৪০তম বিসিএস ও প্রাথমিক
শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ সকল চাকরি পরীক্ষার সকল বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ
জ্ঞানের প্রশ্নোত্তর-(৫৬তম পর্ব-দ্বিতীয় অংশ)
(১০০% কমনের নিশ্চয়তা-যে কোনো চাকরি পরীক্ষায়)
BANGLADESH
ONLINE UNIVERSITY এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা-
Md.Izabul Alam-M.A, C.in.Ed. Online Principal,(Return 3
times BCS VIVA) Ex-Principle, Rangpur Modern Pre-Cadet and Kindergarten,
Ex-Executive Director, RHASEDO NGO, Ex-Headmaster, Velakopa Govt. Primary
School, Palashbari, Gaibandha, Ex-Instructor, Mathematics, URC, Palashbari,
Gaibandha, Ex- Sub Inspector (Detective/Intelligence-DGFI), Ex-Executive &
In Charge (Recruitment & Training School-Securex), Senior
Executive-(Recruitment & Training School-HRD).
Bangladesh
Online University ( যা সকল বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের তথ্য ভান্ডার) একটি সেবামূলক Online ভিত্তিক ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা সকলের জন্য উন্মুক্ত। তাই উপকৃত হলে দোয়া করতে ভুলবেন না।
01716508708, izabulalam@gmail.com
দ্বিতীয় অংশ
৫৯) সাধারণ জ্ঞান
--(৯ম -১০ম
শ্রেণির বা
ও বি
বই থেকে)
পর্ব -২
১)
সামরিক
শাসন
জারি
করা
হয়
- ১৯৫৮
সালের
৭
অক্টোবর
২)
আইয়ুব
খান
ক্ষমতা
দখল
করেন
- ১৯৫৮
সালের
২৭
অক্টোবর
৩)
মৌলিক
গণতন্ত্র চালু
করেন
- আইয়ুব
খান
৪)
আইয়ুব
বিরোধী
আন্দোলন শুরু
হয়
- ১৯৬১
সালে
৫)
ছাত্র
সমাজ
১৫
দফা
কর্মসূচি ঘোষণা
করে
- ১৯৬২
সালে
৬)
ভারত
পাকিস্তান যুদ্ধ
হয়
- ১৯৬৫
সালের
৬
সেপ্টেম্বর
৭)
ভারত
পাকিস্তান যুদ্ধ
চলে
- ১৭
দিন
৮)
বাঙ্গালি জাতির
মুক্তির সনদ
- ৬
দফা
দাবি
৯)
৬
দফা
দাবি
উথাপন
করেন
- বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
১০)
৬
দফা
দাবি
উথাপন
করা
হয়
- ১৯৬৬
সালের
৫-৬ ফেব্রুয়ারি
১১)
আগরতলা
ষড়যন্ত্র মামলার
আসামি
ছিল
- ৩৫
জন
১২)
আগরতলা
ষড়যন্ত্র মামলার
প্রধান
আসামি
করা
হয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানকে
১৩)
আগরতলা
ষড়যন্ত্র মামলার
শুনানি
হয়
- ১৯৬৮
সালের
১৯
জুন
১৪)
ঊনসত্তরের গণ
অব্যুথান হয়
- ১৯৬৯
সালে
১৫)
গণ
অভ্যুথানে শহীদ
হন
- আসাদ,
ড.
শামসুজ্জোহা
১৬)
আগরতাল
ষড়যন্ত্র মামলা
থেকে
শেখ
মুজিবুর রহমানকে মুক্তি
দেয়া
হয়
- ১৯৬৯
সালের
২২
ফেব্রুয়ারি
১৭)
শেখ
মুজিবুর রহমানকে " বঙ্গবন্ধু " উপাধি দেয়া
হয়
- ১৯৬৯
সালের
২৩
ফেব্রুয়ারি
১৮)
আইয়ুব
খান
পদত্যাগ করেন
- ১৯৬৯
সালের
২৫
মার্চ
১৯)
কেন্দ্রীয় আইন
পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৭০
সালের
৭
ডিসেম্বর
২০)
নির্বাচনে মোট
ভোটার
ছিল
- ৫
কোটি
৬৪
লাখ
২১)
কেন্দ্রীয় আইন
পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী
লীগ
আসন
লাভ
করে
- ১৬৭
টি
( ১৬৯
এর
মধ্যে)
২২)
প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৭০
সালের
১৭
ডিসেম্বর
২৩)
প্রাদেশিক পরিষদ
নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায়
- ২৮৮
টি
( ৩০০
এর
মধ্যে)
২৪)
পাকিস্তান জাতীয়
পরিষদের অধিবেশন স্থগিত
করেন
- আগা
খান
২৫)
অধিবেশন স্থগিত
করা
হয়
- ১৯৭১
সালের
১
মার্চ
২৬)
অসহযোগ
আন্দোলনের ডাক
দেন
- বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক
দেয়া
হয়
- ১৯৭১
সালের
২
মার্চ
২৮)
বঙ্গবন্ধুর ৭
মার্চের ভাষণের
সময়
পূর্ব
পাকিস্তানে চলছিল
- অসহযোগ
আন্দোলন
২৯)
জাতীয়
পরিষদের অধিবেশন আহবান
করা
হয়
- ১৯৭১
সালের
৩
মার্চ
৩০)
পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা
দেয়া
হয়
- ১৯৭১
সালের
৭
মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
৩১)
অপারেশন সার্চ
লাইট
চালানোর নীলনক্সা করা
হয়
- ১৯৭১
সালের
১৭
মার্চ
৩২)
নীলনক্সা করেন
- টিক্কা
খান,
রাও
ফরমান
আলী
৩৩)
অপারেশন সার্চ
লাইট
হলো
- ১৯৭১
সালের
২৫
মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
৩৪)
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা
দেন
- ২৬
মার্চ
প্রথম
প্রহরে
ওয়্যারলেসযোগে
৩৫)
বঙ্গবন্ধুকে শেখ
মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা
হয়
- ২৬
মার্চ
প্রথম
প্রহরে
আনুমানিক রাত
১.৩০ মিনিটে
৩৬)
শেখ
মুজিবুর রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা
দেন-
২৬
মার্চ
প্রথম
প্রহরে
২৫
মার্চ
রাত
১২
টার
পর
৩৭)
বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল
– ইংরেজিতে
৬০) সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম - ১০ম
শ্রেণির বা
ও বি
বই থেকে)
পর্ব -৩
১)
বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা
প্রচার
করা
হয়
