BOU

Friday, October 30, 2020

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সাজেশন-২ (১০১তম পর্ব)

 

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সাজেশন-

( ১০১তম পর্ব
Bangladesh Online University (BOU)

 PRINCIPAL MD. IZABUL ALAM


Md.Izabul Alam-M.A, C.in.Ed. Principal-BOU, (Return 3 times BCS VIVA) Ex-Principal, Rangpur Modern Pre-Cadet and Kindergarten, Ex-Executive Director, RHASEDO NGO, Ex-Headmaster, Velakopa Govt. Primary School, Palashbari, Gaibandha, Ex-Instructor, Mathematics, URC, Palashbari, Gaibandha, Ex- Sub Inspector (Detective-DGFI), Ex-Executive & In Charge (Verification, Recruitment & Training School-Securex), Senior Executive & In Charge- (Inspection Wing, Control Room, Recruitment & Training School-(A LARGE COMPANY.)

Bangladesh Online University –

( যা সকল বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের তথ্য ভান্ডার)

একটি সেবামূলক Online ভিত্তিক ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,যা সকলের জন্য উন্মুক্ত।

তাই উপকৃত হলে দোয়া করতে ভুলবেন না।

Md.Izabul Alam, Principal-BOU, Gulshan-2- Dhaka, Bangladesh.

 01716508708, izabulalam@gmail.com

 সাধারণ জ্ঞানের অন্যান্য  বিষয়ের পর্ব দেখতে চাইলে এদের উপর ক্লিক করুনঃ

(১) চারটি English Eassy শিখে ৮৫টি English Eassy  লেখার  কৌশল  শিখতে  এখানে  ক্লিক করুন।

(২) ১২টি Paragraph শিখে ৪০০টি Paragraph লেখার কৌশল শিখতে এখানে ক্লিককরুন।

(৩) TENSE শেখার সহজ কৌশল জানতে- এখানে ক্লিক করুন।

(৪) সরকারি চাকরি থেকে চাকরিচ্যুত হলে কি করবেন? কোথায় মামলা করবেন?

(৫) বাংলা ব্যাকরণ ও বাংলা সাহিত্য বিষয়ক সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নোত্তর জানতে ক্লিক করুন  

(৮৩তম পর্ব)

(৬) সাধারন বিজ্ঞান, কম্পিউটার ও আইসিটি বিষয়ক  সাধারণ জ্ঞানের  সকল  প্রশ্নোত্তর  জানতে   এখানে  ক্লিক করুন।

(৭)  ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলা শিখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। (৬৬তম পর্ব)

(৮)  PREPOSITION-এর কিছু ব্যবহার জানতে ক্লিক করুন।

(৯) ১০ সেকেন্ডে গণিতের উত্তর বের করার কৌশল শিখুন (গণিতের সকল বিষয়)।

(১০) ১টি মাত্র সূত্র দিয়ে ১২টি Tense এর VOICE নির্নয় করার সহজ কৌশলশিখুন।

(১১) TRANSFORMATION OFSENTENCES Or CHANGING SENTENCES শেখার সহজ কৌশল

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সাজেশন-

(সকল বিষয়)

বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তরঃ

১) ভাষার মূল উপাদান –ধ্বনি

২) আভরণ শব্দের অর্থ –অলংকার

৩) মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন এখানে কিংবা –বিয়োজক অব্যয়

৪) ঢাকের কাঠি বাগধারার অর্থ –তোষামুদে

৫) বাবুর্চি –তুর্কি শব্দ

৬) শুদ্ধ বানান –মূর্ধন্য

৭) চীনা শব্দ - চা, চিনি

৮) ভাষায় সর্বনাম ব্যবহারের উদ্দেশ্য –বিশেষ্যের পুনরাবৃত্তি দূর করা

৯) সন্ধির প্রধান সুবিধা –উচ্চারণে

১০) কর্মভোগ এড়ানো যায় না এখানে কর্ম অর্থ –কৃতকর্ম

১১) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে? এখানে না –প্রশ্নবোধক অর্থে

১২) পাবক শব্দের সমার্থ –অগ্ন

১৩) মৃন্ময়ী যে উপন্যাসের নায়িকা –সমাপ্তি

১৪) তুমি যাও –অনুজ্ঞা

১৫) সঠিক যে টি –পথের দাবী ( উপন্যাস)

১৬) আত্নঘাতি বাঙালী –নীরদচন্দ্র চৌধুরীর গ্রন্থ

১৭) চতুরঙ্গ পত্রিকার সম্পাদক –হুমায়ুন কবির

১৮) রবীন্দ্রনাথের রচনা –চতুরঙ্গ

১৯) আবোল তাবোল কার –সুকুমার রায়

২০) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান ছিলেন –উইলিয়াম কেরি

২১) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষতা

২২) অমিত্রাক্ষর ছন্দের বৈশিষ্ট্য –অন্তমিল থাকেনা

২৩) চাঁদ –তদ্ভব শব্দ

২৪) পুণ্যে মতি হোক এখানে পুণ্যে –বিশেষ্য

২৫) তার বয়স বেড়েছে কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি –যৌগিক বাক্য

২৬) আনারস, চাবি –পর্তুগিজ শব্দ

২৭) শুদ্ধ বানান –নির্নিমেষ

২৮) বাংলা ভাষায় যতি চিহ্নের প্রচলন করেন –ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

২৯) সংশয় এর বিপরীত শব্দ –প্রত্যয়

৩০) ইহলোকে যা সামান্য নয় –আলোক সামান্য

৩১) শশী ও কুমুদ চরিত্র দুটি –পুতুল নাচের ইতিকথার

৩২) ভাষায় সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায় – সাধু ভাষায়

৩৩) রাত্রির সমার্থক নয় –বারিদ

৩৪) ব্রজবুলি হলো –মৈথিলি ভাষার একটি উপভাষা

৩৫) অভিধানে আগে বসবে –চাঁটি শব্দি

৩৬) গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান – নজরুলের সাম্যবাদী কবিতার লাইন

৩৭) অভিনিবেশ শব্দের অর্থ –মনোযোগ

৩৮) সঠিক বাক্য –আমার কথাই প্রমাণিত হলো

৩৯) সন্ধ্যায় সূর্য অস্ত যায় –নিত্যবৃত্ত অতীত

উপাধিঃ

১.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর- বিশ্বকবি

২.কাজী নজরুল ইসলাম- বিদ্রোহী কবি

৩.জাহানারা ইমাম- শহীদ জননী

৪.উইলিয়াম শেক্সপিয়ার- বার্ড অফ আযভন

৫.বেনজীর ভূট্টো- ডটার অফ দ্য ইস্ট

৬.সরোজীনি নাইডু- ভারতের নাইটিঙ্গেল

৭.জওহরলাল নেহেরু- পন্ডিতজী,চাচা

৮.রাসপুতিন-উন্মাদ সন্নাসী

৯.বিহারীলাল চক্রবর্তী- ভোরের পাখি

১০.গোলাম মোস্তফা- কাব্য সুধাকর

১১.ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ- ভাষাবিজ্ঞানী

১২.মার্গারেট থ্যাচার- লৌহ মানবী

১৩.বেগম রোকেয়া- নারী জাগরণের অগ্রদূত

১৪.শেখ মুজিবুর রহমান- বঙ্গবন্ধু

১৫.আব্দুল গাফফার খান- সীমান্ত গান্ধী

১৬.ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল- লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প

১৭.দীনবন্ধু মিত্র- রায় বাহাদুর

১৮.শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়-অপরাজেয় কথাশিল্পী

১৯.ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত- যুগসন্ধিক্ষণের কবি

২০.ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর- বিদ্যাসাগর

২১.সুভাষচন্দ্র বসু- নেতাজী

২২.চিত্তরঞ্জন দাশ - দেশবন্ধু

২৩.স্যার ওয়াল্টার স্কট- উত্তরের যাদুকর

২৪.সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী-স্বপ্নাতুর কবি

২৫.ফররুখ আহমেদ- মুসলিম রেনেসাঁর কবি

২৬.চে গুয়েভারা- চে

২৭.উম্মে কুলসুম- আরবের নাইটিঙ্গেল

২৮.আব্দুল কাদির- ছান্দসিক কবি

২৯.জিওফ্রে চসার- ইংরেজি কাব্যের জনক

৩০.মাস্টার দা সূর্যসেন- মাস্টার দা

৩১.ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ- সুর সম্রাট

৩২.বিদ্যাপতি- মিথিলার কবি

৩৩.শামসুর রাহমান- নাগরিক কবি

৩৪.বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়- সাহিত্য সম্রাট

৩৫.জীবনানন্দ দাশ- তিমির হননের কবি/ রূপসী বাংলার কবি

৩৬.নূরন্নেসা খাতুন- সাহিত্যের স্বরস্বতী

৩৭.শেরে বাংলা ফজলুল হক- শেরে বাংলা

৩৮.শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন- শিল্পাচার্য

৩৯.মাইকেল মধূসুদন দত্ত- মাইকেল

৪০.রোকনুজ্জামান খান- দাদাভাই

৪১.প্রিন্স বিসমার্ক- আধুনিক জার্মানির জনক

৪২.মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ- কায়েদ-এ আজম

৪৩.লিয়াকত আলী খান- কায়েদ-এ মিল্লাত

৪৪.ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর- রায় গুণাকর

৪৫.আব্রাহাম লিংকন-আবী

৪৬.আহমেদ সুকর্ন- বাংকর্ণ

৪৭.সুকান্ত ভট্টাচার্য- কিশোর কবি

৪৮.সৈয়দ শামসুল হক-সব্যসাচী লেখক

সাধারণ জ্ঞানঃ

১. ভারতের ত্রয়োদশ ও একমাত্র বাঙালি রাষ্ট্রপতি ছিলেন - প্রণব মুখার্জী

২. মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ৫৯ তম

৩. চতুর্থ দেশ হিসেবে হাইপারসনিক যুগে প্রবেশ করে - ভারত

৪. এবারের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন - ৭৫ তম

৫. জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী - ইউশিহিদে সুগা

৬. বর্তমানে দেশে নদী বন্দর - ৩৫ টি

৭. "বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ " ঘোষণা করা হবে - হালদা নদী

৮. আমিরাত - ইসরাইল - বাহরাইন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় - ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০

৯. ৫৯ তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে - ৩ নভেম্বর ২০২০

১০. ২০২১ সালে BIMSTEC ' র পঞ্চম শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে - শ্রীলংকা

১১. ২০২২ সালে FAO'র ৩৬ তম এশিয়া - প্যাসিফিক সম্মেলন হবে - বাংলাদেশ

১২. ২০২০ সালের মানবসম্পদ সূচকে শীর্ষ দেশ - সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশের অবস্থান ১২৩

১৩. ২০২০ বৈশ্বিক উদ্ভাবন সূচকে শীর্ষ দেশ - সুইজারল্যান্ড

১৪. ২০২০ সালের US OPEN এর পুরুষ ও নারী এককে চ্যাম্পিয়ন - ডমিনিক থিম ও নাওমি ওসাকা

১৫. মেজর আবু ওসমান চৌধুরি মুক্তিযুদ্ধে সেক্টর কমান্ডার - ৮ নং, মেজর জেনারেল চিত্তরঞ্জন দত্ত - ৪ নং সেক্টর

১৬. ২৪ অক্টোবর ২০২০ জাতিসংঘের - ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১৭. বর্তমান অ্যাটনি জেনারেল - এ. এম. আমিন উদ্দিন

১৮. নোবেল শান্তি পুরস্কার ২০২০- World Food Program (WFP)

ব্যতিক্রম ধর্মী বাংলা শব্দার্থঃ

১) সালতি-- ছোট ডিঙ্গি নৌকা

২) প্রদোষ-- সন্ধ্যা

৩) কূপমণ্ডূক-- কুনোব্যাঙ

৪) আহব-- যুদ্ধ

৫) সওগাত-- উপহার

৬) হোমাগ্নি-- আগুন

৭) মুঢ়োতা-- কুসংস্কার

৮) বামেতর-- ডান

৯) সায়র—দিঘি

১০) পার্বণ—উৎসব

১১) লেফাফা—মোড়ক

১২) আদিখ্যেতা—ন্যাকামি

১৩) চয়ন—সম্ভার

১৪) অর্ঘ — মূল্য কিন্তু অর্ঘ্য- পূজার উপকরণ

১৫) সোপান—সিঁড়ি

১৬) মূঢ়তা—অনভিজ্ঞতা

১৭) অনিন্দ্য--নিখুঁত

১৮) নির্নিমেষ–অপলক

১৯) বায়স–কাক

২০) খেচর—পাখি

২১) প্রথিতযশা—খ্যাতনামা

২২) আদ্যোপান্ত—আগাগোড়া

২৩) অভিরাম—সুন্দর

২৪) আভরণ—অলংকার কিন্তু আবরণ--ঢাকনি

২৫) উপাদান—উপকরণ কিন্তু উপধান-- বালিশ

২৬) অনীক-- সৈনিক

২৭) উপরোধ-- অনুরোধ

২৮) শুখো--অনাবৃষ্টি কিন্তু হাজা - অতিবৃষ্টি

২৯) কুম্ভিলক - নকলবাজ

৩০) শীকর -- বৃষ্টির জল/জলকণা

৩১) কোকনদ--লাল পদ্ম।

৩২) নীর--পানি কিন্তু নীড়--পাখির বাসা

৩৩) মক্ষিকা--মাছি।

৩৪) পাণি--হাত।

৩৫) ওদন - অন্ন, খাবার

৩৬) সমীরণ--বাতাস

৩৭) পরার্থ– পরোপকার

৩৮) রম্ভা--কলা

৩৯) পনস-- কাঁঠাল

৪০) বুধ--জ্ঞানী

৪১) তাঞ্জাম--পালকি

৪২) আকাল -- দুর্ভিক্ষ।

৪৩) মার্জার -- বিড়াল।

৪৪) অভিনিবেশ -- মনোযোগ।

৪৫) নির্মোক -- সাপের খোলস।

৪৬) শ্বশ্রু - শাশুড়ি কিন্তু শ্মশ্রু --গোঁফদাড়ি।

৪৭) জঙ্গম - গতিশীল ।

৪৮) বহুব্রীহি - বহু ধান।

৪৯) অপলাপ - অস্বীকার

৫০) কিরীট - মুকুট কিন্তু কিরীটিনী - মুকুট ভূষিত।

৫১) কৌমুদি - জোৎস্না।

৫২) কুমুদ -পদ্ম।

৫৩) ঈদৃশ - এই রকম কিন্তু তাদৃশ - সে রকম।

৫৪) বারীন্দ্র - সমুদ্র।

৫৫) সমভিব্যাহারে - সঙ্গে নিয়ে।

৫৬) মৃগয়া - বনে গিয়ে হরিণ শিকার।

৫৭) আততায়ী - গুপ্তঘাতক।

৫৮) কুক্কুট-- মুরগী।

৫৯) বেসাতি - কেনা বেচা।

৬০) অরবিন্দ -- পদ্ম

৬১) মকর - সমুদ্র।

৬২) নীপবৃক্ষ - কদম গাছ।

৬৩) রসাল - আম।

৬৪) বারিধি - সমুদ্র।

৬৫) আঁশটে - মাছের আঁশের গন্ধযুক্ত।

৬৬) মীনসন্তান - মাছ।

৬৭) ওয়াগণ - মালগাড়ি।

৬৮) আরক্ত - লালচে।

৬৯) বর্ষীয়সী - অতিশয় বৃদ্ধা।

৭০) রায়ট - দাঙ্গা।

৭১) আদমশুমারী - লোক গণনা পদ্ধতি।

৭২) সৎকার-- আপ্যায়ন।

৭৩) বহিত্র - নৌকা।

৭৪) দামিনী - বিদ্যুৎ।

৭৫) জলধি - সমুদ্র।

৭৬) বিবর্ধন - উত্তেজনা।

৭৭) বিরাগী - উদাসীন।

৭৮) বীচী - তরঙ্গ।

৭৯) খপোত - উড়োজাহাজ।

৮০) রাতুল - লাল।

৮১) উর্ণনাভ - মাকড়সা।

৮২) নির্বন্ধ - বিধান।

৮৩) শম্বর - হরিণ।

৮৪) গোকুল - গরু জাতি।

৮৫) মকমক - ব্যাঙের ডাক।

৮৬) পল্লবগ্রহিতা - ভাসা ভাসা জ্ঞান।

৮৭) অভিধান- শব্দার্থ।

৮৮) গবাক্ষ - জানালা।

৮৯) মার্তন্ড - সূর্য।

৯০) অনল--আগুন কিন্তু অনিল--বাতাস

৯১) পাবক-- আগুন কিন্তু পবন অর্থ--বাতাস

৯২) ক্ষণদা--রাত কিন্তু ক্ষণপ্রভা-- বিদ্যুৎ

৯৩) নিশা--রাত কিন্তু নিশাকর/নিশাকান্ত-- চাঁদ

৯৪) রজনী--রাত কিন্তু রজনীকান্ত-- চাঁদ

৯৫) মৃণাল--পদ্ম কিন্তু মৃগাঙ্ক-- চাঁদ

৯৬) কুমুদ--পদ্ম কিন্তু কুমুদনাথ--চাঁদ

৯৭) ভবন--ঘর কিন্তু ভূবন-- পৃথিবী

৯৮) ভূ--পৃথিবী কিন্তু ভূধর--পাহাড়

৯৯) মহী-- পৃথিবী কিন্তু মহীধর-- পাহাড়

১০০) কল্লোল--ঢেউ কিন্তু কল্লোলিনী--নদী

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সকল উপন্যাসের তালিকাঃ

১. রাইফেল রোটি আওরাত– আনোয়ার পাশা

২. নেকড়ে অরণ্য– শওকত ওসমান

৩. হাঙর নদী গ্রেনেড– সেলিনা হোসেন

৪. খাঁচায়– রশীদ হায়াদার

৫. জোছনা ও জননীর গল্প– হুমায়ূন আহমেদ

৬. জনক ও জননীর গল্প- মোস্তফা কামাল

৭. সাড়ে তিন হাত ভূমি– ইমদাদুল হক মিলন

৮. ফেরারী সূর্য- রাবেয়া খাতুন

৯. যাত্রা– শওকত আলীর

১০. জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা– লেখক শহীদুল জহির

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটকের তালিকাঃ

১. পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়- সৈয়দ শামসুল হক

২. বর্ণচোর- মমতাজউদ্দীন আহমেদ

৩. কি চাহ শঙ্খ চিল- মমতাজউদ্দীন আহমেদ

৪. যে অর‌ন্যে আলো নেই–নী‌লিমা ইব্রা‌হিম।

৫. নরকে লাল গোলাপ- আলাউদ্দিন আল আজাদ

৬. স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা-মমতাজ উদদীন আহম্মেদ

৭. বকুল পুরের স্বাধীনতা- মমতাজ উদ্দিন আহম্মেদ

৮. আয়নায় বন্ধুর মুখ–আবদুল্লাহ আল মামুন।

৯. কিংশুক যে মরুতে– মওহাম্মদ এহসানুল্লাহ

১০ ফেরী আসছে–রনেশ দাসগুপ্ত

মু‌ক্তিযুদ্ধ‌ভি‌ত্তিক সকল ক‌বিতার তালিকাঃ

১. মু‌ক্তি‌যোদ্ধা–জসীমউদদীন।

২. দগ্ধগ্রাম–জসীমউদদীন।

৩. বন্দী শি‌বির থে‌কে–শামসুর রহমান।

৪. স্বাধীনতা তুমি– শামসুর রহমান।

৫. বাংলা ছাড়ো– সিকান্দার আবু জাফর

৬. স্বাধীনতা–নির্মলেন্দু গুণ

৭. আজকের বাংলাদেশ– সুফিয়া কামাল

৮. প্রথম শহীদ বাংলা‌দে‌শের মে‌য়ে–সু‌ফিয়া কামাল।

৯. মুক্তিযোদ্ধারা দেখতে কেমন–আহসান হাবীব

১০. একজন মুক্তিযোদ্ধার আত্মসমর্পণ–রফিক আজাদ

মু‌ক্তিযুদ্ধ‌ভি‌ত্তিক সকল গানের তালিকাঃ

১. ‌মোরা এক‌টি ফুল‌কে বাচাব–গো‌বিন্দ হালদার।

২. জন্ম আমার ধন্য হল–নাঈম গহর।

৩. জনতার সংগ্রাম চল‌বেই–সিকানদার আবু জাফর।

৪. শুন এক‌টি মু‌জিবু‌রের–গৌ‌রিপ্রসন্ন মজুমদার।

৫. নোঙ্গর তোল তোল–নাঈম গহর।

মু‌ক্তিযুদ্ধ‌ভি‌ত্তিক সকল ‌ছোটগল্পের তালিকাঃ

১. একাত্ত‌রের যীশু– শাহ‌রিয়ার ক‌বির।

২. জন্ম য‌দি তব বঙ্গে–শওকত ওসমান।

৩. নামহীন গোত্রহীন–হাসান আজিজুল হক।

৪. ‌মি‌লির হা‌তে স্টেনগান–আখতারুজ্জাকমান ইলিয়াস।

৫. বীরাঙ্গনার প্রেম–বিপ্রদাস বড়ুয়া।

মু‌ক্তিযুদ্ধ‌ভি‌ত্তিক সকল প্রবন্ধের তালিকাঃ

১. A search for identity–মে.‌মো.আবদুল জ‌লিল

২. The liberation of Bangladesh–মে.‌জে. সুখওয়ান্ত সিং।

৩. একাত্ত‌রে ঢাকা–‌সে‌লিনা হো‌সেন।

৪. আমিত বীরাঙ্গনা বল‌ছি–ড.নী‌লিমা ইব্রা‌হিম।

মু‌ক্তিযুদ্ধ‌ভি‌ত্তিক সকল স্মৃ‌তিকথা বইয়ের তালিকাঃ

১. আমিি বিজয় দে‌খে‌ছি–এম আর আখতার মুকুল।

২. একাত্ত‌রের দিনগু‌লি–জাহানারা ইমাম।

৩. একাত্ত‌রের ডা‌য়েরী–সু‌ফিয়া কামাল।

গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞানঃ

১। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র প্রথম কোথায় স্থাপিত হয়েছিল? উত্তর : কালুরঘাট, চট্টগ্রাম।

২। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কবে শুরু হয়? উত্তর : ১৯৩৯ সালে

৩। ATM-এর জনক কে? উত্তর : জন শেফার্ড ব্যারন।

৪। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন কত সালে নোবেল পায়? উত্তর : ১৯৮৮ সালে

৫। সুমাত্রা দ্বীপ কোথায়? উত্তর : ভারত মহাসাগরে

৬। পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ-উত্তর : গ্রিনল্যান্ড (২১,৩০,৮০০ বর্গ কিলোমিটার)

৭। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে চরমপত্র পাঠ করতেন কে? উত্তর : এম আর আখতার মুকুল

৮। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতীকের ডিজাইনার কে? উত্তর : শিল্পী কামরুল হাসান।

৯। দক্ষিণ সুদান স্বাধীন হয় কত সালে? উত্তর : ২০১১ সালে

১০। জাপানের বৃহত্তম দ্বীপ উত্তর : হনসু

১১। ‘রয়টার্স’-এর প্রতিষ্ঠাতা কে? উত্তর : পল জুলিয়াস রয়টার

১২। দ্বীপদেশ ব্রুনাইয়ের রাজধানী— উত্তর : বন্দর সেরি বেগাওয়ান

১৩। জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয় কবে? উত্তর : ১৯৪৫ সালে

১৪। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম-উত্তর : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ

১৫। নিশীথ সূর্যের দেশ হলো-উত্তর : নরওয়ে

১৬। কত সালে আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ হয়? উত্তর : ১৯৪৮ সালে

১৭। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ‘বীর প্রতীক’ খেতাবপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি নাগরিক হলেন-উত্তর : উইলিয়াম এ এস ওডারল্যান্ড।

