথম প্রচলন ঘটে চীনে। ১৬৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ও ১৬৯৫ সালে ইউরোপে প্রথম ব্যাংকনোটের প্রচলন শুরু হয়।
► ১৯৮৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর বাজারে ছাড়া প্রথম ২ টাকা নোটের ডিজাইনার কে? – রফি উদ্দিন আহমদ।
► বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তেল সরবরাহকারী নৌপথ কোনটি? -হরমুজ প্রণালী।
► যুক্তরাষ্ট্রের যে প্রেসিডেন্ট ১২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন : ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট (২৬তম বিসিএস)।
► ভূতাত্ত্বিক কারণে প্রতিবছর প্রায় দুই ফুট করে বাড়ে এভারেস্টের উচ্চতা।
► পশ্চিম গোলার্ধে সবচেয়ে গরিব দেশ হাইতিতে ক্ষুধার জ্বালায় কাদা দিয়ে তৈরী পিঠা খাওয়া হয়।
► এশিয়ার একমাত্র খ্রিস্টান অধ্যুষিত রাষ্ট্র- ফিলিপাইন (৯৩% জনগণ)।
► ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুভাগে বিভক্ত হয়: ৪ ডিসেম্বর, ২০১১।
► তিস্তা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে নীলফামারী জেলার মধ্যে দিয়ে।
► ওসামা বিন লাদেনের মরদেহ যে রণতরীতে করে সাগরে সমাহিত করা হয় তাঁর নাম – USS কার্ল ভিনসন।
► ৩০ নভেম্বর ২০১১ অবমুক্ত করা চীনের নতুন নকশায়িত বৈজ্ঞানিক গবেষনা জাহাজের নাম – কেঝু (Kexue)।
► সবচেয়ে কম বয়সে (১৫ বছর) সাত মহাদেশের শীর্ষ সাত পর্বত চূড়ায় আরোহণ করেন – যুক্তরাষ্ট্রের জর্ডান রোমেরো।
► ২০১১ সালের ২৬ নভেম্বর নাসা মঙ্গল গ্রহে যে অনুসন্ধানী যান পাঠায় তার নাম – কিউরিসিটি, প্রকৃত নাম দ্যা মার্স সা…য়েন্স ল্যাবরেটরী (MSL)।
► বিশ্বের প্রথম মহিলা স্পিকার- ফাহমিদা মির্জা ।
► শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রথম মহিলার নাম- বার্থাভন সুটনার(অস্ট্রিয়া) ।
► মানবাধিকার বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক চুক্তির স্বাক্ষরিত হয়- ১৯৪৮ সালে(২৪তম বিসিএস) ।
► একটি আদর্শ ফুলের কয়টি অংশ থাকে- পাঁচটি ।
► ভারি পানির সংকেত- D2O ।
► বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম নারী ডেপুটি গভর্নরের নাম- নাজনীন সুলতানা ।
► পঞ্চম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়- ১৫-১৯ মার্চ ২০১১ ।
► শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ।
► বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংকনোটটির দৈর্ঘ্য ছিল ২২×৩০সেন্টিমিটার, যা একটি বইয়ের পাতার চেয়েও বড়!! ১৪ শতকে চীনে এই ব্যাংকনোট ব্যবহৃত হতো।
► ১৬৪৪ সালে সুইডেনে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ওজনের মুদ্রার প্রচলন করা হয়। ১০ ক্রোনারের এই মুদ্রাটির ওজন ১৯ দশমিক ৭১ কেজি।
► পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম ও কম ওজনের মুদ্রাটি হলো ‘জাওয়া’, রুপা দিয়ে তৈরি এই মুদ্রাটি ১৭৪০সালে নেপালে প্রচলন করা হয়। এর ওজন ছিল মাত্র ০.০০২ গ্রাম।
► ১৩ শতকে কাগজি নোটের প্রথম প্রচলন ঘটে চীনে। ১৬৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ও ১৬৯৫ সালে ইউরোপে প্রথম ব্যাংকনোটের প্রচলন শুরু হয়।
► ১৯৮৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর বাজারে ছাড়া প্রথম ২ টাকা নোটের ডিজাইনার কে? – রফি উদ্দিন আহমদ।
► বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তেল সরবরাহকারী নৌপথ কোনটি? -হরমুজ প্রণালী।
► যুক্তরাষ্ট্রের যে প্রেসিডেন্ট ১২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন : ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট (২৬তম বিসিএস)।
► ভূতাত্ত্বিক কারণে প্রতিবছর প্রায় দুই ফুট করে বাড়ে এভারেস্টের উচ্চতা।
► পশ্চিম গোলার্ধে সবচেয়ে গরিব দেশ হাইতিতে ক্ষুধার জ্বালায় কাদা দিয়ে তৈরী পিঠা খাওয়া হয়।
► এশিয়ার একমাত্র খ্রিস্টান অধ্যুষিত রাষ্ট্র- ফিলিপাইন (৯৩% জনগণ)।
► ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুভাগে বিভক্ত হয়: ৪ ডিসেম্বর, ২০১১।
► তিস্তা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে নীলফামারী জেলার মধ্যে দিয়ে।
► ওসামা বিন লাদেনের মরদেহ যে রণতরীতে করে সাগরে সমাহিত করা হয় তাঁর নাম – USS কার্ল ভিনসন।
► ৩০ নভেম্বর ২০১১ অবমুক্ত করা চীনের নতুন নকশায়িত বৈজ্ঞানিক গবেষনা জাহাজের নাম – কেঝু (Kexue)।