- ইপিআর
ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও
টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
২)
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা
চট্টগ্রাম থেকে
প্রচার
করেন
- ২৬
মার্চ
দুপুর
ও
সন্ধ্যায় এম,
এ,
হান্নান
৩)
মেজর
জিয়াউর
রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা
পত্র
পাঠ
করেন
- ২৭
মার্চ
সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর
ঘাট
বেতার
কেন্দ্র থেকে
৪)
বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের
অধীনে
ছিল-
২৪
বছর
৫)
মেহেরপুর জেলার
অন্তর্গত - বৈদ্যনাথ তলা
এবং
আম্রকানন
৬)
বৈদ্যনাথ তলার
বর্তমান নাম
- মুজিবনগর
৭)
মুজিবনগর সরকার
গঠিত
হয়
- ১৯৭১
সালের
১০
এপ্রিল
৮)
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা
আদেশ
আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত
হয়
- ১৯৭১
সালের
১০
এপ্রিল
৯)
মুজিবনগর সরকার
শপথ
গ্রহন
করে
- ১৯৭১
সালের
১৭
এপ্রিল
১০)
মুজিব
নগর
সরকারের রাষ্ট্রপতি ও
মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১১)
উপরাষ্ট্রপতি - সৈয়দ
নজরুল
ইসলাম
১২)
প্রধান
মন্ত্রী - তাজ
উদ্দীন
আহমেদ
১৩)
অর্থমন্ত্রী - এম.
মনসুর
আলী
১৪)
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী - এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
১৫)
পররাষ্ট্রমন্ত্রী - খন্দকার মোশতাক
আহমেদ
১৬)
মুজিব
নগর
সরকারের শপথবাক্য পাঠ
করান
- অধ্যাপক ইউসুফ
আলী
১৭)
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান
সেনাপতি ছিলেন
- কর্ণেল
( অব.)
এম.এ. জি ওসমানী
১৮)
মুজিব
নগর
সরকারের প্রধান
উদ্দেশ্য ছিল
- মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও
বাংলাদেশের পক্ষে
বিশ্বে
জনমত
সৃষ্টি
করা
১৯)
মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির
- ১২
টি
২০)
মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন
- বিচারপতি আবু
সাঈদ
চৌধুরী
২১)
বাংলাদেশে কয়টি
সামরিক
জোনে
ভাগ
করা
হয়
- ৪
টি
( ১৯৭১
সাল
১০
এপ্রিল)
২২)
৪
সামরিক
জোনে
ছিলেন
- ৪
জন
সেক্টর
কমান্ডার
২৩)
১১
এপ্রিল
পুনঃরায় ভাগ
করা
হয়
- ১১
টি
সেক্টরে
২৪)
মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স
ছিল
- ৩ টি
২৫)
কাদেরীয়া বাহিনী
ছিল
- টাঙ্গাইলের
২৬)
ইপিআর
- ইষ্ট
পাকিস্তান রাইফেল
২৭)
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা
যায়
- গণযুদ্ধ বা
জনযুদ্ধ
২৮)
ভারতে
শরার্থী ছিল
- ১
কোটি
২৯)
বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয়
- ১৯৭১
সালের
১৪
ডিসেম্বর
৩০)
১১
দফা
আন্দোলন হয়েছিল
- ১৯৬৮
সালে
৩১)
১৯৭১
সালের
মার্চ
মাসে
চলছিল
- বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ
আন্দোলন
৩২)
মুজিবনগর সরকারের অধীনে
" পরিকল্পনা সেল
" গঠন
করে
- পেশাজীবীরা
৩৩)
মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান
- প্রায়
তিন
লক্ষ
নারী
(৬১) সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম - ১০ম
শ্রেণির বা
ও বি
বই) পর্ব
– ৪
১) স্বাধীন বাংলা
বেতার
কেন্দ্র চালু
করেন
- চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী
ও
সংস্কৃতিনকর্মীরা
২)
ভারত
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়
- ৬
ডিসেম্বর১৯৭১
৩)
মুক্তি
বাহিনী
ও
ভারতীয়
বাহিনী
মিলে
গঠিত
হয়
- যৌথ
কমাণ্ড
৪)
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে
বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান
কেন্দ্র ছিল
- লন্ডন
৫)
কনসার্ট ফর
বাংলাদেশ এর
শিল্পী
ছিলেন
- জর্জ
হ্যারিসন
৬)
কনসার্ট ফর
বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয়
- যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে
( ৪০০০০
লোক
ছিল)
৭)
স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার
ক্ষমতা
গ্রহন
করে
- ১৯৭১
সালের
২২
ডিসেম্বর
৮)
বঙ্গবন্ধু দেশে
ফিরে
আসেন
- ১৯৭২
সালের
১০
জানুয়ারি
৯)
অস্থায়ী সংবিধান আদেশ
জারি
করা
হয়
- ১৯৭২
সালের
১১
জানুয়ারি
১০)
অস্থায়ী সংবিধান আদেশ
জারি
করেন
- বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
১১)
গণপরিষদের প্রথম
অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৭২
সালের
১০
এপ্রিল
১২)
সংবিধান প্রনয়ণ
কমিটির
সদস
ছিলেন
- ৩৪
জন
১৩)
সংবিধান কমিটি
খসড়া
সংবিধান পেশ
করেন
- ১৯৭২
সালের
১২
অক্টোবর
১৪)
সংবিধান গণ
পরিষদে
গৃহীত
হয়
- ১৯৭২
সালের
৪
নভেম্বর
১৫)
বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়
- ১৯৭২
সালের
১৬
ডিসেম্বর থেকে
১৬)
সংবিধানের মূলনীতি - ৪
টি
১৭)
বাংলাদেশ গণ
পরিষদ
আদেশ
জারি
করা
হয়
- ১৯৭২
সালের
২৩
মার্চ
১৮)
বাংলাদেশের প্রথম
শিক্ষা
কমিশন
- ড.