১৮। চির শান্তির শহর-উত্তর : রোম

১৯। এ পি জে আব্দুল কালাম মারা যান কত সালে? উত্তর : ২০১৫ সালে

২০। হিসাববিজ্ঞানের জনক কে? উত্তর : লুকা প্যাসিওলি

২১। ছিয়াত্তরের মন্বন্তর হয় বাংলা কত সালে? উত্তর : ১১৭৬ সালে

২২। রাঙামাটির ছাদ বলা হয় কোন জায়গাকে? উত্তর : সাজেক ভ্যালিকে।

২৩। সুয়েজ খাল জাতীয়করণ হয়—উত্তর : ১৯৫৬ সালে

২৪। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নিহত মাদার মারিও ভেরেনজি কোন দেশের নাগরিক ছিলেন? উত্তর : ইতালির নাগরিক।

২৫। সেন্ট হেলেনা দ্বীপ অবস্থিত কোথায়? উত্তর : দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে

২৬। বিবিসি বাংলার যাত্রা শুরু হয় কত সালে? উত্তর : ১৯৪১ সালে

২৭। WWW মানে কী? উত্তর : World Wide Web

২৮। বাংলাদেশের কোন জেলাকে প্রকৃতির রানি বলা হয়? উত্তর : খাগড়াছড়ি

২৯। বিশ্বে প্রথম ইন্টারনেট চালু হয় কখন? উত্তর : ১৯৬৯ সালে

৩০। মালদ্বীপের দাপ্তরিক ভাষা কী? উত্তর : ধিবেহি

৩১। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে মোট কতটি তফসিল আছে? উত্তর : সাতটি

৩২। ‘সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড’ কবিতাটির রচয়িতা কে? উত্তর : অ্যালেন গিনসবার্গ

৩৩। সাঙ্গু ভ্যালি কোথায়? উত্তর : চট্টগ্রামে

৩৪। মাইনমুখী ভ্যালি কোন জেলায়? উত্তর : রাঙামাটি জেলায়

৩৫। কাপ্তাই লেকে প্লাবিত উপত্যকা—উত্তর : ভেঙ্গি ভ্যালি

৩৬। জাফনা দ্বীপ কোথায়? উত্তর : শ্রীলঙ্কা

৩৭। কনসার্ট ফর বাংলাদেশ-এর প্রধান শিল্পী—উত্তর : জর্জ হ্যারিসন।

৩৮। পাহাড়ি কন্যা বলা হয় বাংলাদেশের কোন জেলাকে? উত্তর : বান্দরবান

৩৯। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘের মহাসচিব কে ছিলেন? উত্তর : উ থান্ট।

৪০। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন—উত্তর : রিচার্ড নিক্সন

৪১। বাংলাদেশের ফুসফুস বলা হয়—উত্তর : সুন্দরবনকে

৪২। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? উত্তর : ইন্দিরা গান্ধী।

৪৩। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস কবে? উত্তর : ২১ নভেম্বর।

৪৪। হোক্কাইডো দ্বীপটি কোথায়? উত্তর : জাপানে

৪৫। সলোমন দ্বীপপুঞ্জ কোন মহাসাগরে অবস্থিত? উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগরে।

৪৬। আবু মুসা দ্বীপ কোন সাগরে? উত্তর : পারস্য উপসাগরে

৪৭। ভারত মহাসাগরের কোন দ্বীপ আয়তনে সবচেয়ে বড়? উত্তর : মাদাগাস্কার

৪৮। ওকিনাওয়া দ্বীপ যে দেশের নিয়ন্ত্রণাধীন— উত্তর : জাপান

৪৯। ফকল্যান্ড যুদ্ধ হয় কত সালে? উত্তর : ১৯৮২ সালে

৫০। আগুনের দ্বীপ হলো— উত্তর : আইসল্যান্ড

৫১। ‘ম্যাপল পাতার দেশ’ কোন দেশের উপনাম? উত্তর : কানাডা

৫২। ‘সাত পাহাড়ের দেশ’ বলা হয় কোন দেশকে? উত্তর : রোম

৫৩। পৃথিবীর ছাদ হলো—উত্তর : পামির মালভূমি

৫৪। শিকাগো শহরকে বলা হয়— উত্তর : বাতাসের শহর

৫৫। কোন শহরকে দক্ষিণের রানি বলা হয়? উত্তর : সিডনি

৫৬। বাংলাদেশের প্রথম এভারেস্টজয়ী নারী হলেন— উত্তর : নিশাত মজুমদার

৫৭। পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল হলো-উত্তর : গঙ্গোত্রী হিমবাহ

৫৮। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে-উত্তর : ১৯২১ সালে

৫৯। BRICS-এর সদস্যগুলো হলো—উত্তর : ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা

৬০। বিশ্বসেরা মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী মারা যান কত সালে? উত্তর : ২০১৬ সালে

৬১। সর্বাধিক ভাষার দেশ কোনটি? উত্তর : পাপুয়া নিউগিনি

৬২। ভাটির দেশ নামে পরিচিত উত্তর : বাংলাদেশ

৬৩। ভূমধ্যসাগরের বাতিঘর বলা হয় কোন আগ্নেয়গিরিকে? উত্তর : স্ট্রম্বোলি

৬৪। গুগলের প্রতিষ্ঠাতা—উত্তর : ল্যারি পেজ ও সার্গেই ব্রিন।

৬৫। মার্ক জাকারবার্গ ও তাঁর ৩ সহপাঠী কতসালে ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেন? উত্তর : ২০০৪ সালে

৬৬। টুইটারের যাত্রা শুরু হয়—উত্তর : ২০০৬ সালে

৬৭। মার্কেটিংয়ের জনক কে? উত্তর : ফিলিপ কটলার

৬৮। এনাটমির জনক— উত্তর : আঁদ্রে ভেসালিয়াস

৬৯। ‘রয়টার্স’ কোন দেশের সংবাদ সংস্থা? উত্তর : যুক্তরাজ্য

৭০। আধুনিক শিক্ষার জনক—উত্তর : সক্রেটিস

৭১। আধুনিক ল্যাপটপের জনক কে? উত্তর : বাল মেগারিজ।

৭২। নিষিদ্ধ শহর বলা হয়—উত্তর : তিব্বতকে

৭৩। মুক্তার দেশ—উত্তর : কিউবা

৭৪। ইন্টারনেটের জনক কে? উত্তর : ভিনটন জি কার্ফ।

৭৫। WWW-এর জনক কে? উত্তর : টিম বার্নাস লি ।

৭৬। ই-মেইলের জনক কে? উত্তর : রে টমলিনসন।

৭৭। ‘বলিশিরা ভ্যালি’ কোন জেলায় অবস্থিত? উত্তর : মৌলভীবাজার জেলায়

৭৮। হালদা ভ্যালি কোথায় অবস্থিত? উত্তর : খাগড়াছড়ি।

৭৯। নাপিতখালী ভ্যালি কোথায় অবস্থিত? উত্তর : কক্সবাজার

৮০। বাংলাদেশে কোন ভূমিরূপটি দেখা যায় না? উত্তর : মালভূমি

৮১। হিমালয়ের কন্যা বলা হয় কোন জেলাকে ? উত্তর : পঞ্চগড়কে

৮২। আধুনিক ফিন্যান্সের জনক কে? উত্তর : ড. ইউগেন ফামা।

৮৩। বাংলাদেশের আমাজান বলা হয়—উত্তর : সিলেটের রাতারগুল বনকে

৮৪। কোন গাছকে সূর্যকন্যা বলা হয়? উত্তর : তুলা গাছকে

৮৫। সৌন্দর্যের লীলাভূমি বলা হয় কোন জেলাকে? উত্তর : রাঙামাটিকে

৮৬। প্রাচ্যের ডান্ডি হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশের কোন জেলা? উত্তর : নারায়ণগঞ্জ

৮৭। বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয়—উত্তর : চট্টগ্রামকে

৮৮। ৩৬০ আউলিয়ার দেশ বলা হয় বাংলাদেশের কোন জেলাকে? উত্তর : সিলেট

৮৯। ১২ আউলিয়ার দেশ বলা হয় কোন জেলাকে? উত্তর : চট্টগ্রাম

৯০। সার্চ ইঞ্জিনের জনক কে? উত্তর : অ্যালান এমটাজ।

৯১। ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইন কোনটি? উত্তর : ডট কম।

৯২। বাংলাদেশে শীতল পানির ঝরনা অবস্থিত? উত্তর : কক্সবাজার

৯৩। গরম পানির ঝরনা অবস্থিত কোথায়? উত্তর : সীতাকুণ্ড

৯৪। বাংলার ভেনিস তথা বাংলার শস্যভাণ্ডার হিসেবে পরিচিত কোন জেলা? উত্তর : বরিশাল

৯৫। বাংলাদেশের দ্বীপের রানি বলা হয়—উত্তর : ভোলা জেলাকে

৯৬। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কী? উত্তর : সংবিধান

৯৭। বাংলাদেশ সংবিধান দুষ্পরিবর্তনীয় কেন? উত্তর : পরিবর্তন সহজ নয় বলে।

৯৮। বাংলাদেশের সংবিধানে কয়টি ভাগ (অধ্যায়) আছে? উত্তর : ১১টি।

৯৯। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে কতটি অনুচ্ছেদ আছে? উত্তর : ১৫৩টি।

১০০। প্রকৃতির কন্যা বলা হয়— উত্তর : সিলেটের জাফলংকে.

গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞানঃ

১। বাংলার প্রথম স্বাধীন সুলতান ছিলেন কে? উঃ ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ।

২। বড় সোনা মসজিদের নির্মাতা কে? উঃ নাসিরুদ্দিন নুসরাত শাহ

৩। কোন মুঘল সম্রাটকে জিন্দাপীর বলা হয়? উঃ আওরঙ্গজেব।

৪। গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড কে নির্মাণ করেন? উঃ শেরশাহ।

৫। কিতাবুণ রেহেলা গ্রন্থটির রচয়িতা কে? উঃ ইবনে বতুতা।

৬। বুলবুল-ই-হিন্দ বলা হয় কাকে?. উঃ তানসেন।

৭। শাহ-ই-বাঙ্গালাহ বলা হয় কাকে? উঃ ইলিয়াস শাহ

৮। ''Prince Of Builders'' বলা হয় কাকে? উঃ সম্রাট শাহজাহান।

৯।কোন সুলতানের আমলে ইউসুফ-জোলেখা রচনা হয়? উঃ সুলতান গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ

১০। জিজিয়া কর রহিত করেন কে? উঃ সম্রাট আকবর।

১১। লাল কেল্লা নির্মিত করেন কে? উঃ সম্রাট শাহজাহান।

১২। ময়ূর সিংহাসনের নির্মাতা কে? উঃ সম্রাট শাহজাহান।

১৩। সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানী ছিল কোথায়?. উঃ গৌড়।

১৪। বাংলার প্রথম মুসলিম বিজেতা কে? উঃ বখতিয়ার খলজি

১৫। শেষ হিন্দু রাজা কে ছিলেন? উঃ লক্ষণ সেন।

১। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় কোন শতকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? উঃ সপ্তম শতকে।

২। মেগাস্থিনিস কার রাজসভার গ্রিক দূত ছিলেন? উঃ চন্দ্রগুপ্ত।

৩। ইবনে বতুতার রচিত গ্রন্থের নাম কি? উঃ কিতাবুল রেহেলা।

৪। বাংলার প্রথম স্বাধীন সুলতান ছিলেন কে? উঃ ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ।

৫। বড় সোনা মসজিদের নির্মাতা কে? উঃ নাসিরুদ্দিন নুসরাত শাহ

৬। বার ভূইয়াদের দমন করেছিলেন কে? উঃ সম্রাট জাহাঙ্গীর।

৭। বুলবুল-ই-হিন্দ বলা হয় কাকে?. উঃ তানসেন।

৮। "এগারসিন্দুর'' গ্রামটি কোথায় অবস্থিত? উঃ কিশোরগঞ্জ

৯। কোন সুলতানের আমলে ইউসুফ-জোলেখা রচনা হয়? উঃ সুলতান গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ

১০। দোলাই খাল খনন করেন কে? উঃ ইসলাম খান।

১১। মুঘল প্রদেশ গুলো কি নামে পরিচিত ছিল? উঃ সুবা

১২। "বড় কাটরা" কে নির্মাণ করেন? উঃ শাহ সুজা।

১৩। সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানী ছিল কোথায়?. উঃ গৌড়।

১৪। বাংলায় সুবেদারি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন কে?. উঃ সম্রাট জাহাঙ্গীর।

১৫। কোন মুঘল সম্রাট পর্তুগীজদের চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন?.  উঃ সম্রাট আওরঙ্গজেব।

১৬। শায়েস্তা খানের কন্যা "পরি বিবির" আসল নাম কি?  উঃ ইরান দুখত

১৭। ঢাকা গেটের নির্মাতা কে? উঃ মীর জুমলা।

১৮। মীর জুমলার কামানটি কোন যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়? উঃ আসাম যুদ্ধে।

১৯। বাংলায় মোঘল প্রদেশের রাজধানী স্থাপন করেন কে? উঃ ইসলাম খান।

২০। কোন মুঘল সম্রাটের সময় বাংলা বিজিত হয়? উঃ সম্রাট জাহাঙ্গীর

১০তম থেকে ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় আসা Phrase সমূহঃ

1. Pot luck (খাওয়ার যা কিছু আছে)

2. A trying time (দুঃসময়)

3. Caught on (আক্রান্ত হওয়া)

4. Taken in (নিয়ন্ত্রিত)

5. At stake (বিপদাপন্ন)

6. Took a fancy to (পছন্দ)

7. Broke out (প্রার্দুভাব)

8. Care for (গ্রাহ্য করা)

9. Do away with (হত্যা করা)

10. Few and far between (মাঝে মাঝে)

11. To turn the tide (ধারাবাহিকতা পরিবর্তন করা)

12. A castle in the air (আকাশ কুসুম কল্পনা)

13. In black and white (লিখিতভাবে)

14. Through thick and thin (বিপদে আপদে সব অবস্থাতেই)

15. A man of straw (দুর্বল চিত্তের লোক)

16. In vain (ব্যর্থ)

17. Put off (খুলে ফেলা)

18. Make to (সন্তোষজনক না হওয়া সত্ত্বেও কাজ চালিয়ে যাওয়া)

19. In consonance with (সামঞ্জস্য রেখে)

20. With a view to (উদ্দেশ্য)

21. Give in (আত্মসমর্পণ করা)

22. At par (সমানভাবে)

23. Go in for (নিজেকে কোন কাজে নিযুক্ত করা)

24. Owing to (জন্য)

25. A far cry (অসম্ভব প্রায়)

26. Out of question (প্রশ্নাতীত)

27. Look down upon (ঘৃণার চোখে দেখা)

28. See through (বুঝতে পারা)

29. Show off (অহংকার করা)

30. Put up with (সহ্য করা)

31. Benefit of the doubt (সন্দেহবশত)

32. Out and out (সম্পূর্ণরূপে)

33. In cold blood (স্থির মস্তিষ্কে)

34. Line up to (পথ)

35. On one’s own (নিজ দায়িত্বে)

36. All for (অত্যন্ত ব্যগ্র)

37. By dint of (উপায়ে)

38. Through and Through (সম্পূর্ণভাবে)

39. On the brink (প্রান্তে)

40. With a good grace (সুনজরে)

41. In the wake of (পশ্চাতে)

42. A fool’s paradise (বোকার স্বর্গ)

43. To all intents and purposes (বাস্তবিকপক্ষে)

44. A square pig in a round hole (বেখাপ্পা)

45. Swan song (শেষ কাজ)

46. Eat the humble pie (ভুল স্বীকার করা)

47. Get on with (খাপ খেয়ে চলা)

48. Bear out (উক্তি সমর্থন করা)

49. With an eye to (দৃষ্টি রেখে)

50. Come to terms (আপোষ করা)

51. Open secret (যে গোপন জিনিস সবারই জানা)

52. Cry in the wilderness (অরণ্যে রোদন)

53. Gain the upper hand (নিয়ন্ত্রণ নেওয়া)

54. Worth one’s while (লাভজনক)

55. Up and doing (সক্রিয় হয়ে)

56. Make a case (দাবীর পিছনে যুক্তি রাখা)

57. Let loose (খারাপ কিছুর সম্ভাবনা খুলে দেওয়া)

58. Half a chance (কোন কিছু করার সুযোগ দেওয়া)

59. To smell a rat (সন্দেহ করা)

60. Gain ground (অগ্রসর হওয়া)

61. Fresh and blood (রক্ত-মাংস বা মানবীয়)

62. At arm’s length (দূরে)

63. Draw the line (পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় করা)

64. Break away (প্রবল চেষ্টায় পালিয়ে যাওয়া)

65. Fall through (ব্যর্থ হওয়া)

66. By fits and starts (অনিয়মিতভাবে)

67. A throne in one’s flesh (গলার কাটা)

68. To throw out of gear (অকেজো হয়ে পড়া)

69. Rank and file (সাধারণ সৈনিক)

70. Cast aside (অবহেলা করা)

71. Hang around (ঝুলিয়ে দেওয়া)

72. Hand in glove (ঘনিষ্ঠ)

73. Throw cold water (নিরুৎসাহিত করা)

74. An axe to grind (গুপ্তস্বার্থ সাধনের উদ্দেশ্য)

75. Put heads together (নিজেদের মধ্যে কোন কিছু নিয়ে আলোচনা করা)

76. Run short of (শেষ হয়ে যাওয়া)

78. Spare no pains (চেষ্টার ত্রুটি না করা)

79. Make good (ক্ষতিপূরণ করা)

80. Pick a quarrel with (ইচ্ছাকৃত ঝগড়া করা)

81. Make hay while the sun shines (সুযোগের সদ্ব্যবহার করা)

82. Tell upon (ক্ষতি করা)

83. Null and void (বাতিল)

84. In order that (কারণ)

85. So long as (যতক্ষণ)

86. Get along with (কারো সাথে ভালো সম্পর্ক থাকা)

87. Turn up (হাজির)

88. Feel like (কোন কিছু সম্পর্কে অনুভূতি)

89. In addition to (অধিকন্তু)

90. With might and main (যথাসাধ্য ক্ষমতা সহকারে)

91. Gift of the gab (বাগ্মিতা)

92. Look into (তদন্ত করা)

93. To the purpose (যথাযথভাবে)

94. Burning issue (আলোচ্য বিষয়)

95. Sorry figure (খারাপ ফল)

96. At a loss (কিংকর্তব্যবিমূঢ়)

97. Laughing stock (উপহাসের পাত্র)

98. Red handed (হাতেনাতে ধরা পড়া)

99. Burning question (আলোচিত বিষয়)

100. Make up one’s mind (মনস্থির করা)

101. Look forward to (প্রত্যাশা করা)

102. Fresh blood (নবীন)

103. Fall out (ঝরে যাওয়া)

104. In case of (কোন কিছু ঘটলে)

105. As though (যেন)

গুরুত্বপূর্ণ বই এর লেখক-যা বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় বারবার আসেঃ

১। পুতুল নাচের ইতিকথা- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

২। জোছনা ও জননীর গল্প- হুমায়ুন আহমেদ

৩। পথের পাঁচালি- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

৪। লোটা কম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

৫। পদ্মা নদীর মাঝি- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

৬। একাত্তরের দিনগুলি- জাহানারা ইমাম

৭। দিবারাত্রির কাব্য- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

৮। কবি- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।

৯। আরন্যক- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১০। চরিত্রহীন – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১১। লালশালু- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ

১২। অপরাজিত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৩। শ্রীকান্ত -শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১৪। চোখের বালি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১৫। গণদেবতা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়

১৬। আলালের ঘরের দুলাল- প্যারিচাঁদ মিত্র

১৭। হুতোম পেঁচার নকশা- কালী প্রসন্ন সিংহ

১৮। দৃষ্টিপ্রদীপ – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৯। সূর্যদীঘল বাড়ি- আবু ইসহাক

২০। নিষিদ্ধ লোবান- সৈয়দ শামসুল হক

২১। জননী- শওকত ওসমান

২২। খোয়াবনামা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস

২৩। হাজার বছর ধরে- জহির রায়হান

২৪। তেইশ নম্বর তৈলচিত্র – আলাউদ্দিন আল আজাদ

২৫। চিলেকোঠার সেপাই- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস

২৬। সারেং বউ- শহীদুল্লাহ কায়সার

২৭। আরোগ্য নিকেতন- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়

২৮। প্রদোষে প্রাকৃতজন – শওকত আলী

২৯। খেলেরাম খেলে যা- সৈয়দ শামসুল হক

৩০। রাইফেল রোটি আওরাত- আনোয়ার পাশা

৩১। গঙ্গা- সমরেশ বসু

৩২। শঙ্খনীল কারাগার- হুমায়ুন আহমেদ

৩৩। নন্দিত নরকে- হুমায়ুন আহমেদ

৩৪। দীপু নাম্বার টু- মুহম্মদ জাফর ইকবাল

৩৫। মা- আনিসুল হক

৩৬। আট কুঠরি নয় দরজা- সমরেশ মজুমদার

৩৭। কড়ি দিয়ে কিনলাম- বিমল মিত্র

৩৮। মধ্যাহ্ন- হুমায়ূন আহমেদ।

৩৯। উত্তরাধিকার- সমরেশ মজুমদার

৪০। কালবেলা- সমরেশ মজুমদার

৪১। কৃষ্ণকান্তের উইল- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

৪২। সাতকাহন- সমরেশ মজুমদার

৪৩। গর্ভধারিণী – সমরেশ মজুমদার

৪৪। পূর্ব-পশ্চিম- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

৪৫। প্রথম আলো- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

৪৬। চৌরঙ্গী – শঙ্কর

৪৭। নিবেদিতা রিসার্চ ল্যাবরেটরি – শঙ্কর

৪৮। দূরবীন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

৪৯। শুন বরনারী- সুবোধ ঘোষ।

৫০। পার্থিব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

৫১। সেই সময়- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

৫২। মানবজমিন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

৫৩। তিথিডোর – বুদ্ধদেব বসু

৫৪। পাক সার জমিন সাদ বাদ- হুমায়ুন আজাদ

৫৫। ক্রীতদাসের হাসি- শওকত ওসমান

৫৬। শাপমোচন – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়

৫৭। মাধুকরী- বুদ্ধদেব গুহ

৫৮। দেশে বিদেশে- মুজতবা আলী

৫৯। আরেক ফাল্গুন – জহির রায়হান

৬০। কাশবনের কন্যা- শামসুদ্দিন আবুল কালাম

৬১। বরফ গলা নদী- জহির রায়হান

৬২। গাভী বৃত্তান্ত- আহমদ ছফা

৬৩। বিষবৃক্ষ – বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়

৬৪। দৃষ্টিপাত- যাযাবর

৬৫। তিতাস একটি নদীর নাম- অদৈত মল্লবর্মন

৬৬। কাঁদো নদী কাঁদো- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ

৬৭। শিবরাম গল্পসমগ্র

৬৮। জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা – শহীদুল জহির

৬৯। আনন্দমঠ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

৭০। নিশি কুটুম্ব- মনোজ বসু।

৭১। একাত্তরের যীশু- শাহরিয়ার কবির

৭২। প্রজাপতি – সমরেশ বসু

৭৩। নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে – অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়

৭৪। মাধুকরী – বুদ্ধদেব গুহ

৭৫। হুযুর কেবলা- আবুল মনসুর আহমেদ

৭৬। ওঙ্কার- আহমদ ছফা

৭৭। আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর- আবুল মনসুর আহমদ

৭৮। কত অজানারে- শঙ্কর

৭৯। ভোলগা থেকে গঙ্গা- রাহুল সাংকৃত্যায়ন

৮০। টেনিদা- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

৮১। বিষাদ সিন্ধু- মীর মোশাররফ হোসেন।

৮২। বিবর- সমরেশ বসু

৮৩। তারাশঙ্করের সব গল্প

৮৪। বুদ্ধদেব বসুর সব গল্প

৮৫। বনফুলের সব গল্প

৮৬। পরশুরামের সব গল্প

৮৭। কবর- মুনীর চৌধুরী

৮৮। কোথাও কেউ নেই- হুমায়ুন আহমেদ

৮৯। হিমু অমনিবাস – হুমায়ুন আহমেদ

৯০। মিসির আলী অমনিবাস- হুমায়ুন আহমেদ

৯১। আমার বন্ধু রাশেদ- মুহম্মদ জাফর ইকবাল

৯২। অসমাপ্ত আত্মজীবনী – জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান

৯৩। শঙ্কু সমগ্র- সত্যজিৎ রায়

৯৪। মাসুদ রানা- কাজী আনোয়ার হোসেন।

৯৫। ফেলুদা সমগ্র- সত্যজিৎ রায়

৯৬। তিন গোয়েন্দা- সেবা প্রকাশনী

৯৭। কিরীটী সমগ্র- নীহাররঞ্জন গুপ্ত

৯৮। কমলাকান্তের দপ্তর- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

৯৯। পথের দাবি- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১০০। গোরা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১০১। শবনম- মুজতবা আলী