► সবচেয়ে কম বয়সে (১৫ বছর) সাত মহাদেশের শীর্ষ সাত পর্বত চূড়ায় আরোহণ করেন – যুক্তরাষ্ট্রের জর্ডান রোমেরো।
► ২০১১ সালের ২৬ নভেম্বর নাসা মঙ্গল গ্রহে যে অনুসন্ধানী যান পাঠায় তার নাম – কিউরিসিটি, প্রকৃত নাম দ্যা মার্স সা…য়েন্স ল্যাবরেটরী (MSL)।
► ২০১১ সালে যে তিনটি দেশে শ্রম উয়িং
খোলা হয় – জাপান, ইতালি ও জর্ডান, (মোট ১৬টি এ নিয়ে)।
► হিমছড়ি ঝরণার অন্য নাম – পরিমুড়া।
► বাংলাদেশের বিমান বাহিনীতে প্রথমবারের মতো যুক্ত হওয়া ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপনযোগ্য সল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্রের নাম – এফএম-৯০।
► বাংলাদেশের কনিষ্ঠতম কম্পিউটার প্রোগ্রামারের নাম – ওয়াসিক ফারহান রূপকথা।
► বাংলাদেশে প্রচলিত প্রথম কম্পিউটারের নাম কি? IBM 1620
► বাংলাদেশে প্রথম কবে এবং কোথায় কম্পিউটার স্থাপিত হয়? ১৯৬৪ সালে ঢাকায় পরমাণু শক্তিকেন্দ্রে।
► বাংলাদেশ সাব মেরিন ক্যাবল যুক্ত হওয়ার চুক্তি স্বাক্ষর করে কবে? ২৭ মার্চ ২০০৪।
► বিজিবির সর্বপ্রথম নাম কি ছিল? রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন।
► স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রথম স্পিকার কে ছিলেন্? মোহাম্মদ উল্লাহ্।
► জাতিসংহের প্রথম মহাসচিব কে ছিলেন? ট্রিগভেলি
► কবে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে লিভার প্রতিস্থাপন অপারেশন করা হয়? জুন ২০১০।
► যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী কন্ডোলিৎজা রাইসের লিখিত আত্মজীবনী – No Higher Honor.
► বিশ্বের বৃহত্তম সৌরচালিত নৌকা – এম টুরানোর প্লানেট সোলার।
► বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নতুন তিন সদস্য দেশ – রাশিয়া, সামোয়া ও মন্টিনিগ্রো।
► ৫ আগস্ট ২০১১ নাসা কর্তৃক প্রেরিত মানুষ বিহীন নভোযান – জুনো।
► বিশ্বের জনসংখ্যা ৭০০ কোটি হয় – ৩১ অক্টোবর ২০১১।
► The Green Book গ্রন্থটির লেখক – কর্ণেল গাদ্দাফি।
► NDI কোন দেশভিত্তিক আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষন সংস্থা? যুক্তরাষ্ট্র।
► এভারেস্টের চূড়া থেকে ১ম মোবাইল কল করেন রড ব্যাবার (বৃটিশ নাগরিক্) ২১ মে ২০০৭। চায়না টেলিকম সংস্থার স্থাপিত টাওয়ারের সাহায্যে কলটি করেন। ব্যবহার করেছিলেন মটোরোলার মোটোরেজর জেড-৮ সেট।
► বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষ কি এবং কবে স্বীকৃতি পায়? আম স্বীকৃতি পায় ১৫ নভেম্বর ২০১০।
► পৃথিবীর শীতলতম স্থান – রাশিয়ার ভারখয়ানস্ক্।
► বাংলাদেশ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল – ২ বার।
► দুই টাকার ন…োট হচ্ছে সর্বোচ্চ সরকারি নোট্। এক এবং দুই টাকার নোট ছাপে অর্থমন্ত্রনালয় তাই এ দুটি নোটকে সরকারি নোট বলা হয়্। বাকি নোট ছাপা হয় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে।
► ১৩ শতকে কাগজি নোটের প্রথম প্রচলন ঘটে চীনে। ১৬৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ও ১৬৯৫ সালে ইউরোপে প্রথম ব্যাংকনোটের প্রচলন শুরু হয়।
► হিমছড়ি ঝরণার অন্য নাম – পরিমুড়া।
► বাংলাদেশের বিমান বাহিনীতে প্রথমবারের মতো যুক্ত হওয়া ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপনযোগ্য সল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্রের নাম – এফএম-৯০।
► বাংলাদেশের কনিষ্ঠতম কম্পিউটার প্রোগ্রামারের নাম – ওয়াসিক ফারহান রূপকথা।
► বাংলাদেশে প্রচলিত প্রথম কম্পিউটারের নাম কি? IBM 1620
► বাংলাদেশে প্রথম কবে এবং কোথায় কম্পিউটার স্থাপিত হয়? ১৯৬৪ সালে ঢাকায় পরমাণু শক্তিকেন্দ্রে।
► বাংলাদেশ সাব মেরিন ক্যাবল যুক্ত হওয়ার চুক্তি স্বাক্ষর করে কবে? ২৭ মার্চ ২০০৪।
► বিজিবির সর্বপ্রথম নাম কি ছিল? রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন।
► স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রথম স্পিকার কে ছিলেন্? মোহাম্মদ উল্লাহ্।
► জাতিসংহের প্রথম মহাসচিব কে ছিলেন? ট্রিগভেলি
► কবে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে লিভার প্রতিস্থাপন অপারেশন করা হয়? জুন ২০১০।
► যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী কন্ডোলিৎজা রাইসের লিখিত আত্মজীবনী – No Higher Honor.