কুদরত
এ
খুদা
কমিশন
১৯)
বাংলাদেশের প্রথম
সাধারন
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৭৩
সালের
৭
মার্চ
২০)
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি
ছিল
- সকলের
সাথে
বন্ধুত্ব, কারো
সাথে
শত্রুতা নয়
২১)
প্রথম
দিকে
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান
করে
- ১৪০
টি
দেশ
২২)
চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার
বিষয়ে
সহযোগিতা করে
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
২৩)
ভারতীয়
বাহিনী
বাংলাদেশ ছাড়ে
- ১৯৭২
সালের
মার্চে
২৪)
বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য
হয়
- ১৯৭২
সালে
২৫)
জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ
করে
- ১৯৭৪
সালের
১৭
সেপ্টেম্বর
২৬)
জাতি
সংঘের
সাধারণ
অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায়
ভাষণ
দেন
- বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
২৭)
বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান
- জুলিও
কুরি
শান্তি
পদক
২৮)
জুলিও
কুরি
পদক
দেয়
- বিশ্বশান্তি পরিষদ
২৯)
সংবিধান কমিটির
প্রধান
ছিলেন
- ড.
কামাল
হোসেন
৩০)
সংবিধান প্রণয়ণ
কমিটিতে মহিলা
সদস্য
ছিলেন
- ১
জন
৩১)
বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময়
লাগে
- ১০
মাস
৩২)
বাংলাদেশ সংবিধান - লিখিত
ও
দুষ্পরিবর্তনীয়
(৬২) সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম - ১০ম শ্রেণির
বা ও
বি বই
থেকে) পর্ব-৫
১)
সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা
বলা
হয়েছে
- ৭৭
নং
অনুচ্ছেদে
২)
বীরঙ্গনাদের সরকার
" নারী
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয়
- ২০১৬
সালের
২৯
জানুয়ারি
৩)
সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি
- এক
ব্যক্তি এক
ভোট
নীতি
৪)
সুপ্রীম কোর্ট
বাতিল
করে
সংবিধানের - ৫ম,
৭ম
ও
১৩
দশ
সংশোধনী
৫)
জাতীয়
শোক
দিবস
- ১৫
আগষ্ট
৬)
বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা
করা
হয়
- ১৯৭৫
সালের
১৫
আগষ্ট
৭)
জাতীয়
৪
নেতাকে
গ্রেপ্তার করা
হয়
- ১৯৭৫
সালে
২২
আগষ্ট
৮)
রাজনৈতিক দল
ও
কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা
হয়
- ১৯৭৫
সালের
৩১
আগষ্ট
৯)
ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি
করেন
- খন্দকার মোশতাক
আহমেদ
১০)
ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি
করা
হয়
- ১৯৭৫
সালের
২৬
সেপ্টেম্বর
১১)
খালেদ
মোশাররফ এর
নেতৃত্বে সেনা
অভ্যুথান হয়
-১৯৭৫
সালের
৩
নভেম্বর
১২)
জাতীয়
৪
নেতাকে
হত্যা
করা
হয়
- ১৯৭৫
সালের
৩
নভেম্বর
১৩)
বাংলাদেশে সেনা
শাসন
আমল
- ১৯৭৫
সালের
১৫
আগষ্টের পর
থেকে
১৯৯০
পর্যন্ত
১৪)
গণতন্ত্রের যাত্রা
শুরু
হয়
- ১৯৯১
সালে
১৫)
জিয়াউর
রহমান
সেক্টর
কমান্ডার ছিলেন
- ২
নং
সেক্টরের
১৬)
জিয়াউর
রহমান
রাষ্ট্রপতি পদে
অধিষ্ঠিত হন
- ১৯৭৭
সালের
২১
এপ্রিল
১৭)
রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৭৮
সালের
৩
জুন
১৮)
বাংলাদেশের ২য়
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৭৯
সালের
১৮
ফেব্রুয়ারি
১৯)
সংবিধানের ৫ম
সংশোধনী অবৈধ
বলে
সুপ্রীম কোর্ট
রায়
দেন
- ২০০৮
সালে
২০)
সার্ক
গঠনের
উদ্যেগক্তা - জিয়াউর
রহমান
২১)
রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর
রহমান
নিহত
হন
- ১৯৮১
সালের
৩১
মে
২৩)
জিয়াউর
রহমানের সামরিক
শাসন
ছিল
- সাড়ে
৫
বছর
২৪)
এরশাদ
ক্ষমতা
দখল
করেন
- ১৯৮২
সালের
২৪
মার্চ
২৫)
জেনারেল এরশাদ
রাষ্টপতি হন
- ১৯৮৩
সালের
১১
ডিসেম্বর
২৬)
রাষ্টপতি এরশাদ
রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন
- ১৯৮২
সালের
২৪
মার্চ
২৭)
সামরিক
শাসনের
বিরুদ্ধে প্রথম
বিক্ষোভ হয়
- ১৯৮৩
সালে
২৮)
গণ
আন্দোলন হয়
- ১৯৯০
সালে
২৯)
জেনারেল এরশাদ
পদত্যাগ করেন