১০২। নৌকাডুবি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১০৩। আদর্শ হিন্দু হোটেল- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১০৪। বহুব্রীহি – হুমায়ুন আহমেদ

১০৫। দেবদাস – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১০৬। মধ্যাহ্ন- হুমায়ুন আহমেদ

১০৭। বাদশাহ নামদার- হুমায়ুন আহমেদ

১০৮। বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কার- মুহম্মদ জাফর ইকবাল

১০৯। হাসুলিবাকের উপকথা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়

১১০। গল্পগুচ্ছ- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১১১। শেষ নমস্কার- সন্তোষ কুমার ঘোষ

১১২। হাঙ্গর নদী গ্রেনেড- সেলিনা হোসেন

১১৩। আবু ইব্রাহিমের মৃত্যু- শহীদুল জহির

১১৪। সাহেব বিবি গোলাম- বিমল মিত্র

১১৫। আগুনপাখি- হাসান আজিজুল হক

১১৬। কেয়া পাতার নৌকো- প্রফুল্ল রায়

১১৭।পুষ্প ও বিহঙ্গ পিরাণ- আহমদ ছফা

১১৮। আনোয়ারা- নজীবর রহমান

১১৯। চাপাডাঙ্গার বউ- তারাশঙ্খর বন্দ্যোপাধ্যায়

১২০। চাঁদের অমাবস্যা – সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ

১২১। কপালকুণ্ডলা – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১২২। প্রথম প্রতিশ্রুতি – আশাপূর্ণা দেবী

১২৩। মরুস্বর্গ- আবুল বাশার

১২৪। রাজাবলী – আবুল বাশার

১২৫। কালো বরফ- মাহমুদুল হক

১২৬। নিরাপদ তন্দ্রা- মাহমুদুল হক

১২৭। সোনার হরিণ নেই- আশুতোষ মুখোপাধ্যায়

১২৮। যদ্যপি আমার গুরু- আহমদ ছফা।

১২৯। মৃতুক্ষুধা- কাজী নজরুল ইসলাম

১৩০। প্রদোষে প্রাকৃতজন’ – শওকত আলী।

১৩১। শেষের কবিতা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১৩২। লৌহকপাট -জরাসন্ধ(চারুচন্দ্র চক্রবর্তী)

১৩৩। অন্তর্লীনা- নারায়ণ সান্যাল।

১৩৫। হাজার চুরাশির মা- মহাশ্বেতা দেবী

১৩৬। যাও পাখি -শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

১৩৭।তবুও একদিন- সুমন্ত আসলাম।

১৩৮। অন্তর্জলী যাত্রা- কমলকুমার মজুমদার

১৩৯। ব্যোমকেশ সমগ্র- শরদিন্দু

১৪০। অন্য দিন- হুমায়ূন আহমেদ

১৪১। কালপুরুষ- সমরেশ মজুমদার

১৪২। মেমসাহেব – নিমাই ভট্টাচার্য

১৪৩। বিন্দুর ছেলে- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১৪৪। নামগন্ধ – মলয় রায় চৌধুরী

১৪৫। মতিচূর – বেগম রোকেয়া

১৪৬। সুলতানার স্বপ্ন- বেগম রোকেয়া

১৪৭। চাঁদের পাহাড়- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৪৮। অপুর সংসার- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৪৯। কারুবাসনা – জীবনানন্দ দাশ

১৫০। বেনের মেয়ে- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

১৫১। আবদুল্লাহ – কাজী ইমদাদুল হক

১৫২। সূবর্ণলতা- আশাপূর্ণা দেবী

১৫৩। ঢোঁড়াই চরিত মানস- সতিনাথ ভাদুরী

১৫৪। উপনিবেশ – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

১৫৫। সাহেব বিবি গোলাম- বিমল মিত্র

১৫৬। পদ্মার পলিদ্বীপ – আবু ইসহাক

১৫৭। নারী- হুমায়ুন আজাদ

১৫৮। বিত্ত বাসনা- শংকর

১৫৯। সংশপ্তক- শহিদুল্লা কায়সার

১৬০! জীবন আমার বোন- মাহমুদুল হক

১৬১।ক্রাচের কর্নেল- শাহাদুজ্জামান

১৬২।১৯৭১- হুমায়ূন আহমেদ

১৬৩।দেয়াল- হুমায়ূন আহমেদ

১৬৪।পরিনীতা- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১৬৫।উত্তম পুরুষ-রশীদ করীম

১৬৬।ঈশ্বর পৃথিবী ভালোবাসা- শিবরাম চক্রবর্তী

১৬৭।শতকিয়া-সুবোধ ঘোষ

১৬৮। তিস্তাপারের বৃত্তান্ত- দেবেশ রায়

১৬৯। নীল দংশন – সৈয়দ শামসুল হক

১৭০। কুকুর সম্পর্কে দু একটি কথা যা আমি জানি- সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়

১৭১। অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী- আহমদ ছফা

১৭২। ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল – হুমায়ুন আজাদ

১৭৩। শুভব্রত ও তার সম্পর্কিত সুসমাচার, রাজনীতিবিদগণ -হুমায়ুন আজাদ

১৭৪। ১০,০০০, এবং আরো একটি ধর্ষণ – হুমায়ুন আজাদ

১৭৫। নভেরা- হাসনাত আবদুল হাই

১৭৬। দুচাকার দুনিয়া- বিমল মুখার্জী

১৭৭। চাকা- সেলিম আল দীন

১৭৮। হার্বাট- নবারুণ ভট্টাচার্য

১৭৯। নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়

১৮০। ন হন্যতে – মৈত্রেয়ী দেবী।

১৮১। কেরী সাহেবের মুন্সী- প্রমথনাথ বিশী

১৮২। আগুনপাখি- হাসান আজিজুল হক

১৮৩। পঞ্চম পুরুষ- বাণি বসু

১৮৫। অলীক মানুষ- সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ

১৮৬। আমি বীরাঙ্গনা বলছি- নীলিমা ইব্রাহিম

১৮৭। পুত্র পিতাকে – চানক্য সেন

১৮৮। দোজখনামা- রবি শংকর বল

১৮৮। মাতাল হাওয়া- হুমায়ূন আহমেদ

১৮৯।বিষাদবৃক্ষ – মিহিরসেন গুপ্ত

১৯০। অলৌকিক নয়,লৌকিক – প্রবীর ঘোষ

১৯১। সৃষ্টি রহস্য – আরজ আলী মাতুব্বর।

১৯২। ফালি ফালি ক’রে কাটা চাঁদ – হুমায়ুন আজাদ

১৯৩। নিমন্ত্রণ – তসলিমা নাসরিন

১৯৪। বসুধারা- তিলোত্তমা মজুমদার

১৯৫।উপকণ্ঠ – গজেন্দ্র কুমার মিত্র

১৯৬। অসাধু সিন্ধার্থ- জগদীশ গুপ্ত

১৯৭। কুহেলিকা- কাজী নজরুল ইসলাম

১৯৮। সৃষ্টি ও বিজ্ঞান – পূরবী বসু

১৯৯। ঈশ্বরের বাগান- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়

২০০। আয়না- আবুল মনসুর আহমদ

২০১। ক্রান্তিকাল- প্রফুল্ল রায়

২০২। কেয়া পাতার নৌকা- প্রফুল্ল রায়

২০৩। গেরিলা থেকে সম্মুখ যুদ্ধে – মাহবুব আলম

২০৪। একাত্তরের ডায়েরী- বেগম সুফিয়া কামাল

বাংলাদেশের বিখ্যাত ১০০ টি স্থাপত্য শিল্প, স্থপতি ও কোথায় অবস্থিতঃ

জাতীয় স্মৃতিসৌধ সৈয়দ মঈনুল হোসেন সাভার

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হামিদুর রহমান ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে

জাতীয় সংসদ ভবন লুই আই কান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ তানভীর কবির মুজিবনগর(মেহেরপুর)

অপরাজেয় বাংলা সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ ঢা: বি: কলাভবন

স্বোপার্জিত স্বাধীনতা শামীম মিকদার টি.এস.সি. ঢা:বি:

জয় বাংলা, জয় তারুণ্য আলাউদ্দিন বুলবুল টি.এস.সি. ঢা:বি:

রাজু সন্ত্রাস বিরোধী ভাস্কর শ্যামল চৌধুরী টি.এস.সি. ঢা:বি:

স্বাধীনতা সংগ্রাম শামীম শিকদার ফুলার রোড, ঢাকা বিশ্ব:

দোয়েল চত্বর আজিজুল জলিল পাশা কার্জন হল, ঢা: বি:

শাপলা চত্বর আজিজুল জলিল পাশা

তিন নেতার মাজার মাসুদ আহম্মদ মতিঝিল, ঢাকা।

 চারুকলা ইনস্টিটিউট মাযহারুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ব: কার্জন হল সংলগ্ন

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ফখরুল ইসলাম ঢা: বি:

জাগ্রত চৌরঙ্গী আবদুর রাজ্জাক পলাশী, ঢাকা

বিজয় সরণি ফোয়ারা আবদুর রাজ্জাক গাজীপুর

সার্ক ফোয়ারা নিতুন কুন্ডু তেজগাঁও, ঢাকা

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি পান্থপথ, ঢাকা

সাবাস বাংলাদেশ নিতুন কুন্ডু মিরপুর, ঢাক

অমর একুশে জাহানারা পারভীন রাজশাহী বিশ্ব:

সংশপ্তক হামিদুজ্জামান খান জা: বি:

মুক্তবাংলা রাশেদ আহমেদ জা: বি:

স্বাধীনতার ডাক রাশা ইসলাম বিশ্ব:

রাজারবাগ স্মৃতিসৌধ মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি গগনবাড়ী, সাভার

দুর্জয় মৃণাল হক রাজরবাগ, ঢাকা

বঙ্গবন্ধু মনুমেন্ট ফোয়ারা সিরাজুল ইসলাম ও মঈনুল হোসেন রাজারবাগ, ঢাকা

অতন্দ্র প্রহরী বৈরাম খান গুলিস্তান, ঢাকা

স্বাধীনতা হামিদুজ্জামান খান পাবনা

ক্যাকটাস হামিদুজ্জামান খান কাজী নজরুল এভি: ঢাকা

চেতনা-৭১ মো: মইনুল ঢা: বি:

সংগ্রাম জয়নুল আবেদীন সোনারগাও, নারায়ণগঞ্জ

হাস্যোজ্জ্বল বঙ্গবন্ধু রাশা ঝিগাতলা, ঢাকা

মা ও শিশু নভেরা আহম্মেদ মুজিব হল, ঢা: বি:

নারী, শিশু ও পুরুষ নভেরা আহম্মেদ ঢা: বি:

কৃষক পরিবার নভেরা আহম্মেদ জাতীয় যাদুঘর প্রাঙ্গণ, ঢাকা

মিশুক হামিদুজ্জামান খান শাহবাগ, ঢাকা

দুরন্ত সুলতানুল ইসলাম শিশু একাডেমী প্রাঙ্গণে, ঢাকা

বলাকা মৃণাল হক মতিঝিল, ঢাকা

টি.এস.সি. ভবন কনস্টানটাইন ডক্সাইড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

জাতীয় যাদুঘর মাহবুব উল হক ও মোস্তফা কামাল শাহবাগ, ঢাকা

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পল রুডলফ ময়মনসিংহ

শিশুপার্ক সামসুর ওয়ারেস শাহবাগ, ঢাকা

বায়তুল মোকারম আবুল হোসেন মোহাম্মদ থারিয়ানী ঢাকা

হযরত শাহজালাল (র.)আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লরোস কুর্মিটোলা, ঢাকা

কমলাপুর রেলস্টেশন বব বুই কমলাপুর, ঢাকা

স্বামী বিবেকানন্দ শামীম সিকদার জগন্নাথ হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বোটানিক্যাল গার্ডেন সামসুল ওয়ারেস মিরপুর, ঢাকা

 চিরদুর্জয় মৃণাল হক রাজারবাগ, ঢাকা

রক্ত সোপান রাজেন্দপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুর

মোদের গরব অখিল পাল বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে

 অনির্বাণ জেড কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট, কুমিল্লা

ওসমানী মোমোরিয়াল হল শাহ আলম জহিরুদ্দিন গুলিস্তান, ঢাকা

বেগম রোকেয়া ভাস্কর্য হামিদুজ্জামান খান রোকেয়া হল, ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়

মুক্তিযুদ্ধ শহীদ স্মৃতি ভাস্কর কাজী আরিফুল ইসলাম বিমান বাংলাদেশ হেড অফিস, ঢাকা

অমুমান (জনতার রায়) অনীক রেজা রংপুর

সোনার বাংলা শ্যামল চৌধুরী কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ)

বিজয়-৭১ খন্দকার বদরুল ইসলাম নান্নু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ)

শপথ শিল্পী স্বপন আচার্য চাঁদপুর

চিরঞ্জীব স্বাধীনতা নীল উৎপল কর কিশোরগঞ্জ

স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভ এ,কে,এ, ইকবাল ঢাকা সেনানিবাস

গোল্ডেন জুবলী চাওয়অর মৃণাল হক রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

স্মৃতির মিনার হামিদুজ্জামান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

 রুই কাতল হামিদুজ্জামান ফার্মগেট

কদম ফোয়ারা নিতুন কুন্ডু জাতীয় ঈদগাহের সামনে, ঢাকা

 সাম্পান নিতুন কুন্ডু শাহ আমানত বিমানবন্দর, চট্টগ্রাম

রাজষিক বিহার মৃণাল হক হোটেল শেরাটণের সামনে, ঢাকা

শান্তির পাখি হামিদুজ্জামান খান টিএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

জা:বি: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার রবিউল হুসাইন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

যুদ্ধ জয় এজাজ ও কবির কুমিল্লা ’৭১-এর গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি রাশা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বীরের প্রত্যাবর্তন সুদীপ্ত মল্লিক সুইডেন বাটারা, বাড্ডা, ঢাকা

প্রত্যাশা মৃণাল হক বঙ্গবাজার, ঢাকা

রানার আজমুল হক সাচ্চু পোস্টাল একাডেমী, রাজশাহী

অর্ঘ্য মৃণাল হক সায়েন্স ল্যাবরেটরি, ঢাকা

নগরে নিসর্গ রাফিয়া আবেদিন তাঁতীবাজার, ঢাকা

বীর বাঙ্গালী এডভোকেট লুৎফর রহমান তরফদার খুলনা

সাম্যবাদ মৃণাল হক কাকরাইল

বাউল ভাস্কর মৃণাল হক বিমানবন্দরের সামনে

কোতয়াল মৃণাল হক মিন্ট রোড, ঢাকা

বিজয় বিহঙ্গ হামিদুজ্জামান খান ও আমিনুল হাসান লিটু বরিশার

চেতন-৭১ শাহজালাল বিশ্বদ্যিালয়, সিলেট

কিংবদন্তী হামিদুজ্জামান খান মিরপুর, ঢাকা

বর্ষারাণী মৃণাল হক তেজঁগাও

হজ্ব মিনার মৃণাল হক বিমানবন্দরের সামনে

 জয় বাংলা হামিদুজ্জামান খান পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বিদ্যার্ঘ শাওন সগীর সাগর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

অন্ধুরিত যুদ্ধ-৭১ বিন্দু সরকার মুন্সিগঞ্জ

মুক্তিযুদ্ধ শহীদ স্শৃতি ভাস্কর কাজী আরিফুল ইসলাম নৌ-বাহিনীর সদর, ঢাকা।

একাত্তর স্মরণে হামিদুজ্জামান খান বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গনে, ঢাকা।

রক্তধারা চঞ্চল কর্মকার চাঁদপুর

সীমান্ত গৌরব মৃণাল হক বিজিবি, সদর দপ্তর, ঢাকা

অপরাজয় ৭১ স্বাধীন চৌধুরী ঠাকুরগাঁও

স্বাধীনতা নাসির খান নোয়াখালী

শহীদ স্মৃতিস্তমম্ভ এ আর খন্দকার তাজ উদ্দিন আহমেদ ফায়ার সার্ভিস ট্রেনিং কমপ্লেক্স. মিরপুর

মৃত্যুঞ্জয়ী ৭১ কাজল আচার্য শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার

জাগ্রত বাঙালি রফিকুল ইসলাম শাহিন যশোর

চেতনায় চিরঞ্জীব মাহবুব শামীম মাইকেল মধুসূদন কলেজ, যশোর

স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও ম্যুরালঃ (এগুলো অধিক গুরুত্বপূর্ণ যা পরীক্ষায় আসে)

দোয়েল চত্বর-আজিজুল হক পাশা-কার্জন হল, ঢা. বি.

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ-মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি-মিরপুর, ঢাকা

কেন্দীয় শহীদ মিনার-হামিদুর রহমান-ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ

স্বোপার্জিত স্বাধীনতা-শামীম শিকদার-টি এস সি, ঢা. বি.

মিশুক-হামিদুজ্জামান খান-শাহবাগ, ঢাকা

সংশপ্তক-হামিদুজ্জামান খান-জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ব.

জাগ্রত চৌরঙ্গী-আব্দুর রাজ্জাক-গাজীপুর চৌরাস্তা

স্বাধীনতার সংগ্রাম-শামীম শিকদার-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সংগ্রাম-জয়নুল আবেদিন-সোনারগাঁও

মুক্ত বাংলা-রশিদ আহমেদ-ইসলামী বিশ্ব: কুষ্টিয়া

অমর একুশে-জাহানারা পারভীন-জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ব.

সার্ক ফোয়ারা-নিতুন কুন্ডু-পান্থ পথ, ঢাকা

বিজয় স্বরণী ফোয়ারা-আব্দুর রাজ্জাক-তেজগাঁও, ঢাকা

দুরন্ত-সুলতানুর ইসলাম-শিশু একাডেমি, ঢাকা

রাজারবাগ স্মৃতিসৌধ-মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি-রাজারবাগ, ঢাকা

বলাকা- মৃণাল হক-মতিঝিল, ঢাকা

স্মৃতির মিনার-হামিদুজ্জামান খান-জাতীয় বিশ্ব:

স্বাধীনতা স্তম্ভ-মেরিনা তাবাস্সুম ও কাশেফ মাহবুব চৌধুরী-সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা

বঙ্গবন্ধু মনুমেন্ট-সিরাজুল ইসলাম-গুলিস্তান, ঢাকা

স্মৃতি অম্লান-রাজিউদ্দিন আহমেদ-রাজশাহী শহর

শাপলা-আজিজুল হক পাশা-মতিঝিল, ঢাকা

সাবাস বাংলাদেশ-নিতুন কুন্ডু-রাজশাহী বিশ্ব

বাংলাদেশ বিষয়াবলীঃ

বাংলাদেশের প্রথমঃ

• অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি - - সৈয়দ নজরুল ইসলাম

• প্রধানমন্ত্রী - - তাজউদ্দিন আহমেদ

• রাষ্ট্রপতি - - শেখ মুজিবুর রহমান

• প্রধান বিচারপতি - - এ এস এম সায়েম

• এটর্নি জেনারেল - - এ এইচ খন্দকার

• সংসদ নির্বাচন - - ৭ মার্চ ১৯৭৩

• প্রেসিডেন্ট নির্বাচন - - ৩ জুন ১৯৭৮

• অস্থায়ী সরকার প্রতিষ্ঠা - - ১৭ এপ্রিল ১৯৭১

• গণপরিষদর অধিবেশন - - ১০ এপ্রিল ১৯৭২

• জাতীয় সংসদের স্পিকার - - মোহাম্মাদ উল্লাহ

• বানিজ্য জাহাজ - - বাংলার দূত

• রণতরী - - বি এন এস পদ্মা

• পতাকা উত্তলন - - ২ মার্চ ১৯৭১

• মুদ্রা চালু হয় - - ৪ মার্চ ১৯৭২

• বিমান চালু হয় - - ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২

• বিশ্ববিদ্যালয় - - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯২১ সাল)

• নির্বাচন কমিশনার - - বিচারপতি মোহাম্মাদ ইদ্রিস

• বাংলা ছায়াছবি - - মুখ ও মুখোশ (১৯৫৬)

• বিমানবাহিনী প্রধান - - এ কে খন্দকার

• নারী পাইলট - - কানিজ ফাতেমা রোকসানা

• নারী ব্যারিস্টার - - মিসেস রাবেয়া ভূঁইয়া

• নারী সচিব - - জাকিয়া আখতার

• মুসলিম নারী ডাক্তার - - জোহরা বেগম কাজী

• নারী রাষ্ট্রদূত - - তাহমিনা খান ডলি

• নারী মুসলিম অভিনেত্রী - - বনানী চৌধুরী

• নারী বিচারপতি - - নাজমুন আরা সুলতানা

• অভিনেত্রী - - পূর্ণিমা সেনগুপ্তা

• টেবলয়েড পত্রিকা - - দৈনিক মানবজমিন

• উপজাতীয় রাষ্ট্রদূত - - শরবিন্দু শেখর চাকমা

• আদমশুমারি - - ১৯৭৪ সাল

• ক্যডেট কলেজ - - ফৌজদার ক্যাডেট কলেজ

• ওয়ানডে সিরিজ জয় - - জিম্ববুয়ের সাথে

• রঙিন টেলিভিশন শুরু - - ১ ডিসেম্বর ১৯৮০

• গণপরিষদের স্পিকার - - শাহ আবদুল হামিদ

• প্রথম পানিশোধন প্রকল্প - - চাঁদনী ঘাট, ঢাকা

• ডিজিটাল টেলিফোন চালু - - ৪ জানুয়ারি ১৯৮০

• টেলিভিশনের কার্যক্রম শুরু - - ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৪

• ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি - - পি জে হার্টস

• বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর - - এ এন হামিদুল্লাহ

• হাইকোর্টের মুসলিম বিচারপতি  - - সৈয়দ মাহমুদ হাসান

• প্রথম এভারেস্ট বিজয়ী - - আবু মুসা

বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠঃ

• নারী কবি - - বেগম সুফিয়া কামাল

• ভাষাবিদ - - ড. মুহম্মদ শহিদুল্লাহ

• কার্টুনিস্ট - - রফিকুন্নবী (রনবী)

• চিত্রশিল্পী - - শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন

• বিজ্ঞনী - - ড. কুদরত-ই-খুদা

• কবি - - কাজী নজরুল ইসলাম

• আধুনিক কবি - - শামসুর রাহমান

• চলচ্চিত্রকার - -  জহির রায়হান (মরহুম)

• স্থপতি - -  এফ আর খান

• কাঠ খোদাই শিল্পী - -  অলক রায়

• সাঁতারু - -  ব্রজেন দাস

• সঙ্গীত সাধক – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ

• পল্লীকবি - -  জসীমউদ্দিন

বাংলাদেশের বৃহত্তমঃ

• দ্বীপ - - ভোলা

• গ্রাম - - বানিয়াচং, হবিগঞ্জ (এশিয়ার বৃহত্তম)

• বিভাগ - -  ঢাকা

• পানি সেচ প্রকল্প - - তিস্তা প্রকল্প

• সমুদ্রবন্দর - - চট্টগ্রাম

• সার কারখানা - - যমুনা সার কারখানা, জামালপুর

• কনটেনার জাহাজ - - বাংলার দূত

• যুদ্ধ জাহাজ - - বি এন এস বঙ্গবন্ধু

• জলবিদ্যুৎকেন্দ্র - - কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র

• গ্যাসক্ষেত্র - - তিতাস, কুমিল্লা

• বনভূমি - - সুন্দরবন (৬০১৭ বর্গ কিমি)