► বিশ্বের বৃহত্তম সৌরচালিত নৌকা – এম টুরানোর প্লানেট সোলার।
► বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নতুন তিন সদস্য দেশ – রাশিয়া, সামোয়া ও মন্টিনিগ্রো।
► ৫ আগস্ট ২০১১ নাসা কর্তৃক প্রেরিত মানুষ বিহীন নভোযান – জুনো।
► বিশ্বের জনসংখ্যা ৭০০ কোটি হয় – ৩১ অক্টোবর ২০১১।
► The Green Book গ্রন্থটির লেখক – কর্ণেল গাদ্দাফি।
► NDI কোন দেশভিত্তিক আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষন সংস্থা? যুক্তরাষ্ট্র।
► এভারেস্টের চূড়া থেকে ১ম মোবাইল কল করেন রড ব্যাবার (বৃটিশ নাগরিক্) ২১ মে ২০০৭। চায়না টেলিকম সংস্থার স্থাপিত টাওয়ারের সাহায্যে কলটি করেন। ব্যবহার করেছিলেন মটোরোলার মোটোরেজর জেড-৮ সেট।
► বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষ কি এবং কবে স্বীকৃতি পায়? আম স্বীকৃতি পায় ১৫ নভেম্বর ২০১০।
► পৃথিবীর শীতলতম স্থান – রাশিয়ার ভারখয়ানস্ক্।
► বাংলাদেশ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল – ২ বার।
► দুই টাকার ন…োট হচ্ছে সর্বোচ্চ সরকারি নোট্। এক এবং দুই টাকার নোট ছাপে অর্থমন্ত্রনালয় তাই এ দুটি নোটকে সরকারি নোট বলা হয়্। বাকি নোট ছাপা হয় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে।
► ১৩ শতকে কাগজি নোটের প্রথম প্রচলন ঘটে চীনে। ১৬৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ও ১৬৯৫ সালে ইউরোপে প্রথম ব্যাংকনোটের প্রচলন শুরু হয়।
► আয়তনে বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম পৌরসভা
কোনটি ? ভেদরগঞ্জ,শরীয়তপুর।
► বাংলাদেশের ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংগঠনের নাম কি ? ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ।
► বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতু হচ্ছে ‘Jiaozhou Bay Bridge’। এটির দৈর্ঘ্য ৪২.৫ কিলোমিটার্। সেতুটি তৈরি করতে প্রায় ১০০০০ লোকের ৪ বছর সময় লেগেছে। খরচ হয়েছে প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার্। সেতুটি ৩০ জুন ২০১১ তারিখে চালু হয়েছে। এটি চীনে অবস্থিত।
► কয়টি দেশ নিয়ে জাতিসংঘের যাত্রা শুরু হয়েছিল? ৫১টি
► নীল নদ বর্তমানে ১১টি দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, দেশ গুলো হল
Ethiopia, Sudan, South Sudan, Egypt, Uga…nda, Congo, Kenya, Tanzania, Rwanda, Burundi, Eritrea
► মাথায় বল নিয়ে দীর্ঘপথ হাঁটে গিনেস বুকে স্থান পাওয়া হালিম কত কি.মি. হেটেছেন? ১৫.২ কি.মি.।
► মায়ানমারের পূর্বের রাজধানীর নাম ‘Yangon’। বর্তমান রাজধানীর নাম ‘Nay Pyi Taw’ (officially spelled) ।
► মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কে ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ উপহার দেয় কোন দেশ? ফ্রান্স।
► সর্বপ্রথম কবে বাংলাদেশে রঙিন টেলিভিশন আসে? ১লা ডিসেম্বর ১৯৮০।
► ‘বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান্’ এই কালজয়ী গ্রন্থটি সম্পাদনা করেছেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
► ইন্টারপোল গঠিত হয় ১৯২৩ সালে। বাংলাদেশ ইন্টারপোলের সদস্যপদ লাভ করে ১৯৭৬ সালে।
► জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় : অমাবস্যায় (১৮তম বিসিএস)।
► মানুষের গায়ের রং নির্ভর করে যে উপাদানের উপর : মেলানিন (২৭তম বিসিএস)।
► CNG -এর অর্থ : কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস (২৫তম বিসিএস)।
► যে ভিটামিন ক্ষতস্থান হতে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে : ভিটামিন ‘K’ (২৬তম বিসিএস)।
► ক্লোনিং পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণকারী ভেড়ার নাম : ডলি (১৯তম বিসিএস)।
► কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান যে উপাদানের জন্য : লৌহ (১০তম বিসিএস)।
► সৌরজগৎ আবিষ্কার করেন : এন. কোপার্নিকাস।
► ম্যালেরিয়া যে ধরনের জীবাণু : পরজীবী।
► প্রতি মিনিটে পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষের হৃদস্পন্দন করে : ৭২ বার।