- ১৯৯০
সালের
৬
ডিসেম্বর
৩০)
ঘরোয়া
রাজনীতির অনুমতি
দেয়া
হয়
- ১৯৮৩
সালের
১
এপ্রিল
৩১)
ইউনিয়ন
পরিষদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৮৩
সালে
৩২)
পৌরসভা
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৮৪
সালে
৩৩)
এরশাদ
গণভোটের আয়োজন
করেন
- ১৯৮৫
সালের
২১
মার্চ
৩৪)
উপজেলা
পদ্ধতি
চালু
করেন
- এরশাদ
৩৫)
উপজেলা
পরিষদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৮৫
সালের
১৬
ও
২১
মে
৩৬)
বাংলাদেশের ৩য়
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন হয়
- ১৯৮৬
সালের
৭
মে
৩৭)
৪র্থ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনের আয়োজন
করা
হয়
- ১৯৮৮
সালের
৩
মার্চ
৩৮)
জেনারেল এরশাদের শাসন
আমল
- ৯
বছর
৩৯)
প্রথম
গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৯১
সালের
২৭
ফেব্রুয়ারি
৪০)
নুর
হোসেন
শহীদ
হন
- স্বৈরাচার বিরোধি
আন্দোলন ১৯৮৭
সালের
১০
নভেম্বর
৪১)
এরশাদ
জরুরি
অবস্থা
ঘোষণা
করেন
- ১৯৮৭
সালের
২৭
নভেম্বর
৪২)
সর্বদলীয় ছাত্র
ঐক্য
গঠন
করা
হয়
- ১৯৯০
সালের
১০
অক্টোবর ( ২২
টি
ছাত্র
সংগঠন)
৪৩)
ডা.
সামসুল
আলম
মিলন
গুলিবিদ্ধ হয়ে
মারা
যান
- ১৯৯০
সালের
২৭
নভেম্বর
৪৪)
৫ম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১৯৯১
সালের
২৭
ফেব্রুয়ারি
৪৫)
তত্ববধায়ক সরকারে
বিল
সংসদে
পাশ
হয়
- ১৯৯৬
সালের
২৬
মার্চ
৪৬)
তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম
প্রধান
উপদেষ্টা ছিলেন
- বিচারপতি হাবিবুর রহমান
৪৭)
তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে
প্রথম
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ১২
জুন
১৯৯৬
সালে
( ৭ম
জাতীয়
নির্বাচন)
৪৮)
৮মম
জাতীয়
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
- ২০০১
সালের
১
অক্টোবর
৪৯)
বাংলাদেশে ১/
১১
এর
সময়
কাল
- ২০০৭
সাল
৫০)
৮ম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন হয়
- ২০০৮
সালের
২৯
ডিসেম্বর
৫১)
১৯৭২
সালে
বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার
ছিল
- ৭০%
৫২)
৪০
বছরে
দারিদ্যের হার
কমেছে
- ৩০%
৫৩)
৪
দশকে
শিশু
মৃত্যু
হার
কমেছে
-প্রতি
হাজারে
১৮৫
থেকে
৪৮
৫৪)
বাংলাদেশের প্রথম
জাতীয়
শিক্ষানীতি প্রনীত
হয়
- ২০১০
সালে
৫৫)
পারিবারিক সংহিংসতা ও
সুরক্ষা আইন
- ২০১০
সালে
প্রণীত
হয়
৫৬)
জাতীয়
খাদ্য
নীতি
- ২০০৬
সালে
৫৭)
জাতীয়
শিশু
নীতি
প্রণীত
হয়
- ২০১১
সালে
৫৮)
জাতীয়
শিশু
নীতি
২০১১
অনুযায়ী শিশু
বলে
বিবেচিত হবে
-১৮
বছরের
কম
বয়সী
সব
ব্যক্তি
(৬৩) সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম - ১০ম
শ্রেণীর বা
ও বি
বই থেকে)
পর্ব -৬
১)
বাংলাদেশ পলল
গঠিত
- আদ্র
অঞ্চল
২)
বাংলাদেশের পাহাড়ী
অঞ্চল
- উত্তর
পূর্ব
ও
দক্ষিণ
পূর্বে
৩)
উঁচু
ভুমির
অবস্থান - উত্তর
পশ্চিমাংশে
৪)
বাংলাদেশের ভূ
প্রকৃতি - নিচু
ও
সমতল
৫)
দক্ষিণ
এশিয়ার
বড়
নদী
- ৩
টি(
গঙ্গা,
ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
৬)
বাংলাদেশের অবস্থান - এশিয়া
মহাদেশের দক্ষিণে
৭)
বাংলাদেশের অবস্থান - ২০.৩৪`` উত্তর অক্ষরেখা থেকে
২৬.৩৮" উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
৮)
দ্রাঘিমা রেখা
- ৮৮.০১" থেকে ৯২.৪১"
পূর্ব
দ্রাঘিমা
৯)
বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে
অতিক্রম করেছে
- কর্কটক্রান্তি রেখা
( ২৩.৫")
১০)
বাংলাদেশের উত্তরে
- পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়,
আসাম
১১)
পূর্বে
- আসাম,
ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
১২)
দক্ষিণে - বঙ্গোপসাগর
১৩)
মোট
আয়তন
- ১,৪৭,৫৭০ কি.মি. বা ৫৬,
৯৭৭
মাইল
১৪)
পৃথিবীর বৃহত্তম ব
দ্বীপ
- বাংলাদেশ
১৫)
বাংলাদেশের ভু
খন্ড
- উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
১৬)
বাংলাদেশের প্রায়
