বিসিএসসহ ভর্তি পরীক্ষা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ও সকল চাকরি পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান (সকল বিষয়)-২৮তম পর্ব
(৯৫% কমনের নিশ্চয়তা-যে কোনো চাকরি পরীক্ষায়)
(৯৫% কমনের নিশ্চয়তা-যে কোনো চাকরি পরীক্ষায়)
BANGLADESH ONLINE UNIVERSITY এর পক্ষ থেকে
সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা-
Md.Izabul Alam-M.A, C.in.Ed. Online
Principle,(Return 3 times BCS VIVA) Ex-Principle, Rangpur Modern Pre-Cadet and
Kindergarten, Ex-Executive Director, RHASEDO NGO, Ex-Headmaster, Velakopa Govt.
Primary School, Palashbari, Gaibandha, Ex-Instructor, Mathematics, URC,
Palashbari, Gaibandha, Ex- Sub Inspector (Detective/Intelligence-DGFI),
Ex-Executive & In Charge (Recruitment & Training School).
Bangladesh Online University একটি সেবামূলক
Online ভিত্তিক ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা সকলের জন্য উন্মুক্ত। তাই উপকৃত হলে দোয়া
করতে ভুলবেন না।
Md.Izabul Alam, Online Principle, Dhaka, Bangladesh.
01716508708, izabulalam@gmail.com
Md.Izabul Alam, Online Principle, Dhaka, Bangladesh.
01716508708, izabulalam@gmail.com
গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নোত্তর
সাধারণ
জ্ঞান পাঠ- (বাংলাদেশের সংবিধান : A to Z)
• বাংলাদেশ- এটি গণপ্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র
• বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি- এককেন্দ্রীক
• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন- সংবিধান
• দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ- শাসন বিভাগ
• বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ভাগ- ১১টি
• সংবিধানে অনুচ্ছেদ আছে- ১৫৩টি
• সংবিধানে তফসিল আছে- ৭টি
• সংবিধানে মূলনীতি আছে-
• সংবিধানের রূপকার- ড. কামাল হোসেন
• সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য- ৩৪ জন(প্রধান ছিলেন- ড. কামাল হোসেন)
• সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য- সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
• সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য- বেগম রাজিয়া বানু
• বাংলাদেশের সংবিধান তৈরি করা হয়- ভারত ও বৃটেনের সংবিধানের আলোকে
• বাংলাদেশের সংবিধান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন- ড. কামাল হোসেন
• সংবিধান সর্বপ্রথম গণপরিষদে উত্থাপিত হয়- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
• সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়- ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
• সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
• সংবিধান দিবস- ৪ নভেম্বর
• হস্তলিখিত লিখিত সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
• সংবিধান- ২ প্রকার; লিখিত সংবিধান ও অলিখিত সংবিধান
• বাংলাদেশের সংবিধান- লিখিত সংবিধান
• লিখিত সংবিধান নেই- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব
• বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের; আর ছোট- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
• বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী- ১৪ বছরের নিচের শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা যাবে না
• সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ৩৫ বছর
• সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ২৫ বছর
• সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্য ও স্পিকার হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ২৫ বছর
• এক ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে পারেন- ২ বার/ মেয়াদকাল
• রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করেন- স্পিকারের কাছে
• প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেন- রাষ্ট্রপতির কাছে
• জাতীয় সংসদের/আইনসভার প্রধান/সভাপতি- স্পিকার
• সংসদীয় পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী- রাষ্ট্রপতি
• প্রতিরক্ষা বিভাগের সর্বাধিনায়ক/ প্রধান- রাষ্ট্রপতি
• সংসদ অধিবেশন আহ্বান, ভঙ্গ ও স্থগিত করেন- রাষ্ট্রপতি
• প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি
• তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়বদ্ধ- রাষ্ট্রপতির কাছে
• নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি
• রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করতে- ২/৩ অংশ ভোট দরকার
• বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত- সুপ্রিম কোর্ট
• সুপ্রিম কোর্টের বিভাগ- ২টি (আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ)
• সংবিধান নাগরিকদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব দিয়েছে- হাইকোর্টকে
• প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি
• নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ ধারাসমূহ ও বিষয়বস্তু:
• ২.খ রাষ্ট্রধর্ম
• ৩ রাষ্ট্রভাষা
• ৬ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব
• ১০ জাতীয় জীবনে মহিলাদের সমান অংশগ্রহণ
• ১১ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার
• ১২ বিলুপ্ত (ধর্মনিরপেক্ষতা) (আরেকটা বিলুপ্ত- ৯২ক)
• ১৭ অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা
• ২২ নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ
• ২৩ (ক) আদিবাসী/উপজাতি সংক্রান্ত ধারা
• ২৭ আইনের দৃষ্টিতে সাম্য
• ২৮(২) নারী ও পুরুষের সমানাধিকার
• ৩৯(১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা
• ৩৯(২)ক বাকস্বাধীনতা ও ভাবপ্রকাশের স্বাধীনতা
• ৩৯(২)খ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা
• ৬৩- যুদ্ধ
• ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
• ৭৭ ন্যায়পাল নিয়োগ
• ৮১-অর্থবিল (টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ)
• ৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
• ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
• ১৪১ ক জরুরি অবস্থা ঘোষণা সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি --আসুন, মিলিয়ে নেই-
১. প্রজাতন্ত্র
২. রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩. মৌলিক অধিকার
৪. নির্বাহী বিভাগ
৫. আইন সভা
৬. বিচার বিভাগ
৭. নির্বাচন
৮. মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯. বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯. ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০. সংবিধান সংশোধন
১১. বিবিধ
* অনুচ্ছেদ ১-১২
অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ
গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-
• ২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
• ২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন কোন সংশোধনীর মাধ্যমে এটি হয়েছে)
• ৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে পরিবর্তন হয়েছে এখানে)
• ৬- নাগরিকত্ব
• ৭- সংবিধানের প্রাধান্য
• ৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
• ৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন (সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
• ১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহন
• ১১- গনতন্ত্র
• ১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
অনুচ্ছেদ ১৩-২৫
অনুচ্ছেদ ১৩ থেকে অনুচ্ছেদ ২৫ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল
মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক
জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে
অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ
থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য
আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।
ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন-
১৩-মালি- মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও বাধ্যতা মূলক শিক্ষা
১৮ – জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯ – সুযোগের সমতা
২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে- অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম
২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য
২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে- নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরন
২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয় সংস্কৃতি
২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন -জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি- আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন
অনুচ্ছেদ- ২৬ থেকে ৩১
অনুচ্ছেদ ২৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩১ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল মৌলিক অধিকার আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারী নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহনে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন-
২৬-মৌলিক অধিকার- মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে সমান।
• বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি- এককেন্দ্রীক
• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন- সংবিধান
• দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ- শাসন বিভাগ
• বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ভাগ- ১১টি
• সংবিধানে অনুচ্ছেদ আছে- ১৫৩টি
• সংবিধানে তফসিল আছে- ৭টি
• সংবিধানে মূলনীতি আছে-
• সংবিধানের রূপকার- ড. কামাল হোসেন
• সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য- ৩৪ জন(প্রধান ছিলেন- ড. কামাল হোসেন)
• সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য- সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
• সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য- বেগম রাজিয়া বানু
• বাংলাদেশের সংবিধান তৈরি করা হয়- ভারত ও বৃটেনের সংবিধানের আলোকে
• বাংলাদেশের সংবিধান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন- ড. কামাল হোসেন
• সংবিধান সর্বপ্রথম গণপরিষদে উত্থাপিত হয়- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
• সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়- ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
• সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
• সংবিধান দিবস- ৪ নভেম্বর
• হস্তলিখিত লিখিত সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
• সংবিধান- ২ প্রকার; লিখিত সংবিধান ও অলিখিত সংবিধান
• বাংলাদেশের সংবিধান- লিখিত সংবিধান
• লিখিত সংবিধান নেই- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব
• বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের; আর ছোট- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
• বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী- ১৪ বছরের নিচের শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা যাবে না
• সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ৩৫ বছর
• সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ২৫ বছর
• সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্য ও স্পিকার হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ২৫ বছর
• এক ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে পারেন- ২ বার/ মেয়াদকাল
• রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করেন- স্পিকারের কাছে
• প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেন- রাষ্ট্রপতির কাছে
• জাতীয় সংসদের/আইনসভার প্রধান/সভাপতি- স্পিকার
• সংসদীয় পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী- রাষ্ট্রপতি
• প্রতিরক্ষা বিভাগের সর্বাধিনায়ক/ প্রধান- রাষ্ট্রপতি
• সংসদ অধিবেশন আহ্বান, ভঙ্গ ও স্থগিত করেন- রাষ্ট্রপতি
• প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি
• তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়বদ্ধ- রাষ্ট্রপতির কাছে
• নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি
• রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করতে- ২/৩ অংশ ভোট দরকার
• বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত- সুপ্রিম কোর্ট
• সুপ্রিম কোর্টের বিভাগ- ২টি (আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ)
• সংবিধান নাগরিকদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব দিয়েছে- হাইকোর্টকে
• প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি
• নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ ধারাসমূহ ও বিষয়বস্তু:
• ২.খ রাষ্ট্রধর্ম
• ৩ রাষ্ট্রভাষা
• ৬ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব
• ১০ জাতীয় জীবনে মহিলাদের সমান অংশগ্রহণ
• ১১ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার
• ১২ বিলুপ্ত (ধর্মনিরপেক্ষতা) (আরেকটা বিলুপ্ত- ৯২ক)
• ১৭ অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা
• ২২ নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ
• ২৩ (ক) আদিবাসী/উপজাতি সংক্রান্ত ধারা
• ২৭ আইনের দৃষ্টিতে সাম্য
• ২৮(২) নারী ও পুরুষের সমানাধিকার
• ৩৯(১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা
• ৩৯(২)ক বাকস্বাধীনতা ও ভাবপ্রকাশের স্বাধীনতা
• ৩৯(২)খ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা
• ৬৩- যুদ্ধ
• ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
• ৭৭ ন্যায়পাল নিয়োগ
• ৮১-অর্থবিল (টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ)
• ৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
• ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
• ১৪১ ক জরুরি অবস্থা ঘোষণা সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি --আসুন, মিলিয়ে নেই-
১. প্রজাতন্ত্র
২. রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩. মৌলিক অধিকার
৪. নির্বাহী বিভাগ
৫. আইন সভা
৬. বিচার বিভাগ
৭. নির্বাচন
৮. মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯. বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯. ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০. সংবিধান সংশোধন
১১. বিবিধ
* অনুচ্ছেদ ১-১২
অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ
গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-
• ২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
• ২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন কোন সংশোধনীর মাধ্যমে এটি হয়েছে)
• ৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে পরিবর্তন হয়েছে এখানে)
• ৬- নাগরিকত্ব
• ৭- সংবিধানের প্রাধান্য
• ৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
• ৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন (সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
• ১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহন
• ১১- গনতন্ত্র
• ১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
অনুচ্ছেদ ১৩-২৫
অনুচ্ছেদ ১৩ থেকে অনুচ্ছেদ ২৫ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল
মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক
জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে
অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ
থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য
আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।
ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন-
১৩-মালি- মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও বাধ্যতা মূলক শিক্ষা
১৮ – জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯ – সুযোগের সমতা
২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে- অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম
২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য
২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে- নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরন
২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয় সংস্কৃতি
২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন -জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি- আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন
অনুচ্ছেদ- ২৬ থেকে ৩১
অনুচ্ছেদ ২৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩১ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল মৌলিক অধিকার আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারী নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহনে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন-
২৬-মৌলিক অধিকার- মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে সমান।
৬০ মিনিটে
মুখস্ত করুন বাংলাদেশের সংবিধান
চাকরির পরীক্ষার জন্য সংবিধান
মনে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান থেকে সব ধরনের পরীক্ষায় প্রায় সবসময়য়ই প্রশ্ন
আসতে দেখা যায়। কিছু শর্টকাট টেকনিক ফলো করলে সহজেই আপনি সংবিধান মনে রাখতে পারবেন।চলুন
জেনে নেই সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক।
·
প্রথমেই সংবিধান প্রণয়ন
সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন- কবে সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন
সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের নাম, তখনকার আইনমন্ত্রী এবং সংবিধান প্রনয়ন কমিটির
সভাপতি, কতটি মীটিং করেছিলেন তারা, কতদিন লেগেছিল সংবিধান প্রণয়ন করতে, কবে এটি
কার্যকর হয়, কে তে সাক্ষর করেন নি ইত্যাদি। এই তথ্য গুলো আপনি রচনামূলক বিভিন্ন প্রশ্নের
উত্তরে ব্যবহার করতে পারবেন।
·
এরপর জেনে নিন সংবিধানের
ভাগ গুলো এবং এই ভাগের মধ্যকার অনুচ্ছেদ গুলো। যেমন-
প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র
(অনুচ্ছেদ- ১ থেকে ৭)
দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার
মূলনীতি (অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে ২৫)
এইভাবে আপনি ১১টি ভাগের
অনুচ্ছেদগুলো মনে রাখুন। এই তথ্য গুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। কোন কারনে যদি ভুলে
যান, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে তখন কমপক্ষে ধারনা করতে পারবেন কোন ভাগে এটি
পড়েছে।
·
এরপর প্রত্যেক অনুচ্ছেদ
এর শিরোনাম গুলো মুখস্ত করুন।
·
এরপর অনুচ্ছেদ গুলো ভালভাবে
পড়ুন। বার বার পড়ুন। কোন বন্ধুর সাথে আলাপ করুন “বলতো আইনের দৃষ্টিতে সমতা এটি কোন
অনুচ্ছেদ এ আছে?” প্রথম বার না পারলেও সমস্যা নেই। আস্তে আস্তে দেখবেন আপনি ঠিকই বলতে
পারছেন।
·
নিজে নিজে একাকী মনে করার
চেষ্টা করুন কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে। ভুলে গেলে ভাববেন না সব শেষ। বরং চিন্তা করবেন
আরো ভালো ভাবে পড়তে হবে!! সব সময় হাতের কাছে পকেট এডিশনের সংবিধান সাথে রাখুন। গল্পের
বই (!!!!!!) মনে করে পড়ুন।
·
সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে
রাখার উপায়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
☼ প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি
আসুন, মিলিয়ে নেই-
১। প্র- প্রজাতন্ত্র
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার
মূলনীতি
৩। মৌ- মৌলিক অধিকার
৪। নি- নির্বাহী বিভাগ
৫। আ- আইন সভা
৬। বি- বিচার বিভাগ
৭। নি- নির্বাচন
৮। ম- মহাহিসাব নিরীক্ষক
ও নিয়ন্ত্রক
৯। বাং- বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০। সং-সংবিধান সংশোধন
১১। বি- বিবিধ
☼ অনুচ্ছেদ ১-১২
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি
এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-
২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয়
সীমানা
২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন
কোন সংশোধনীর মাধ্যমে এটি হয়েছে)
৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে
পরিবর্তন হয়েছে এখানে)
৬- নাগরিকত্ব
৭- সংবিধানের প্রাধান্য
৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান
সংশোধন হয়েছে এইখানে)
৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত
প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের
অংশগ্রহন
১১- গনতন্ত্র
১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান
সংশোধন হয়েছে এইখানে)
☼ অনুচ্ছেদ ১৩-২৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ
১৩ থেকে অনুচ্ছেদ ২৫
পর্যন্ত মনে রাখতে আমি
এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼ মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার
ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।
চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ
গুলো মিলেয়ে নেই-
১৩-মালি- মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের
মুক্তি
১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের
ব্যবস্থা
১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন
ও কৃষি বিপ্লব
১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও
বাধ্যতা মূলক শিক্ষা
১৮। জনস্বাস্থ্য- জনস্বাস্থ্য
ও নৈতিকতা
১৯। সুযোগের সমতা- সুযোগের
সমতা
২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে-
অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম
২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী
কর্মচারীদের কর্তব্য
২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে-
নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরন
২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয়
সংস্কৃতি
২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন
-জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি-
আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন
এইখানে একটি কথা বলতেই হবে।
যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি গুলো সংবিধানের আলোকে আলোচনা
করুন অনেকেই শুধু অনুচ্ছেদ-৮ এর “মূলনীতি সমূহ” দিয়ে আসে। মনে রাখতে হবে দ্বিতীয়
ভাগে বর্নিত অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে অনুচ্ছেদ-২৫ সব –ই রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। অনুচ্ছেদ
৮ এ বর্নিত “মূলনীতি সমূহ” আসলে সংবিধানের মূলনীতি যা প্রস্তাবনায় বলা আছে। আরেকটি
কথা এখানে বলব ঝেহেতু এই প্রশ্নটির উত্তর অনেক বড় হবে সেহেতু, আপনি অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত
মূলনীতি সমূহ একটু বেশী আলোচনা করে অন্য অনুচ্ছেদ গুলো শুধু নাম লিখে ১ /২ লাইনের মধ্যে
লেখা শেষ করবেন। সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। একটি ভালো পারেন দেখে শুধু সেই প্রশ্নের
উত্তর অনেক বড় করে দিবেন, সেটা করলে দেখবেন আপনি সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার মতো পর্যাপ্ত
সময় পাচ্ছেন না। আর যাদের হাতের লেখা একটু স্লো, তাদের তো এটা আরো ভাল করে মনে রাখতে
হবে।
☼ অনুচ্ছেদ- ২৬ থেকে ৩১
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ
২৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩১
পর্যন্ত মনে রাখতে আমি
এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼ মৌলিক অধিকার আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারী নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহনে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে
চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ
গুলো মিলেয়ে নেই-
২৬-মৌলিক অধিকার- মৌলিক
অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে – আইনের
দৃষ্টিতে সমতা
২৮- ধর্ম- ধর্ম প্রভৃতি
কারনে বৈষম্য
২৯- সরকারী নিয়োগ- সরকারী
নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে-
বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের আশ্রয় লাভের
অধিকার – আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার
☼ অনুচ্ছেদ- ৩২ থেকে ৩৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ
৩২ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৫
পর্যন্ত মনে রাখতে আমি
এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼
জীবনে ১বার
গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়
চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ
গুলো মিলেয়ে নেই-
৩২-জীবনে- জীবন ও ব্যক্তি
স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
৩৩-গ্রেপ্তার – গ্রেপ্তার
ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪- জবরদস্তি- জবরদস্তি
শ্রম নিষিদ্ধকরন
৩৫- বিচার- বিচার ও দণ্ড