► পঁচা ডিমের গন্ধের জন্য দায়ী : হাইড্রোজেন সালফাইড।
► বৈদ্যুতিক হিটার ও বৈদ্যুতিক ইস্ত্রিতে ব্যবহৃত হয় : নাইক্রোম তার।
► জাতিসংঘ দ্বিতীয়বারের মত ‘আদিবাসী দশক্’ ঘোষনা করে ২০০৫-২০১৪ সাল পর্যন্ত।
► জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩।
► বাংলাদেশের ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংগঠনের নাম কি ? ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ।
► বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতু হচ্ছে ‘Jiaozhou Bay Bridge’। এটির দৈর্ঘ্য ৪২.৫ কিলোমিটার্। সেতুটি তৈরি করতে প্রায় ১০০০০ লোকের ৪ বছর সময় লেগেছে। খরচ হয়েছে প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার্। সেতুটি ৩০ জুন ২০১১ তারিখে চালু হয়েছে। এটি চীনে অবস্থিত।
► কয়টি দেশ নিয়ে জাতিসংঘের যাত্রা শুরু হয়েছিল? ৫১টি
► নীল নদ বর্তমানে ১১টি দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, দেশ গুলো হল
Ethiopia, Sudan, South Sudan, Egypt, Uga…nda, Congo, Kenya, Tanzania, Rwanda, Burundi, Eritrea
► মাথায় বল নিয়ে দীর্ঘপথ হাঁটে গিনেস বুকে স্থান পাওয়া হালিম কত কি.মি. হেটেছেন? ১৫.২ কি.মি.।
► মায়ানমারের পূর্বের রাজধানীর নাম ‘Yangon’। বর্তমান রাজধানীর নাম ‘Nay Pyi Taw’ (officially spelled) ।
► মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কে ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ উপহার দেয় কোন দেশ? ফ্রান্স।
► সর্বপ্রথম কবে বাংলাদেশে রঙিন টেলিভিশন আসে? ১লা ডিসেম্বর ১৯৮০।
► ‘বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান্’ এই কালজয়ী গ্রন্থটি সম্পাদনা করেছেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
► ইন্টারপোল গঠিত হয় ১৯২৩ সালে। বাংলাদেশ ইন্টারপোলের সদস্যপদ লাভ করে ১৯৭৬ সালে।
► জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় : অমাবস্যায় (১৮তম বিসিএস)।
► মানুষের গায়ের রং নির্ভর করে যে উপাদানের উপর : মেলানিন (২৭তম বিসিএস)।
► CNG -এর অর্থ : কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস (২৫তম বিসিএস)।
► যে ভিটামিন ক্ষতস্থান হতে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে : ভিটামিন ‘K’ (২৬তম বিসিএস)।
► ক্লোনিং পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণকারী ভেড়ার নাম : ডলি (১৯তম বিসিএস)।
► কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান যে উপাদানের জন্য : লৌহ (১০তম বিসিএস)।
► সৌরজগৎ আবিষ্কার করেন : এন. কোপার্নিকাস।
► ম্যালেরিয়া যে ধরনের জীবাণু : পরজীবী।
► প্রতি মিনিটে পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষের হৃদস্পন্দন করে : ৭২ বার।
► পঁচা ডিমের গন্ধের জন্য দায়ী : হাইড্রোজেন সালফাইড।
► বৈদ্যুতিক হিটার ও বৈদ্যুতিক ইস্ত্রিতে ব্যবহৃত হয় : নাইক্রোম তার।
► জাতিসংঘ দ্বিতীয়বারের মত ‘আদিবাসী দশক্’ ঘোষনা করে ২০০৫-২০১৪ সাল পর্যন্ত।
► জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩।
► নেলসন ম্যান্ডেলার ওপর নির্মিত
সিনেমার নাম – দি হিউম্যান ফ্যাক্টর।
► কোন দেশের কাছে সবচেয়ে বেশি পারমাণবিক চুল্লি রয়েছে? – রাশিয়া।
► ব্রিটেনের ক্রিমিনাল কোর্টে নিযুক্ত প্রথম বাংলাদেশী জজ : ব্যারিষ্টার আখলাক চৌধুরী।
► ব্রিটেনের আইনসভার নিন্মকক্ষ ‘হাউস অব কমন্স’ এর প্রথম বাংলাদেশী এমপি : রুশনারা আলী।
► বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড ঢাকা-লন্ডন সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে : ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
► ডলুরা শুল্ক ষ্টেশন অবস্থিত : সুনামগঞ্জ।
► বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম নারী পরিচালক : অধ্যাপিকা হান্নানা বেগম।
► কোন সেক্টর কমান্ডারের সাংকেতিক নাম ছিল ‘টাইগার লিডার’ : মীর শওকত আলী।
► বাংলাদেশে কত সনে ভ্যাট চালু হয়্? – ১৯৯১
► জাতিসংঘ সনদের রচয়িতা : Archibald Macleish.