সমগ্র
অঞ্চল
- এক
বিস্তীর্ন সমভূমি
১৭)
ভূ
প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ
করা
হয়
- ৩
টি
শ্রেণীতে
১৮)
টারশিয়ারে যুগের
পাহাড়সমূহ - মোট
ভূমির
প্রায়
১২%
১৯)
হিমালয়
পর্বত
উথিত
হয়
- টারশিয়ারি যুগে
২০)
দক্ষিণ
পূর্বাঞ্চলের পাহাড়
সমূহ
- রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং
চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
২১)
দক্ষিণ
পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা
- ৬১০
মিটার
২২)
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ
- তাজিনডং ( বিজয়)
২৩)
বিজয়ের
উচ্চতা
- ১২৩১
মিটার
২৪)
বিজয়
- বান্দরবানে অবস্থিত
২৫)
বাংলাদেশের ২য়
সর্বোচ্চ শৃঙ্গ
- কিওক্রাডং( ১২৩০
মি)
২৬)
আরো
দুটি
পাহাড়
- মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.),
পিরামিড( ৯১৫মি)
২৭)
এই
পাহাড়
গুলো
গঠিত
- বেলে
পাথর,
কর্দম,
শেল
পাথর
দ্বারা
২৮)
উত্তর
উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ - ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর
উত্তর
পূর্বাংশ, মৌলভী
বাজার,
হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
২৯)
পাহাড়
গুলোর
উচ্চতা
- ২৪৪
মিটার
৩০)
উত্তরের পাহাড়গুলো - টিলা
নামে
পরিচিত
৩১)
টিলার
উচ্চতা
- ৩০
থেকে
৯০
মিটার
৩২)
এ
অঞ্চলের পাহাড়
সমূহ
- চিকনাগুল, খাসিয়া,
জয়ন্তিয়া
৩৩)
প্লাইস্টোসিন কালের
সোপান
- দেশের
মোট
ভূমির
৮% নিয়ে গঠিত
৩৪)
প্লাইস্টোসিন কাল
বলা
হয়
- আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
৩৫)
প্লাইস্টোসিন কালের
সোপিনসমূহ - ৩
ভাগে
বিভক্ত
(৬৪) সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম - ১০ম
শ্রেণীর বা
ও বি
বই) পর্ব
– ৭
১)
বরেন্দ্রভূমি - নওগাঁ,
রাজশাহী, বগুড়া,
জয়পুরহাট, রংপুর
ও
দিনাজপুরের অংশ
বিশেষ
নিয়ে
গঠিত
২)
বরেন্দ্রভূমির আয়তন
- ৯৩২০
বর্গ
কি.মি
৩)
প্লাবন
সমভূমি
থেকে
এর
উচ্চতা
- ৬
থেকে
১২
মিটার
৪)
বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি
- ধূসর
ও
লাল
বর্ণের
৫)
মধুপুর
ও
ভাওয়ালের সোপানের আয়তন
- ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
৬)
সমভূমি
থেকে
এর
উচ্চতা
- ৬থেকে
৩০
মিটার
৭)
মধুপুর
ও
ভাওয়ালের মাটি
- লালচে
ও
ধূসর
৮)
লালমাই
পাহাড়
- কুমিল্লা শহর
থেকে
৮
কি.মি পশ্চিমে
৯)
লালমাই
পাহাড়ের আয়তন
- ৩৪
বর্গ
কি.মি
১০)
এই
পাহাড়ের উচ্চতা
- ২১
মিটার
১১)
লালমাই
পাহাড়ের মাটি-
লালচে,
এবং
নুড়ি,
বালি
ও
কংকর
মিশ্রিত
১২)
বাংলাদেশের নদী
বিধৌত
বিস্তীর্ণ সমভূমি
- প্রায়
৮০%
১৩)
প্লাবন
সমভূমির আয়তন
- ১,২৪,২৬৬ বর্গ
কি.মি
১৪)
প্লাবন
সমভূমি
- দেশের
উত্তর
পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর
ও
দিনাজপুর জেলার
অধিকাংশ
১৫)
উপকূলীয় সমভূমি
- নোয়াখালী, ফেনীর
নিম্নভাগ থেকে
কক্সবাজার পর্যন্ত
১৬)
স্রোতজ
সমভূমি
- খুলনা
পটুয়াখালী ও
বরগুনা
জেলার
কিয়দংশ
১৭)
জনসংখ্যায় বিশ্বে
বাংলাদেশের অবস্থান - ৯ম
১৮)
২০০১
সালে
জনসংখ্যা ছিল
- ১২.৯৩ কোটি
১৯)
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার
ছিল
- ১.৪৮%
২০)
বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার
- ১.৩৭ %
২১)
আদমশুমারি ২০১১
অনুযায়ী জনসংখ্যা - ১৪.৯৭ কোটি
২৩)
প্রতি
বর্গকিলোমিটারে বাস
করে
- ১০১৫
জন
২৪)
জনসংখ্যার ঘনত্ব
সবচেয়ে
কম
- পার্বত্য অঞ্চল
ও
সুন্দরবনে
২৫)
শীত
গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী
- দেশের
উত্তরাঞ্চলে
২৬)
বর্তমানে মাথাপিছু জমির
পরিমান
- ০.২৫ একর
২৭)
বাংলাদেশের জলবায়ু
- ক্রান্তীয় মৌসুমী
জলবায়ু
২৮)
বাংলাদেশে শীতকাল-
নভেম্বর থেকে
ফেব্রুয়ারি
২৯)
শীতকালে দেশের
সর্বোচ্চ ও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা - ২৯
ডিগ্রী
ও
১১
ডিগ্রী
সে.
