BOU

Sunday, December 16, 2018

সাধারণ জ্ঞানের তথ্য ভান্ডার-যেকোনো চাকরি পরীক্ষায় ৯৫% কমন থাকে-(৫৬তম পর্ব-দ্বিতীয় অংশ)



৪০তম বিসিএস ও প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ সকল চাকরি পরীক্ষার সকল বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নোত্তর-(৫৬তম পর্ব-দ্বিতীয় অংশ)
(১০০% কমনের নিশ্চয়তা-যে কোনো চাকরি পরীক্ষায়)

BANGLADESH ONLINE UNIVERSITY এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা-

Md.Izabul Alam-M.A, C.in.Ed. Online Principal,(Return 3 times BCS VIVA) Ex-Principle, Rangpur Modern Pre-Cadet and Kindergarten, Ex-Executive Director, RHASEDO NGO, Ex-Headmaster, Velakopa Govt. Primary School, Palashbari, Gaibandha, Ex-Instructor, Mathematics, URC, Palashbari, Gaibandha, Ex- Sub Inspector (Detective/Intelligence-DGFI), Ex-Executive & In Charge (Recruitment & Training School-Securex), Senior Executive-(Recruitment & Training School-HRD).

Bangladesh Online University ( যা সকল বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের তথ্য ভান্ডার)  একটি সেবামূলক Online ভিত্তিক ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা সকলের জন্য উন্মুক্ত। তাই উপকৃত হলে দোয়া করতে ভুলবেন না।

Md.Izabul Alam, Online Principal, Gulshan- Dhaka, Bangladesh.

                                    01716508708, izabulalam@gmail.com

দ্বিতীয় অংশ
৫৯) সাধারণ জ্ঞান --(৯ম -১০ম শ্রেণির বা বি বই থেকে) পর্ব -

) সামরিক শাসন জারি করা হয় - ১৯৫৮ সালের অক্টোবর

) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন - ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন - আইয়ুব খান
) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় - ১৯৬১ সালে
) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে - ১৯৬২ সালে
) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় - ১৯৬৫ সালের সেপ্টেম্বর
) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে - ১৭ দিন
) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ - দফা দাবি
) দফা দাবি উথাপন করেন - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১০) দফা দাবি উথাপন করা হয় - ১৯৬৬ সালের - ফেব্রুয়ারি
১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল - ৩৫ জন
১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় - ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় - ১৯৬৯ সালে
১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন - আসাদ, . শামসুজ্জোহা
১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় - ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে " বঙ্গবন্ধু " উপাধি দেয়া হয় - ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন - ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৭০ সালের ডিসেম্বর
২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল - কোটি ৬৪ লাখ
২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে - ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে .লীগ আসন পায় - ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন - আগা খান
২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় - ১৯৭১ সালের মার্চ
২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় - ১৯৭১ সালের মার্চ
২৮) বঙ্গবন্ধুর মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল - অসহযোগ আন্দোলন
২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় - ১৯৭১ সালের মার্চ
৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় - ১৯৭১ সালের মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় - ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
৩২) নীলনক্সা করেন - টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো - ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন - ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় - ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত .৩০ মিনিটে
৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিলইংরেজিতে


৬০) সাধারণ জ্ঞান ( ৯ম - ১০ম শ্রেণির বা বি বই থেকে) পর্ব -


) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় - ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে

) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন - ২৬ মার্চ দুপুর সন্ধ্যায় এম, , হান্নান
) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন - ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত - বৈদ্যনাথ তলা এবং আম্রকানন
) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম - মুজিবনগর
) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় - ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় - ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে - ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১০) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১১) উপরাষ্ট্রপতি - সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১২) প্রধান মন্ত্রী - তাজ উদ্দীন আহমেদ
১৩) অর্থমন্ত্রী - এম. মনসুর আলী
১৪) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী - .এইচ. এম. কামারুজ্জামান
১৫) পররাষ্ট্রমন্ত্রী - খন্দকার মোশতাক আহমেদ
১৬) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান - অধ্যাপক ইউসুফ আলী
১৭) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন - কর্ণেল ( অব.) এম.. জি ওসমানী
১৮) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল - মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
১৯) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির - ১২ টি
২০) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন - বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
২১) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় - টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
২২) সামরিক জোনে ছিলেন - জন সেক্টর কমান্ডার
২৩) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় - ১১ টি সেক্টরে
২৪) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল - টি
২৫) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল - টাঙ্গাইলের
২৬) ইপিআর - ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
২৭) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় - গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
২৮) ভারতে শরার্থী ছিল - কোটি
২৯) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় - ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
৩০) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল - ১৯৬৮ সালে
৩১) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল - বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
৩২) মুজিবনগর সরকারের অধীনে " পরিকল্পনা সেল " গঠন করে - পেশাজীবীরা
৩৩) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান - প্রায় তিন লক্ষ নারী


(৬১) সাধারণ জ্ঞান ( ৯ম - ১০ম শ্রেণির বা বি বই) পর্ব


) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন - চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী সংস্কৃতিনকর্মীরা

) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় - ডিসেম্বর১৯৭১
) মুক্তি বাহিনী ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় - যৌথ কমাণ্ড
) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল - লন্ডন
) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন - জর্জ হ্যারিসন
) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় - যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে - ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন - ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় - ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
১০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
১২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন - ৩৪ জন
১৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন - ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
১৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় - ১৯৭২ সালের নভেম্বর
১৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় - ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
১৬) সংবিধানের মূলনীতি - টি
১৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় - ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
১৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন - . কুদরত খুদা কমিশন
১৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৭৩ সালের মার্চ
২০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল - সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
২১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে - ১৪০ টি দেশ
২২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে - সোভিয়েত ইউনিয়ন
২৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে - ১৯৭২ সালের মার্চে
২৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় - ১৯৭২ সালে
২৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে - ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
২৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান - জুলিও কুরি শান্তি পদক
২৮) জুলিও কুরি পদক দেয় - বিশ্বশান্তি পরিষদ
২৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন - . কামাল হোসেন
৩০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন - জন
৩১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে - ১০ মাস
৩২) বাংলাদেশ সংবিধান - লিখিত দুষ্পরিবর্তনীয়


(৬২) সাধারণ জ্ঞান ( ৯ম - ১০ম  শ্রেণির বা বি বই থেকে) পর্ব-


) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে - ৭৭ নং অনুচ্ছেদে

) বীরঙ্গনাদের সরকার " নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় - ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি - এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের - ৫ম, ৭ম ১৩ দশ সংশোধনী
) জাতীয় শোক দিবস - ১৫ আগষ্ট
) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় - ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
) জাতীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় - ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
) রাজনৈতিক দল কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় - ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন - খন্দকার মোশতাক আহমেদ
১০) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় - ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
১১) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের নভেম্বর
১২) জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয় - ১৯৭৫ সালের নভেম্বর
১৩) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল - ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
১৪) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় - ১৯৯১ সালে
১৫) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন - নং সেক্টরের
১৬) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন - ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
১৭) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৭৮ সালের জুন
১৮) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
১৯) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন - ২০০৮ সালে
২০) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা - জিয়াউর রহমান
২১) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন - ১৯৮১ সালের ৩১ মে
২৩) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল - সাড়ে বছর
২৪) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন - ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন - ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
২৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন - ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় - ১৯৮৩ সালে
২৮) গণ আন্দোলন হয় - ১৯৯০ সালে
২৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন - ১৯৯০ সালের ডিসেম্বর
৩০) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় - ১৯৮৩ সালের এপ্রিল
৩১) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৮৩ সালে
৩২) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৮৪ সালে
৩৩) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন - ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
৩৪) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন - এরশাদ
৩৫) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৮৫ সালের ১৬ ২১ মে
৩৬) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় - ১৯৮৬ সালের মে
৩৭) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় - ১৯৮৮ সালের মার্চ
৩৮) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল - বছর
৩৯) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
৪০) নুর হোসেন শহীদ হন - স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
৪১) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন - ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
৪২) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় - ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
৪৩) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান - ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
৪৪) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
৪৫) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় - ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
৪৬) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন - বিচারপতি হাবিবুর রহমান
৪৭) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
৪৮) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ২০০১ সালের অক্টোবর
৪৯) বাংলাদেশে / ১১ এর সময় কাল - ২০০৭ সাল
৫০) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় - ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
৫১) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল - ৭০%
৫২) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে - ৩০%
৫৩) দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
৫৪) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় - ২০১০ সালে
৫৫) পারিবারিক সংহিংসতা সুরক্ষা আইন - ২০১০ সালে প্রণীত হয়
৫৬) জাতীয় খাদ্য নীতি - ২০০৬ সালে
৫৭) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় - ২০১১ সালে
৫৮) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি


(৬৩) সাধারণ জ্ঞান ( ৯ম - ১০ম শ্রেণীর বা বি বই থেকে) পর্ব -


) বাংলাদেশ পলল গঠিত - আদ্র অঞ্চল

) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল - উত্তর পূর্ব দক্ষিণ পূর্বে
) উঁচু ভুমির অবস্থান - উত্তর পশ্চিমাংশে
) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি - নিচু সমতল
) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী - টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
) বাংলাদেশের অবস্থান - এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
) বাংলাদেশের অবস্থান - ২০.৩৪`` উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮" উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
) দ্রাঘিমা রেখা - ৮৮.০১" থেকে ৯২.৪১" পূর্ব দ্রাঘিমা
) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে - কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.")
১০) বাংলাদেশের উত্তরে - পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
১১) পূর্বে - আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
১২) দক্ষিণে - বঙ্গোপসাগর
১৩) মোট আয়তন - ,৪৭,৫৭০ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ মাইল
১৪) পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ - বাংলাদেশ
১৫) বাংলাদেশের ভু খন্ড - উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
১৬) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল - এক বিস্তীর্ন সমভূমি
১৭) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় - টি শ্রেণীতে
১৮) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ - মোট ভূমির প্রায় ১২%
১৯) হিমালয় পর্বত উথিত হয় - টারশিয়ারি যুগে
২০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ - রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
২১) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা - ৬১০ মিটার
২২) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ - তাজিনডং ( বিজয়)
২৩) বিজয়ের উচ্চতা - ১২৩১ মিটার
২৪) বিজয় - বান্দরবানে অবস্থিত
২৫) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ - কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
২৬) আরো দুটি পাহাড় - মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
২৭) এই পাহাড় গুলো গঠিত - বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
২৮) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ - ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
২৯) পাহাড় গুলোর উচ্চতা - ২৪৪ মিটার
৩০) উত্তরের পাহাড়গুলো - টিলা নামে পরিচিত
৩১) টিলার উচ্চতা - ৩০ থেকে ৯০ মিটার
৩২) অঞ্চলের পাহাড় সমূহ - চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
৩৩) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান - দেশের মোট ভূমির % নিয়ে গঠিত
৩৪) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় - আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
৩৫) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ - ভাগে বিভক্ত