► ‘রেড স্কোয়ার’ অবস্তিত : মস্কোয়।
► পারস্য উপসাগরে যে দ্বীপ অবস্থিত : বাহরাইন দ্বীপ।
► বিশ্বের বৃহত্তম লাইব্রেরি : লাইব্রেরি অব কংগ্রেস।
► ‘রয়টার’ যে দেশের সংবাদ সংস্তা : যুক্তরাজ্য।
► বিশ্বের সর্ববৃহৎ প্রাণী : নীল তিমি।
► ‘সিমলাইন’ হলো : ইসরাইল কর্তৃক গাজা উপত্যকায় নির্মিত বেষ্টনী।
► WTO’ প্রতিষ্ঠিত হয় : ১ জানুয়ারি ১৯৯৫।
► ‘পার্থ’ হলো : যুক্তরাষ্ট্রের …প্রেসিডেন্টের অফিস।
► ইরান ২য় বিশ্বযুদ্ধে সমর্থন করে : জার্মানিকে।
► চীনের রাজাকে বলা হতো : Son of God.
► দুই কোরিয়াকে বিভক্তকারী সীমারেখার নাম : ৩৮০ অক্ষরেখা।
► ভুটানের মুদ্রার নাম : গুলট্রাম।
► আফগানিস্তানের প্রধান ভাষা : পশতু।
► সূর্যোদয়ের দেশ বলা হয় : জাপানকে।
► বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপ দেশ : ইন্দোনেশিয়া।
► থাইল্যান্ডের পূর্বনাম : শ্যামদেশ।
► ‘গণতন্ত্রই সর্বোৎকৃষ্ট শাসন ব্যবস্থা’ উক্তিটি যার : লর্ড ব্রাইস।
► ‘The Wings of Fire’ বইটির লেখক : এ.পি.জে. আব্দুল কালাম (ভারত)।
► কোন দেশের কাছে সবচেয়ে বেশি পারমাণবিক চুল্লি রয়েছে? – রাশিয়া।
► ব্রিটেনের ক্রিমিনাল কোর্টে নিযুক্ত প্রথম বাংলাদেশী জজ : ব্যারিষ্টার আখলাক চৌধুরী।
► ব্রিটেনের আইনসভার নিন্মকক্ষ ‘হাউস অব কমন্স’ এর প্রথম বাংলাদেশী এমপি : রুশনারা আলী।
► বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড ঢাকা-লন্ডন সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে : ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
► ডলুরা শুল্ক ষ্টেশন অবস্থিত : সুনামগঞ্জ।
► বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম নারী পরিচালক : অধ্যাপিকা হান্নানা বেগম।
► কোন সেক্টর কমান্ডারের সাংকেতিক নাম ছিল ‘টাইগার লিডার’ : মীর শওকত আলী।
► বাংলাদেশে কত সনে ভ্যাট চালু হয়্? – ১৯৯১
► জাতিসংঘ সনদের রচয়িতা : Archibald Macleish.
► ‘রেড স্কোয়ার’ অবস্তিত : মস্কোয়।
► পারস্য উপসাগরে যে দ্বীপ অবস্থিত : বাহরাইন দ্বীপ।
► বিশ্বের বৃহত্তম লাইব্রেরি : লাইব্রেরি অব কংগ্রেস।
► ‘রয়টার’ যে দেশের সংবাদ সংস্তা : যুক্তরাজ্য।
► বিশ্বের সর্ববৃহৎ প্রাণী : নীল তিমি।
► ‘সিমলাইন’ হলো : ইসরাইল কর্তৃক গাজা উপত্যকায় নির্মিত বেষ্টনী।
► WTO’ প্রতিষ্ঠিত হয় : ১ জানুয়ারি ১৯৯৫।
► ‘পার্থ’ হলো : যুক্তরাষ্ট্রের …প্রেসিডেন্টের অফিস।
► ইরান ২য় বিশ্বযুদ্ধে সমর্থন করে : জার্মানিকে।
► চীনের রাজাকে বলা হতো : Son of God.
► দুই কোরিয়াকে বিভক্তকারী সীমারেখার নাম : ৩৮০ অক্ষরেখা।
► ভুটানের মুদ্রার নাম : গুলট্রাম।
► আফগানিস্তানের প্রধান ভাষা : পশতু।
► সূর্যোদয়ের দেশ বলা হয় : জাপানকে।
► বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপ দেশ : ইন্দোনেশিয়া।
► থাইল্যান্ডের পূর্বনাম : শ্যামদেশ।
► ‘গণতন্ত্রই সর্বোৎকৃষ্ট শাসন ব্যবস্থা’ উক্তিটি যার : লর্ড ব্রাইস।
► ‘The Wings of Fire’ বইটির লেখক : এ.পি.জে. আব্দুল কালাম (ভারত)।
১১৪ টি সংক্ষিপ্ত শব্দের পুর্ন রূপঃ
১। Wi-Fi র পূর্ণরূপ — Wireless Fidelity.
২। HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer Protocol.
৩। HTTPS এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer Protocol Secure.
৪। URL এর পূর্ণরূপ — Uniform Resource Locator.
৫। IP এর পূর্ণরূপ— Internet Protocol
৬। VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information Resource Under Seized.
৭। SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module.
৮। 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation.
৯। GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile Communication.
১০। CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple Access.
১১। UMTS এর পূর্ণরূপ — Universal Mobile Telecommunication System.
১২। RTS এর পূর্ণরূপ — Real Time Streaming
১৩। AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave
১৪। SIS এর পূর্ণরূপ — Symbian OS Installer File
২। HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer Protocol.
৩। HTTPS এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer Protocol Secure.
৪। URL এর পূর্ণরূপ — Uniform Resource Locator.
৫। IP এর পূর্ণরূপ— Internet Protocol
৬। VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information Resource Under Seized.
৭। SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module.
৮। 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation.
৯। GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile Communication.
১০। CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple Access.
১১। UMTS এর পূর্ণরূপ — Universal Mobile Telecommunication System.
১২। RTS এর পূর্ণরূপ — Real Time Streaming
১৩। AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave
১৪। SIS এর পূর্ণরূপ — Symbian OS Installer File
১৫। AMR এর পূর্ণরূপ — Adaptive Multi-Rate Codec
১৬। JAD এর পূর্ণরূপ — Java Application Descriptor
১৭। JAR এর পূর্ণরূপ — Java Archive
১৮। MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll
১৯। 3GPP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Partnership Project
২০। 3GP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Project
২১। MP4 এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 video file
২২। AAC এর পূর্ণরূপ — Advanced Audio Coding
২৩। GIF এর পূর্ণরূপ — Graphic Interchangeable Format
২৪। BMP এর পূর্ণরূপ — Bitmap
২৫। JPEG এর পূর্ণরূপ — Joint Photographic Expert Group
২৬। SWF এর পূর্ণরূপ — Shock Wave Flash
২৭। WMV এর পূর্ণরূপ — Windows Media Video
২৮। WMA এর পূর্ণরূপ — Windows Media Audio
২৯। WAV এর পূর্ণরূপ — Waveform Audio
৩০। PNG এর পূর্ণরূপ — Portable Network Graphics
৩১। DOC এর পূর্ণরূপ — Document (Microsoft Corporation)
৩২। PDF এর পূর্ণরূপ — Portable Document Format
৩৩। M3G এর পূর্ণরূপ — Mobile 3D Graphics
৩৪। M4A এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 Audio File
৩৫। NTH এর পূর্ণরূপ — Nokia Theme(series 40)
১৬। JAD এর পূর্ণরূপ — Java Application Descriptor
১৭। JAR এর পূর্ণরূপ — Java Archive
১৮। MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll
১৯। 3GPP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Partnership Project
২০। 3GP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Project
২১। MP4 এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 video file
২২। AAC এর পূর্ণরূপ — Advanced Audio Coding
২৩। GIF এর পূর্ণরূপ — Graphic Interchangeable Format
২৪। BMP এর পূর্ণরূপ — Bitmap
২৫। JPEG এর পূর্ণরূপ — Joint Photographic Expert Group
২৬। SWF এর পূর্ণরূপ — Shock Wave Flash
২৭। WMV এর পূর্ণরূপ — Windows Media Video
২৮। WMA এর পূর্ণরূপ — Windows Media Audio
২৯। WAV এর পূর্ণরূপ — Waveform Audio
৩০। PNG এর পূর্ণরূপ — Portable Network Graphics
৩১। DOC এর পূর্ণরূপ — Document (Microsoft Corporation)
৩২। PDF এর পূর্ণরূপ — Portable Document Format
৩৩। M3G এর পূর্ণরূপ — Mobile 3D Graphics
৩৪। M4A এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 Audio File
৩৫। NTH এর পূর্ণরূপ — Nokia Theme(series 40)
৩৬। THM এর পূর্ণরূপ — Themes (Sony Ericsson)
৩৭। MMF এর পূর্ণরূপ — Synthetic Music Mobile Application File
৩৮। NRT এর পূর্ণরূপ — Nokia Ringtone
৩৯। XMF এর পূর্ণরূপ — Extensible Music File
৪০। WBMP এর পূর্ণরূপ — Wireless Bitmap Image
৪১। DVX এর পূর্ণরূপ — DivX Video
৪২। HTML এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Markup Language
৪৩। WML এর পূর্ণরূপ — Wireless Markup Language
৪৪। CD এর পূর্ণরূপ — Compact Disk.
৪৫। DVD এর পূর্ণরূপ — Digital Versatile Disk.
৪৬। CRT — Cathode Ray Tube.
৪৭। DAT এর পূর্ণরূপ — Digital Audio Tape.
৪৮। DOS এর পূর্ণরূপ — Disk Operating System.
৪৯। GUI এর পূর্ণরূপ — Graphical User Interface.
৫০। ISP এর পূর্ণরূপ — Internet Service Provider.
৫১। TCP এর পূর্ণরূপ — Transmission Control Protocol.