৩০)
বাংলাদেশের শীতলতম
মাস-
জানুয়ারি
৩১)
জানুয়ারি মাসের
গড়
তাপমাত্রা - ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
৩২)
জানুয়ারি মাসে
সবচেয়ে
কম
তাপমাত্রা - দিনাজপুরে ১৬.৬
৩৩)
বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল - মার্চ
থেকে
মে
মাস
৩৪)
গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা - ৩৮
এবং
২১
ডিগ্রী
সে.
৩৫)
উষ্ণতম
মাস
– এপ্রিল
(৬৫) সাধারণ জ্ঞান
(৯ম - ১০ম
শ্রেনীর বা
ও বি
বই থেকে)
পর্ব -৮
১)
এপ্রিল
মাসের
গড়
তাপমাত্রা - কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০
ডিগ্রী
২)
গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর
দিয়ে
বয়ে
যায়
- দক্ষিণ
পশ্চিম
মৌসুমী
বায়ু
৩)
কালবৈশাখী ঝড়
আঘাত
হানে
- পশ্চিম
ও
উত্তর
পশ্চিম
দিক
থেকে
৪)
প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয়
- ১৯৯১
সালের
২৯
এপ্রিল
৫)
বাংলাদেশে বর্ষাকাল - জুন
হতে
অক্টোবর মাস
৬)
প্রচুর
বৃষ্টিপাত হয়
- জুন
মাসের
শেষ
দিকে
মৌসুমী
বায়ুর
প্রভাবে
৭)
বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা
- উষ্ণ
থাকে
৮)
বর্ষাকালে গড়
উষ্ণতা
- ২৭
ডিগ্রী
সে.
৯)
বর্ষাকালে সবচেয়ে
বেশি
গরম
পড়ে
- জুন
ও
সেপ্টেম্বর মাসে
১০)
বাংলাদেশের মোট
বৃষ্টিপাতের - ৪/৫ ভাগ হয়
হয়
বর্ষাকালে
১১)
বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও
সর্বনিম্ন গড়
বৃষ্টিপাত হয়
- ৩৪০
ও
১১৯
সে.মি
১২)
বর্ষাকালে ক্রমে
বৃষ্টিপাত বেশি
হয়
- পশ্চিম
হতে
পূর্ব
দিকে
১৩)
বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার
বৃষ্টিপাতের পরিমান
- পাবনায়
প্রায়
১১৪,
ঢাকায়
১২০,
কুমিল্লায় ১৪০,
শ্রীমঙ্গলে ১৮০
এবং
রাঙ্গামাটিতে ১৯০
সে.মি
১৪)
বর্ষাকালে প্রচুর
বৃষ্টিপাত হয়
- মৌসুমী
বায়ুর
প্রভাবে
১৫)
বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং
উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও
বৃষ্টিপাত - ২০০
সে.মি কম হয়
১৬)
বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত - সিলেটের পাহাড়ী
অঞ্চলে
৩৪০
সেমি,
পটুয়াখালীতে ২০০
সেমি,
চটগ্রামে ২৫০
সেমি,
রাঙ্গামাটিতে ২৮০
সেমি
এবং
কক্সবাজারে ৩২০
সেমি।
১৭)
জলবায়ু
পরিবর্তনের কারনে
সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা
প্রতি
বছর
গড়ে
বৃদ্ধি
- ৪
মিমি
থেকে
৬
মিমি
( হিরন
পয়েন্ট,
চর
চংগা,
কক্সবাজার)
১৮)
গত
৪
হাজার
বছরে
ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ
মারা
যায়
- প্রায়
১
কোটি
৫০
লাখ
১৯)
ভৌগোলিক ভাবে
বাংলাদেশের অবস্থান - ইন্ডিয়ান ও
ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
২০)
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন - পাহাড় কাটা
২১)
ভূমিকম্পের ফলে
সমুদ্রের পানি
উপকূলে
উঠে
- ১৫-২০ মিটার উঁচু
হয়ে
২২)
ভূমিকম্পের ফলে
সৃষ্টি
হয়
- সুনামি
২৩)
ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি
আঘাত
হানে
- ২০০৪
সালের
২৬
ডিসেম্বর
২৪)
বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে
থাকে
- টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
২৫)
বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয়
মানচিত্র তৈরি
করেছিলেন - ফরাসি
ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯
সালে
২৬)
তিনি
বলয়
দেখিয়েছেন - ৩
টি
২৭)
বলয়গুলোকে ভাগ
করেছেন
- প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
২৮)
এই
বলয়
সমূহকে
বলা
হয়
- সিসমিক
রিস্ক
জোন