• চিড়িয়াখানা - - মিরপুর চিড়িয়াখানা

• হাওড় - - হাকালুকি

• উদ্যান - - সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

• জেলা (আয়তনে) - - পার্বত্য রাঙামাটি

• উপজেলা - - (আয়তন) - - শ্যামনগর, সাতক্ষীরা

• বিশ্ববিদ্যালয় - - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ সংবিধানের সংশোধনীসমুহঃ

প্রথম সংশোধনী (১৫ জুলাই , ১৯৭৩)

যুদ্ধাপরাধীসহ অন্যান্য গণবিরোধীদের বিচার নিশ্চিত করা

দ্বিতীয় সংশোধনী (২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩)

অভ্যন্তরীণ বা বহিরাক্রমণ ফোলযোগে দেশের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক জীবন বিপন্ন হলে সে অবস্থায় 'জরুরী অবস্থা' ঘোষণার বিধান

তৃতীয় সংশোধনী (২৩ নভেম্বর, ১৯৭৪)

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী বেরুবাড়িকে ভারতের নিকট হস্তান্তরের বিধান

চতুর্থ সংশোধনী (২৫ জানুয়ারি, ১৯৭৫)

সংসদীয় শাসন পদ্ধতির পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসন পদ্ধতি চালু এবং বহুদলীয় রাজনীতির পরিবর্তে একদলীয় রাজনীতি প্রবর্তন

পঞ্চম সংশোধনী (৫ এপ্রিল, ১৯৭৯)

১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের সামতিক অভ্যুত্থানের পর থেকে ১৯৭৯ সালের ৫ এপ্রিল পর্যন্ত সামরিক সরকারের যাবতীয় কর্মকান্ডের বৈধতা দান

ষষ্ঠ সংশোধনী (৮ জুলাই, ১৯৮১)

উপ-রাষ্ট্রপতি পদ থেকে রাষ্ট্রপতি  পদে নির্বচনের বিধান

সপ্তম সংশোধনী (১০ নভেম্বর, ১০৮৬)

১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ৯ নভেম্বর পর্যন্ত সামরিক আইন বলবৎ থাকাকালীন সময়ে প্রণীত সকল ফরমান, জপ্রধান সামরিক আইন প্রশসকের আদেশ, নির্দেশ, আধ্যাদেশসহ আন্যান্য আইন অনুমোদন

অষ্টম সংশোধনী (৭ জুন, ১৯৮৮)

রাষ্ট্রধর্ম হিসাবে ইসলামকে স্বকৃতিদান এবং ঢাকার বাইরে ৬ টি জেলায় হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন; Dacca এর নাম Dhaka এবং Bangali এর নাম Bangla পরিবর্তন করা হয়

নবম সংশোধনী (১০ জুলাই, ১৯৮৯)

রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সাথে একই সময় উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা, রাষ্ট্রপতি পদে কোন ব্যক্তিকে পর পর দুই মেয়াদে সীমাবদ্ধ রাখা

দশম সংশোধনী (১২ জুন ১৯৯০)

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের  মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে ১৮০ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ব্যাপারে সংবিধানের ১২৩(২) অনুচ্ছেদের বাংলা ভাষ্য সংশোধন ও সংসদে মহিলাদের ৩০ টি আসন আরো ১০  বছরকালের জন্য সংরক্ষণ

একাদশ সংশোধনী (৬ আগষ্ট, ১৯৯১)

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমের স্বপদে ফিরে যাবার বিধান

দ্বাদশ সংশোধনী (৬ আগষ্ট, ১৯৯১)

সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রবর্তন

ত্রয়োদশ সংশোধনী (২৭ মার্চ, ১৯৯৬)

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য  নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন

চতুর্দশ সংশোধনী (১৬ মে, জ২০০৪)

নারীদের জন্য ৪৫ আসন সংরক্ষণ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি সংরক্ষণ, অর্থ বিল, সংসদ সদস্যদের শপথ, সাংবিধানিক বিভিন্ন পদের বয়স বৃদ্ধি

পঞ্চদশ সংশোধনী (৩০ জুন, ২০১১)

প্রস্তাবনার সংশোধন, '৭২-এর মূলনীতি পুনর্বহাল, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত, নারীদের জন্য ৫০ আসন সংরক্ষণ, ইসি'র ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি

 ষোড়শ সংশোধনী (২২ সেপ্টম্বর, ২০১৪)

একজন বিচারক ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত স্বীয় পদে বহাল থাকবেন। প্রমাণিত অসদাচরণ বা অসামর্থ্যের কারণে সংসদের মোট সদস্যসংখ্যার অন্যূন দুই-তৃতীয়াংশ গরিষ্ঠতা দ্বারা সমর্থিত সংসদের প্রস্তাবক্রমে রাষ্ট্রপতির আদেশে কোনো বিচারককে অপসারণ করা যাবে। বিচারকের অসদাচরণ বা অসামর্থ্য সম্পর্কে তদন্ত ও প্রমাণের পদ্ধতি সংসদ আইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করবে। এ ছাড়া কোনো বিচারক রাষ্ট্রপতিকে উদ্দেশ করে স্বাক্ষরযুক্ত পত্রযোগে স্বীয় পদ ত্যাগ করতে পারবেন।

বাংলাদেশের নদ-নদীঃ

বাংলাদেশের নদ-নদী (Rivers of Bangladesh):

প্রঃ বাংলাদেশের নদ- নদীর সংখ্যা কত? উঃ ২৩০ টি।

প্রঃ বাংলাদেশে প্রবাহিত আর্ন্তজাতিক নদীর সংখ্যা কত? উঃ ৫৭ টি।

প্রঃ উৎস হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টি উৎস ভারতে? উঃ ৫৪টি।

প্রঃ উৎসস্থল হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টির উৎসস্থল মায়ানমারে উঃ ৩টি।

প্রঃ বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্ত নদীর নাম কি? উঃ হালদা ও সাংগু নদী।

প্রঃ বাংলাদেশের প্রশস্ততম নদী কোনটি? উঃ যমুনা।

প্রঃ বাংলাদেশের খরস্রোতা নদী কোনটি? উঃ কর্নফুলী।

প্রঃ বাংলাদেশের র্দীঘতম নদী কোনটি? উঃ সুরমা।

প্রঃ বাংলাদেশের র্দীঘতম নদ কোনটি? উঃ ব্রহ্মপুত্র।

ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান বিশ্বে কততম? উঃ ২২তম।

প্রঃ ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য কত? উঃ ২৮৫০ বর্গ কিমি।

প্রঃ ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি কোথায়?

প্রঃ বাংলাদেশে প্রবেশের পূর্বে ব্রহ্মপুত্র কোন কোন দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়?

উঃ তিব্বতে (সান পো নামে) এবং ভারতের আসামে (ডিহি নামে)।

প্রঃ কোন জেলার পাশ দিয়ে ব্রহ্মপুত্র বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে? উঃ রংপুর।

প্রঃ বাংলাদেশ-মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি? এর দৈর্ঘ্য কত? উঃ নাফ নদী। দৈর্ঘ্য ৫৬ কিঃ মিঃ।

প্রঃ বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি? উঃ হাড়িয়াভাঙ্গা।

প্রঃ মেঘনার উৎপত্তিস্থল কোথায়? উঃ আসামের লুসাই পাহাড়ে।

প্রঃ উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম কি? উঃ বরাক নদী।

প্রঃ মেঘনা কি কি নামে বিভক্ত হয়েছে? উঃ সুরমা ও কুশিয়ারা।

প্রঃ সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে কি নাম ধারন করেছে? উঃ কালনি।

প্রঃ কালনি কোথায় পুনরায় মেঘনা নাম ধারন করেছে? উঃ ভৈরব বাজারের নিকট।

প্রঃ কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি কোথায়? উঃ আসামের লুসাই পাহাড়ে।

প্রঃ কর্নফুলী নদী কোথা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে? উঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে।

প্রঃ কর্নফুলী নদী কোথায় পতিত হয়েছে? উঃ বঙ্গোপসাগরে।

প্রঃ বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি? উঃ সুরমা, (অমলসিদ থেকে কাকুরিয়া) ২৫০ কিঃমিঃ

নদী সংশ্লিষ্ট স্থাপনাঃ

যমুনা সেতু-যমুনা নদীর উপর টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ।

কর্ণফুলি সেতু-চট্টগ্রাম, কর্ণফুলি নদীর উপর

ফারাক্কা বাঁধ-গঙ্গা নদীর উপর (মুর্শিদাবাদ)

বাকল্যান্ড বাঁধ-বুড়ীগঙ্গার তীর ঘেষে

হার্ডিঞ্জ ব্রীজ-পাকশীর কাছে পদ্মা নদীর উপর, পবনা।

নিঝুম সেতু-মেঘনা মোহনা, সন্দ্বীপ, চট্রগ্রাম

দক্ষিণ তালপট্টি(পূর্বাশা)-হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনা, সাতক্ষীরা।

পাকশী কাগজ কল-পদ্মা নদীর তীরে, পাকশী,পাবনা।

মংলা বন্দর-পশুর নদীর তীরে, বাগেরহাট।

বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-১-মেঘনা উপর দাউদকান্দি।

বাংলাদেশ-জাপানা মৈত্রী সেতু-২-গোমতী নদীর উপরে।

বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সেতু-১-বুড়ীগঙ্গা নদীর উপর, ঢাকা।

বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সেতু-২-শম্ভুগঞ্জ, ময়মনসিংহ, ব্রহ্মপুত্র নদের উপর

বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী ৩-মহানন্দা নদীর উপর, চাপাইনবাবগঞ্জ।

বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী-৪-করতোয়া নদীর উপর, পঞ্চগড়।

চট্টগ্রাম বন্দর-কর্ণফুলী নদীর তীরে চট্টগ্রাম।

আহসান মঞ্জিল-বুড়ীগঙ্গার তীরে, ঢাকা।

তিস্তা বাঁধ প্রকল্প-তিস্তা নদীতে রংপুর।

তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র-তিতাস তীরে, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া।

পানি বিদ্যুৎ প্রকল্প কাপ্তাই-কর্ণফুলী নদী, রাঙ্গামাটি, পার্বত্য চট্রগ্রাম।

বাংলাদেশের নদ-নদী - জেলাভিত্তিক নদ-নদী

জেলাভিত্তিক নদ-নদীঃ

কুষ্টিয়া- ইছামতি, ভৈরব।

চুয়াডাঙ্গা-মেঘনা, কীর্তনখোলা, আড়িয়ালখাঁ, তেঁতুলিয়া, কালাবদর, বিশখালী।

মেহেরপুর-ইছামতি, নবগঙ্গা।

নড়াইল-পদ্মা, গড়াই, কুমার।

ঝিনাইদহ-মধুমতি, কুমার, ভৈরব।

যশোর- গড়াই, কুমার, নবগঙ্গা।

মাগুরা- কুমার, নবগঙ্গা।

ঢাকা-ধলেশ্বর, পদ্মা, মেঘনা।

নারায়নগঞ্জ-মেঘনা, শীতলক্ষা।

মুন্সীগঞ্জ-মেঘনা, ধলেশ্বরী,শীতলক্ষা

নরসিংদী-পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী।

গাজীপুর-ব্রহ্মপুত্র, বানার, ধলেশ্বরী

মানিকগঞ্জ-তুরাগ, বানার, বালু।

ময়মনসিংহ-ব্রহ্মপুত্র, ধনু, মেঘনা, বাউলাই, কালনী, ধলেশ্বরী।

কিশোরগঞ্জ-ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, বানার।

জামালপুর-কংশ নদী।

শেরপুর-যমুনা, ধলেশ্বরী, বংশী।

টাঙ্গাইল-কংশ, বাউলাই, গোমেশ্বরী, মুগর।

নেত্রকোনা-মধুমতি, কুমার, পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ।

ফরিদপুর-পদ্মা, মেঘনা,পালং

শরিয়তপুর-মধুমতি

গোপালগঞ্জ-পদ্মা।

রাজবাড়ী-পদ্মা, মেঘনা।

মাদারীপুর-রূপসা, কপোতাক্ষ, ভদ্রা, ভৈরব, পশুর, শাকবাড়ীয়া, শিবসা।

বাগেরহাট-কপোতাক্ষা, ভদ্রা, ভৈরব

খুলনা-পাঙ্গাশিয়া, কালিন্দী, হাড়িয়াভাঙ্গা, বেতনা, রায়মঙ্গল, মালঞ্চ।

সাতক্ষীরা-মধুমতি, মংলা, হরিণঘাটা, শীলা।

বরগুনা-বুড়ীগঙ্গা, শীতলক্ষা, বংশী, ধলেশ্বরী, তুরাগ, বালু।

পটুয়াখালী-বিশখালী, হরিণঘাটা,আঁধার মানিক, বেঘাই।

ভোলা- তেঁতুলিয়া, আগুনমখা, লোহানিয়।

বরিশাল-সুগন্ধা, বিশখালী।

ঝালকাঠি-তেঁতুলিয়া, বালেশ্বর, কচাখালী।         

নদী তীরবর্তী শহরঃ

আশুগঞ্জ-মেঘনা

কাপ্তাই- কর্ণফুলী ও কাপ্তাই

কুমিল- গোমতী

কুষ্টিয়া- গড়াই

কুঁড়িগ্রাম-ধরলা

খুলনা-  ভৈরব ও রূপসার মিলনস্থল

ঘোড়াশাল-শীতলক্ষা

চট্টগ্রাম-কর্ণফুলী

চন্দ্রঘোনা-কর্ণফুলী

চাঁদপুর-মেঘনা

ছাতক- সুরমা

ঝালকাঠি-বিশখালী

ঝিনাইদহ-নবগঙ্গা

টঙ্গী-তুরাগ

টেকনাফ-নাফ

ঠাকুরগাঁও-টাংগান

ঢাকা-বুড়ীগঙ্গা

দিনাজপুর-পুনর্ভবা

নারায়নগঞ্জ-শীতলক্ষ্যা

পাবনা- ইছামতি

ফরিদপুর-আড়িয়ালখাঁ

ফেঞ্চুগঞ্জ-কুশিয়ারা

বগুড়া- করতোয়া

বরিশাল-কীর্তনখোলা

ভৈরব-মেঘনা

মংলা-মংলা

ময়মনসিংহ-পুরাতন ব্রহ্মপুত্র

মুন্সীগঞ্জ-ধলেশ্বরী

রাজশাহী-পদ্মা

সারদা-পদ্মা

সিলেট-সুরমা

সুনামগঞ্জ-সুরমা

 সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সম্মাননাঃ

 •‘Let there be light’ চলচ্চিত্রের পরিচালক - - জহির রায়হান।

•‘সব কটা জানালা খুলে দাও না’ গানটির গীতিকার - - নজরুল ইসলাম বাবু।

•‘বাংলাপিডিয়া’ প্রকাশ করে - - এশিয়াটিক সোসাইটি।

•‘আমার ভাইয়ের রক্ত রাঙ্গানো’ গানটির সুরকার - -  আলতাফ মাহমুদ।

•কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলাদেশের ছায়াছবি  - - মাটির ময়না।

•‘গম্ভীরা’ লোকসঙ্গীত  - - রাজশাহী অঞ্চলের।

•পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’ এর পরিচালক - - চাষী নজরুল ইসলাম।

•‘সূর্যদীঘল বাড়ি’ চলচ্চিত্রের পরিচালক - - মসিউদ্দিন ও শেখ নিয়ামত শাকের।

•বিখ্যাত মনিপুরী নাচ হচ্ছে - - সিলেট অঞ্চলের।

•ঢাকা-ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী নাচ হচ্ছে - - জারি।

•সুর সম্রাট নামে খ্যাত - - ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ।

•বাংলাদেশে চলচ্চিত্রের জনক - - আব্দুল জব্বার।

•আন্তার্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী – জয়নুল আবেদিন।

•বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট - - রফিকুন্নবী (রণবী)।

•আন্তার্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সঙ্গীতজ্ঞ - - ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁ।

•বল নৃত্য’ বাংলাদেশের - - যশোর অঞ্চলের।

•প্রথম মুসলমান চলচ্চিত্রকার - - কাজী নজরুল ইসলাম।

•বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ লালনগীতি শিল্পী - - ফরিদা পারভীন।

•বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ভাওয়াইয়া শিল্পী - - ফেরদৌস রহমান।

•ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় - -  ১৮০০ সালে।

•ভারতীয় উপমহাদেশের নোবেল পুরস্কার জয়ী সাহিত্যিক - -  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

•স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘চাকা’ এর পরিচালক - - মোরশেদুল ইসলাম।

•‘পদ্মা নদীর মাঝি’ চলচ্চিত্রের পরিচালক - -  গৌতম ঘোষ।

ঐতিহাসিক স্থান, স্থাপনাঃ

•আফগান দুর্গ যেখানে অবস্থিত -- ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে।

•আহসান মঞ্জিল নির্মাণ করেন -- নবাব আব্দুল গনি।

•মহাস্থানগড়ের যে যুগের শিলালিপি পাওয়া গেছে -- মৌর্য যুগের।

•সোমপুর বিহার যেখানে অবস্থিত -- নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে।

•পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিজারটি কি নামে পরিচিত -- সোমপুর বিহার।

•সোমপুর বিহার তৈরী করেন -- শ্রী ধর্মপাল দেব।

•সত্য পীরের ভিটাযেখানে অবস্থিত -- নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারে।

•শালবন বিহার যেখানে অবস্থিত -- কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে।

•শালবন বিহার তৈরী করেন -- রাজাধিরাজ ভবদেব।

•আনন্দ বিহার যেখানেঅবস্থিত -- কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড়ে।

•আনন্দ বিহার তৈরী করেন -- রাজা আনন্দ দেব।

•বাংলাদেশের প্রাচীন শহর -- পুণ্ড্রবর্ধন। বর্তমানে মহাস্থানগড়।

•মহাস্থানগড় যে জেলায় অবস্থিত -- বগুড়া জেলায়।

•খোদার পাথর ভিটা যেখানে অবস্থিত -- মহাস্থানগড়।

•বৈরাগীর ভিটা যেখানে অবস্থিত -- মহাস্থানগড়।

•বৈরাগীর চাল যেখানে অবস্থিত -- গাজিপুর জেলায়।

•আনন্দ রাজার দীঘি যেখানে অবস্থিত -- কুমিল্লার ময়নামতিতে।

•রামুমন্দির যেখানেঅবস্থিত -- কক্সবাজারের রামু থানায়।

•উত্তরা গনভবন যেখানে -- নাটোর জেলায়।

•কান্তজীর মন্দির যেখানে অবস্থিত -- দিনাজপুর।

•বাঘা জামে মসজিদ যেখানে অবস্থিত -- রাজশাহীতে।

•পানাম নগর যেখানেঅবস্থিত -- সোনারগাঁয়ে।

•বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার -- সীতাকোট বিহার।

•সীতাকোট বিহার অবস্থিত -- দিনাজপুর।

•সোনারগাঁও বাংলাদেশের রাজধানী ছিল -- মূঘল আমলে।

•বাংলার রাজধানী সোনারগাঁয় স্থাপন করেন -- ঈশা খাঁ।

•সোনারগাঁ নামকরণ হয়েছে -- ঈশা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামে।

•সোনারগাঁর পূর্বে বাংলার রাজধানী ছিল -- মহাস্থানগড়।

•পাঁচ বিবির মাজার অবস্থিত -- সোনারগাঁতে।

•বাংলাদেশের একমাত্র লোকশিল্প যাদুঘরটি অবস্থিত -- সোনারগাঁতে।

•সোনারগাঁয়ের পূর্ব নাম -- সুবর্ণ গ্রাম।

•ষাট গম্বুজ মসজিদ অবস্থিত -- বাগেরহাট।

•ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণ করেন -- খান জাহান আলী।

•লালবাগ কেল্লা নির্মাণ শুরু করেন -- যুবরাজ মোহাম্মদ আযম।

•লালবাগ কেল্লা নির্মাণ শেষ করেন -- শায়েস্তা খান।

•লালবাগ কেল্লার আদি নাম -- আওরঙ্গবাদ দুর্গ।

•ঢাকায় সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী হয় -- ১৬১০ সালে।

•বাংলার রাজধানী রাজস্থান থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন -- সুবেদার ইসলাম খান।

•তারা মসজিদ কোথায় অবস্থিত -- পুরানো ঢাকায়।

•বজরা শাহী মসজিদ অবস্থিত -- নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জে।

•মুজিব নগর অবস্থিত -- মেহেরপুর জেলায়।

•মহামুনি বিহার কাথায় অবস্থিত -- চট্টগ্রামের রাউজানে।

পরিবহন ও যোগাযোগঃ

•বাংলাদেশের প্রথম রেললাইন বসানো হয় – ১৮৬২ সালে।

•BRTA(Bangladesh Road Tansport Authority) গঠিত হয় - - ১৯৮৮ সালে।

•ঢাকার সাথে চট্টগ্রামের সড়কপথের দূরত্ব - - ২৭৮ কিমি।

•যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে - - ৪.৮ কিমি ও ১৮.৫ মিটার।

•যমুনা সেতুর পাইল, পিলার ও স্প্যানের সংখ্যা যথাক্রমে - - ১২১টি, ৫০টি ও ৪৯ টি।

•মহখালী ফ্লাইওভার উদ্বোধন হয় - - ৪ নভেম্বর ২০০৪।

•ডাক বিভাগের স্লোগান - -  সেবাই আদর্শ।

•প্রস্তাবিত পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য - - ৬.১৫ কিমি।

•প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের নাম - - বেতবুনিয়া, রাঙামাটি (১৯৭৫সাল)।

•ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এর মুল সড়কের দৈর্ঘ্য - - ২৬ কিমি (ঘূর্ণায়মান পথসহ ৩২ কিমি)।

•বাংলাদেশ বিমানের প্রথম নারী পাইলট - - কানিজ ফাতেমা রোকসানা।

•বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম যানবাহন কারখানার নাম - - প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ।

•আন্ত:নগর ট্রেন সার্ভিস চালু হয় - -১৯৮৬ সালে।

•দেশে কার্ড ফোন চালু হয় - - ১৯৯২ সালে।

•বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন কার্যক্রম শুরু করে - - ২০০২ সালে।

•দেশে ইন্টারনেট চালু হয় - - ১৯৯৬ সালে।

•বাংলাদেশে ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তির চালু হয় - - ২১ জুলাই ২০০৯।

•বাংলাদেশে সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয় - - ২১ মে ২০০৬।

•বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯৩ সালে।

•বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল কোম্পানি - - সিটিসেল(দ্য প্যাসিফিক বাংলাদেশ টিলিকম লিমিটেড)।

•সর্বশেষ মোবাইল কোম্পানি – ওয়ারিদ, এয়ারটেল নামে যাত্রা শুরু - - ২০ ডিসেম্বর ২০১০ সাল।

•দেশের একমাত্র সরকারি মোবাইল কোম্পনি - -  টেলিটক, ৩১ মার্চ ২০০৫ সাল থেকে।

সংবিধান ও বাংলাদেশঃ

 •বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর।

•সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর।

•বাংলাদেশ সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রধান - -  ড. কামাল হোসেন।

•সংবিধানে অনুচ্ছেদ আছে - - ১৫৩ টি।

•সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্যের বয়স হতে হবে - -  ২৫ বছর।

•গণতন্ত্র ও মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্চয়তা দেয়া হয় - - ১১ নং অনুচ্ছেদে।

•সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির অভিশংসন হয় - - ৫২ নং অনুচ্ছেদ।

•সংবিধানের যে সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রবর্তিত হয় - - দ্বাদশ।

•তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয় সংবিধানের – পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে।

•জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতার অধিকার রক্ষিত আছে - - ৩২ নং অনুচ্ছেদে।

•এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধন হয়েছে --‌১৬ টি ।

•সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক – সুপ্রিম কোর্ট।

•প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল গঠনের উল্লেখ আছে – ১১৭(১)অনুচ্ছেদে।

•রাষ্ট্রের নির্বাহী অঙ্গসমুহ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের উল্লেখ আছে – ২২ নং অনুচ্ছেদে।