৫২। UPS এর পূর্ণরূপ — Uninterruptible Power Supply.
৫৩। HSDPA এর পূর্ণরূপ — High Speed Downlink Packet Access.
৫৪। EDGE এর পূর্ণরূপ — Enhanced Data Rate for GSM [Global System for Mobile Communication]
৫৫। VHF এর পূর্ণরূপ — Very High Frequency.
৫৬। UHF এর পূর্ণরূপ — Ultra High Frequency.
৫৭। GPRS এর পূর্ণরূপ — General Packet Radio Service.
৫৮। WAP এর পূর্ণরূপ — Wireless Application Protocol.
৫৯। ARPANET এর পূর্ণরূপ — Advanced Research Project Agency Network.
৩৭। MMF এর পূর্ণরূপ — Synthetic Music Mobile Application File
৩৮। NRT এর পূর্ণরূপ — Nokia Ringtone
৩৯। XMF এর পূর্ণরূপ — Extensible Music File
৪০। WBMP এর পূর্ণরূপ — Wireless Bitmap Image
৪১। DVX এর পূর্ণরূপ — DivX Video
৪২। HTML এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Markup Language
৪৩। WML এর পূর্ণরূপ — Wireless Markup Language
৪৪। CD এর পূর্ণরূপ — Compact Disk.
৪৫। DVD এর পূর্ণরূপ — Digital Versatile Disk.
৪৬। CRT — Cathode Ray Tube.
৪৭। DAT এর পূর্ণরূপ — Digital Audio Tape.
৪৮। DOS এর পূর্ণরূপ — Disk Operating System.
৪৯। GUI এর পূর্ণরূপ — Graphical User Interface.
৫০। ISP এর পূর্ণরূপ — Internet Service Provider.
৫১। TCP এর পূর্ণরূপ — Transmission Control Protocol.
৫২। UPS এর পূর্ণরূপ — Uninterruptible Power Supply.
৫৩। HSDPA এর পূর্ণরূপ — High Speed Downlink Packet Access.
৫৪। EDGE এর পূর্ণরূপ — Enhanced Data Rate for GSM [Global System for Mobile Communication]
৫৫। VHF এর পূর্ণরূপ — Very High Frequency.
৫৬। UHF এর পূর্ণরূপ — Ultra High Frequency.
৫৭। GPRS এর পূর্ণরূপ — General Packet Radio Service.
৫৮। WAP এর পূর্ণরূপ — Wireless Application Protocol.
৫৯। ARPANET এর পূর্ণরূপ — Advanced Research Project Agency Network.
৬০। IBM এর পূর্ণরূপ — International Business Machines.
৬১। HP এর পূর্ণরূপ — Hewlett Packard.
৬২। AM/FM এর পূর্ণরূপ — Amplitude/ Frequency Modulation.
৬৩। WLAN এর পূর্ণরূপ — Wireless Local Area Network
৬৪। USB এর পূর্ণরূপ — Universal Serial Bus.
৬৫। HD এর পূর্ণরূপ — High Definition
৬৬। APK এর পূর্ণরূপ — Android applicationpackage.
৬৭। BBA এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Administration
৬৮। SSC এর পূর্ণরূপ — Secondary School Certificate
৬৯। HSC এর পূর্ণরূপ — Higher Secondary Certificate
৭০। JSC এর পূর্ণরূপ — Junior School Certificate জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট।
৭১। BCS এর পূর্ণরূপ — Bangladesh Civil Service
৭২। NCTB এর পূর্ণরূপ — National Curriculam & Text Book
৭৩। DPE এর পূর্ণরূপ — Directorate of Primary Education
৭৪। BA এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Arts
৭৫। MBA এর পূর্ণরূপ — Master of Business Administration
৭৬। LLB এর পূর্ণরূপ — Bachelor Of Law
৭৭। MBBA এর পূর্ণরূপ — BACHELOR OF
MEDICINE AND BACHELOR OF SURGERY
৭৮। VIP এর পূর্ণরূপ — Very Important Person
৭৯। PHD এর পূর্ণরূপ — Doctor of Philosophy
৮০। UNICEF এর পূর্ণরূপ — United Nations Children’s Fund
৬১। HP এর পূর্ণরূপ — Hewlett Packard.
৬২। AM/FM এর পূর্ণরূপ — Amplitude/ Frequency Modulation.
৬৩। WLAN এর পূর্ণরূপ — Wireless Local Area Network
৬৪। USB এর পূর্ণরূপ — Universal Serial Bus.
৬৫। HD এর পূর্ণরূপ — High Definition
৬৬। APK এর পূর্ণরূপ — Android applicationpackage.