(৬৬) সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম -১০
ম শ্রেণীর
বা ও
বি বই)
পর্ব -৯
১)
বাংলাদেশে ছোট
বড়
নদী
রয়েছে
-৭০০
টি
২)
নদীর
গুলোর
আয়তন
দৈর্ঘ্যে - ২২,১৫৫ কি.মি
৩)
পদ্মা
নদী
ভারতে
পরিচিত
- গঙ্গা
নামে
৪)
পদ্মা
নদীর
উৎপত্তিস্থল - হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৫)
গঙ্গা
বাংলাদেশে প্রবেশ
করে
- রাজশাহী জেলা
দিয়ে
৬)
পদ্মা
নদী
যমুনার
সাথে
মিলিত
হয়
- গোয়ালন্দে
৭)
ব্রক্ষপুত্রের প্রধান
ধারা
- যমুনা
নদী
৮)
পদ্মা
নদী
মেঘনার
নাথে
মিলিত
হয়
- চাঁদপুরে
৯)
গঙ্গা
পদ্মা
বিধৌত
অঞ্চলের পরিমান
- ৩৪,
১৮৮
বর্গ
কি.মি
১০)
পদ্মার
শাখা
নদী
সমূহ
- ভাগীরথী, হুগলি,
মাথাভাঙ্গা, ইছামতি,
ভৈরব,
কুমার,
কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা,
মধুমতী,
আড়িয়াল
খাঁ
১১)
ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি - তিব্বতের মানস
সরোবর
১২)
বক্ষপুত্র নদী
বাংলাদেশে প্রবেশ
করেছে
- কুড়িগ্রাম জেলার
মধ্য
দিয়ে
১৩)
১৭৮৭
সালের
আগে
ব্রক্ষপুত্রের প্রধান
ধারাটি
প্রবাহিত হতো
- ময়মনসিংহের মধ্যে
দিয়ে
উত্তর
পশ্চিম
থেকে
দক্ষিণ
পূর্বে
১৪)
ব্রক্ষপুত্র নদের
গতি
পরিবর্তিত হয়
- ১৭৮৭
সালের
ভূমিকম্পে
১৫)
যমুনা
নদীর
শাখা
নদী
- ধলেশ্বরী
১৬)
ধলেশ্বরী নদীর
শাখা
নদী
- বুড়িগঙ্গা
১৭)
যমুনা
নদীর
উপনদী
সমূহ
- ধরলা,
তিস্তা,
করতোয়া,
আত্রাই
১৮)
গঙ্গার
সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য - ২৮৯৭
কি.মি এবং আয়তন
- ৫,৮০,১৬০ বর্গ
কি.মি এবং এর
৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
১৯)
সুরমা
ও
কুশিয়ারা নদী
মিলনে
উৎপত্তি - মেঘনা
নদী
২০)
সুরমা
ও
কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের
বরাক
নদী
নাগা-
মণিপুর
অঞ্চলে
২১)
সুরমা
ও
কুশিয়ারা নদী
বাংলাদেশে প্রবেশ করে - সিলেট
জেলা
দিয়ে
২২)
সুরমা
ও
কুশিয়ারা নদী
মিলিত
হয়
- সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং
কালনী
নামে
দক্ষিণ
পশ্চিমে অগ্রসর
হয়ে
মেঘনা
নাম
ধারন
করে
২৩)
মেঘনা
পুত্রের সাথে
মিলিত
হয়
- ভৈরব
বাজারের কাছে
২৪)
বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও
শীতলক্ষ্যা মেঘনার
সাথে
মিলিত
হয়
- মুন্সিগঞ্জে
২৫)
মেঘনার
শাখা
নদী
- মুন,
তিতাস,
গোমতী,
বাউলাই
২৬)
বাংলাদেশের দক্ষিণ
পূর্বাঞ্চলের প্রধান
নদী
- কর্ণফুলী
২৭)
কর্ণফুলি নদীর
উৎপত্তি - লুসাই
পাহাড়ে
২৮)
কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য - ৩২০
কি.মি
২৯)
কর্ণফুলির প্রধান
উপনদী
- কাপ্তাই, হালদা,
কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩০)
বাংলাদেশের প্রধান
সমুদ্র
বন্দর
- চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে
অবস্থিত
৩১)
তিস্তা
নদীর
উৎপত্তি - সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩২)
তিস্তা
নদী
- ভারতের
জলপাইগুড়ি ও
দার্জিলিং হয়ে
ডিমলা
অঞ্চল
দিয়ে
বাংলাদেশে প্রবেশ
করে
৩৩)
তিস্তা
নদীরর
গতিপথ
পরিবর্তিত হয়
- ১৯৮৭
সালের
বন্যায়
৩৪)
তিস্তা
নদী
মিলিত
হয়
- ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৫)
তিস্তা
নদীর
দৈর্ঘ্য ও
প্রস্থ
- ১৭৭
কি.মি ও ৩০০
থেকে
৫৫০
মি.
৩৬)
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি
নিষ্কাশনের প্রধান
উৎস
- তিস্তা
নদী
৩৭)
তিস্তা
ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয়
- ১৯৯৭-৯৮ সালে
৩৮)
মংলা
বন্দরের দক্ষিণে - পশুর
নদী
৩৯)
পশুর
নদীর
দৈর্ঘ্য প্রস্থ
- প্রায়
১৪২
কি.মি ও ৪৬০
মি.