•সংবিধান সংশোধনীর বিষয়টি উল্লেখ আছে – ১৪২ নং অনুচ্ছেদে।

•জরুরি বিধিমালার বিষয়টি সংবিধানে আছে - - ১৪১(ক) অনুচ্ছেদে।

•নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্টা হয়েছে - - ১১৮ নং অনুচ্ছেদে।

•সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী’ বলা আছে –২৭ নং অনুচ্ছেদে।

•‘রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন’ বর্ণিত আছে - - ২৮(২) নং অনুচ্ছেদে।

•রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বর্ণিত আছে - - ৮  নং অনুচ্ছেদে।

•‘প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা’ বলা আছে – ৩ নং অনুচ্ছেদে।

•রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের কথা বলা হয়েছে - - ২(ক) নং অনুচ্ছেদে।

•বাংলাদেশের সরকারি কর্মকমিশন গঠিত হয় – ১৩৭ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী।

•বাংলাদেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার - - বিচারপতি মোঃ ইদ্রিস।

•নির্বাচন সম্পর্কে জাতীয় সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা উল্লেখ আছে - - ১২৪ নং অনুচ্ছেদে।

•ভোটার তালিকার বিধান বর্ণিত আছে - - ১২১ নং অনুচ্ছেদে।

•সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন - - দুটি, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ।

•বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস কমিশন গঠিত হয়  - - ১৯৩৭ সালে।

•নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক হয়  - - ১ নভেম্বর ২০০৭।

•রাষ্ট্রের পক্ষে আইনের জটিলতা প্রশ্নে মতামত প্রকাশ করেন - -  এটর্নি জেনারেল।

 খনিজ ও শক্তি সম্পদঃ

 •খনিজ তেল হলো -- জটিল হাইড্রোকার্বন সমূহের মিশ্রন।

•বর্তমানে বাংলাদেশে গ্যাস ক্ষেত্র -- ২৬ টি, রুপগঞ্জ (২৫ তম), পাবনা (২৬ তম)।

•যে প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে প্রথম তেল অনসন্ধানের কাজ শুরু করে – SVOC (Standard Vaculum Oil Company, ১৯১১ সালে)।

•প্রথম তেল অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয় – ১৯১০ সালে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে।

•হরিপুরে তেল পাওয়া যায় – ১৯৮৬ সালের ২২ ডিসেম্বর।

•বাংলাদেশের একমাত্র তেলক্ষেত্রটি অবস্থিত – সিলেট জেলার হরিপুরে।

•দেশে প্রথম বানিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উৎপাদন শুরু হয়—১৯৮৭ সালে।

•তেল উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় – ৭ সেপ্টম্বর, ১৯৯৪ সালে।

•বাংলাদেশের দ্বিতীয় তেল ক্ষেত্র অবস্থিত – মৌলভিবাজার জেলার বরমপুরে।

•দেশের একমাত্র তেল শোধনাগার অবস্থিত -- “ইর্স্টান রিফাইনারী লিঃ” চট্টগ্রামের পতেঙ্গায়।

•বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ -- প্রাকৃতিক গ্যাস।

•প্রাকৃত গ্যাস হচ্ছে -- প্রকৃতিতে তৈরী হাইড্রোকার্বন।

•প্রাকৃত গ্যাস প্রকৃতিতে থাকে -- সাধারণত মিথেন, ইথেন, প্রোপেন, বিউটেন সামান্য পরিমাণে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে।

•বাংলাদেশের গ্যাস ও তেল ক্ষেত্রের তত্ত্বাবধানের মূল দায়িত্ব পালন করে -- জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়।

•বাংলাদেশে বর্তমানে গ্যাস সুবিধা পাচ্ছে -- ১৪ ভাগ মানুষ।

•সিলেটের হরিপুরে তথা বাংলাদেশের প্রথম গ্যাস আবিষ্কৃত হয়েছে -- ১৯৫৫ সালে।

•পাকিস্তান আমলে (১৯৫১-১৯৭১) পর্যন্ত কয়টি গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছিল -- ৮টি।

•বাংলাদেশ ভূ-খন্ডে তেল গ্যাস অনুসন্ধান শুরু হয় -- ১৯১০ সাল থেকে।

•প্রথম অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয় -- ১৯১০ সালে। চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে।

•বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় -- ১৯৫৭ সাল থেকে (সিলেটের হরিপুরে)।

•ছাতকে গ্যাস আবিষ্কৃত হয় -- ১৯৫৯ সালে।

•পেট্রোলিয়াম আইন পাস হয়েছে -- ১৯৭৪ সালে।

•পিএসসি পূর্ণরূপ -- (Production Sharing Contract) প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধানের উৎপাদন বন্টন চুক্তি।

•সর্বশেষ গ্যাস ক্ষেত্রটির নাম -- কুমিল্লার ভাঙ্গুরা।

•তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র অবস্থিত -- ব্রাহ্মনবাড়িয়া।

•ঢাকার সরবরাহ কৃত গ্যাস যে গ্যাস ক্ষেত্র থেকে আসে -- তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র।

•তিতাস-ঢাকা গ্যাস লাইন দৈর্ঘ্য -- ৯০ কিলোমিটার।

•দৈনিক সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয় -- বাখরাবাদ গ্যাস ফিল্ড হতে ।

•বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস ক্ষেত্র -- বিবিয়ানা।

•১৯৯৭ সালে ১৪ জুন যে গ্যাস ক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে -- মাগুরছড়া গ্যাস ক্ষেত্রে।

•বাংলাদেশে চীনা মাটি পাওয়া গেছে -- নেত্রকোণার বিজয়পুর, নওগাঁর পত্নীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়ায়।

•মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র যেথানায় অবস্থিত -- কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।

•মাগুরছড়া গ্যসক্ষেত্র যে কোম্পানী ড্রিলি করে -- অক্সিডেন্টাল।

•দেশের প্রথম সামুদ্রিক গ্যাস ক্ষেত্রের নাম -- সাঙ্গু।

•সাঙ্গু গ্যাস ক্ষেত্রে গ্যাস উত্তোলন করে -- কেয়ার্ন এনার্জি কোম্পানী ।

•গ্যাস ক্ষেত্রে অনুসন্ধান ও সমপ্রসানের লক্ষ্যে সারাদেশকে যতটি ব্লকে বিভক্ত করেছে -- ২৩টি ব্লকে।

•বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে – সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া।

•বাংলাদেশে গ্যাস উত্তোলনের জন্য আবেদনকৃত আইরিশ কোম্পানীটি -- ট্যাল্লো।

•বাংলাদেশে যে গ্যাস ফিল্ডে প্রথম অগ্নিকান্ড ঘটে -- হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রে ১৯৫৫ সালে।

•পেট্টোবাংলা পরিত্যক্ত যে গ্যাস ক্ষেত্রে গ্যাসের সন্ধান পায় -- ফেনী গ্যাস ক্ষেত্র থেকে।

•চুনাপাথর ও কাঁচবালি পাওয়া যায় – সিলেটের লালপুকুরে।

•বাংলাদেশে চীনা মাটির সন্ধান পাওয়া যায় – নেত্রকোনার বিজয়পুরে।

•বাংলাদেশে কয়লা খনি আছে – ৫ টি।

•বাংলাদেশে প্রাপ্ত সবচেয়ে উন্নতমানের কয়লা – বিটুমিনাস কয়লা।

•বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি অবস্থিত – দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর থানার চৌহলি গ্রামে।

•বাংলাদেশের যে কয়লা খনিতে সোনা পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে – দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কয়লা খনিতে।

•বাংলাদেশের যে কয়লা খনিতে রুপা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে – দীঘিপাড়া ও নঁওগার  পত্নীতলায়।

•দেশের সর্ববৃহত কয়লা খনি অবস্থিত – দিনাজপুর জেলার  নওয়াবগঞ্জ থানার দীঘিপাড়ায়।

•দেশে প্রথম গ্যাস চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – সিলেটের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র।

•দেশে প্রথম কয়লা চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া।

•বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র – কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র।

 প্রাণিজ সম্পদঃ

•বাংলাদেশের যে জেলায় গো-চারণ ভূমি রয়েছে – সিরাজগঞ্জ ও পাবনা জেলায়।

•যমুনাপাড়ী ছাগলের অপর নাম – রামছাগল।

•যে জাতের ছাগল বাংলাদেশে বেশী পাওয়া যায় – ব্ল্যাক বেঙ্গল।

•বাংলাদেশের মহিষ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – বাগেরহাটে।

•বাংলাদেশের হরিণ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – ডুলাহাজারা (কক্সবাজার)।

•প্রানিজ আমিষের প্রধান উৎস -- মাছ।

•বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – সাভার, ঢাকা।

•বাংলাদেশের জাতীয় পশু – রয়েল বেঙ্গল টাইগার।

•গবাদি পশুতে ভ্রুণ বদল করা হয় – ৫ মে ১৯৯৫ সালে।

•বাংলাদেশে কয়টি সরকারী মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হ্যাচারী ও খামার আছে -- ৮৬টি।

•বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে মাছের প্রজাতির সংখ্যা কত -- ২৭০।

•বর্তমানে সমুদ্র উপকুল থেকে পাওয়া যায় মোট মৎস্য উৎপাদনের শতকরা কত ভাগ -- ২৭ ভাগ।

•চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত – বাগেরহাট।

•চিংড়ি সম্পদকে বলা হয় – White Gold।

•বাংলাদেশের কুয়েত বলা হয় – খুলনাকে।

•বাংলাদেশে মাথাপিছু প্রতিদিন মৎসজাত প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ – ২৫ গ্রাম।

•বাগদা চিংড়ি চাষ করা হয় – লোনা পানিতে।

•মুখে ডিম রেখে বাচ্চা ফুটায় – তেলাপিয়া।

•চিংড়ি চাষ কর আইন কবে প্রণীত হয় -- ১৯৯২ সালে।

•বাংলাদেশে সামুদ্রিক জলাশয়ের মোট আয়তন কত -- ১,৬৬,০০০ বর্গ কি.মি।

•বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবস্থিত -- ময়মনসিংহ।/চাঁদপুর।

•চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা হয় -- খুলনার পাইকগাছায়।

•বাংলাদেশের মৎস্য আইনে কত সেন্টিমিটারের কম হলে রুই (কার্প) জাতীয় মাছ ধরা নিষেধ -- ২৩ সেন্টিমিটার।

•বঙ্গোপসাগরের মৎস্য চারণ ক্ষেত্র কয়টি -- চারটি।

•নিমগ্ন মহাগহবর কি -- একটি মৎস্যচারণ ক্ষেত্র।

•রেনু পোনা কখন ছাড়ে -- বর্ষাকালে।

•বাংলাদেশের প্রধান প্রাণিজ সম্পদ -- মাছ।

•পুকুরে কোন মাছ বাচেঁ না -- ইলিশ।

বনজ সম্পদ

•একক হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভুমি -- সুন্দরবন।

•বাংলাদেশের জাতীয় বননীতি প্রনীত হয় -- ১৯৭৯ সালে।

•বাংলাদেশে জনপ্রতি বনভুমির পরিমান -- ০.০১৮ হেক্টর।

•বাংলাদেশের বন এলাকা বিভক্ত -- ৪টি অঞ্চলে, যথা- ৪টি অঞ্চলে, যথা- পাহাড়ী বনাঞ্চল, ম্যনাগ্রোভ বনাঞ্চল, সমতল এলাকার শাল বনাঞ্চল ও গ্রামীন বন।

•পাহাড়ী বনাঞ্চলের আয়তন -- ১৫,৬৬,৯৩৫ একর।

•ম্যানগ্রোভ বনের আয়তন -- ১৪,০৫,০০০ একর।

•শাল বনাঞ্চলের আয়তন -- ২,৮১,৯৫৩ একর।

•বাংলাদেশের মোট আয়তনের যত অংশ বনাঞ্চল -- প্রায় ১৭ শতাংশ।

•বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি -- পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমি।

•বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভুমি -- সুন্দরবন। (একক হিসেবে বৃহত্তম)

•বাংলাদেশের তৃতীয় বনাঞ্চল -- মধুপুর জঙ্গল।

•সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ কোনটি -- সুন্দরী।

•যে কাঠ থেকে বাক্স ও দিয়াশলাইয়ের কাঠি প্রস্তুত হয় -- গেওয়া।

•ধুন্দল গাছের কাঠ থেকে প্রস্তুত করা হয় -- পেন্সিল।

•যে গাছের ছাল থেকে রং প্রস্তুত করা হয় -- গরান।

•যে জাতীয় গাছ সবচেয়ে বেশী বৃদ্ধি পায় -- বাঁশ জাতীয় গাছ।

•ভাওয়াল বনাঞ্চল অবস্থিত -- গাজীপুর জেলায়।

•মধুপুর বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ -- শাল বা গজারী।

•যে গাছকে সুর্যের কন্যা বলা হয় -- তুলা গাছকে।

•দেশের যে বনাঞ্চলকে চিরহরিৎ বন বলা হয় -- পার্বত্য বনাঞ্চল।

•বরেন্দ্র ভুমিতে যে গাছ সবচেয়ে বেশি -- শাল গাছ।

•দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন উদ্ধোধন করা হয় -- ১৭ জানু ২০০১, চন্দ্রনাথ পাহাড়ে।

•সুন্দরবন কোন দুটি দেশে বিস্তৃত -- বাংলাদেশ-ভারত।

•বাংলাদেশের দীর্ঘতম গাছের নাম -- বৈলাম গাছ।

•সুন্দরবনের মোট আয়তন -- ৬০১৭ বর্গ কি. মি।

•বাংলাদেশের বন গবেষণা কেন্দ্র কোথায় -- চট্টগ্রামে।

•উপকুলীয় সবুজ বেষ্টনীয় বনাঞ্চলে সৃজন করা হয়েছে -- ১০টি জেলায়।

•ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের প্রধান গাছ -- শাল বা গজারী।

•পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে যে গাছটি ক্ষতিকারক -- ইউক্যলিপটাস।

•কোন দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনাঞ্চল থাকা প্রয়োজন মোট ভুমির -- ২৫ শতাংশ

•বাংলাদেশের বনাঞ্চলের পরিমাণ মোট ভুমির কত শতাংশ -- ১৭%।

•বাংলাদেশের বনভূমি কয়টি অঞ্চলে বিভক্ত -- ৩টি।

 কৃষিজ সম্পদঃ

•কৃষি কাজের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযোগী মাটি -- পলি মাটি।

•‘ইরিটম’ হলো – একধরনের উন্নতমানের ধান।

•বাংলাদেশে যে সকল উন্নত জাতের ধান হয় – মালা, ব্রিশাইল, বিপ্লব, দুলাভোগ, ব্রিবালাম, আশা, চান্দিনা, মুক্ত প্রভৃতি।

•বাংলাদেশে ধান প্রধানত চার শেণীর – আউশ, আমন, বোরো ও ইরি।

•বাংলাদেশের যত ভাগ জমিতে পাট চাষ করা হয় – ৭%।

•জুটন আবিস্কার করেন -- ডঃ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল্লাহ।

•জুটনে পাট ও সুতার অনুপাত থাকে – ৭০ ভাগ পাট ও ৩০ ভাগ সুতা।

•বাংলাদেশে একর প্রতি পাটের ফলন – ৬৯৬ কে.জি।

•বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রেশমগুটির চাষ হয় – চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

•সবচেয়ে বেশী পাট উৎপন্ন হয় -- ময়মনসিংহ জেলায় ।

•রবি শস্য বলতে বুঝায় -- শীতকালীন শস্যকে।

•খরিপ শস্য বলতে বুঝায় -- গ্রীষ্মকালীন শস্যকে।

•বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষিখাতের অবদান -- ২১.৯১%।

•বাংলাদেশের শস্য ভান্ডার বলা হয় -- বরিশাল জেলাকে

•বাংলাদেশে বানিজ্যিকভাবে প্রথম চা চাষ করা হয় -- ১৯৫৪ সালে।

•গম গবেষণা কেন্দ্র কোন জেলায় অবস্থিত -- দিনাজপুর।

•বাংলাদেশে সবচেবে গম বেশি উৎপাদন হয় – রংপুর জেলায়।

•বাংলদেশের প্রথম চা বাগান কোনটি -- সিলেটের মালনিছড়া।

•সবচেয়ে বেশী চা জন্মে কোন জেলায় -- মৌলভীবাজার জেলায়।

•বাংলাদেশের মোট কৃষি জমির পরিমান -- ২,০৪,৮৪,৫৬১ একর।

•বাংলাদেশের মোট চাষাবাদযোগ্য জমির পরিমান কত -- ১,৭৭,৭১,৩৩৯ একর।

•বাংলাদেশে চাষের অযোগ্য চাষের জমির পরিমান --  ২৭,১৩,২২২ একর।

•বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল -- পাট।

•বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল -- চা।

•বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান -- চতুর্থ।

•পাট উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান -- প্রথম।

•বাংলাদেশের চা গবেষণা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত -- মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে।

•বাংলাদেশে মোট চা বাগানের সংখ্যা কত -- ১৫৯ টি।

•বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী রেশম উৎপন্ন হয় -- চাঁপাই নবাবগঞ্জে।

•বাংলাদেশ রেশম বোর্ড অবস্থিত -- চাঁপাই নবাবগঞ্জে।

•বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী তামাক জন্মে -- রংপুরে।

•বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী তুলা জন্মে -- যশোরে।

•বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প -- তিস্তা বাধ প্রকল্প।

•বাংলাদেশে ধান গবেষনা কেন্দ্রে (BRRI) কোথায় --. গাজিপুর।

•BADC বলতে কি বুঝায় -- Bangladesh Agricultural Development Corporation ( বাংলাদেশে কৃষি উন্নয়ন সংস্থা)

•বাংলাদেশে মাথাপিছু আবাদী জমির পরিমান -- ০.১৪ একর।

•সরকার কৃষকের স্বার্থে কোন সার আমদানী নিষিদ্ধ করেছে -- এসএসপি

•বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট কবে প্রতিষ্ঠিত হয় -- ১৯৭১ সালে।

•বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট কবে তার কার্যক্রম শুরু করে -- ১৯৭৩ সালে।

•কোন জাতের ছাগল বাংলাদেশে সর্বাপেক্ষা বেশী পাওয়া যায় -- কৃষ্ণ বঙ্গ।

•ভারতের বিহার বাজ্যর যমুনা পাড়ের ছাগল বংশধর বাংলাদেশে কি নামে পরিচিত -- রাম ছাগল।

•মহিষ প্রজনন খামার অবস্থিত -- বাগেরহাট।

•বাংলাদেশ গবাদি পশু গবেষণা ইনস্টিটিউট’ অবস্থিত -- ঢাকার সাভারে।

•বাংলাদেশ কেন্দ্রিয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার কোথায় অবস্থিত -- সাভারে।

•দেশে বর্তমানে ভেটেনারী কলেজ চালু রয়েছে কয়টি -- ৪টি।

•ছাগল উন্নয়ন খামার অবস্থিত -- সিলেটের টিলাগড়ে।

•নদী ছাড়া যমুনা হলো – মরিচ।

•ডায়মন্ড, কার্ডিনেল, কুফরী ও সিন্দুরি হলো – উন্নত জাতের আলু।

•বর্ণালী’ ও ‘শুভ্র’ হলো – উন্নত জাতের ভূট্টা।

•নদী ছাড়া মহান্দা – উন্নত জাতের আম।

•নদী ছাড়া পদ্মা – উন্নত জাতের তরমুজ।

অবস্থান, ভূ-প্রকৃতি ও জলবায়ুঃ

•পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ -- বাংলাদেশ।

•বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান -- ২০০৩৪‌‌‌‌´ উত্তর থেকে ২৬০৩৮‌‌‌‌´উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮০০১‌‌‌‌´ পূর্ব থেকে ৯২০৪১‌‌‌‌´পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।

•বাংলাদেশের ভাষা বিশ্বে – চতুর্থ।

•বাংলাদেশের সীমানা সংলগ্ন দেশ – ২ টি, ভারত ও মিয়ানমার।

•বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর – তিনটি (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট)।

•বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা – ২৫.৭০ ডিগ্রি সে.।

•বাংলাদেশের গড় বৃষ্টিপাত – ২০৩ সে.মি.।

•বাংলাদেশের আয়তন -- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিঃ মিঃ।

•আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান কত -- ৯০ তম।

•বাংলাদেশের বরেন্দ্রভূমি বিস্তৃত -- রাজশাহী অঞ্চলে প্রায় ৯৩২০ বর্গ কিঃ মিঃ।

•মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অবস্থিত -- গাজীপুর, ময়মনসিংহ এবং টাঙ্গাইল।

•মধুপুর ও ভাওয়াল গড়ের আয়তন -- প্রায় ৪৩১০ কিঃ মিঃ।

•লালমাই পাহাড়ের আয়তন এবং গড় উচ্চতা -- আয়তন ৩৩.৬৫ বর্গ কিঃমিঃ এবং গড় উচ্চতা ২১ মি:

•বাংলাদেশের পলল সমভুমি এলাকার আয়তন -- প্রায় ১,২৪,২৬৬ বর্গ কিঃমিঃ।

•প্লাবন ভুমি এলাকার গড় উচ্চতা কত -- সমুদ্র পৃষ্ট হতে প্রায় ৯.১৪ মিটার বা ৩০ ফুট।

•সমুদ্র তল থেকে দিনাজপুরের উচ্চতা -- ৩৭.৫০ মিটার।

•সমুদ্রতল থেকে বগুড়ার উচ্চতা -- ২০ মিটার।

•সমুদ্রতল থেকে নারায়নগঞ্জ এবং রাজশাহীর উচ্চতা -- ৮ মিটার।

•বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য -- ৫,১৩৮ কিলোমিটার।

•বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য -- ৭১১ কিঃ মিঃ বা ৪২২ মাইল।

কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য -- ১৫৫ কিলোমিটার।

•বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা -- ১২ নটিক্যাল মাইল।

•বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা -- ২০০ নটিক্যাল মাইল।

•ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত -- ৪,১৪৪ কিঃমিঃ।

•ভারতের সাথে বাংলাদেশের অমিমাংশিত সীমান্ত -- ৬.৫ কিলোমিটার।

•ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় -- ১৬ মে, ১৯৭৪।

•মায়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত -- ২৮৩ কিঃমিঃ বা ১৭৬ মাইল।

•বাংলাদেশের কোথায় কোথায় পর্বত আছে -- পার্বত্য চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও সিলেটে।

•বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে কোন দ্বীপ অবস্থিত -- সেন্টমার্টিন।

•বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কোনটি -- সেন্টমার্টিন।

•দক্ষিণ তালপট্টির ভারতীয় নাম কি -- পূর্বাশা দ্বীপ বা নিউমুর।

•দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা কোথায় -- লালমানরহাট জেলার পাটগ্রাম থানায়।

•দহগ্রামের আয়তন -- ৩৫ বর্গ কিঃ মিঃ।

•ভারতের ভেতরের বাংলাদেশের ছিটমহল আছে -- ৫১ টি।

•বাংলাদেশী ছিটমহলগুলো ভারতের কোন জেলার অন্তর্গত -- পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অন্তর্গত।

•বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের ছিটমহল আছে -- ১১১টি। লালমনিরহাটে ৫৯টি, পঞ্চগড়ে ৩৬টি, নীলফামারীতে ৪টি এবং কুড়িগ্রামে ১২ টি।

•ভারতের মধ্যে বাংলাদেশী ছিটমহলগুলোর আয়তন -- ৭১১০.০২ একর।

•তিনবিঘা করিডোরের বিনিময়ে ভারতকে কোন ছিটমহল হস্তান্তর -- বেরুবাড়ী।

•তিনবিঘা করিডরের পরিমাপ -- ১৭৮ মিটার ও ৮৫ মিটার।

•কোন তারিখে তিনবিঘা করিডোর ভারত খুলে দেয় -- ২৬ জুন, ১৯৯২।

•লালমনিরহাট জেলা থেকে তিনবিঘার দূরত্ব -- ৮০ মাইল।

•আলুটিলা পাহাড় অবস্থিত -- খাগড়াছড়ি জেলায়।

•“চন্দ্রনাথের পাহাড়” কেন বিখ্যাত -- হিন্দুদের তীর্থ স্থানের জন্য।

•বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনে অবস্থিত থানা শহর কোনটি -- টেকনাফ।