৬৭। BBA এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Administration
৬৮। SSC এর পূর্ণরূপ — Secondary School Certificate
৬৯। HSC এর পূর্ণরূপ — Higher Secondary Certificate
৭০। JSC এর পূর্ণরূপ — Junior School Certificate জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট।
৭১। BCS এর পূর্ণরূপ — Bangladesh Civil Service
৭২। NCTB এর পূর্ণরূপ — National Curriculam & Text Book
৭৩। DPE এর পূর্ণরূপ — Directorate of Primary Education
৭৪। BA এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Arts
৭৫। MBA এর পূর্ণরূপ — Master of Business Administration
৭৬। LLB এর পূর্ণরূপ — Bachelor Of Law
৭৭। MBBA এর পূর্ণরূপ — BACHELOR OF
MEDICINE AND BACHELOR OF SURGERY
৭৮। VIP এর পূর্ণরূপ — Very Important Person
৭৯। PHD এর পূর্ণরূপ — Doctor of Philosophy
৮০। UNICEF এর পূর্ণরূপ — United Nations Children’s Fund
৮১। OK এর পূর্ণরূপ — All Correct
৮২। GMT এর পূর্ণরূপ — Greenwich Mean Time
৮৩। এক্সেল — এক্সেল একটি হিসাব রক্ষার কাজে ব্যবহৃত প্রোগ্রাম।
৮৪। MA এর পূর্ণরূপ — MASTER OF ARTS
৮৫। yahoo — নরপশু
৮৬। সফটওয়্যার — ২ প্রকার সিস্টেম সফটওয়্যার ও এপ্লিকেশন সফটওয়্যার
৮৭। ওয়াই ফাই এর কাজ — দ্রুতগতির ইন্টারনেট
৮৮। FBC এর পূর্ণরূপ — Federal bureau corporation
৮৯। fb এর পূর্ণরূপ — Foreign body/ Facebook
৯০। ABC এর পূর্ণরূপ — Alphabetically Based Computerized
৯১। ব্যাকটেরিয়া যে প্রক্রিয়ায় বংশবৃদ্ধি করে— Amitosesis
৯২। DDR এর পূর্ণরূপ — Double data rate
৯৩। VAT – এর পূর্নরূপ — Value Added Tex (মুল্য সংযোজন কর)
৯৪। IP- এর পূর্নরূপ- Internet Protocol
৯৫। WWW এর পূর্ণরূপ — World Wide Web.
৯৬। XY এর পূর্ণরূপ — Male Chromosome
৯৭। XXY এর পূর্ণরূপ — Klinefelter Syndrome chromosomes
৯৮। A-Level এর পূর্নরূপ — Advanced Level
৯৯। BL এর পূর্নরূপ — Bachelor Of Law
১০০। LLB এর পূর্ণরূপ — Bachelor Of Law
১০১। BTV এর পূর্নরূপ — Bangladesh Television
১০২। LP এর পূর্নরূপ — Long Playing
৮২। GMT এর পূর্ণরূপ — Greenwich Mean Time
৮৩। এক্সেল — এক্সেল একটি হিসাব রক্ষার কাজে ব্যবহৃত প্রোগ্রাম।
৮৪। MA এর পূর্ণরূপ — MASTER OF ARTS
৮৫। yahoo — নরপশু
৮৬। সফটওয়্যার — ২ প্রকার সিস্টেম সফটওয়্যার ও এপ্লিকেশন সফটওয়্যার
৮৭। ওয়াই ফাই এর কাজ — দ্রুতগতির ইন্টারনেট
৮৮। FBC এর পূর্ণরূপ — Federal bureau corporation
৮৯। fb এর পূর্ণরূপ — Foreign body/ Facebook
৯০। ABC এর পূর্ণরূপ — Alphabetically Based Computerized
৯১। ব্যাকটেরিয়া যে প্রক্রিয়ায় বংশবৃদ্ধি করে— Amitosesis
৯২। DDR এর পূর্ণরূপ — Double data rate
৯৩। VAT – এর পূর্নরূপ — Value Added Tex (মুল্য সংযোজন কর)
৯৪। IP- এর পূর্নরূপ- Internet Protocol
৯৫। WWW এর পূর্ণরূপ — World Wide Web.
৯৬। XY এর পূর্ণরূপ — Male Chromosome
৯৭। XXY এর পূর্ণরূপ — Klinefelter Syndrome chromosomes
৯৮। A-Level এর পূর্নরূপ — Advanced Level
৯৯। BL এর পূর্নরূপ — Bachelor Of Law
১০০। LLB এর পূর্ণরূপ — Bachelor Of Law
১০১। BTV এর পূর্নরূপ — Bangladesh Television
১০২। LP এর পূর্নরূপ — Long Playing
সমাপ্ত: ৮৭তম পর্ব দেখুন
আরো অধিক জানতে এদের উপর ক্লিক করুনঃ
৮৩তম পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন (বাংলা ব্যাকরণ ও সাহিত্য বিষয়ক)
বিঃদ্রঃ নিজের অর্থ,সময় ও শ্রম ব্যয় করে আপনাদের উপকার করে যাচ্ছি। পারলে আমার একটু উপকার করুন- এই ব্লগের উপরে ও নীচে কিছু এ্যাড আছে। আপনি শুধু এই এ্যাডে একবার ক্লিক করুন। এতে আপনার অর্থ ও সময় ব্যয় হবে না। ফ্রি ফ্রি অন্যের জিনিস নিয়ে নিজে উপকৃত হবেন আর অন্যের উপকার করবেন না- সেটাতো স্বার্থপরতার লক্ষণ।
Md. Izabul Alam-Online Principal
izabulalam@gmail.com
01716508708, Gulshan, Dhaka, Bangladesh