(৬৪) সাধারণ জ্ঞান ( ৯ম - ১০ম শ্রেণীর বা বি বই) পর্ব


) বরেন্দ্রভূমি - নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত

) বরেন্দ্রভূমির আয়তন - ৯৩২০ বর্গ কি.মি
) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা - থেকে ১২ মিটার
) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি - ধূসর লাল বর্ণের
) মধুপুর ভাওয়ালের সোপানের আয়তন - ,১০৩ বর্গ কি.মি
) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা - ৬থেকে ৩০ মিটার
) মধুপুর ভাওয়ালের মাটি - লালচে ধূসর
) লালমাই পাহাড় - কুমিল্লা শহর থেকে কি.মি পশ্চিমে
) লালমাই পাহাড়ের আয়তন - ৩৪ বর্গ কি.মি
১০) এই পাহাড়ের উচ্চতা - ২১ মিটার
১১) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি কংকর মিশ্রিত
১২) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি - প্রায় ৮০%
১৩) প্লাবন সমভূমির আয়তন - ,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১৪) প্লাবন সমভূমি - দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১৫) উপকূলীয় সমভূমি - নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১৬) স্রোতজ সমভূমি - খুলনা পটুয়াখালী বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১৭) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান - ৯ম
১৮) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল - ১২.৯৩ কোটি
১৯) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল - .৪৮%
২০) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার - .৩৭ %
২১) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা - ১৪.৯৭ কোটি
২৩) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে - ১০১৫ জন
২৪) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম - পার্বত্য অঞ্চল সুন্দরবনে
২৫) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী - দেশের উত্তরাঞ্চলে
২৬) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান - .২৫ একর
২৭) বাংলাদেশের জলবায়ু - ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
২৮) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
২৯) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা - ২৯ ডিগ্রী ১১ ডিগ্রী সে.
৩০) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
৩১) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা - ১৭. ডিগ্রী সে.
৩২) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা - দিনাজপুরে ১৬.
৩৩) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল - মার্চ থেকে মে মাস
৩৪) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা - ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
৩৫) উষ্ণতম মাসএপ্রিল


(৬৫) সাধারণ জ্ঞান (৯ম - ১০ম শ্রেনীর বা বি বই থেকে) পর্ব -


) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা - কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী

) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় - দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে - পশ্চিম উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় - ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
) বাংলাদেশে বর্ষাকাল - জুন হতে অক্টোবর মাস
) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় - জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা - উষ্ণ থাকে
) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা - ২৭ ডিগ্রী সে.
) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে - জুন সেপ্টেম্বর মাসে
১০) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের - / ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
১১) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় - ৩৪০ ১১৯ সে.মি
১২) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় - পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
১৩) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান - পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
১৪) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় - মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
১৫) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত - ২০০ সে.মি কম হয়
১৬) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত - সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
১৭) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি - মিমি থেকে মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
১৮) গত হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় - প্রায় কোটি ৫০ লাখ
১৯) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান - ইন্ডিয়ান ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
২০) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন - পাহাড় কাটা
২১) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে - ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
২২) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় - সুনামি
২৩) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে - ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
২৪) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে - টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
২৫) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন - ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
২৬) তিনি বলয় দেখিয়েছেন - টি
২৭) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন - প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
২৮) এই বলয় সমূহকে বলা হয় - সিসমিক রিস্ক জোন