সম্পর্কে রক্ষণ
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে-
বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের
আশ্রয় লাভের অধিকার – আইনের
আশ্রয় লাভের অধিকার
☼ অনুচ্ছেদ- ৩৬ থেকে ৩৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ৩৬ থেকে অনুচ্ছেদ
৩৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼ চসমা সংবা(দ)ক
চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ
গুলো মিলেয়ে নেই-
৩৬-চ-চলাফেরার স্বাধীনতা
৩৭-সমা – সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৮- সং- সংগঠনের স্বাদহীনটা
৩৯- বাদ(ক)- চিন্তা ও বিবেকের
স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা
☼ অনুচ্ছেদ- ৪০ থেকে ৪৩
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ৪০ থেকে অনুচ্ছেদ
৪৩ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼ পেধসগৃ
চলুন দেখি ছন্দের সাথে
অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৪০-পে-পেশা বা
বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১-ধ – ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪২- স- সম্পত্তির অধিকার
৪৩- গৃ- গৃহ ও
যোগাযোগের রক্ষণ
☼ অনুচ্ছেদ- ৪৮ থেকে ৫৪
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ৪৮ থেকে অনুচ্ছেদ
৫৪ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার
মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিসংশন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকার কে দিলেন।
চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ
গুলো মিলেয়ে নেই-
৪৮-রাষ্ট্রপতি -রাষ্ট্রপতি
৪৯-ক্ষমার –ক্ষমা প্রদর্শনের
অধিকার
৫০- মেয়াদে- রাষ্ট্রপতি
পদের মেয়াদ
৫১- দায়মুক্তি- রাষ্ট্রপতির
দায়মুক্তি
৫২-অভিসংশন –রাষ্ট্রপতির
অভিসংশন
৫৩-অপসারনের – অসামর্থ্যের
কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন
৫৪- স্পীকার- অনুপস্থিতি
প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পীকার
☼ অনুচ্ছেদ- ৫৫ থেকে ৫৮
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ৫৫ থেকে অনুচ্ছেদ
৫৮ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼
মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিগণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন।
চলুন দেখি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ
গুলো মিলেয়ে নেই-
৫৫-মন্ত্রিসভায়- মন্ত্রিসভা
৫৬-মন্ত্রিগণ- মন্ত্রিগণ
৫৭- প্রধানমন্ত্রী- প্রধানমন্ত্রী
পদের মেয়াদ
৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের
মেয়াদ- অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ
☼ অনুচ্ছেদ- ৬৫ থেকে ৭৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ
৬৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৭৯
পর্যন্ত মনে রাখতে আমি
এই ছন্দটা মনে রাখতাম।
☼ সংসদ সদস্যগণ শুন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশেনে ভাষনের অধিকার স্পীকার কে দিলেন। কিন্তু কোরাম
না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।
চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ
গুলো মিলেয়ে নেই-
৬৫-সংসদ –সংসদ প্রতিষ্ঠা
৬৬-সদস্যগন –সংসদে নির্বাচিত
হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৬৭- শুন্য- সদস্যদের আসন
শুন্য হওয়া
৬৮- পারিশ্রমিকে- সংসদ সদস্যদের
পারিশ্রমিক প্রভৃতি
৬৯-অর্থদন্ড– শপথ গ্রহনের
পূর্বে আসন গ্রহন বা ভোট দান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
৭০-পদত্যাগের কারনে – পদত্যাগ
ইত্যাদি কারনে আসন শূন্য হওয়া
৭১- দ্বৈত- দ্বৈত সদস্যতায়
বাঁধা
৭২-অধিবেশেনে –সংসদের অধিবেশেন
৭৩-ভাষনের –সংসদে রাষ্ট্রপতির
ভাষণ ও বাণী
৭৩ক-অধিকার- সংসদ সম্পর্কে
মন্ত্রীগণের অধিকার
৭৪- স্পীকার- স্পীকার ও
ডেপুটি স্পীকার
৭৫-কোরাম– কার্যপ্রনালী
বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬-স্থায়ী কমিটি – সংসদের
স্থায়ী কমিটি সমূহ
৭৭- ন্যায়পাল- ন্যায়পাল
৭৮-সচিবালয়- সচিবালয়
·
বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের
নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ
অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি
বিধানের ক্ষমতা
অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ
অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী
জেনারেল
অনুচ্ছেদ- ৮১- টীকা
হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ
অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ
প্রনয়নের ক্ষমতা
অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক
ট্রাইবুনাল
অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার
তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ,
গ- জরুরী অবস্থা
অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান
সংশোধন
১৪৫ক- আন্তর্জাতিক
চুক্তি
১৪৮- পদের শপথ
(সমাপ্ত)
No comments:
Post a Comment