•বাংলাদেশের সর্ব উত্তরে অবস্থিত থানা শহর কোনটি -- তেতুলিয়া।

•বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমে থানা শহর -- শিবগঞ্জ (চাপাইনবাবগঞ্জ)

•বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের উপজেলা -- থানচি।

•আয়তনের দিক দিয়ে বাংলাদেশের বৃহত্তম থানা -- শ্যামনগর।

•বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্রাম – বানিয়াচং, হবিগঞ্জ।

•বাংলাদেশের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম থানা (আয়তনে) -- লালবাগ।

•পৃথিবীর বৃহত্তম জীবন্ত ব-দ্বীপ -- বাংলাদেশ।

•বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু পাহাড় -- গারো পাহাড়।

•লালমাই পাহাড় কোথায় অবস্থিত -- কুমিল্লা।

•বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ -- তাজিওডাং (বিজয়) উচ্চতা-১২৩১ মিটার।

•বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ -- কেওক্রাডাং, উচ্চতা ১২৩০ মিটার।

•দুবলার চর কোথায় অবস্থিত -- নোয়াখালী।

•চর মানিক ও চর জব্বার অবস্থিত -- ভোলা জেলায়।

•চর কুকড়ি মুকড়ি ও চর নিউটন অবস্থিত -- ভোলা জেলার চরফ্যাশনে

•মুহুরীর চর কোথায় অবস্থিত -- ফেনী জেলায়।

•বাংলাদেশের বৃহত্তম বিলের নাম -- চলনবিল।

•চলনবিল কোথায় অবস্থিত -- পাবনা ও নাটোর জেলায়।

•তামাবিল কোথায় অবস্থিত -- সিলেট জেলায়।

•বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর -- হাকালুকি হাওর।

•হাকালুকি হাওর কোথায় অবস্থিত -- সিলেট জেলায়।

•বাংলাদেশের বিখ্যাত জলপ্রপাত -- মাধবকুন্ড জলপ্রপাত।

•বাংলাদেশের সাথে সরাসরি সীমান্ত যোগাযোগ আছে কোন কোন দেশের সাথে -- ভারত ও মায়ানমারের সাথে।

•বাংলাদেশের সাথে ভারতের কয়টি রাজ্যের সীমান্ত আছে -- ৫ টি (পশ্বিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরাম)

•কোন যুগে বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ গঠিত হয় -- টারশিয়ারী যুগে।

•ঢাকার প্রতিপাদ স্থান কোনটি -- চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।

•বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন দ্বীপপুঞ্জ আছে -- আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।

•অবস্থান অনুসারে বাংলাদেশের টারশিয়ারী পাহাড়কে ভাগ করা হয়েছে -- দুই ভাগে।

•বাংলাদেশের মোট নদ নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় -- ২৪,১৪০ বর্গ কিঃমিঃ।

•মাধবকুন্ড জলপ্রপাত কোথায় -- মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখায়।

•মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের উৎপত্তিস্থল -- মৌলভীবাজার জেলায়।

•মাধবকুন্ড জলপ্রপাতে কতফুট ওপর থেকে পানি নিচে পতিত হয় -- ২৫০ ফুট।

 মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা লাভ (Freedom Fight & Liberation)

•বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ছয় দফা কর্মসুচী ব্যক্ত করেন -- ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৬ সালে।

•আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয় -- জানুয়ারী, ১৯৬৮।

•আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিশেষ আদালতের বিচারক ছিলেন -- পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি এস.এ. রহমান।

•আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার হয় -- জুন, ১৯৬৮।

•আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল -- ৩৫ জন।

•আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামী ছিলেন -- শেখ মুজিবর রহমান।

•আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয় -- ২২ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।

•আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে -- ১৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।

•আইয়ুব খান পদত্যাগ করতে বাধ্য হয় -- ২৫ মার্চ, ১৯৬৯ সালে। রাজনৈতিক সংকটের জন্য।

•পুলিশের গুলিতে শহীদ আসাদ নিহত হন -- ২০ জানুয়ারী, ১৯৬৯।

•শহীদ আসাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন -- আইন বিভাগের।

•পুলিশের গুলিতে শহীদ মতিউর নিহত হন -- ২৪ জানুয়ারী, ১৯৬৯।

•শহীদ মতিউর কোন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন -- নবকুমার ইনষ্টিটিউশনের, নবম শ্রেনীর ছাত্র।

•শহীদ ড. শামসুজ্জোহা হত্যা করা হয়েছিল -- ১৮ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৯, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে।

•আইয়ুব খান কবে কার নিকট পাকিস্তানের ক্ষমতা হস্তান্তর করেন -- ২৫ মার্চ, ১৯৬৯। আগা মুহম্মদ ইয়াহিয়া খান।

•শেখ মুজিবর রহমানকে বঙ্গবন্ধুকে উপাধিতে ভুষিত করা হয় -- ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী।

•শেখ মুজিবর রহমানকে জাতির জনক ঘোষনা দেয়া হয় -- ০৩ মার্চ ১৯৭১।

•বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে প্রথমে জাতির পিতা ঘোষনা দেন -- আ.স.ম আবদুর রব।

•১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের আসন পেয়েছিল -- ১৬৭ টি আসন।

•পাকিস্তানের প্রথম সাধারন নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয় – ০৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০সাল।

•আলোচনা ভেঙ্গে দিয়ে ইয়াহিয়া খান ঢাকা ত্যাগ করেন -- ২৫ মার্চ, ১৯৭১ রাতে।

•স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয় -- ০৩ মার্চ, ১৯৭১, পল্টন ময়দানে।

•চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষনা পাঠ করা হয় -- ২৬ মার্চ, ১৯৭১।

•স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করা হয় -- চট্টগ্রামের কালুরঘাটে, ২৬ মার্চ, ১৯৭১।

•মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন যারা -- ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।

•মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগঠিত হয় -- ১৯ মার্চ, ১৯৭১ গাজিপুরে।

•স্বাধীনতা সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক ছিলেন -- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

•প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় -- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রসভায়।

•প্রথম কবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় -- ০২ ই মার্চ, ১৯৭১।

•বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন -- আ স ম আব্দুর রব।

•শেখ মজিবুর রহমানকে প্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায় -- ২৫ মার্চ, ১৯৭১ মধ্যরাতে।

•সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা মন্ত্রিসভা গঠিত হয় -- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।

•বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়েছিল -- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।

•বাংলাদেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষনা করা হয়েছিল -- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।

•বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহন করেছিল -- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।

•বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের সদস্য সংখ্যা কত ছিল -- ৬ জন।

•বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাজধানী ছিল -- মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে।

•মুজিবনগরের পুরাতন নাম কি ছিল -- বৈদ্যনাথ তলার ভবের পাড়া।

•বৈদ্যনাথ তলার নাম মুজিব নগর রাখেন -- তাজউদ্দিন আহম্মেদ।

•মুজিনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন -- এম, মনসুর আলী।

•মুজিনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রি ছিলেন -- তাজউদ্দিন আহম্মেদ।

•মুজিনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন -- শেখ মুজিবর রহমান।

•মুজিনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন -- সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

•মুজিনগরে নতুন সরকার গঠনের ঘোষনাপত্র পাঠ করেন -- অধ্যাপক ইউসুফ আলী।

•মুজিনগরে সরকারকে প্রথম গার্ড অনার প্রদান করেন -- মাহবুব উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম)

•জেনারেল ওসমানী কবে বাংলাদেশের সেনা প্রধান নিযুক্ত হন -- ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১।

•বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন -- ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।

•প্রথম কোন বাংলাদেশী কূটনীতিক দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন -- এম হোসেন আলী।

•শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার হতে মুক্তিলাভ করেন -- ১০ জানুয়ারী ১৯৭২।

•“এ দেশের মাটি চাই, মানুষ নয়”- এ উক্তি যার -- জেনারেল ইয়াহিয়া খান।

•স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে বিদেশী মিশনে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় -- ১৮ এপ্রিল কলকতায়।

•মুক্তিযুদ্ধ চলা কালে সমগ্র বাংলাদেশকে ভাগ করেছিলেন -- ১১ টি সেক্টরে।

•যে সেক্টরে নিয়মিত কোন সেক্টর কমান্ডার ছিল না -- ১০ নং সেক্টর।

•স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন -- ৭ জন।

•স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরউত্তম খেতাব লাভ করেন -- ৬৮ জন।

•স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর বিক্রম উপাধি লাভ কেও -- ১৭৫জন।

•স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্তির সংখ্যা -- ৪২৬ জন।

•স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য মোট খেতাব প্রাপ্ত হন -- ৬৭৬ জন।

•যে বীর শ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি -- বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।

•যে বীর শ্রেষ্ঠের কোন খেতাবী কবর নেই -- বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।

•সম্প্রতি যে বীরশ্রেষ্ঠর কবর পাকিস্তান থেকে দেশে এনে সমাহিত করা হয়েছে -- বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান।

•বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর কোথায় ছিল -- পাকিস্তানের করাচীর মাশরুর বিমান ঘাটিতে।

•কোন বীর শ্রেষ্ঠের কবর বাংলাদেশে ছিল না -- বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের।

•বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর ছিল -- ভারতের আমবাসা এলাকায়।

•দুইজন খেতাবধারী মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম -- ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম ও তারামন বিবি।

•বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন ইতালীর নাগরিক মৃত্যুবরণ করেন যার নাম ছিল -- মাদার মারিও ভেরেনজি।

•স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী -- হোসাইল হেমার ওয়াডার ওয়াডারল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া।

•বাংলাদেশে সর্বকনিষ্ঠ খেতাবধারী মুক্তিযোদ্ধা -- শহীদুল ইসলাম (লালু) বীর প্রতীক।

•ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠন করা হয় -- ২১ নভেম্বর, ১৯৭১।

•ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে – ০৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১।

•ভারত-বাংলাদেশ যৌথ কমান্ডের সেনাধ্যক্ষ ছিলেন -- জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।

•পাকিস্তানের পক্ষে আত্মসমর্পন করেন -- জেনারেল এ, কে নিয়াজী।

•মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল স্বাক্ষরিত হয় -- রেসকোর্স ময়দানে।

•জেনারেল এ, কে নিয়াজী যার নিকট আত্মসমর্পণ করে -- জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার।

•আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব প্রদান করেন -- বিমান বাহিনীর প্রধান কমোডর এ কে খন্দকার।

•জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পের সময় পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর সংখ্যা ছিল -- ৯৩ হাজার।

•যে সাহিত্যক মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন -- আবদুস সাত্তার।

•স্বাধীনতা বাংলা বেতার কেন্দ্রের চরমপত্র নামক কথিকা কে পাঠ করতেন -- এম আর আখতার মুকুল।

•২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ঘোষনা করা হয় কখন -- ১৯৮০ সালে।

•বীর শ্রেষ্ঠদের মধ্যে প্রথম মৃত্য বরণ করেন -- মোস্তফা কামাল (৮ এপ্রিল, ১৯৭১) ।

•বীর শ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষে মৃত্য বরণ করেন -- মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১)।

•সাইমন ড্রিং ছিলেন -- ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ সাংবাদিক। যিনি সর্বপ্রথম পাকিস্থানী বর্বরতার কথা বর্হিবিশ্বে প্রকাশ করেন।

 পাকিস্তান আমল (Pakistani Era)

•১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয় – দ্বিজাতিতত্বের ভিত্তিতে।

•পাকিস্তানের প্রথম প্রেসিডেন্ট ছিলেন - - ইস্কান্দার মির্জা।

•পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন - - লিয়াকত আলী খান।

•পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন -- মুহম্মদ আলী জিন্নাহ।

•পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হন - - খাজা নাজিমউদ্দিন

•পাকিস্তানের প্রথম গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে - - করাচিতে, ২৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৪৮।

•বাংলাদেশপাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত ছিল - - ২৪ বৎসর।

•বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় - - ২৩ জুন, ১৯৪৯ সালে।

•আওয়ামী লীগের প্রথম সভাপতি হন -- মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী।

•নূরুল আমিনের মুখ্যমন্ত্রীর মেয়াদকাল – ১৪ সেপ্টম্বর, ১৯৪৮ থেকে মার্চ, ১৯৫৪।

•যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় - - ১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর|

•যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভা যার নেতৃত্বে গঠিত হয় - - এ. কে. ফজলুল হকের (০২ এপ্রিল, ১৯৫৪)।

•যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা বাতিল ঘোষনা করা হয় -- ৩০ মে ১৯৫৪।

•এ,কে, ফজলুল হকের পর পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী হন - - আবু হোসেন সরকার।

•আতাউর রহমান মুখ্যমন্ত্রী হন -- ৬ সেপ্টম্বর ১৯৫৬।

•পাকিস্তান গণ পরিষদ বাতিল করা হয় - - ২৪ অক্টোবর ১৯৫৪।

•পাকিস্তানের প্রথম শাসনতন্ত্র গ্রহীত হয় - - ২৯ ফেব্রুয়ারী, ১৯৫৬।

•পাকিস্তানের প্রথম শাসনতন্ত্র কার্যকর হয় - - ২৩ মার্চ ১৯৫৬।

•পূর্ব বাংলার নাম পূর্ব পাকিস্তান হয় - - ২৩ মার্চ ১৯৫৬।

•শহীদ সোহওয়ার্দি পকিস্তানের প্রধানমন্ত্রি হন - - ১২ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৬।

•মালিক ফিরোজ খান নুন কবে প্রধানমন্ত্রি হন - - ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৫৭ সালে।

•পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের প্রথম অধিবেশন হয় - - ঢাকায়।

•গভর্নর এ, কে ফজলুল হক, ‘আতাউর রহমান মন্ত্রিসভা’ বরখাস্ত করেন - - ৩১ মার্চ, ১৯৫৮।

•পাকিস্তানের প্রথম শাসনতন্ত্র বাতিল করেন - - ইস্কান্দার মির্জা, ৮ অক্টোবর, ১৯৫৮।

•পাকিস্তানে প্রথম সামরিক আইন জারী করে - - ইস্কান্দার মির্জা, ৮ অক্টোবর, ১৯৫৮।

•আইয়ুব খান ইস্কান্দার মির্জার স্থলাভিসিক্ত হন - -২৭ অক্টোবর ১৯৫৮।

•মৌলিক গণতন্ত্রীদের আস্থা ভোটে আইয়ুর খান প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন - - ফেব্রুয়ারী, ১৯৬০ সালে।

•১৯৬১ সালে পূর্ব পাকিস্তানের গর্ভনর ছিলেন - - জেনারেল আযম খান।

•পাকিস্তানের দ্বিতীয় শাসনতন্ত্রের ঘোষনা দেন - - প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান, মার্চ, ১৯৬২।

•১৯৫৪ সালের পরে প্রাদেশিক নির্বাচন হয় - - ৭ মে, ১৯৬২।

•১৯৬২ সালের নির্বাচনের পরে পূর্ব পাকিস্তানের আইন পরিষদের স্পীকার ছিলেন -- আবদুল হামিদ চৌধুরী।

•১৯৬২ সালের পর প্রাদেশিক নির্বাচন হয় - - ১৬ মে, ১৯৬৫।

•যে নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের বিপক্ষে ফাতেমা জিন্নাহ দাড়িয়ে ছিলেন - -১৯৬৫ সালের জানুয়ারী মাসের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে।

•প্রথম পাক-ভারত যুদ্ধ শুরু হয় - - ৬ সেপ্টম্বর, ১৯৬৫।

•প্রথম পাক- ভারতের যুদ্ধ কারণ -- পাকিস্তানের ভারত অধিকৃত কাশ্মীর দখলের প্রচেষ্টা।

•পূর্ব পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদে মোট আসন ছিল – ১৬৯ টি।

 জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতিঃ

•আধুনিক ভারতের জনক বলা হয় – রাজা রামমোহন রায়কে।

•যে আইনের মাধ্যমে ভারাতীয় বিচারকদের ইউরোপীয়দের বিচার করার ক্ষমতা প্রদান করা হয় – ইলবার্ট বিল।

•কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি ছিলেন – উমেশচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়।

•ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন – অবসর

•অহিংস ও অসহযোগ আন্দোলনের  জনক – মহাত্মা গান্ধী।

•ভারত ছাড় আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন -- মহাত্মা গান্ধী, ১৯৪২ সালে।

•অখন্ড ভারত’ নীতিতে আন্দোলন করেন – কংগ্রেস।

•‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামক নতুন প্রদেশের রাজধানী ও আইনসভা প্রতিষ্ঠত হয় – ঢাকায়।

•ভারতে সাধারণ নির্বাচনের নির্দেশ দেন – ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মি. এটলি, ১৯৪৬ সালে।

•নিখিল ভারত মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯০৬ সালে (নবাব সালিমুল্লাহর উদ্যোগে)।

•দ্বিজাতিতত্ত্বের প্রবক্তা হলেন – মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ।

•‘বেঙ্গল প্যাক্ট’ সম্পাদিত হয় – হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে।

•বাংলায় প্রথম প্রাদেশিক মন্ত্রিসভা গঠন করেন – এ.কে. ফজলুল হক।

•বাংলার প্রথম মূখ্যমন্ত্রী ছিলেন – এ.কে. ফজলুল হক।

•বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে যে বিখ্যাত রাজনৈতিক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটে – মুসলিম লীগ।

•মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগে যোগদান করেন – ১৯১০ সালে।

•জালিয়ানওয়ালাবাদ হত্যাকান্ড সংগঠিত হয় – ১৯১৯ সালে ।

•ভারত সভা বা ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন --  সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়।

•Grand Old Man of India  নামে খ্যাত – দাদা ভাই নওরোজী।

•পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশের  প্রথম লেফটেন্যান্ট ছিলেন – বামফিল্ড ফুলার।

•হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয় – লক্ষ্ণৌ চুক্তির মাধ্যমে।

•ইংরেজ ম্যজিস্ট্রেট কিংস ফোর্ডকে  হত্যার জন্য বোমা নিক্ষেপ করে – ক্ষুদিরাম।

•স্বরোজ দলের নেতা ছিলেন – চিত্তরঞ্জন দাস।

•ঢাকায় ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯২৬ সালে।

 সংস্কার আন্দোলন ও বাংলার জাগৱণঃ

•বাংলাদেশে ফরায়েজী আন্দোলনের প্রবক্তা -- হাজী শরীয়তউল্লাহ।

•হাজী শরীয়তউল্লাহ জন্ম গ্রহন করেন -- ১৭৮১ সালে মাদারীপুর জেলায়।

•প্রথম দিকে ভারতবর্ষের স্বাধীকার আন্দোলনের নেতৃত্ব প্রদান করেন -- তিতুমীর।

•তিতুমীর এর প্রকৃত নাম -- মীর নিসার আলী।

•তিতুমীর এর জন্মগ্রহন কোথায় -- চব্বিশ পরগনা জেলার বারাসাত মহাকুমার চাঁদপুর গ্রামে।

•নারিকেল বাড়িয়ার বাঁশের কেল্লা ধ্বংশ হয় কোন সালে -- ১৮৩১ সালে।

•বাশেঁর কে পরিকল্পনা করেন কে -- গোলাম মাসুম।

•নারিকেলবাড়ীয়ার প্রথম যুদ্ধে পরাজিত হয় -- ইংরেজ আলেকজান্ডার।

•কার নেতৃত্বে বাঁশের কেল্লা ধ্বংস হয় -- লেঃ কর্ণেল ষ্টুয়ার্ট।

•বাংলাদেশে ইংরেজী শিক্ষা চালু হওয়ায় কোন সমপ্রদায় সবচেয়ে বেশী উপকৃত হয় -- হিন্দু।

•কোন কলেজকে প্রেসিডেন্সি কলেজে রূপান্তরিত করা হয় -- হিন্দু কলেজ।

•ফকির-সন্যাসীদের সাথে ইংরেজদের খন্ড যুদ্ধগুলো সংঘঠিত হয় -- ১৭৭৭-১৭৮৭ সাল পর্যন্ত।

•ফকির-সন্যাসীদের উলে¬খ্যযোগ্য নেতা ছিলেন -- ভবানী পাঠক।

•ফকিরদের সাথে যুদ্ধে কোন ইংরেজি নিহত হন -- ক্যাপ্টেন এডওয়ার্ড।

•ফকির মজনু শাহের তৎপরতার তথ্য নিয়ে কবিতা রচনা করেন -- পঞ্চানন দাস।

•মুসলিম সাহিত্য সমাজ এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন -- নওয়াব আব্দুল লতিফ।

•আলীগড় আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন -- সৈয়দ আহমেদ খান।

•ভারত উপমহাদেশের প্রথম প্রিভিকাউন্সিলের সদস্য হন -- সৈয়দ আমীর আলী, (১৯০৯-১৯২৮ সাল)

•কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলিম বিচারপতি ছিলেন -- সৈয়দ মাহমুদ।

•কোন সমপ্রদায় বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে -- বর্ণ হিন্দুগণ।

•মুসুলমানদের পৃথক নির্বাচনের দাবি কোন আইন দ্বারা স্বীকৃত হয় -- মর্লি মিন্টো।

•১৯৩৭ সালে প্রকাশিত মুসলমানদের বাংলা মুখপত্রটির নাম -- দৈনিক আজাদ।

•বাংলায় ঋন সালিশী আইন প্রবর্তন করেন -- এ, কে ফজলূল হক।

•ব্রিটিশ ভারত বিভক্তির সময় বাংলার প্রধানমন্ত্রি ছিলেন -- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।

•ভারতে সাধারন নির্বাচনের নির্দেশ প্রদান করেন -- ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী, মিঃ এটলী।

•বাংলায় নীল চাষ বিলুপ্ত হয় -- ১৮৬০ সালে, নীল বিদ্রোহের জন্য।

•বাংলায় নীল চাষ অব্যাহত গতিতে চলে -- ১০০ বছর ধরে ।

•বাংলার নীল বিদ্রোহে কারা অংশগ্রহন করে -- চাষী।

•ইংরেজ শাসনামলে হিন্দু সমাজের পুনর্জাগরনের অগ্রনায়ক ছিলেন -- রাজা রামমোহন রায়।

•ব্রাহ্ম ধর্ম ও ব্রাহ্ম সমাজের প্রবর্তন করেন -- রাজা রামমোহন রায়, ১৮২৯ সালে।

•সতীদাহ প্রথা রহিতকরণ আইন পাশ হয় -- ১৮১৯ সালে।

•বিধবা বিবাহের বৈধকরণ আইন পাশ করেন -- ১৮৫৬ সালে।         

•মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের জন্য সমস্ত সম্পত্তি উইল করে যান -- হাজী মুহম্মদ মুহসীন।

•হাজী মুহম্মদ মুহসীন গ্রহন করেন -- ১৭৩০ সালে, হুগলীতে।

•হাজী মুহম্মদ মুহসীন ইন্তেকাল করেন -- ১৮১২ সালে।

•নওয়াব আব্দুল লতিফ জন্ম গ্রহন করেন -- ১৮২৮ সালে, ফরিদপুরে।

•নওয়াব আব্দুল লতিফ উলে¬খ্যযোগ্য কীর্তি -- মোহমেডান লিটারেরি সোসাইটি প্রতিষ্ঠা, ১৮৬৩।

•সতীদাহ প্রথা রহিতকরনে কোন সমাজ সংস্কারকের ভুমিকা উলে¬খযোগ্য -- রাজা রামমোহন রায়।

•ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন -- রাজা রামমোহন রায়।

•কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয় -- ১৮৮৫ সালে।

•কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা করেন -- এ্যালান অক্টোভিয়ান হিউম।

•ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর হেড পন্ডিত ছিলেন -- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের ।

•কোন শিক্ষাবিদের সহায়তায় হিন্দু বিধবা বিবাহের প্রচলন হয় -- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