(৬৬) সাধারণ জ্ঞান ( ৯ম -১০ শ্রেণীর বা বি বই) পর্ব -


) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে - ২২,১৫৫ কি.মি
) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত - গঙ্গা নামে
) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল - হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে - রাজশাহী জেলা দিয়ে
) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় - গোয়ালন্দে
) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা - যমুনা নদী
) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় - চাঁদপুরে
) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান - ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
১০) পদ্মার শাখা নদী সমূহ - ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
১১) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি - তিব্বতের মানস সরোবর
১২) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে - কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
১৩) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো - ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
১৪) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় - ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
১৫) যমুনা নদীর শাখা নদী - ধলেশ্বরী
১৬) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী - বুড়িগঙ্গা
১৭) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ - ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
১৮) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য - ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন - ,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
১৯) সুরমা কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি - মেঘনা নদী
২০) সুরমা কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
২১) সুরমা কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে - সিলেট জেলা দিয়ে
২২) সুরমা কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় - সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
২৩) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় - ভৈরব বাজারের কাছে
২৪) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় - মুন্সিগঞ্জে
২৫) মেঘনার শাখা নদী - মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই
২৬) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী - কর্ণফুলী
২৭) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি - লুসাই পাহাড়ে
২৮) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য - ৩২০ কি.মি
২৯) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী - কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩০) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর - চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
৩১) তিস্তা নদীর উৎপত্তি - সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩২) তিস্তা নদী - ভারতের জলপাইগুড়ি দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৩) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় - ১৯৮৭ সালের বন্যায়
৩৪) তিস্তা নদী মিলিত হয় - ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৫) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ - ১৭৭ কি.মি ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
৩৬) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস - তিস্তা নদী
৩৭) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় - ১৯৯৭-৯৮ সালে
৩৮) মংলা বন্দরের দক্ষিণে - পশুর নদী
৩৯) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ - প্রায় ১৪২ কি.মি ৪৬০ মি. থেকে . কি.মি
৪০) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি - আরাকান পাহাড়ে
৪১) সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে - পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে
৪২) সাঙ্গু নদীর দৈর্ঘ্য - ২০৮ কি.মি
৪৩) ফেনী নদীর উৎপত্তি - পার্বত্য ত্রিপুরায়
৪৪) ফেনী নদী বঙ্গোপসাগরের পতিত হয় - সন্দ্বীপের উত্তরে
৪৫) বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত - নাফ নদী
৪৬) নাফ নদীর দৈর্ঘ্য - ৫৬ কি.মি
৪৭) মাতামুহুরী নদীর উৎপত্তি - লামার মাইভার পর্বতে
৪৮) মাতামুহুরী প্রবেশ করে - কক্সবাজারের চকোরিয়ার পশ্চিম পাশ দিয়ে
৪৯) মাতামুহুরী নদীর দৈর্ঘ্য - ১২০ কি.মি
৫০) ঢাকা - বুড়িগঙ্গার তীরে
৫১)চট্টগ্রাম - কর্ণফুলির তীরে
৫২) নারায়ণগঞ্জ - শীতলক্ষ্যার তীরে
৫৩) সিলেট - সুরমা নদীর তীরে
৫৪) কুমিল্লা - গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত
৫৫) কর্ণফুলি বহুমুখী পরিকল্পনা থেকে - ৬৪৪ কি.মি নৌ চলাচল করে
৫৬) কর্ণফুলির পানি দিয়ে চাষাবাদ হচ্ছে - ১০ লক্ষ একর জমিতে
আজ এই পর্যন্ত।


(৬৭) সাধারণ জ্ঞান ( ৯ম - ১০ম শ্রেণীর বা বি বই থেকে) পর্ব-১০


) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল - ভারতে

) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য - ৯৮৩৩ কিমি
) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ - ,৮৬৫ কি.মি
) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে - ১৯৫৮ সালে
) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় - পাকিস্তান আমলে
) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের - ৭৫% আনা নেয়া হয়
) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৯৭২ সালে
) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে - উওর পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় - উষ্ণ আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
১০) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল - পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
১১) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ - পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
১২) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি - দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
১৩) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
১৪) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় - চির সবুজ বন
১৫) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ - ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
১৬) প্রচুচুর বাঁশ বেত জন্মে - সিলেটে
১৭) রাবার চাষ হয় - পার্বত্য চট্টগ্রাম সিলেটে
১৮) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য - ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর রংপুর জেলায়
১৯) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় - ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
২০) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ - শাল
২১) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি - ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল গাজীপুরে
২২) দিনাজপুরে এটি - বরেন্দ্র নামে পরিচিত
২৩) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
২৪) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে - সুন্দরবনে
২৫) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ - ,১৯২ বর্গ কি.মি
২৬) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ - টি
২৭) আইনবিভাগের কাজ - আইন প্রনয়ন প্রচলিত আইনের সংশোধন
২৮) আইন বিভাগের একটি অংশ - আইনসভা


সমাপ্ত- তৃতীয় অংশ দেখুন
            Md.Izabul Alam, Online Principal, Gulshan- Dhaka, Bangladesh.

                             01716508708, izabulalam@gmail.com


No comments:

সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব

  সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক)-১০৭তম পর্ব (সকল চাকরি পরীক্ষার জন্য) বাংলাদেশ বিষয়াবলী সাধারণ জ্ঞান 1.প্রশ্ন : বাং...

BOU