থেকে
২.৫ কি.মি
৪০)
সাঙ্গু
নদীর
উৎপত্তি - আরাকান
পাহাড়ে
৪১)
সাঙ্গু
নদী
প্রবেশ
করেছে
- পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য
দিয়ে
৪২)
সাঙ্গু
নদীর
দৈর্ঘ্য - ২০৮
কি.মি
৪৩)
ফেনী
নদীর
উৎপত্তি -
পার্বত্য ত্রিপুরায়
৪৪)
ফেনী
নদী
বঙ্গোপসাগরের পতিত
হয়
- সন্দ্বীপের উত্তরে
৪৫)
বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত - নাফ
নদী
৪৬)
নাফ
নদীর
দৈর্ঘ্য - ৫৬
কি.মি
৪৭)
মাতামুহুরী নদীর
উৎপত্তি - লামার
মাইভার
পর্বতে
৪৮)
মাতামুহুরী প্রবেশ
করে
- কক্সবাজারের চকোরিয়ার পশ্চিম
পাশ
দিয়ে
৪৯)
মাতামুহুরী নদীর
দৈর্ঘ্য - ১২০
কি.মি
৫০)
ঢাকা
- বুড়িগঙ্গার তীরে
৫১)চট্টগ্রাম - কর্ণফুলির তীরে
৫২)
নারায়ণগঞ্জ - শীতলক্ষ্যার তীরে
৫৩)
সিলেট
- সুরমা
নদীর
তীরে
৫৪)
কুমিল্লা - গোমতী
নদীর
তীরে
অবস্থিত
৫৫)
কর্ণফুলি বহুমুখী পরিকল্পনা থেকে
- ৬৪৪
কি.মি নৌ চলাচল
করে
৫৬)
কর্ণফুলির পানি
দিয়ে
চাষাবাদ হচ্ছে
- ১০
লক্ষ
একর
জমিতে
আজ
এই
পর্যন্ত।
(৬৭) সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম - ১০ম
শ্রেণীর বা
ও বি
বই থেকে)
পর্ব-১০
১)
বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর
উৎপত্তিস্থল - ভারতে
২)
বাংলাদেশে নদী
পথের
দৈর্ঘ্য - ৯৮৩৩
কিমি
৩)
সারাবছর নৌ
চলাচলের উপযোগী
নৌপথ
- ৩,৮৬৫ কি.মি
৪)
অভ্যন্তরীন নৌ
পরিবহন
কর্তৃপক্ষ তৈরি
হয়েছে
- ১৯৫৮
সালে
৫)
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর
প্রথম
বিদ্যুৎ উৎপাদন
করা
হয়
- পাকিস্তান আমলে
৬)
অভ্যন্তরীন নৌ
পথে
দেশের
মোট
বাণিজ্যিক মালামালের - ৭৫% আনা নেয়া
হয়
৭)
বাংলাদেশ শিপিং
কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়
- ১৯৭২
সালে
৮)
বাংলাদেশে চা
চাষ
হচ্ছে
- উওর
ও
পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
৯)
সারা
বছর
বৃষ্টিপাত হয়
- উষ্ণ
ও
আদ্র
জরবায়ু
অঞ্চলে
১০)
বাংলাদেশে চির
হরিৎ
বনাঞ্চল - পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
১১)
বাংলাদেশে খনিজ
সম্পদ
সমৃদ্ধ
জেলা
সমূহ
- পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি
জেলা
সমূহ
১২)
বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ
বেশি
- দক্ষিণাঞ্চলের বেশ
কিছু
এলাকা
১৩)
বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও
পত্রপতনশীল বনভূমি-
দক্ষিণ
পূর্ব
ও
উত্তর
পুর্ব
অংশের
পাহাড়ী
অঞ্চল
১৪)
চিরহরিৎ বনকে
বলা
হয়
- চির
সবুজ
বন
১৫)
চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ
- ১৪
হাজার
বর্গ
কি.মি
১৬)
প্রচুচুর বাঁশ
ও
বেত
জন্মে
- সিলেটে
১৭)
রাবার
চাষ
হয়
- পার্বত্য চট্টগ্রাম ও
সিলেটে
১৮)
ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য
- ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও
রংপুর
জেলায়
১৯)
শীতকালে গাছের
পাতা
সম্পূর্ণ ঝরে যায় - ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
২০)
ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান
বৃক্ষ
- শাল
২১)
মধুপুর
ভাওয়াল
বনভূমি
- ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও
গাজীপুরে
২২)
দিনাজপুরে এটি
- বরেন্দ্র নামে
পরিচিত
২৩)
স্রোতজ
বনভূমি-
দক্ষিণ
পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও
চট্টগ্রাম জেলার
উপকূলীয় বন
২৪)
স্রোতজ
বনভূমি
প্রধানত জন্মে
- সুন্দরবনে
২৫)
বাংলাদেশে স্রোতজ
বা
গরান
বনভূমির পরিমাণ
- ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
২৬)
বাংলাদেশ সরকারে
বিভাগ
- ৩
টি
২৭)
আইনবিভাগের কাজ
- আইন
প্রনয়ন
ও
প্রচলিত আইনের
সংশোধন
২৮)
আইন
বিভাগের একটি
অংশ
- আইনসভা।
সমাপ্ত- তৃতীয় অংশ দেখুন
Md.Izabul
Alam, Online Principal, Gulshan- Dhaka, Bangladesh.
01716508708, izabulalam@gmail.com
No comments:
Post a Comment