•কোন লাটের সময় বঙ্গ-ভঙ্গ হয় -- লর্ড কার্জনের সময়।

•বঙ্গ-ভঙ্গ কবে কার্যকর হয় -- ১৯০৫ সালে।

•বঙ্গ-ভঙ্গ রদ করার সময় সুপারিশ করেন ভাইসরয় -- লর্ড হার্ডিঞ্জ।

•বঙ্গ-ভঙ্গ রদ হয় সালে -- ১৯১১ সালে।

•উপ মহাদেশের ভবিষ্যত সংবিধানের খসড়া তৈরীর জন্য কবে, কোন কমিশন গঠিত হয় -- ১৯০৭ সালে, সাইমন কমিশন।

বিল, হাওর, লেক, সমুদ্র, চর ও দ্বীপঃ

•আড়িয়াল বিল অবস্থিত – মুন্সিগঞ্জে।

•চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদি – আত্রাই।

•বাংলাদেশের ‘পশ্চিমা বাহিনীর নদী’ বলা হয় – বিল ডাকাতিয়াকে।

•টাঙ্গুয়ার হাওর অবস্থিত – সুনামগঞ্জে।

•বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্বাদু পানির হৃদ – বগা লেক (বান্দরবান)।

•দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক – মহামায়া (চট্টগ্রাম)।

•বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল – চলন বিল।

•বাংলাদেশের মিঠাপানিত মাছের প্রধান উৎস – চলন বিল।

•বিল ডাকাতিয়া অবস্থিত – খুলনা জেলার ডুমুরিয়ায়।

•তামাবিল অবস্থিত – সিলেটে।

•চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে অবস্থিত – ফয়’স লেক।

•বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর – হাকালুকি হাওর।

•বিশ্বের বৃহত্তম আসমুদ্র সৈকত – কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।

•যে সমুদ্র সৈকতে সূর্যোদয় ও সুর্যাস্ত দেখা যায় – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত।

•বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত দুটি – চট্টগ্রাম ও মংলা।

•পাথর সমৃদ্ধ ‘ইনানি বিচ’ অবস্থিত – কক্সবাজারে।

•কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে বলা হয় – সাগর কন্যা।

•চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর অবস্থিত – কর্ণফুলী নদীর তীরে।

•কাপ্তাই হৃদ অবস্থিত – রাঙামাটিতে।

•মংলা সমুদ্র বন্দর অবস্থিত – পশুর নদীর তীরে।

•কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকে বলে – ভেঙ্গী ভ্যালী।

•হালদা ভ্যালি অবস্থিত – খাগরাছড়িতে।

•‘বলিশিরা ভ্যালি’ অবস্থিত – মৌলভিবাজার জেলায়।

•‘নাপিত খালি ভ্যালি’ অবস্থিত – কক্সবাজার।

•দেশের সবচেয়ে বড় দীঘি – রামসাগর (দিনাজপুর)।

•‘দূর্গা সাগর’  অবস্থিত – মাধবপাশা, বরিশাল।

•মূ্হুরির চর অবস্থিত – পরশুরাম, ফেনী।

•দুবলার চর অবস্থিত – সুন্দরবনের দক্ষিণে।

•পাটনি চর অবস্থিত – সুন্দরবন।

•চর মানিক ও চর জব্বার – ভোলা।

•চর কুকরি মুকরি অবস্থিত – ভোলা।

•চর নিউটন অবস্থিত – ভোলা।

•চর আলেকজেন্ডার অবস্থিত—রামগতি, লক্ষীপুর

•উড়ির চর অবস্থিত – সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম।

•সোনাদিয়া দ্বীপ বিখ্যাত – সামুদ্রিক মাছ শিকারের জন্য।

•বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ – সেন্টমার্টিন।

•শীতল ঝর্নার পাহাড় আছে – হিমছড়িতে।

•মৌলভিবাজার জেলার বড়লেখায় অবস্থিত – মাধবকুন্ডু জলপ্রপাত।

•গরম পানির ঝরনা অবস্থিত – সীতাকুন্ড পাহাড়ে।

•বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ দ্বীপের নাম – ভোলা।

•দেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ – সুন্দরবন।

•মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত – ভোলা জেলায়।

•কালা পাহাড় বা পাহাড়ের রাণী বলা হয় – চিম্বুক পাহাড়কে।

  বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ – মহেশখালী।

  দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত – হাঁড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়, সাতক্ষীরা।

  চিম্বুক পাহাড় অবস্থিত – বান্দরবান।

  নিঝুম দ্বীপ অবস্থিত – মেঘনার মোহনায়, নোয়াখালী।

  চন্দ্রনাথ পাহাড় অবস্থিত – সীতাকুন্ডে।

উপনিবেশিক শাসন ( Colonial Rules)

ইউরোপিয়ানদের আগমনঃ

  বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে প্রথম এসছিলো -- পর্তুগীজরা।

  পর্তুগীজরা দেশে পরিচিত ছিল – ফিরিঙ্গি নামে।

  পতুগীজ নাবিক ভাস্কো-ডা-গামা ভারতবর্ষে আসেন -- ১৪৯৮ সালে।

  ইউরোপ থেকে সমুদ্র পথে ভারতবর্ষে আসার পথ আবিস্কৃত হয় -- ১৪৮৭ সালে।

  পঞ্জিচেরিতে প্রথম উপনিবেশ গড়ে তোলেন – ফরাসিরা।

  ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সূত্রপাত ঘটে – ফোর্ট উইলিয়াম দূর্গকে কেন্দ্র করে।

  পর্তুগীজরা বাংলায় ব্যবসা বাণিজ্য আরম্ভ করে -- ১৫৮০ সালে।

  বাংলা থেকে আরব বণিকদের বিতাড়িত করে -- পর্তৃগ্রীজ নাবিক পেড্রো আলভারেজ কাব্রাল।

  বাংলা থেকে পর্তূগীজদের বিতাড়িত করেন – কাসিম খান জুয়ানি।

  সুরাটে ইংরেজদের বানিজ্যকুঠি নির্মাণের অনুমতি দেন – সম্রাট জাহাঙ্গীর।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভারত শাসনঃ

  পর্তুগ্রীজদের পর বানিজ্যের জন্য বাংলায় আসে -- ওলন্দাজরা।

  ইউনাইটেড ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী গঠন করেন -- ওলন্দাজগণ, ১৬০২ সালে।

  ফরাসিরা বাংলায় বানিজ্য করতে আগমন করে -- ১৬৬৮ সালে।

  ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী গঠিত হয় --১৬৬৪ সালে।

  ব্রিটিশ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী গঠিত হয় - -১৬০০ সালে।

  ভারতে ফরাসিদের সাম্রাজ্য বিস্তারের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায় --১৭৬০ সালের বন্দিবাসের যুদ্ধে।

  বন্দিবাসের যুদ্ধে কে, কার কাছে পরাজয় স্বীকার করে -- ইং সেনাপতি আয়ারকুটের কাছে ফরাসি গর্ভনর কাউন্ট লালী।

  উপমহাদেশে ব্যর্থ হয়ে ওলন্দাজরা বানিজ্য স্থাপন করে - - ইন্দোনেশিয়ায়।

  প্রথম কর্ণাট যুদ্ধ সংঘটিত হয় - - ফরসিদের সাথে ইংরেজদের মধ্যে ১৭৪৬ সালে।

  ইংরেজরা বাংলায় প্রথম কুঠি স্থাপন করে - - সুরাটে।

  শান্তিপূর্ন বানিজ্য নীতি পরিত্যাগ করে বন্দর আক্রমন করে - - ইংরেজ নৌবাহিনীর জন চাইল্ড।

  বাংলায় ইংরেজদের যে কুঠিটি সবচেয়ে সুরক্ষিত ছিল - - ফোর্ট উইলিয়াম।

  মুঘল সম্রাটের সাথে ইংরেজদের সন্ধি হয় - -১৬৬০ সালে।

  কলকাতা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন - - ইংরেজ কর্মচারী জন চার্নক।

  ইংরেজরা বাংলা আক্রমন করে - -১৬৮৬ সালে।

  নবাব সিরাজু্‌দ্দৗলা ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ দখল করেন -- ২০ জুন ১৭৫৬।

  নবাব আলীবর্দী খানের মৃত্যু হয় -- ১৭৫৬ সালে।

  ইংরেজরা কলকাতা অধিকার করে - -০২ জানুয়ারী ১৭৫৭।

  পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় -- ২৩ শে জুন, ১৭৫৭ সালে।

  নবাব সিরাজুদ্দৌলা জন্মগ্রহন করেন -- ১৭৩৩ খ্রিষ্টাব্দে।

  নবাব মীর কাশিম ও ইংরেজদের মধ্যে যুদ্ধ বাধে - -১৭৬৪ সালে।

  উপমহাদেশের প্রথম ব্রিটিশ গর্ভনর ছিল - - লর্ড ক্লাইভ।

  দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার প্রর্বতন করেন - - লর্ড ক্লাইভ।

  দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা চালূ হয় - -১৭৬৭ সালে।

  দ্বৈত শাসন ব্যবস্থায় শাসন কর্তৃত্ব ন্যাস্ত হয় - - নবাবের উপর।

  দ্বৈত শাসন ব্যবস্থায় শাসন রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব কার ওপর ন্যাস্ত হয় - - লর্ড ক্লাইভ।

  ছিয়াত্তরের মন্বন্তর হয়েছিল - - ১১৭৬ বাং এবং ১৭৭০ ইং সালে।

  পঞ্চাশের মন্বন্তর হয়েছিল - - ১৩৫০ বাং এবং ১৯৪৩ ইং সালে।

  অন্ধ কূপ হত্যাকান্ড সংগঠিত হয়েছিল - -১৭৫৬ সালে।

  বাংলায় দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা রহিত করেন - - ওয়ারেন হেষ্টিংস।

  নিলাম সুত্রে জমি বন্দোবস্তের প্রথা চালু করেন - - ওয়ারেন হেষ্টিংস।

  ওয়ারেন হেস্টিংস বাংলার গভর্নর জেনারেল নিযুক্ত হন - - ১৭৭২ সালে।

  চিরস্থায়ী ভূমি বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন - - লর্ড কর্নওয়ালিস (১৭৯৩ সালে)।

  বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে কলকাতায় স্থানান্তর করেন - - ওয়ারেন হেস্টিংস।

  কলকাতা নগরী প্রতিষ্ঠিত হয় - - ১৬৯০ সালে।

  বর্গী নামে পরিচিতি ছিল - - মারাঠারা।

  বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে মুঙ্গরে স্থানান্তর করেন - - মীর কাসিম।

  ইংরেজদের সাথে মীর কাসিমের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল  - - বক্সারে।

  বক্সারের যুদ্ধ হয়েছিল - - ১৭৬৪ সালে।

  ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভারত শাসন আইন বা রেগুলেটিং এ্যাক্ট পাশ হয় - -১৭৭৩ সালে।

  উপমহাদেশে সর্বপ্রথম রাজস্ব বোর্ড স্থাপন করেন - - ওয়ারেন হেষ্টিংস।

  পাঁচশালা বন্দোবস্তের প্রর্বতন করেন - - ওয়ারেন হেস্টিংস।

  আদালতে ফরাসি ভাষার পরিবর্তে দেশীয় ভাষার প্রচলন করেন - - লর্ড বেন্টিঙ্ক।

  সতীদাহ প্রথার বিলোপ সাধন করেন - - লর্ড বেন্টিঙ্ক (১৮২৯ সালে)।

  উপমহাদেশে সংস্কৃতি ও ফরাসি পাশাপাশি ইংরেজি শিক্ষার প্রবর্তন করেন - - লর্ড বেন্টিঙ্ক।

  বিধবা বিবাহ আইন প্রচলন কে, কখন করেন - - লর্ড ক্যানিং (১৮৫৬ সালে)।

  ‘ইন্ডিয়ান পেনাল কোড’ প্রণীত হয় – ১৮৬০ সালে।

ব্রিটিশ সরকারের ভারত শাসনঃ

  ভারতে খাজনা আইন পাশ হয় – ১৮৫৯ সালে।

  সর্বশেষ মুঘল সম্রাট ছিলেন – দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।

  ভারতের যে ভাইসরয় নাম করা কবি ও সাহিত্যিক ছিলেন – লর্ড লিটন।

  ‘ভারতবন্ধু’ নামে পরিচিত লর্ড রিপন কর্তৃক গঠিত শিক্ষা কমিশনের নাম – হান্টার কমিশন।

  বঙ্গভঙ্গ রদ করেন – লর্ড হার্ডিঞ্জ (১৯১১ সালে)।

  ব্রিটিশ ভাইসরয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাম্রাজ্যবাদী ছিলেন – লর্ড ডালহৌসী।

  উপমহাদেশের সর্বপ্রথম রেল যোগাযোগ চালু করেন - - লর্ড ডালহৌসী, ১৮৫৩ সালে।

  উপমহাদেশে প্রথম কাগজের মুদ্রার প্রচলন করেন - - লর্ড ক্যানিং।

  উপমহাদেশে ব্রিটিশ বিরোধী সিপাহী বিদ্রোহ সংঘটিত হয় - -১৮৫৭ সালে ৯ মার্চ, বঙ্গদেশের ব্যারাকপুরে।

  সিপাহী বিদ্রোহের পর ইংরেজরা সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ জাফরকে নির্বাসন দেন - - মায়ানমারে।

  মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ জাফরের সমাধি অবস্থিত - - মায়ানমারে।

  যে দেশের লোকদের ওলন্দাজ বলা হয় - - হল্যান্ডের।

  উপমহাদেশের সর্বশেষ ব্রিটিশ গর্ভনর ছিল - - লর্ড মাউন্ট ব্যাটন।

  আহসান মঞ্জিল প্রতিষ্ঠা করেন - - নবাব আবদুল গনি, ১৯৭২ সালে।

  বঙ্গ প্রদেশকে বেঙ্গল ও আসাম প্রদেশে বিভক্ত করেন – লর্ড কার্জন।

  কার্জন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন - -১৯০৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী, লর্ড কার্জন।

  ঢাকা পৌরসভা স্থাপিত হয় - -১৮৬৪ সালে।

  পুরানো ঢাকার বাহাদুরশাহ পার্কের পূর্বনাম ছিল - - ভিক্টোরিয়া পার্ক।

বাংলায় মুঘল আমল (Era of Mughal)

  মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা -- জহিরউদ্দীন মুহাম্মদ বাবর।

  বাবরের মৃত্যু পর বাংলার মসনদে উপবিষ্ট হন -- নাসির উদ্দীন মুহম্মদ হুমায়ুন।

  যে যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশ মুঘল সাম্রাজ্যের অর্ন্তভুক্তি হয় -- রাজমহলের যুদ্ধে।

  শায়েস্তা খানের কন্যা পরিবিবির মৃত্যু হয় - -১৬৮৪ সালে।

  শায়েস্তা খান ছিলেন -- শাহজাহানের প্রধানমন্ত্রী আসক খানের ছেলে।

  শায়েস্তা খানের পূর্ন নাম -- মির্জা আবু তালেব ওরফে শায়েস্তাা খান।

  শায়েস্তা খান সুবেদার হয়ে বাংলায় আসেন -- ১৬৬৪ সালে।

  শায়েস্তা খান দ্বিতীয়বার ঢাকায় আসেন -- ১৬৮০ সালে।

  শায়েস্তা খান মোট কত বছর বাংলায় থাকেন -- মোট ২৪ বছর।

  শায়েস্তা খান ঢাকায় থাকতেন -- মিডর্ফোড হাসপাতাল প্রাঙ্গনে, বুড়িগঙ্গার তীরে।

  চট্টগ্রামের নাম ইসলামাবাদ রাখেন - - শায়েস্তা খান।

  লালবাগ কেল্লার সামনের এক গম্বুজওয়ালা কারুকাজ মন্ডিত স্থাপত্য নিদর্শন কি -- পরিবিবির মাজার।

  লালবাগে পরিবিবির সমাধিসৌধ তৈরী করেন - - শায়েস্তা খান।

  পরিবিবি ছিলেন -- নবাব শায়েস্তার খানের কন্যা

  পরিবিবির আমল নাম -- ইরান দুখত।

  সুবাদার ইসলাম খান ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন -- ১৬১০ সালে।

  লালবাগের শাহী মসজিদ নির্মিত হয় -- যুবরাজ মোহাম্মদ আযম- এর আমলে।

  শাহ মোহম্মদ আজম ছিলেন -- সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় সন্তান।

  শাহ মোহম্মদ আজম লালবাগ দুর্গের কাজ আরম্ভ করেন -- ১৬৭৮ সালে।

  শাহ মোহম্মদ আজম প্রথমে লালবাগ কেল্লার নামকরণ করেন - - কিল্লা আওরঙ্গবাদ।

  লালবাগ দুর্গ প্রাঙ্গনের দৈর্ঘ্য -- পূর্ব-পশ্চিমে ১২০০ ফুট ও উত্তর-দক্ষিণে ৮০০ ফুট।

  বিশ্ব বিখ্যাত মসলিন বস্ত্র তৈরী হত - - মুঘল আমলে।

  ঈসা খানের রাজধানী ছিল - - সোনারগাঁয়ে।

  রাজস্ব আদায়ের জন্য ইজারাদারী প্রথা প্রবর্তন করেন - - মুর্শিদকুলি খান।

  সম্রাট আকবর বাংলা জয় করেন - - ১৫৭৬ সালে।

  শাহবাজ খান বাংলার সুবাদার নিযু্‌ক্ত হন - - ১৮৫৩ সালে।

  মীর জুমলা বাংলার সুবেদার ছিলেন - - ১৬৬০-১৬৬৩ সাল পর্যন্ত ৩ বছর।

  মুঘল সাম্রাজ্যের শৌর্যবীর্যের প্রতীক সম্রাট আকবরের মৃত্যু হয় -- ১৬০৫ সালে।

  ইসলাম খান ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন - - রাজমহল থেকে।

  ঢাকার দোলাই খাল খনন করেন - - সুবেদর ইসলাম খান।

  পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয় - - ১৫৫৬ সালে, আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও হিমুর।

  পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয় কোন সালে -- ১৭৬১ সালে, আহমেদ শাহ আবদালী ও মারাঠাদের।

  শেরশাহ হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লীর সিংহাসন দখল করেন - - কনৌজের যু্‌দ্ধ।

  বাংলাকে জান্নাতাবাদ বলে ঘোষনা করেন - - সম্রাট হুমায়ুন।

  ভারতবর্ষে ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন - - শেরশাহ।

  গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড নির্মান করেন - - শেরশাহ।

  দাম নামক মুদ্রা দিল্লীর যে সুলতানের সময় প্রচলিত ছিল - - শেরশাহ।

  আকবর দিল্লীর সিংহাসনে বসার সময় তার বয়স ছিল - - ১৩ বছর।

  সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ধর্মের নাম -- দীন-ই-ইলাহী।

  যার আমলে সমগ্র বাংলা সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ নামে পরিচিত ছিল -- সম্রাট আকবর।

  যে মুঘল সম্রাট জিজিয়া কর রহিত করেন --  সম্রাট আকবর।

  সম্রাট আকবরের রাজস্ব মন্ত্রী ছিলেন -- টোডরমল।

  অমৃতসর স্বর্ণ মন্দির তৈরী হয় - - সম্রাট আকবরের আমলে।

  বুলান্দ দরওয়াজা নির্মান করেন - - সম্রাট আকবর।

  আকবর যে রাজপুত রমনীর পানি গ্রহন করেছিলেন - - জোধা বাঈ।

  সম্রাট আকবরের সমাধি অবস্থিত - -সেকেন্দ্রায়।

  যে মুঘল সম্রাট Prince of Builders নামে খ্যাত - - সম্রাট শাহজাহান।

  দিল্লীর দেওয়ান-ই-আম ও দেওয়ান-ই-খাস নির্মান করেন কে - - সম্রাট শাহজাহান।

  আগ্রার জামে মসজিদ নির্মান করেন - - সম্রাট শাহজাহান।

  ময়ূর সিংহাসনের নির্মাতা - - সম্রাট শাহজাহান।

  ময়ূর সিংহাসন লুন্ঠন করেন - - পারস্যের নাদির শাহ (১৭৩৯)।

  ময়ূর সিংহাসন বর্তমানে রক্ষিত আছে - - ইরানে।

  দিল্লীর লাল কেল্লা নির্মান করেন -- শাহজাহান।

  সর্বশেষ মোগল সম্রাট - - দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।

  সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের সমাধি অবস্থিত - - রেঙ্গুনে (ইয়াঙ্গুন), মায়ানমার।

  মারাঠা বংশের শ্রেষ্ঠ নরপতি ছিলেন - - শিবাজী।

  শিবাজীর তরবারির আঘাতে আঙ্গুল কাটাঁ যায় - - শায়েস্তা খানের।

  হুসেনী দালাল (ইমাম বাড়ি) নির্মান করেন - - মীর মুরাদ।

  ঢাকার সাত গম্বুজ মসজিদ নির্মান করেন - - ১৬৮০ সালে, নবাব শায়েস্তা খাঁ।

  গ্রান্ডট্রাঙ্ক রোড তৈরী করা হয় - - শেরশাহ এর নির্দেশে।

  ঢাকার নাম জাহাঙ্গীর নগর রাখেন - - ইসলাম খান।

  বাংলার বার ভুইয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ভুঁইয়া - - ঈসা খান।

  বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন - - মীর জুমলা।

  মুর্শিদকুলী খান বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত হন - - আওরঙ্গজেব এর রাজত্বকালে।

  মুর্শিদকুলী খান স্বাধীনভাবে বাংলাদেশ শাসন করেন - - সম্রাট আওরঙ্গজেব এর মৃত্যুর পর।

  যে মুঘল সুবেদার পর্তুগ্রীজদের চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন - - শায়েস্তা খান।

  মুর্শিদকুলী খান ইন্তেকাল করেন - -১৭২৭ সালে।

  বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব ছিলেন -- মুর্শিদকুলী খান।

  মূঘল সুবেদারদের প্রথম রাজধানী ছিল -- মুর্শিদাবাদ।

  বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব ছিলেন -- সিরাজউদ্দৌলা।

  বড় কাটরা নির্মিত হয় -- ১৬৪৪ সালে।

  বড় কাটরা যার আমলে নির্মিত হয় -- সুবেদার ইসলাম খান।

সুলতানী আমলঃ

  ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজী নদীয়া আক্রমন করে -- ১২০৪ খ্রিঃ।

  বাংলায় মুসলিম আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয় -- ত্রয়োদশ শতকে।

  সুলতান মাহমুদ ছিলেন -- গজনীর অধিপতি।

  সুলতান মাহমুদ ভারতবর্ষ আক্রমন করে কত বার - - ১৭ বার।

  সুলতাল মাহমুদ ভারত আক্রমন করেন - - ১০০০ সালে।

  সুলতান মাহমুদের সভাকবি কে ছিলেন - - মহা কবি ফেরদৌসি।

  আল বিরুনী নামকরা দার্শনিক ও জ্যের্তিবিদ হিসাবে কর্মরত ছিলেন -- সুলতান মাহমুদের।

  সুলতান মাহমুদ বারবার ভারত আক্রমনের করেন - - ধনসম্পদ লুট করার জন্য।

  মুহম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় -- তরাইনের প্রথম যুদ্ধ।

  দিল্লীর সিংহাসনে আরোহনকারী প্রথম মুসলমান নারী -- সুলতানা রাজিয়া।

  পরিব্রাজক ইবনে বতুতা যার সময়ে দিল্লীতে আসেন-- মুহাম্মদ বিন তুঘলক।

  ইবনে বতুতা যে দেশের অধিবাসী ছিলেন - - উত্তর আফ্রিকার মরক্কো।

  পূর্বে বলঘকপুর বা বিদ্রোহের দেশ নামে পরিচিতি ছিল - - বাংলা।

  ইবনে বতুতা কেন বাংলাদেশকে ধনসম্পদপূণ নরক বা দোযখপুর নিয়ামত বলেন - - সম্পদের প্রাচুর্য ও প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য।

  বাংলার অপরূপ বর্ণনা পাওয়া যায় ইবনে বতুতার যে গ্রন্থে - - কিতাবুল রেহালা।

  দিল্লী হতে রাজধানী দেবগিরিতে স্থানান্তর করেন - - মুহম্মদ বিন তুঘলক।

  ভারতে সর্বপ্রথম তুর্কী সাম্রাজ্য বিন্তার করেন -- মুহাম্মদ ঘুরী।

  ভারতে তুর্কী সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা -- কুতুবউদ্দিন আইবেক।

  কুতুবউদ্দিন আইবেক মৃত্যুবরন করেন -- ১২১০ সালে।

  কোন সুলতান সুলতানই আজম খেতাবে ভুষিত হন -- সুলতান ইলতুৎমিশ।

  দিল্লীর কুতুব মিনার নির্মান করেন - - সুলতান কুতুবউদ্দিন-এর সময় নির্মান শুরু এবং ইলতুৎমিশের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সমাপ্ত।

  মুহম্দ বিন তুঘলক (উলুখ খান) দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হয় -- ১৩২৫ সালে।

  ইব্রাহীম লোদী সিংহাসনে আরোহন করেন -- ১৫১৭ সালে।

  পানি পথের প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয় -- ১৫২৬ সালে, ইব্রাহিম লোদী ও সম্রাট বাবরের মধ্যে।

  শাহ-ই- বাঙালা উপাধিতে ভুষিত করা হয় -- সমগ্র বাংলার ১ম সুলতান শামছুদ্দীন ইলিয়াস শাহ।

  বাংলার সুলতানদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান ছিলেন -- আলাউদ্দিন হোসেন শাহ।

  নাসিরউদ্দিন মাহমুদ বাংলার সিংহাসনে বসেন -- ১৪৪২ সালে।

  জালাল উদ্দিন মুহম্মদ নাম ধারন করে বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন -- রাজা গণেশের ছেলে যদু সেন।

  যার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলায় মহাভারত রচিত হয় -- পরাগল খান ও ছুটি খান।

  যে মুসলমান সুলতান সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলার অধিপতি হন -- ইলিয়াস শাহ।

  মালদহের বড় পান্ডু্রয়ার বিখ্যাত আদিনা মসজিদ নির্মান করেন -- সিকান্দার শাহ।

  গৌড়ের কদম রসুল ও বড় সোনা মসজিদ কে নির্মান করেন -- নসরত শাহ।

  উত্তর আফ্রিকার পর্যটক ইবনে বতুতা পূর্ব বাংলায় কার এসেছিলেন -- মুহম্মদ বিন তুঘলক আমলে।

  যার শাসনামলে পীর খান জাহান আলী খুলনা অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত হন -- নাসিরুদ্দীন মুহাম্মদ শাহ।

  বাংলার যে শাসনকর্তার সময় হযরত শাহজালাল (রাঃ) ধর্ম প্রচারে বাংলায় আসেন -- সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ।

  যে সম্রাট অশ্ববিক্রেতার বেশে নদীয়া আক্রমন করেন -- বখতিয়ার খলজি।

  বখতিয়ার খলজি যে স্থানে মৃত্যুবরন করেন -- দেবকোটে।

  বখতিয়ার খলজি বাংলাদেশ জয় করেন -- ১৭ জন সৈন্য নিয়ে ।

  আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজধানী ছিল -- একডালা।

  সুলতানী আমলে লোকেরা বেচাকেনার জন্য ব্যবহার করত -- রৌপ্য মুদ্রা।

 সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীঃ

১. আয়তনে পৃথিবীর বৃহত্তম মহদেশ কোনটি?

উত্তরঃ আয়তনে পৃথিবীর বৃহত্তম মহদেশ এশিয়া মহাদেশ

২. এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় দেশ কোনটি?

উত্তরঃ এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় দেশ চীন

৩. আয়তনে এশিয়া মহাদেশের ক্ষদ্রতম দেশ কোনটি?

উত্তরঃ আয়তনে এশিয়া মহাদেশের ক্ষদ্রতম দেশ মালদ্বীপ

৪. কোন দেশ র্যাড -500 স্বল্প পরিসরের ব্যালিস্টিক মিসাইল উন্মোচন করেছে? উত্তরঃ ইরান

৫. অ্যান্টার্কটিকার সবচেয়ে উষ্ণতম রেকর্ড তাপমাত্রা কত? উত্তরঃ ১৮.৩ সেলসিয়াস

৬. নিচের কোনটি করোনার ভাইরাস সম্পর্কিত রিসার্চ গ্লোবাল ফোরামের আয়োজন করে? উত্তরঃ WHO

৭. জাপানের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ জাপানের রাজধানী টোকিও

৮. চীনের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ চীনের রাজধানী বেইজিং

৯. তাইওয়ানের রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ তাইওয়ানের রাজধানীর নাম তাইপে

১০. ২০১৪ সালে আরোপিত নিষেধাজ্ঞার অবসান ঘটিয়ে কোন দেশ হাতির শিকার লাইসেন্স নিলাম শুরু করছে? উত্তরঃ Botswana

১১. বিশ্বজুড়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা এবং সংরক্ষণের লক্ষ্যে কোন দেশ ২৭ – জাতীয় আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা জোট চালু করেছে? উত্তরঃ USA

১২. সর্বশেষ আন্তর্জাতিক আইপি সূচকে শীর্ষে রয়েছে কোন দেশ? উত্তরঃ USA

১৩. দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল

১৪. উত্তর কোরিয়ার রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ং

১৫. জেট ইঞ্জিন প্রযুক্তি উন্নয়নে ভারত কোন দেশের সাথে অংশীদার হতে পারে? উত্তরঃ United Kingdom

১৬. কোনটি সম্প্রতি করোনাভাইরাস মোকাবেলায় WHO এর সাথে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন? উত্তরঃ G-7

১৭. কোন দেশটি নতুন স্বল্প মূল্যের ক্লাসিকাল সোয়াইন ফিভার ভ্যাকসিন তৈরি করেছে? উত্তরঃ India

১৮. দূরপ্রাচ্যের দেশ কয়টি ও কি কি? উত্তরঃ দূরপ্রাচ্যের দেশ ছয়টি যথা- উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, জাপান,  এবং তাইওয়ান।

১৯. উজবেকিস্তানের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ তাসখন্দ

২০. তুর্কেমেনিস্তানের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ আশাখাবাদ

২১. তাজিকিস্তানের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ তাজিকিস্তানের রাজধানী ডুশানবে

২২. মারাত্মক করোনভাইরাস বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন তৈরির জন্য নিচের কোন দেশ ২০ মিলিয়ন পাউন্ড দান করে? উত্তরঃ যুক্তরাজ্য

২৩. সম্প্রতি কোন দেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের নতুন মজুদ পাওয়া গেছে? উত্তরঃ সংযুক্ত আরব আমিরাতে

২৪. উন্নত সশস্ত্র UAV তৈরিতে কোন দেশের উৎপাদনকারী এইচএএলকে/HAL সমর্থন করবে? উত্তরঃ Israel

২৫. কিরগিজস্তানের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ বিশকেক

২৬. কাজাকিস্তানের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ আস্তানা

২৭. মধ্য এশিয়ার দেশ কয়টি এবং কি কি? উত্তরঃ মধ্য এশিয়ায় পাঁচটি দেশ – কাজাকিস্তান, উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান ও কিরগিজস্তান।

২৮. “ইঁদুরের বছর” শুরু হয়েছে কোন দেশে? উত্তরঃ চীন

২৯. কোন মহাকাশ টেলিস্কোপ সম্প্রতি নাসা দ্বারা বাতিল করা হয়েছে? উত্তরঃ SPITZER

৩০. বিশ্বের বৃহত্তম সৌর টেলিস্কোপ কোনটি সম্প্রতি সূর্যের প্রথম চিত্রটি ধারণ করে? উত্তরঃ Daniel K Inouye Solar Telescope

৩১. ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ জাকার্তা

৩২. বন্দর সেরি বেগওয়ান কোন দেশের রাজধানী? উত্তরঃ ব্রুনেই / Brunei

৩৩. ফিলিপাইনের সুবিক বে কেন বিখ্যাত?

উত্তরঃ দক্ষিণ চীন সাগরের একটি প্রসারণ, এর তীরগুলি পূর্ব দিকে ইউএস নেভাল বেস সাবিক বে নামে একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নৌবাহিনীর একটি সুবিধার জায়গা ছিল, যা এখন সাবিক উপসাগরের অধীনে সাবিক বে ফ্রিপোর্ট জোন নামে পরিচিত একটি শিল্প ও বাণিজ্যিক অঞ্চলের অবস্থান। ১৯৯১ সালে এই নৌ ঘাটিটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

৩৪. ফিলিপাইন এর রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ ফিলিপাইন এর রাজধানী ম্যানিলা

৩৫. একুশে বইমেলা শুরু হয়েছে কোন দেশে? উত্তরঃ বাংলাদেশ

৩৬. জিব্রাল্টার দাবা উৎসবে কোন দেশের গ্র্যান্ড মাস্টাররা বিতর্ক ছাড়লেন? উত্তরঃ ভারত

৩৭. অ্যাডু ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠার জন্য ভারত কোন দেশের সাথে চুক্তি করেছে? উত্তরঃ মালদ্বীপ

৩৮. কোন দেশটি সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতার ফ্যাশন শো ইভেন্টের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড তৈরি করেছে? উত্তরঃ নেপাল

৩৯. পূর্ব তিমুরের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ পূর্ব তিমুরের রাজধানী দিলি

৪০. মালেশিয়ার রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ মালেশিয়ার কুয়ালালামপুর হল জাতীয় রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর, পুত্রজায়া ফেডারেল সরকারের আসন।

৪১. লাওস এর রাজধানীর নাম কী? উত্তরঃ ভিয়েনতিয়েন

৪২. কোন দেশ সম্প্রতি পঙ্গপালে যুদ্ধের জন্য একটি দেশকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে? উত্তরঃ পাকিস্তান

৪৩. মানবাধিকার রেকর্ডের সমালোচনা ছাড়ার পরে কোন দেশ কমনওয়েলথের সাথে যোগ দিয়েছে? উত্তরঃ মালদ্বীপ

৪৪. উমরোই, একটি পাল্টা সন্ত্রাস মহড়া বাংলাদেশ ও কোন দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে? উত্তরঃ ভারত

৪৫. কোন সংস্থা করোনভাইরাসকে আন্তর্জাতিক উদ্বেগের জনস্বাস্থ্য জরুরি হিসাবে ঘোষণা করেছে? উত্তরঃ WHO

৪৬. কম্বোডিয়ার রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ কম্বোডিয়ার রাজধানীর নাম নমপেন

৪৭. নিচের কোনটি সম্প্রতি ভারতে 4-mn পাউন্ড ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ তহবিল চালু করেছে? উত্তরঃ যুক্তরাজ্য

৪৮. সমস্যা সমাধানের জন্য কোন দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে? উত্তরঃ নেপাল

৪৯. শেখ আবদুল্লাহ বিন নাসের বিন খলিফা আল থানি কোন দেশের নতুন প্রধানমন্ত্রী? উত্তরঃ কাতার

৫০. সিঙ্গাপুরের রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ সিঙ্গাপুরের রাজধানী সিঙ্গাপুর সিটি

৫১. থাইল্যান্ড এর রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ ব্যাংকক

৫২. কত সালে অংসান সু চি শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পান? উত্তরঃ ১৯৯১ সালে অং সান সু চি নোবেল শান্তি পুরষ্কার পেয়েছিলেন। তার রাজনৈতিক দলের নাম – ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি।

৫৩. মায়ানমারে সামরিক শাসন চালু হয় কখন?

উত্তরঃ প্রথম সামরিক শাসন শুরু হয়েছিল ১৯৫৮ সালে এবং সরাসরি সামরিক শাসন শুরু হয় ১৯৬২ সালে। বর্তমানে গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আছে কিন্তু সেনাবাহিনীর কাছে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো কুক্ষিগত।

৫৪. মায়ানমারের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ নাইপিদো

৫৫. মায়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নাম কি? উত্তরঃ মায়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নাম লুনথিন

৫৬. কোন দেশকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র প্রস্তুতকারক হিসাবে স্থান দেওয়া হয়েছে? উত্তরঃ চীন

৫৭. ভারত এবং ব্রাজিলের মধ্যে সম্প্রতি কতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে? উত্তরঃ ১৫ টি

৫৮. গবেষকরা কোন দেশে অ্যালোসৌরাস একটি নতুন প্রজাতি আবিষ্কার করেছিলেন? উত্তরঃ আমেরিকা

৫৯. ভিয়েতনামের রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ ভিয়েতনামের রাজধানীর নাম হ্যানয়

৬০. ভুটান এর রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ ভুটান এর রাজধানীর নাম থিম্পু

৬১. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের অত্যাচারের জন্য কোন দেশ ক্ষমা চেয়েছে? উত্তরঃ নেদারল্যান্ডস

৬২. শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের সরকারী বাসভবনের নাম কি? উত্তরঃ শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের সরকারী বাসভবনের নাম টেম্পল ট্রি

৬৩. দক্ষিণ এশিয়ার কোন দেশে কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই? উত্তরঃ মালদ্বীপে কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই।

৬৪. মালদ্বীপের রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ মালদ্বীপের রাজধানীর নাম মালে

৬৫. কোন দেশ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা করেছে? উত্তরঃ যুক্তরাজ্য

৬৬. ভারত কোন দেশের সাথে আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়কটি উন্নীত করতে স্বাক্ষর করেছে? উত্তরঃ বাংলাদেশ

৬৭. আইএলওর ওয়ার্ল্ড এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল আউটলুক ট্রেন্ডস ২০২০ অনুসারে, বিশ্বব্যাপী কত লোক বেকার? উত্তরঃ ৪৭০ মিলিয়ন

৬৮. কোন ঝড়টি সম্প্রতি স্পেনের উপকূলীয় অঞ্চলকে ধ্বংস করেছে? উত্তরঃ গ্লোরিয়া

৬৯. কোন কোন দেশের সাথে আফগানিস্তানের সীমান্ত রয়েছে?

উত্তরঃ ছয়টি দেশের সাথে আফগানিস্তানের সীমান্ত রয়েছে – পাকিস্তান, তুর্কেমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, তাজাকিস্তান, ইরান এবং চীন।

৭০. আফগানিস্তানের রাজধানী কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ আফগানিস্তান -এর রাজধানীর নাম কাবুল

৭১. সার্ক কোন মহাদেশের সংগঠন? উত্তরঃ সার্ক এশিয়া মহাদেশের সংগঠন

৭২. সার্কের অষ্টম সদস্য দেশ কোনটি? উত্তরঃ সার্কের অষ্টম সদস্য দেশ আফগানিস্তান

৭৩. বর্তমানে সার্কভুক্ত দেশ সংখ্যা কয়টি? উত্তরঃ ৮ টি

৭৪. আর্মেনিয়ার রাজধানীর নাম কি? উত্তরঃ আর্মেনিয়ার রাজধানীর নাম ইয়েরেভান

৭৫. ২০১৯ এর গণতন্ত্র সূচকে কোন দেশ শীর্ষে ছিল? উত্তরঃ নরওয়ে

৭৬. জাতীয় এলপিজি প্রচার নীতি বাস্তবায়নের জন্য কোন আফ্রিকান দেশ ইন্ডিয়ান অয়েলকে সহায়তা করবে? উত্তরঃ ঘানা

৭৭. পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোর নাম কি? উত্তরঃ রাশিয়া, বেলারুশ, ইউক্রেন এবং মোলদাভিয়া ইউরোপের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত।

৭৮. জনসংখ্যা এবং আয়তনে ইউরোপের বৃহত্তম দেশ কোনটি? উত্তরঃ জনসংখ্যা এবং আয়তনে ইউরোপের বৃহত্তম দেশ রাশিয়া

৭৯. উত্তর ইউরোপের বাল্টিক অঞ্চলে কোন কোন দেশ অবস্থিত? উত্তরঃ এস্তুনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া

৮০. উত্তর ইউরোপের দেশগুলো কি কি?

উত্তরঃ ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইডেন এবং নরওয়ে এই সকল দেশ উত্তর ইউরোপের নর্ডিক অঞ্চলে অবস্থিত।

৮১. কোন দেশ সম্প্রতি ওজোন-হ্রাসকারী রাসায়নিকের সম্পূর্ণ পর্যায়-অর্জন করেছে? উত্তরঃ ভারত

৮২. একেতেরিনী সেকেলরাপোলৌ কোন দেশের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি? উত্তরঃ গ্রীস

৮৩. কোন দেশটি 77 Group-এর গ্রুপের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেছে? উত্তরঃ গায়ানা

৮৪. কোন দুটি দেশের নাম এবং রাজধানীর নাম একই? উত্তরঃ সিঙ্গাপুর এবং কুয়েত

৮৫. মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কয়টি এবং এদের নাম কি?

উত্তরঃ মধ্যপ্রাচ্যে ১৬ টি দেশ রয়েছে যথাঃ ইরান, ইরাক, সৌদি আরব, কুয়েত,জর্ডান, ওমান,বাহরাইন, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্ক, ইয়েমেন, ইসরাইল, প্যালেস্টাইন, সিরিয়া, সাইপ্রাস, এবং লেবানন।

৮৬. ফৌজদারী বিষয়গুলির ক্ষেত্রে পারস্পরিক আইনী সহায়তা নিয়ে ভারত কোন দেশের সাথে চুক্তি করবে? উত্তরঃ ব্রাজিল

৮৭. বিশ্বের অষ্টম পারমাণবিক ক্ষমতাধর দেশ কোনটি?

উত্তরঃ বিশ্বের অষ্টম পারমাণবিক ক্ষমতাধর দেশ উত্তর কোরিয়া

৮৮. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কোরিয়া কোন দেশের অধীনে ছিল?

উত্তরঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কোরিয়া জাপানের অধীনে ছিল

৮৯. বিশ্ব স্তন্যদানের ট্রেন্ডস ইনিশিয়েটিভের তালিকায় শীর্ষে কোন দেশ? উত্তরঃ শ্রীলংকা

৯০. কোন ঘূর্ণিঝড়টি সম্প্রতি ফিজিকে আঘাত করেছিল? উত্তরঃ টিনো

৯১. চীনের প্রথম বিমানবাহী রণতরীর নাম কি? উত্তরঃ চীনের প্রথম বিমানবাহী রণতরীর নাম লিয়াওনিং

৯২. মহাত্মা গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকার কোন পত্রিকা সম্পাদনা করতেন?

উত্তরঃ মহাত্মা গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকার ইন্ডিয়ান অপিনিয়ন পত্রিকা সম্পাদনা করতেন।

৯৩. সাহারা মরুভূমি কোন মহাদেশে অবস্থিত? উত্তরঃ সাহারা মরুভূমি আফ্রিকা মহাদেশে অবস্থিত

৯৪. মার্কিন জনগণনায় প্রথমবারের মতো নিচের কোনটিকে পৃথক নৃগোষ্ঠী হিসাবে গণনা করা হয়েছে? উত্তরঃ শিখ

৯৫. বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশ কোনটি?

উত্তরঃ বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশ সেনেগাল

৯৬. ২০৩৮ সালের মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করার জন্য কোন দেশ বিদ্যুৎ সংস্থাগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করেছে? উত্তরঃ জার্মানি

৯৭. হাড়-খাওয়ার কৃমির একটি নতুন প্রজাতি কোন জায়গায় আবিষ্কার হয়েছে? উত্তরঃ Gulf of Mexico

৯৮. কোন দেশ অ্যান্টার্কটিকায় নতুন গবেষণা বেস চালু করার ঘোষণা দিয়েছে? উত্তরঃ ব্রাজিল

৯৯. ২০১৯ সালে চীনের উপর চাপানো ‘মুদ্রা চালাকি / currency manipulator’ লেবেলটি কোন দেশ সরিয়ে দিয়েছে? উত্তরঃ আমেরিকা

১০০. ভারত সম্প্রতি কোন দেশের সাথে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আরও গভীর করার জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে? উত্তরঃ ফিনল্যাণ্ড

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীঃ

প্রশ্ন: ইতিহাসের জনক কে? উঃ হেরোডোটাস ।

প্রশ্ন: এলাম, দেখলাম, জয় করলাম এ কথাটি কে বলেছেন? উঃ জুলিয়াস ।

প্রশ্ন: কোন সংস্থা সর্বাধিক বার নোবেল শান্তি পুরস্কার ভূষিত হয়? উঃ রেডক্রস ।

প্রশ্ন: ন্যাটো কোন ধরনের জোট? উঃ সামরিক ।

প্রশ্ন: ন্যাটোর সদর দপ্তর কোথায়? উঃ ব্রাসেলস ।

প্রশ্ন: হিউম্যান রাইটস ওয়াচ কোন দেশভিওিক সংগঠন? উঃ যুক্তরাষ্ট ।

প্রশ্ন: দি¦তীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয় কোন তারিখে? উঃ ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ ।

প্রশ্ন: সুয়েজ খাল কোন দেশে অবস্থিত? উঃ মিশর ।

প্রশ্ন: আয়তনে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি? উত্তর: আফ্রিকা।

প্রশ্ন: ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শিল্প প্রধান দেশ কোনটি? উত্তর: যুক্তরাজ্য।

প্রশ্ন: বিশ্বের বৃহত্তম সমভূমির নাম কি? উত্তর: মধ্য ইউরোপের বিস্তীর্ণ সমভূমি।

প্রশ্ন: ইউরোপের বৃহত্তম সাগর কোনটি? উত্তর: ভূমধ্যসাগর।

প্রশ্ন: ইউরোপের ককপিট বা রণক্ষেত্র বলা হয় কোন দেশকে? উত্তর: বেলজিয়ামকে।

প্রশ্ন: ইউরোপের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কোনটি? উত্তর: মাউন্ট ব্ল্যাঙ্ক।

প্রশ্ন: ইউরোপের বৃহত্তম সুড়ঙ্গপথ কোনটি? উত্তর: ইউরো টানেল।

প্রশ্ন: কোন দেশকে ইউরোপের দ্বার বলা হয়? উত্তর: ভিয়েনাকে।

প্রশ্ন: ইউরোপের দীর্ঘতম পর্বতমালা কোনটি উত্তর: আল্পস পর্বতমালা।

প্রশ্ন: ইউরোপের দীর্ঘতম নদী কোনটি? উত্তর: ভলগা (৩৫৩১ কি. মি.)।

প্রশ্ন: ইরানের ধর্মীয় নেতার নাম কি? উত্তর: আয়াতুল্লাহ আলি খামিনি।

প্রশ্ন: ইসরাইলের পার্লামেন্টের নাম কি? উত্তর: নেসেট

প্রশ্ন: ভূমধ্যসাগরের প্রবেশ দ্বার হলো? উত্তর: জিব্রাল্টার

প্রশ্ন: কেপভার্দের রাজধানীর নাম কি? উত্তর: প্রেইরা

প্রশ্ন: যুক্তরাস্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যে সিমান্তরেখা কি? উত্তর: সনোরা লাইন

প্রশ্ন: বন শহর কোন নদীর তীরে অবস্থিত? উত্তর: রাইন

প্রশ্ন: জাতিসংঘে বাংলাদেশে চাদার হার কত? উত্তর: ০.০১ শতাংশ

প্রশ্ন: IAEA কত সালে নোবেল পুরস্কার পায়? উত্তর: ২০০৫ সালে

প্রশ্ন: হেল্লাস কোন দেশের জাতীয় নাম? উত্তর: গ্রিস

প্রশ্ন: কুরিল দ্বীপের মালিকানা কোন দেশের? উত্তর: রাশিয়া

(সমাপ্ত)

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সাজেশন-৩ আগামী শুক্রবারে প্রকাশিত হবে।

(১) প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সাজেশন-১, দেখতে চাইলে এর উপর ক্লিক করুন।

বিগত বছরগুলোর সকল পর্ব  একসাথে দেখতে চাইলে BBC এর উপর ক্লিক করুন।

BBC

No comments:

সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব

  সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব (সকল চাকরি পরীক্ষার জন্য) বাংলাদেশ বিষয়াবলী সাধারণ জ্ঞান 1.প্রশ্ন : বাং...

BOU